নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও সিলেট
আমিনুল ইসলাম বুলবুল কি তবে ফরম্যাট বা সংস্করণ পরিবর্তন করছেন? গত মে মাসের শেষের দিকে আকস্মিকভাবে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘যেহেতু সময় কম, জানি টেস্ট ম্যাচ পাঁচ দিনের হয়, ওয়ানডে হয় ৭ ঘণ্টার। একটা কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি এখানে। একটা ভালো টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলব, যেটা আপনারা সবাই মনে রাখবেন।’
অল্প সময়ের মধ্যে বুলবুল দারুণ ইনিংস খেলছেন। ক্রিকেটকে ঢাকার বাইরে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা বিশেষ চোখে পড়ার মতো। শুরুতে বিসিবির আসন্ন নির্বাচন অংশগ্রহণ নিয়ে দ্বিধায় থাকলেও বুলবুল এখন পরিষ্কার, ফরম্যাট পরিবর্তনের সময় এসেছে। ‘টি-টোয়েন্টি’র পর এখন তাঁর চোখে একটা দৃষ্টিনন্দন ‘টেস্ট ইনিংস’ । অক্টোবরে হতে যাওয়া বিসিবির নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে বুলবুল আজ সিলেটে সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমাদের ফাহিম ভাই (নাজমুল আবেদীন) এরই মধ্যে ঘোষণা করেছেন, অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। ঠিকভাবেই নির্বাচন করব। এখানে সভাপতি নির্বাচন হয় না, পরিচালক নির্বাচন হয়। সেটা প্রথম লক্ষ্য এবং সেখানে থাকার চেষ্টা করব। পরে যদি সুযোগ হয়, চেষ্টা করব যেভাবেই হোক দেশের ক্রিকেটকে সেবা করতে।’
কদিন আগে তামিম ইকবালও ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বুলবুল আর তামিম—দুজনই যদি বিসিবির পরিচালক হন, সভাপতি পদের লড়াইটা দুজনের মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তামিমের নির্বাচন করার বিষয়ে বুলবুল বলেছেন, ‘না, আমার সঙ্গে কোনো কথা হয়নি। সবার প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে। তাদের প্রতি সহযোগিতা থাকবে, দিন শেষে এখানে আমরা সবাই এসেছি ক্রিকেটের কাজে এবং ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব।’
বুলবুল নতুন মেয়াদে কেন নির্বাচন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, সে বিষয়ে বুলবুলের ব্যাখ্যা, ‘আমার (নির্বাচন করতে চাওয়ার) একটাই কারণ। যে কাজগুলো শুরু করেছিলাম, ভালোভাবে এগিয়ে চলছে। কাজগুলো অর্ধেক ফেলে না রেখে যেন এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। এখানে কন্টিনিউ করতে চাওয়ার সেটাই মূল কারণ।’ বুলবুল বিসিবিতে পরিচালক হয়েছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) মনোনীত কাউন্সিলের হিসেবে। সামনেও কি তিনি এনএসসির মনোনীত পরিচালক হিসেবেই আসবেন? বুলবুল বলেছেন, ‘আমার সঙ্গে এখনো এনএসসির কোনো আলোচনা হয়নি। আমি শুধু ওটা (নির্বাচনের আগ্রহ) প্রকাশ করেছি যে সম্ভব হলে নির্বাচন করব। এখন জানি না কোথা থেকে করব বা কী করব।’
আমিনুল ইসলাম বুলবুল কি তবে ফরম্যাট বা সংস্করণ পরিবর্তন করছেন? গত মে মাসের শেষের দিকে আকস্মিকভাবে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘যেহেতু সময় কম, জানি টেস্ট ম্যাচ পাঁচ দিনের হয়, ওয়ানডে হয় ৭ ঘণ্টার। একটা কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি এখানে। একটা ভালো টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলব, যেটা আপনারা সবাই মনে রাখবেন।’
