যুক্তরাজ্যের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানিগুলোকে নিয়ে আসার জন্য কপিরাইট আইনে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। এ প্রস্তাবিত পরিবর্তনের মাধ্যমে এআই ডেভেলপাররা শিল্পীদের অনলাইনে পাওয়া কনটেন্ট তাদের মডেলে প্রশিক্ষণ দিতে পারবে। এ জন্য ডেভেলপারদের কোনো অনুমতি লাগবে না বা ফি দিতে হবে না। সে ক্ষেত্রে শিল্পীদের ‘অপ্ট-আউট’ প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে হবে। তবে এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ‘সাইলেন্ট’ (নীরব) অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন ১ হাজার সংগীতশিল্পী।
উল্লেখ্য, অপ্ট-আউট হলো, যদি কোনো শিল্পী এআই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে না চান, তাহলে কনটেন্ট সরিয়ে নিতে কোম্পানিকে বলতে পারবেন। তবে এ প্রক্রিয়ায় শিল্পীদের বেশ ঝামেলা পোহাতে হয় এবং তাঁদের অজান্তে এসব কনটেন্ট ব্যবহৃত হতে পারে। তাই কপিরাইট নীতি পরিবর্তনে যুক্তরাজ্যের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছেন শিল্পীরা।
সরকারের প্রস্তাবিত আইনি পরিবর্তনগুলোর প্রতিবাদে এ অ্যালবাম গতকাল সোমবার প্রকাশিত হয়েছে। অ্যালবামটির শিরোনাম ‘ইজ দিস হোয়াট উই ওয়ান্ট’ (এটাই কি আমরা চাই)। জনপ্রিয় শিল্পী কেট বুশ, ইমোজেন হিপ, ম্যাক্স রিচটার, থমাস হুইট জোন্সসহ আরও অনেকে এ অ্যালবামের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তা ছাড়া অ্যানি লেনক্স, ড্যামন আলবার্ন, বিলি ওশেন, দ্য ক্ল্যাশ, মিস্টারি জেটস, ইউসুফ/ক্যাট স্টিভেন্স, রিজ আহমেদ, টোরি আমোস ও হ্যান্স জিমার সাইলেন্ট অ্যালবাম প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রতিবাদ করেছেন।
এটি কোনো সাধারণ সংগীতের অ্যালবাম নয়। এ অ্যালবামে কোনো গান নেই, বরং খালি স্টুডিও এবং পারফরম্যান্স স্পেসের পরিবেষ্টিত শব্দ রয়েছে, যা একটি প্রতীকী প্রতিবাদ। এ শব্দগুলো তাঁদের মনের অবস্থার প্রতিফলন। কপিরাইট আইনের পরিবর্তন শিল্পীদের সৃষ্টিশীল কাজকে মূল্যহীন ও শূন্য করে ফেলবে।
অ্যালবামের ১২টি ট্র্যাকের শিরোনামগুলো একসঙ্গে একটি স্পষ্ট বার্তা প্রদান করছে। সেই বার্তায় বলা হয়, ‘ব্রিটিশ সরকারের উচিত এআই কোম্পানিগুলোকে লাভবান করার জন্য সংগীত চুরিকে বৈধতা না দেওয়া।’
এটি যুক্তরাজ্যে কপিরাইট আইনের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবাদ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। একই ধরনের প্রতিবাদ অন্যান্য দেশে যেমন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে। এটি শিল্পীদের মধ্যে একটি বৈশ্বিক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
প্রকল্পটির উদ্যোক্তা হলেন এড নিউটন-রেক্স। তিনি বর্তমানে একটি বড় প্রচারণা চালাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘এই পরিবর্তনগুলো শিল্পীদের এক ধরনের ক্ষতি করবে। কারণ, তাঁরা তাঁদের কাজের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবেন না। নিউটন-রেক্স তাঁর প্রচারণায় দাবি করেন, কপিরাইট আইনের পরিবর্তন শিল্পীদের কাজকে সম্পূর্ণরূপে এআই কোম্পানির হাতে তুলে দেবে এবং শিল্পীরা তাঁদের কাজের ব্যবহার ট্র্যাক বা কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
অ্যালবামটি যুক্তরাজ্যে কপিরাইট আইনে পরিকল্পিত পরিবর্তনের ঠিক আগে প্রকাশিত হয়েছে। এ আইনের ফলে এআই প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত নিজেদের সংগীতের ব্যবহারকে বাধা দিতে তাদেরকে সক্রিয়ভাবে ‘অপ্ট-আউট’ করতে হবে।
নিউটন-রেক্স মনে করেন, এটি শিল্পীদের জন্য একটি হারানোর পরিস্থিতি তৈরি করবে। কারণ, এখানে কোনো কার্যকর অপ্ট-আউট পদ্ধতি নেই বা কোনো স্পষ্ট উপায় নেই, যার মাধ্যমে শিল্পীরা জানতে পারবেন, তাঁদের কোন বিশেষ কাজটি এআই সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়েছে।
নিউটন-রেক্স বলেন, ‘আমরা জানি, অপ্ট-আউট স্কিমগুলো সাধারণত ব্যবহৃত হয় না এবং এভাবে ৯০-৯৫ শতাংশ শিল্পীর কাজ এআই কোম্পানির হাতে চলে যাবে।’
শিল্পীরা বলেন, এর সমাধান হলো অন্য বাজারগুলোর জন্য কাজ তৈরি করা, যেখানে তাঁদের কনটেন্ট ভালো সুরক্ষা পাবে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে এর প্রতিবাদে একটি বন্দর থেকে কি-বোর্ড ফেলে দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে মিউজিক শেয়ারের জন্য সুইজারল্যান্ডের মতো বাজারগুলো বিবেচনা করছেন তিনি।
যুক্তরাজ্যের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানিগুলোকে নিয়ে আসার জন্য কপিরাইট আইনে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। এ প্রস্তাবিত পরিবর্তনের মাধ্যমে এআই ডেভেলপাররা শিল্পীদের অনলাইনে পাওয়া কনটেন্ট তাদের মডেলে প্রশিক্ষণ দিতে পারবে। এ জন্য ডেভেলপারদের কোনো অনুমতি লাগবে না বা ফি দিতে হবে না। সে ক্ষেত্রে শিল্পীদের ‘অপ্ট-আউট’ প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে হবে। তবে এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ‘সাইলেন্ট’ (নীরব) অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন ১ হাজার সংগীতশিল্পী।
উল্লেখ্য, অপ্ট-আউট হলো, যদি কোনো শিল্পী এআই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে না চান, তাহলে কনটেন্ট সরিয়ে নিতে কোম্পানিকে বলতে পারবেন। তবে এ প্রক্রিয়ায় শিল্পীদের বেশ ঝামেলা পোহাতে হয় এবং তাঁদের অজান্তে এসব কনটেন্ট ব্যবহৃত হতে পারে। তাই কপিরাইট নীতি পরিবর্তনে যুক্তরাজ্যের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছেন শিল্পীরা।
সরকারের প্রস্তাবিত আইনি পরিবর্তনগুলোর প্রতিবাদে এ অ্যালবাম গতকাল সোমবার প্রকাশিত হয়েছে। অ্যালবামটির শিরোনাম ‘ইজ দিস হোয়াট উই ওয়ান্ট’ (এটাই কি আমরা চাই)। জনপ্রিয় শিল্পী কেট বুশ, ইমোজেন হিপ, ম্যাক্স রিচটার, থমাস হুইট জোন্সসহ আরও অনেকে এ অ্যালবামের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তা ছাড়া অ্যানি লেনক্স, ড্যামন আলবার্ন, বিলি ওশেন, দ্য ক্ল্যাশ, মিস্টারি জেটস, ইউসুফ/ক্যাট স্টিভেন্স, রিজ আহমেদ, টোরি আমোস ও হ্যান্স জিমার সাইলেন্ট অ্যালবাম প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রতিবাদ করেছেন।
এটি কোনো সাধারণ সংগীতের অ্যালবাম নয়। এ অ্যালবামে কোনো গান নেই, বরং খালি স্টুডিও এবং পারফরম্যান্স স্পেসের পরিবেষ্টিত শব্দ রয়েছে, যা একটি প্রতীকী প্রতিবাদ। এ শব্দগুলো তাঁদের মনের অবস্থার প্রতিফলন। কপিরাইট আইনের পরিবর্তন শিল্পীদের সৃষ্টিশীল কাজকে মূল্যহীন ও শূন্য করে ফেলবে।
অ্যালবামের ১২টি ট্র্যাকের শিরোনামগুলো একসঙ্গে একটি স্পষ্ট বার্তা প্রদান করছে। সেই বার্তায় বলা হয়, ‘ব্রিটিশ সরকারের উচিত এআই কোম্পানিগুলোকে লাভবান করার জন্য সংগীত চুরিকে বৈধতা না দেওয়া।’
এটি যুক্তরাজ্যে কপিরাইট আইনের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবাদ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। একই ধরনের প্রতিবাদ অন্যান্য দেশে যেমন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে। এটি শিল্পীদের মধ্যে একটি বৈশ্বিক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
প্রকল্পটির উদ্যোক্তা হলেন এড নিউটন-রেক্স। তিনি বর্তমানে একটি বড় প্রচারণা চালাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘এই পরিবর্তনগুলো শিল্পীদের এক ধরনের ক্ষতি করবে। কারণ, তাঁরা তাঁদের কাজের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবেন না। নিউটন-রেক্স তাঁর প্রচারণায় দাবি করেন, কপিরাইট আইনের পরিবর্তন শিল্পীদের কাজকে সম্পূর্ণরূপে এআই কোম্পানির হাতে তুলে দেবে এবং শিল্পীরা তাঁদের কাজের ব্যবহার ট্র্যাক বা কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
অ্যালবামটি যুক্তরাজ্যে কপিরাইট আইনে পরিকল্পিত পরিবর্তনের ঠিক আগে প্রকাশিত হয়েছে। এ আইনের ফলে এআই প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত নিজেদের সংগীতের ব্যবহারকে বাধা দিতে তাদেরকে সক্রিয়ভাবে ‘অপ্ট-আউট’ করতে হবে।
নিউটন-রেক্স মনে করেন, এটি শিল্পীদের জন্য একটি হারানোর পরিস্থিতি তৈরি করবে। কারণ, এখানে কোনো কার্যকর অপ্ট-আউট পদ্ধতি নেই বা কোনো স্পষ্ট উপায় নেই, যার মাধ্যমে শিল্পীরা জানতে পারবেন, তাঁদের কোন বিশেষ কাজটি এআই সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়েছে।
নিউটন-রেক্স বলেন, ‘আমরা জানি, অপ্ট-আউট স্কিমগুলো সাধারণত ব্যবহৃত হয় না এবং এভাবে ৯০-৯৫ শতাংশ শিল্পীর কাজ এআই কোম্পানির হাতে চলে যাবে।’
শিল্পীরা বলেন, এর সমাধান হলো অন্য বাজারগুলোর জন্য কাজ তৈরি করা, যেখানে তাঁদের কনটেন্ট ভালো সুরক্ষা পাবে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে এর প্রতিবাদে একটি বন্দর থেকে কি-বোর্ড ফেলে দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে মিউজিক শেয়ারের জন্য সুইজারল্যান্ডের মতো বাজারগুলো বিবেচনা করছেন তিনি।
যুক্তরাজ্যের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানিগুলোকে নিয়ে আসার জন্য কপিরাইট আইনে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। এ প্রস্তাবিত পরিবর্তনের মাধ্যমে এআই ডেভেলপাররা শিল্পীদের অনলাইনে পাওয়া কনটেন্ট তাদের মডেলে প্রশিক্ষণ দিতে পারবে। এ জন্য ডেভেলপারদের কোনো অনুমতি লাগবে না বা ফি দিতে হবে না। সে ক্ষেত্রে শিল্পীদের ‘অপ্ট-আউট’ প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে হবে। তবে এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ‘সাইলেন্ট’ (নীরব) অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন ১ হাজার সংগীতশিল্পী।