অল্প সময়ের মধ্যে বুলবুল দারুণ ইনিংস খেলছেন। ক্রিকেটকে ঢাকার বাইরে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা বিশেষ চোখে পড়ার মতো। শুরুতে বিসিবির আসন্ন নির্বাচন অংশগ্রহণ নিয়ে দ্বিধায় থাকলেও বুলবুল এখন পরিষ্কার, ফরম্যাট পরিবর্তনের সময় এসেছে। ‘টি-টোয়েন্টি’র পর এখন তাঁর চোখে একটা দৃষ্টিনন্দন ‘টেস্ট ইনিংস’ । অক্টোবরে হতে যাওয়া বিসিবির নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে বুলবুল আজ সিলেটে সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমাদের ফাহিম ভাই (নাজমুল আবেদীন) এরই মধ্যে ঘোষণা করেছেন, অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। ঠিকভাবেই নির্বাচন করব। এখানে সভাপতি নির্বাচন হয় না, পরিচালক নির্বাচন হয়। সেটা প্রথম লক্ষ্য এবং সেখানে থাকার চেষ্টা করব। পরে যদি সুযোগ হয়, চেষ্টা করব যেভাবেই হোক দেশের ক্রিকেটকে সেবা করতে।’
কদিন আগে তামিম ইকবালও ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বুলবুল আর তামিম—দুজনই যদি বিসিবির পরিচালক হন, সভাপতি পদের লড়াইটা দুজনের মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তামিমের নির্বাচন করার বিষয়ে বুলবুল বলেছেন, ‘না, আমার সঙ্গে কোনো কথা হয়নি। সবার প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে। তাদের প্রতি সহযোগিতা থাকবে, দিন শেষে এখানে আমরা সবাই এসেছি ক্রিকেটের কাজে এবং ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব।’
বুলবুল নতুন মেয়াদে কেন নির্বাচন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, সে বিষয়ে বুলবুলের ব্যাখ্যা, ‘আমার (নির্বাচন করতে চাওয়ার) একটাই কারণ। যে কাজগুলো শুরু করেছিলাম, ভালোভাবে এগিয়ে চলছে। কাজগুলো অর্ধেক ফেলে না রেখে যেন এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। এখানে কন্টিনিউ করতে চাওয়ার সেটাই মূল কারণ।’ বুলবুল বিসিবিতে পরিচালক হয়েছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) মনোনীত কাউন্সিলের হিসেবে। সামনেও কি তিনি এনএসসির মনোনীত পরিচালক হিসেবেই আসবেন? বুলবুল বলেছেন, ‘আমার সঙ্গে এখনো এনএসসির কোনো আলোচনা হয়নি। আমি শুধু ওটা (নির্বাচনের আগ্রহ) প্রকাশ করেছি যে সম্ভব হলে নির্বাচন করব। এখন জানি না কোথা থেকে করব বা কী করব।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও সিলেট
আমিনুল ইসলাম বুলবুল কি তবে ফরম্যাট বা সংস্করণ পরিবর্তন করছেন? গত মে মাসের শেষের দিকে আকস্মিকভাবে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘যেহেতু সময় কম, জানি টেস্ট ম্যাচ পাঁচ দিনের হয়, ওয়ানডে হয় ৭ ঘণ্টার। একটা কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি এখানে। একটা ভালো টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলব, যেটা আপনারা সবাই মনে রাখবেন।’
অল্প সময়ের মধ্যে বুলবুল দারুণ ইনিংস খেলছেন। ক্রিকেটকে ঢাকার বাইরে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা বিশেষ চোখে পড়ার মতো। শুরুতে বিসিবির আসন্ন নির্বাচন অংশগ্রহণ নিয়ে দ্বিধায় থাকলেও বুলবুল এখন পরিষ্কার, ফরম্যাট পরিবর্তনের সময় এসেছে। ‘টি-টোয়েন্টি’র পর এখন তাঁর চোখে একটা দৃষ্টিনন্দন ‘টেস্ট ইনিংস’ । অক্টোবরে হতে যাওয়া বিসিবির নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে বুলবুল আজ সিলেটে সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমাদের ফাহিম ভাই (নাজমুল আবেদীন) এরই মধ্যে ঘোষণা করেছেন, অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। ঠিকভাবেই নির্বাচন করব। এখানে সভাপতি নির্বাচন হয় না, পরিচালক নির্বাচন হয়। সেটা প্রথম লক্ষ্য এবং সেখানে থাকার চেষ্টা করব। পরে যদি সুযোগ হয়, চেষ্টা করব যেভাবেই হোক দেশের ক্রিকেটকে সেবা করতে।’
কদিন আগে তামিম ইকবালও ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বুলবুল আর তামিম—দুজনই যদি বিসিবির পরিচালক হন, সভাপতি পদের লড়াইটা দুজনের মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তামিমের নির্বাচন করার বিষয়ে বুলবুল বলেছেন, ‘না, আমার সঙ্গে কোনো কথা হয়নি। সবার প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে। তাদের প্রতি সহযোগিতা থাকবে, দিন শেষে এখানে আমরা সবাই এসেছি ক্রিকেটের কাজে এবং ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব।’