উল্লেখ্য, অপ্ট-আউট হলো, যদি কোনো শিল্পী এআই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে না চান, তাহলে কনটেন্ট সরিয়ে নিতে কোম্পানিকে বলতে পারবেন। তবে এ প্রক্রিয়ায় শিল্পীদের বেশ ঝামেলা পোহাতে হয় এবং তাঁদের অজান্তে এসব কনটেন্ট ব্যবহৃত হতে পারে। তাই কপিরাইট নীতি পরিবর্তনে যুক্তরাজ্যের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছেন শিল্পীরা।
সরকারের প্রস্তাবিত আইনি পরিবর্তনগুলোর প্রতিবাদে এ অ্যালবাম গতকাল সোমবার প্রকাশিত হয়েছে। অ্যালবামটির শিরোনাম ‘ইজ দিস হোয়াট উই ওয়ান্ট’ (এটাই কি আমরা চাই)। জনপ্রিয় শিল্পী কেট বুশ, ইমোজেন হিপ, ম্যাক্স রিচটার, থমাস হুইট জোন্সসহ আরও অনেকে এ অ্যালবামের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তা ছাড়া অ্যানি লেনক্স, ড্যামন আলবার্ন, বিলি ওশেন, দ্য ক্ল্যাশ, মিস্টারি জেটস, ইউসুফ/ক্যাট স্টিভেন্স, রিজ আহমেদ, টোরি আমোস ও হ্যান্স জিমার সাইলেন্ট অ্যালবাম প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রতিবাদ করেছেন।
এটি কোনো সাধারণ সংগীতের অ্যালবাম নয়। এ অ্যালবামে কোনো গান নেই, বরং খালি স্টুডিও এবং পারফরম্যান্স স্পেসের পরিবেষ্টিত শব্দ রয়েছে, যা একটি প্রতীকী প্রতিবাদ। এ শব্দগুলো তাঁদের মনের অবস্থার প্রতিফলন। কপিরাইট আইনের পরিবর্তন শিল্পীদের সৃষ্টিশীল কাজকে মূল্যহীন ও শূন্য করে ফেলবে।
অ্যালবামের ১২টি ট্র্যাকের শিরোনামগুলো একসঙ্গে একটি স্পষ্ট বার্তা প্রদান করছে। সেই বার্তায় বলা হয়, ‘ব্রিটিশ সরকারের উচিত এআই কোম্পানিগুলোকে লাভবান করার জন্য সংগীত চুরিকে বৈধতা না দেওয়া।’
এটি যুক্তরাজ্যে কপিরাইট আইনের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবাদ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। একই ধরনের প্রতিবাদ অন্যান্য দেশে যেমন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে। এটি শিল্পীদের মধ্যে একটি বৈশ্বিক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
প্রকল্পটির উদ্যোক্তা হলেন এড নিউটন-রেক্স। তিনি বর্তমানে একটি বড় প্রচারণা চালাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘এই পরিবর্তনগুলো শিল্পীদের এক ধরনের ক্ষতি করবে। কারণ, তাঁরা তাঁদের কাজের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবেন না। নিউটন-রেক্স তাঁর প্রচারণায় দাবি করেন, কপিরাইট আইনের পরিবর্তন শিল্পীদের কাজকে সম্পূর্ণরূপে এআই কোম্পানির হাতে তুলে দেবে এবং শিল্পীরা তাঁদের কাজের ব্যবহার ট্র্যাক বা কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
অ্যালবামটি যুক্তরাজ্যে কপিরাইট আইনে পরিকল্পিত পরিবর্তনের ঠিক আগে প্রকাশিত হয়েছে। এ আইনের ফলে এআই প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত নিজেদের সংগীতের ব্যবহারকে বাধা দিতে তাদেরকে সক্রিয়ভাবে ‘অপ্ট-আউট’ করতে হবে।
নিউটন-রেক্স মনে করেন, এটি শিল্পীদের জন্য একটি হারানোর পরিস্থিতি তৈরি করবে। কারণ, এখানে কোনো কার্যকর অপ্ট-আউট পদ্ধতি নেই বা কোনো স্পষ্ট উপায় নেই, যার মাধ্যমে শিল্পীরা জানতে পারবেন, তাঁদের কোন বিশেষ কাজটি এআই সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়েছে।
নিউটন-রেক্স বলেন, ‘আমরা জানি, অপ্ট-আউট স্কিমগুলো সাধারণত ব্যবহৃত হয় না এবং এভাবে ৯০-৯৫ শতাংশ শিল্পীর কাজ এআই কোম্পানির হাতে চলে যাবে।’
শিল্পীরা বলেন, এর সমাধান হলো অন্য বাজারগুলোর জন্য কাজ তৈরি করা, যেখানে তাঁদের কনটেন্ট ভালো সুরক্ষা পাবে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে এর প্রতিবাদে একটি বন্দর থেকে কি-বোর্ড ফেলে দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে মিউজিক শেয়ারের জন্য সুইজারল্যান্ডের মতো বাজারগুলো বিবেচনা করছেন তিনি।
যুক্তরাজ্যের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানিগুলোকে নিয়ে আসার জন্য কপিরাইট আইনে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। এ প্রস্তাবিত পরিবর্তনের মাধ্যমে এআই ডেভেলপাররা শিল্পীদের অনলাইনে পাওয়া কনটেন্ট তাদের মডেলে প্রশিক্ষণ দিতে পারবে। এ জন্য ডেভেলপারদের কোনো অনুমতি লাগবে না বা ফি দিতে হবে না। সে ক্ষেত্রে শিল্পীদের ‘অপ্ট-আউট’ প্রক্রিয়া গ্রহণ করতে হবে। তবে এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ‘সাইলেন্ট’ (নীরব) অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন ১ হাজার সংগীতশিল্পী।
উল্লেখ্য, অপ্ট-আউট হলো, যদি কোনো শিল্পী এআই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে না চান, তাহলে কনটেন্ট সরিয়ে নিতে কোম্পানিকে বলতে পারবেন। তবে এ প্রক্রিয়ায় শিল্পীদের বেশ ঝামেলা পোহাতে হয় এবং তাঁদের অজান্তে এসব কনটেন্ট ব্যবহৃত হতে পারে। তাই কপিরাইট নীতি পরিবর্তনে যুক্তরাজ্যের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছেন শিল্পীরা।
সরকারের প্রস্তাবিত আইনি পরিবর্তনগুলোর প্রতিবাদে এ অ্যালবাম গতকাল সোমবার প্রকাশিত হয়েছে। অ্যালবামটির শিরোনাম ‘ইজ দিস হোয়াট উই ওয়ান্ট’ (এটাই কি আমরা চাই)। জনপ্রিয় শিল্পী কেট বুশ, ইমোজেন হিপ, ম্যাক্স রিচটার, থমাস হুইট জোন্সসহ আরও অনেকে এ অ্যালবামের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তা ছাড়া অ্যানি লেনক্স, ড্যামন আলবার্ন, বিলি ওশেন, দ্য ক্ল্যাশ, মিস্টারি জেটস, ইউসুফ/ক্যাট স্টিভেন্স, রিজ আহমেদ, টোরি আমোস ও হ্যান্স জিমার সাইলেন্ট অ্যালবাম প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রতিবাদ করেছেন।
এটি কোনো সাধারণ সংগীতের অ্যালবাম নয়। এ অ্যালবামে কোনো গান নেই, বরং খালি স্টুডিও এবং পারফরম্যান্স স্পেসের পরিবেষ্টিত শব্দ রয়েছে, যা একটি প্রতীকী প্রতিবাদ। এ শব্দগুলো তাঁদের মনের অবস্থার প্রতিফলন। কপিরাইট আইনের পরিবর্তন শিল্পীদের সৃষ্টিশীল কাজকে মূল্যহীন ও শূন্য করে ফেলবে।
অ্যালবামের ১২টি ট্র্যাকের শিরোনামগুলো একসঙ্গে একটি স্পষ্ট বার্তা প্রদান করছে। সেই বার্তায় বলা হয়, ‘ব্রিটিশ সরকারের উচিত এআই কোম্পানিগুলোকে লাভবান করার জন্য সংগীত চুরিকে বৈধতা না দেওয়া।’
এটি যুক্তরাজ্যে কপিরাইট আইনের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবাদ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। একই ধরনের প্রতিবাদ অন্যান্য দেশে যেমন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে। এটি শিল্পীদের মধ্যে একটি বৈশ্বিক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
প্রকল্পটির উদ্যোক্তা হলেন এড নিউটন-রেক্স। তিনি বর্তমানে একটি বড় প্রচারণা চালাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘এই পরিবর্তনগুলো শিল্পীদের এক ধরনের ক্ষতি করবে। কারণ, তাঁরা তাঁদের কাজের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবেন না। নিউটন-রেক্স তাঁর প্রচারণায় দাবি করেন, কপিরাইট আইনের পরিবর্তন শিল্পীদের কাজকে সম্পূর্ণরূপে এআই কোম্পানির হাতে তুলে দেবে এবং শিল্পীরা তাঁদের কাজের ব্যবহার ট্র্যাক বা কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
অ্যালবামটি যুক্তরাজ্যে কপিরাইট আইনে পরিকল্পিত পরিবর্তনের ঠিক আগে প্রকাশিত হয়েছে। এ আইনের ফলে এআই প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত নিজেদের সংগীতের ব্যবহারকে বাধা দিতে তাদেরকে সক্রিয়ভাবে ‘অপ্ট-আউট’ করতে হবে।
নিউটন-রেক্স মনে করেন, এটি শিল্পীদের জন্য একটি হারানোর পরিস্থিতি তৈরি করবে। কারণ, এখানে কোনো কার্যকর অপ্ট-আউট পদ্ধতি নেই বা কোনো স্পষ্ট উপায় নেই, যার মাধ্যমে শিল্পীরা জানতে পারবেন, তাঁদের কোন বিশেষ কাজটি এআই সিস্টেমে ব্যবহার করা হয়েছে।
নিউটন-রেক্স বলেন, ‘আমরা জানি, অপ্ট-আউট স্কিমগুলো সাধারণত ব্যবহৃত হয় না এবং এভাবে ৯০-৯৫ শতাংশ শিল্পীর কাজ এআই কোম্পানির হাতে চলে যাবে।’
শিল্পীরা বলেন, এর সমাধান হলো অন্য বাজারগুলোর জন্য কাজ তৈরি করা, যেখানে তাঁদের কনটেন্ট ভালো সুরক্ষা পাবে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে এর প্রতিবাদে একটি বন্দর থেকে কি-বোর্ড ফেলে দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে মিউজিক শেয়ারের জন্য সুইজারল্যান্ডের মতো বাজারগুলো বিবেচনা করছেন তিনি।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
২ দিন আগেজনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ দিন আগেএআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
আজ শনিবার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে। যা সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর পরিপন্থী এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এই ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য সরকার একাধিক প্রজ্ঞাপন ও প্রেস রিলিজ প্রকাশ করেছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকারের সতর্কতার পর ইতিমধ্যে ক্রিকইনফো, জনকণ্ঠ, ঢাকা পোস্টসহ আরও বেশ কয়েকটি পত্রিকা তাদের এডসেন্স পরিবর্তন করেছে, এজন্য তাদের ধন্যবাদ।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
আজ শনিবার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে। যা সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর পরিপন্থী এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। এই ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য সরকার একাধিক প্রজ্ঞাপন ও প্রেস রিলিজ প্রকাশ করেছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকারের সতর্কতার পর ইতিমধ্যে ক্রিকইনফো, জনকণ্ঠ, ঢাকা পোস্টসহ আরও বেশ কয়েকটি পত্রিকা তাদের এডসেন্স পরিবর্তন করেছে, এজন্য তাদের ধন্যবাদ।
মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
যুক্তরাজ্যের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানিগুলোকে নিয়ে আসার জন্য কপিরাইট আইনে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। এই প্রস্তাবিত পরিবর্তনের মাধ্যমে এআই ডেভেলপাররা শিল্পীদের অনলাইনে পাওয়া কনটেন্ট...
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
২ দিন আগেজনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ দিন আগেএআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িক বন্ধ করেছে বলে জানানো হয়েছে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দেশের সব পত্রিকা, অনলাইন পোর্টালসহ যেকোনো স্থানীয় এবং আঞ্চলিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন সংস্থা, কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং সেলিব্রেটিদের প্রতি আহ্বান জানানো জানানো যাচ্ছে যে—তারা যেন কোনোভাবেই জুয়া, বেটিং, পর্নোগ্রাফি বা অনৈতিক পণ্য ও সেবার প্রচারে অংশগ্রহণ না করেন এবং এসব কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোকে ওয়েবসাইট, পত্রিকা ও নিউজ পোর্টাল, অ্যাপ ইত্যাদি ডিফল্ড এডসেন্স-এ না চালিয়ে বরং কাস্টমাইজড করতে হবে যাতে জুয়া পর্ন গ্যাম্বলিং এবং এতদসংক্রান্ত গেইমিং বিজ্ঞাপন বা পপ-আপ না আসে।’
ফয়েজ আহমেদ আরও লেখেন, ‘মোবাইল কোম্পানি, আইএসপি, গুগল অ্যাডসেন্স, মেটা অ্যাডসহ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও বাংলাদেশের প্রচলিত আইন ও নৈতিকতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থানীয় আইন, পপ-আপ ব্লকিং ও ফিল্টারিং নীতি কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু পত্রিকা, অনলাইন পোর্টাল, টেকনোলজি প্ল্যাটফর্ম, ইন্টারনেট সেবাদাতা, বিভিন্ন বাণিজ্যিক ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, স্পোর্টস সাইট, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং এমনকি কিছু ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নগ্রাফি বিষয়ক বিজ্ঞাপন ও প্রোমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে। এই ধরনের কার্যকলাপ বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এর সরাসরি পরিপন্থী।’
তিনি আরও জানান, ‘জুয়ার বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলবে এবং প্রচলিত আইন ভঙ্গ করলে জনমত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট ব্লক করার বিষয় সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করবে, এবং এব্যাপারে পাবলিক কমিউনিকেশন করা হবে।’
বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানান ফয়েজ আহমদ।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ বলেন, ‘ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িক বন্ধ করেছে বলে জানানো হয়েছে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দেশের সব পত্রিকা, অনলাইন পোর্টালসহ যেকোনো স্থানীয় এবং আঞ্চলিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন সংস্থা, কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং সেলিব্রেটিদের প্রতি আহ্বান জানানো জানানো যাচ্ছে যে—তারা যেন কোনোভাবেই জুয়া, বেটিং, পর্নোগ্রাফি বা অনৈতিক পণ্য ও সেবার প্রচারে অংশগ্রহণ না করেন এবং এসব কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানগুলোকে ওয়েবসাইট, পত্রিকা ও নিউজ পোর্টাল, অ্যাপ ইত্যাদি ডিফল্ড এডসেন্স-এ না চালিয়ে বরং কাস্টমাইজড করতে হবে যাতে জুয়া পর্ন গ্যাম্বলিং এবং এতদসংক্রান্ত গেইমিং বিজ্ঞাপন বা পপ-আপ না আসে।’
ফয়েজ আহমেদ আরও লেখেন, ‘মোবাইল কোম্পানি, আইএসপি, গুগল অ্যাডসেন্স, মেটা অ্যাডসহ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও বাংলাদেশের প্রচলিত আইন ও নৈতিকতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্থানীয় আইন, পপ-আপ ব্লকিং ও ফিল্টারিং নীতি কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু পত্রিকা, অনলাইন পোর্টাল, টেকনোলজি প্ল্যাটফর্ম, ইন্টারনেট সেবাদাতা, বিভিন্ন বাণিজ্যিক ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, স্পোর্টস সাইট, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং এমনকি কিছু ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নগ্রাফি বিষয়ক বিজ্ঞাপন ও প্রোমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে। এই ধরনের কার্যকলাপ বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এর সরাসরি পরিপন্থী।’
তিনি আরও জানান, ‘জুয়ার বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলবে এবং প্রচলিত আইন ভঙ্গ করলে জনমত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট ব্লক করার বিষয় সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করবে, এবং এব্যাপারে পাবলিক কমিউনিকেশন করা হবে।’
বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানান ফয়েজ আহমদ।
যুক্তরাজ্যের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানিগুলোকে নিয়ে আসার জন্য কপিরাইট আইনে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। এই প্রস্তাবিত পরিবর্তনের মাধ্যমে এআই ডেভেলপাররা শিল্পীদের অনলাইনে পাওয়া কনটেন্ট...
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ দিন আগেএআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউটিউব জানিয়েছে, তাদের ওয়েবসাইট ও অ্যাপে দেখা দেওয়া টেকনিক্যাল বা কারিগরি সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। এর আগে, সারা বিশ্বের শত শত হাজার ব্যবহারকারী ইউটিউবের স্ট্রিমিং সেবায় সমস্যা হচ্ছে বলে জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এশিয়ার সময় এক্সে ইউটিউব লিখেছে, ‘সমস্যাটি এখন ঠিক করা হয়েছে—এখন আপনারা ইউটিউব, ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতে স্বাভাবিকভাবে ভিডিও চালাতে পারবেন!’ তবে ইউটিউব জানায়নি, প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ভিডিও স্ট্রিমিংয়ে সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণ কী ছিল বা এটি কতটা বড় পরিসরে ঘটেছিল।
ওয়েবসাইট ও অ্যাপের রিয়েল টাইম ত্রুটির তথ্য সংগ্রহকারী সাইট ডাউনডিটেকটর জানায়, পূর্ব এশিয়ার সময় সকাল ৭টার কিছু আগে (জিএমটি সময় বুধবার রাত ১১টার দিকে) ইউটিউব, ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতে সমস্যা দেখা দেয়।
এশিয়া থেকে শুরু করে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকা পর্যন্ত ব্যবহারকারীরা দ্রুতই ভিডিও স্ট্রিমিং, ওয়েবসাইটে প্রবেশ ও অ্যাপ ব্যবহারে সমস্যা হওয়ার অভিযোগ জানান। ডাউনডিটেকটরের ব্যবহারকারীদের তৈরি ত্রুটির মানচিত্র অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যা রিপোর্ট করা হয়।
জাপান, ব্রাজিল ও যুক্তরাজ্যেও বড় ধরনের বিঘ্নের খবর পাওয়া যায়। তবে সমস্যার প্রকৃত পরিধি নির্ধারণ করা যায়নি, কারণ ডাউনডিটেকটরের তথ্য মূলত ব্যবহারকারীদের রিপোর্ট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্টের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
ডাউনডিটেকটরের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৫৭ মিনিটে ত্রুটি রিপোর্টের সংখ্যা সর্বোচ্চ ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৩৮ টিতে পৌঁছায়, এরপর তা দ্রুত কমে যায়। একই সময়ের মধ্যে ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতেও কিছু সমস্যা দেখা দেয়, তবে যুক্তরাষ্ট্রে এসব প্ল্যাটফর্মে ত্রুটি রিপোর্টের সংখ্যা ৫ হাজারের নিচেই ছিল বলে জানিয়েছে ডাউনডিটেকটর।
জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউটিউব জানিয়েছে, তাদের ওয়েবসাইট ও অ্যাপে দেখা দেওয়া টেকনিক্যাল বা কারিগরি সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। এর আগে, সারা বিশ্বের শত শত হাজার ব্যবহারকারী ইউটিউবের স্ট্রিমিং সেবায় সমস্যা হচ্ছে বলে জানান।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এশিয়ার সময় এক্সে ইউটিউব লিখেছে, ‘সমস্যাটি এখন ঠিক করা হয়েছে—এখন আপনারা ইউটিউব, ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতে স্বাভাবিকভাবে ভিডিও চালাতে পারবেন!’ তবে ইউটিউব জানায়নি, প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ভিডিও স্ট্রিমিংয়ে সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণ কী ছিল বা এটি কতটা বড় পরিসরে ঘটেছিল।
ওয়েবসাইট ও অ্যাপের রিয়েল টাইম ত্রুটির তথ্য সংগ্রহকারী সাইট ডাউনডিটেকটর জানায়, পূর্ব এশিয়ার সময় সকাল ৭টার কিছু আগে (জিএমটি সময় বুধবার রাত ১১টার দিকে) ইউটিউব, ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতে সমস্যা দেখা দেয়।
এশিয়া থেকে শুরু করে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকা পর্যন্ত ব্যবহারকারীরা দ্রুতই ভিডিও স্ট্রিমিং, ওয়েবসাইটে প্রবেশ ও অ্যাপ ব্যবহারে সমস্যা হওয়ার অভিযোগ জানান। ডাউনডিটেকটরের ব্যবহারকারীদের তৈরি ত্রুটির মানচিত্র অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যা রিপোর্ট করা হয়।
জাপান, ব্রাজিল ও যুক্তরাজ্যেও বড় ধরনের বিঘ্নের খবর পাওয়া যায়। তবে সমস্যার প্রকৃত পরিধি নির্ধারণ করা যায়নি, কারণ ডাউনডিটেকটরের তথ্য মূলত ব্যবহারকারীদের রিপোর্ট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্টের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
ডাউনডিটেকটরের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৫৭ মিনিটে ত্রুটি রিপোর্টের সংখ্যা সর্বোচ্চ ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৩৮ টিতে পৌঁছায়, এরপর তা দ্রুত কমে যায়। একই সময়ের মধ্যে ইউটিউব মিউজিক ও ইউটিউব টিভিতেও কিছু সমস্যা দেখা দেয়, তবে যুক্তরাষ্ট্রে এসব প্ল্যাটফর্মে ত্রুটি রিপোর্টের সংখ্যা ৫ হাজারের নিচেই ছিল বলে জানিয়েছে ডাউনডিটেকটর।
যুক্তরাজ্যের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানিগুলোকে নিয়ে আসার জন্য কপিরাইট আইনে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। এই প্রস্তাবিত পরিবর্তনের মাধ্যমে এআই ডেভেলপাররা শিল্পীদের অনলাইনে পাওয়া কনটেন্ট...
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
২ দিন আগেএআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার এক্স হ্যান্ডলে এক পোস্টে অল্টম্যান জানান, চ্যাটবটের আসন্ন সংস্করণগুলোতে এটিকে আরও মানবীয় আচরণ করার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে তা কেবল ব্যবহারকারীরা চাইলে, শুধু ব্যবহারের মাত্রা বাড়ানোর জন্য নয়। ডিসেম্বরে ‘এজ-গেটিং’ (বয়স যাচাই) ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু হওয়ার পর, যাচাইকৃত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইরোটিকার (যৌনতা সম্পর্কিত কনটেন্ট) মতো বিষয়বস্তুও উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
ইলন মাস্কের এআই সংস্থা এক্সএআই সম্প্রতি গ্রক চ্যাটবটে প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট চালু করেছে। এরপরই ওপেনএআই এমন পদক্ষেপ নিল। এই পদক্ষেপ সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে সাহায্য করবে বলে আশা করছে সংস্থাটি।
তবে এই ঘোষণার পেছনে রয়েছে এক গভীর বিতর্ক। চলতি বছরের শুরুতে, ১৬ বছর বয়সী এক মার্কিন কিশোরের আত্মহত্যার ঘটনায় তার বাবা-মা ওপেনএআই-এর বিরুদ্ধে মামলা করেন। ম্যাট এবং মারিয়া রেইন নামে ওই দম্পতি অভিযোগ করেন, চ্যাটজিপিটির প্যারেন্টাল কন্ট্রোল যথেষ্ট কার্যকর নয়। মামলায় কিশোর অ্যাডামের সঙ্গে চ্যাটবটের কথোপকথনের লগ জমা দেওয়া হয়। সেখানে দেখার যায়, আত্মহত্যার ভাবনা নিয়ে সে চ্যাটবটের কথা বলেছিল।
স্যাম অল্টম্যান স্বীকার করেন, মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে তাঁরা আগে চ্যাটজিপিটিকে ‘বেশ সীমাবদ্ধ’ রেখেছিলেন। তবে তিনি এখন দাবি করছেন, সংস্থাটি গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি প্রশমিত করতে পেরেছে এবং নতুন টুলের মাধ্যমে ‘অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিরাপদে বিধিনিষেধ শিথিল করা সম্ভব।’
ওপেনএআই-এর এই সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেছেন অনেকে। সমালোচকদের মতে, প্ল্যাটফর্মে ইরোটিকা অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ও রাজ্য স্তরে কঠোর আইনের প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করে। আইন সংস্থা বোয়েস শিলার ফ্লেক্সনারের অংশীদার জেনি কিম প্রশ্ন তুলেছেন, ‘তারা কীভাবে নিশ্চিত করবে যে শিশুরা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নির্ধারিত অংশ বা ইরোটিকায় প্রবেশ করতে পারবে না?’ কিম মন্তব্য করেন, ওপেনএআই-ও অন্যান্য বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলো মানুষকে গিনিপিগ হিসেবে ব্যবহার করছে।
এদিকে, সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর ওপর চাপ বাড়ছে। ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম সম্প্রতি একটি বিলে ভেটো দিয়েছেন, যে আইনে শিশুদের জন্য ক্ষতিকারক আচরণে উৎসাহিত করতে পারে এমন এআই চ্যাটবট নিষিদ্ধ করার এখতিয়ার থাকত। তবে তিনি যুক্তি দিয়েছেন, শিশু-কিশোরদের এআই সিস্টেমের সঙ্গে নিরাপদে যোগাযোগ করতে শেখা অপরিহার্য।
মার্কিন ফেডারেল ট্রেড কমিশন (এফটিসি) চ্যাটবটগুলো কীভাবে শিশুদের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করছে, সেটি তদন্ত শুরু করেছে।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, ওপেনএআই-এর এই পদক্ষেপ বাজারে নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করার জন্য একটি প্রচেষ্টামাত্র। ওপেনএআই-এর আয় বাড়ছে, তবে সংস্থাটি এখনো লাভজনক নয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দ্রুত বাজার দখলের লড়াইয়ে কোম্পানিটি এই ধরনের বিতর্কিত পদক্ষেপ নিতে নিচ্ছে।
এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার এক্স হ্যান্ডলে এক পোস্টে অল্টম্যান জানান, চ্যাটবটের আসন্ন সংস্করণগুলোতে এটিকে আরও মানবীয় আচরণ করার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে তা কেবল ব্যবহারকারীরা চাইলে, শুধু ব্যবহারের মাত্রা বাড়ানোর জন্য নয়। ডিসেম্বরে ‘এজ-গেটিং’ (বয়স যাচাই) ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু হওয়ার পর, যাচাইকৃত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ইরোটিকার (যৌনতা সম্পর্কিত কনটেন্ট) মতো বিষয়বস্তুও উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
ইলন মাস্কের এআই সংস্থা এক্সএআই সম্প্রতি গ্রক চ্যাটবটে প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট চালু করেছে। এরপরই ওপেনএআই এমন পদক্ষেপ নিল। এই পদক্ষেপ সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে সাহায্য করবে বলে আশা করছে সংস্থাটি।
তবে এই ঘোষণার পেছনে রয়েছে এক গভীর বিতর্ক। চলতি বছরের শুরুতে, ১৬ বছর বয়সী এক মার্কিন কিশোরের আত্মহত্যার ঘটনায় তার বাবা-মা ওপেনএআই-এর বিরুদ্ধে মামলা করেন। ম্যাট এবং মারিয়া রেইন নামে ওই দম্পতি অভিযোগ করেন, চ্যাটজিপিটির প্যারেন্টাল কন্ট্রোল যথেষ্ট কার্যকর নয়। মামলায় কিশোর অ্যাডামের সঙ্গে চ্যাটবটের কথোপকথনের লগ জমা দেওয়া হয়। সেখানে দেখার যায়, আত্মহত্যার ভাবনা নিয়ে সে চ্যাটবটের কথা বলেছিল।
স্যাম অল্টম্যান স্বীকার করেন, মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে তাঁরা আগে চ্যাটজিপিটিকে ‘বেশ সীমাবদ্ধ’ রেখেছিলেন। তবে তিনি এখন দাবি করছেন, সংস্থাটি গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকি প্রশমিত করতে পেরেছে এবং নতুন টুলের মাধ্যমে ‘অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিরাপদে বিধিনিষেধ শিথিল করা সম্ভব।’
ওপেনএআই-এর এই সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করেছেন অনেকে। সমালোচকদের মতে, প্ল্যাটফর্মে ইরোটিকা অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ও রাজ্য স্তরে কঠোর আইনের প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করে। আইন সংস্থা বোয়েস শিলার ফ্লেক্সনারের অংশীদার জেনি কিম প্রশ্ন তুলেছেন, ‘তারা কীভাবে নিশ্চিত করবে যে শিশুরা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নির্ধারিত অংশ বা ইরোটিকায় প্রবেশ করতে পারবে না?’ কিম মন্তব্য করেন, ওপেনএআই-ও অন্যান্য বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলো মানুষকে গিনিপিগ হিসেবে ব্যবহার করছে।
এদিকে, সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর ওপর চাপ বাড়ছে। ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম সম্প্রতি একটি বিলে ভেটো দিয়েছেন, যে আইনে শিশুদের জন্য ক্ষতিকারক আচরণে উৎসাহিত করতে পারে এমন এআই চ্যাটবট নিষিদ্ধ করার এখতিয়ার থাকত। তবে তিনি যুক্তি দিয়েছেন, শিশু-কিশোরদের এআই সিস্টেমের সঙ্গে নিরাপদে যোগাযোগ করতে শেখা অপরিহার্য।
মার্কিন ফেডারেল ট্রেড কমিশন (এফটিসি) চ্যাটবটগুলো কীভাবে শিশুদের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করছে, সেটি তদন্ত শুরু করেছে।
পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, ওপেনএআই-এর এই পদক্ষেপ বাজারে নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করার জন্য একটি প্রচেষ্টামাত্র। ওপেনএআই-এর আয় বাড়ছে, তবে সংস্থাটি এখনো লাভজনক নয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দ্রুত বাজার দখলের লড়াইয়ে কোম্পানিটি এই ধরনের বিতর্কিত পদক্ষেপ নিতে নিচ্ছে।
যুক্তরাজ্যের বাজারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানিগুলোকে নিয়ে আসার জন্য কপিরাইট আইনে পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার। এই প্রস্তাবিত পরিবর্তনের মাধ্যমে এআই ডেভেলপাররা শিল্পীদের অনলাইনে পাওয়া কনটেন্ট...
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
২ দিন আগেজনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ দিন আগে