বুলবুল নতুন মেয়াদে কেন নির্বাচন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, সে বিষয়ে বুলবুলের ব্যাখ্যা, ‘আমার (নির্বাচন করতে চাওয়ার) একটাই কারণ। যে কাজগুলো শুরু করেছিলাম, ভালোভাবে এগিয়ে চলছে। কাজগুলো অর্ধেক ফেলে না রেখে যেন এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। এখানে কন্টিনিউ করতে চাওয়ার সেটাই মূল কারণ।’ বুলবুল বিসিবিতে পরিচালক হয়েছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) মনোনীত কাউন্সিলের হিসেবে। সামনেও কি তিনি এনএসসির মনোনীত পরিচালক হিসেবেই আসবেন? বুলবুল বলেছেন, ‘আমার সঙ্গে এখনো এনএসসির কোনো আলোচনা হয়নি। আমি শুধু ওটা (নির্বাচনের আগ্রহ) প্রকাশ করেছি যে সম্ভব হলে নির্বাচন করব। এখন জানি না কোথা থেকে করব বা কী করব।’
আমিনুল ইসলাম বুলবুল কি তবে ফরম্যাট বা সংস্করণ পরিবর্তন করছেন? গত মে মাসের শেষের দিকে আকস্মিকভাবে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘যেহেতু সময় কম, জানি টেস্ট ম্যাচ পাঁচ দিনের হয়, ওয়ানডে হয় ৭ ঘণ্টার। একটা কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি এখানে। একটা ভালো টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলব, যেটা আপনারা সবাই মনে রাখবেন।’
অল্প সময়ের মধ্যে বুলবুল দারুণ ইনিংস খেলছেন। ক্রিকেটকে ঢাকার বাইরে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা বিশেষ চোখে পড়ার মতো। শুরুতে বিসিবির আসন্ন নির্বাচন অংশগ্রহণ নিয়ে দ্বিধায় থাকলেও বুলবুল এখন পরিষ্কার, ফরম্যাট পরিবর্তনের সময় এসেছে। ‘টি-টোয়েন্টি’র পর এখন তাঁর চোখে একটা দৃষ্টিনন্দন ‘টেস্ট ইনিংস’ । অক্টোবরে হতে যাওয়া বিসিবির নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে বুলবুল আজ সিলেটে সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমাদের ফাহিম ভাই (নাজমুল আবেদীন) এরই মধ্যে ঘোষণা করেছেন, অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন হবে। ঠিকভাবেই নির্বাচন করব। এখানে সভাপতি নির্বাচন হয় না, পরিচালক নির্বাচন হয়। সেটা প্রথম লক্ষ্য এবং সেখানে থাকার চেষ্টা করব। পরে যদি সুযোগ হয়, চেষ্টা করব যেভাবেই হোক দেশের ক্রিকেটকে সেবা করতে।’
কদিন আগে তামিম ইকবালও ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বুলবুল আর তামিম—দুজনই যদি বিসিবির পরিচালক হন, সভাপতি পদের লড়াইটা দুজনের মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তামিমের নির্বাচন করার বিষয়ে বুলবুল বলেছেন, ‘না, আমার সঙ্গে কোনো কথা হয়নি। সবার প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে। তাদের প্রতি সহযোগিতা থাকবে, দিন শেষে এখানে আমরা সবাই এসেছি ক্রিকেটের কাজে এবং ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব।’
বুলবুল নতুন মেয়াদে কেন নির্বাচন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, সে বিষয়ে বুলবুলের ব্যাখ্যা, ‘আমার (নির্বাচন করতে চাওয়ার) একটাই কারণ। যে কাজগুলো শুরু করেছিলাম, ভালোভাবে এগিয়ে চলছে। কাজগুলো অর্ধেক ফেলে না রেখে যেন এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। এখানে কন্টিনিউ করতে চাওয়ার সেটাই মূল কারণ।’ বুলবুল বিসিবিতে পরিচালক হয়েছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের (এনএসসি) মনোনীত কাউন্সিলের হিসেবে। সামনেও কি তিনি এনএসসির মনোনীত পরিচালক হিসেবেই আসবেন? বুলবুল বলেছেন, ‘আমার সঙ্গে এখনো এনএসসির কোনো আলোচনা হয়নি। আমি শুধু ওটা (নির্বাচনের আগ্রহ) প্রকাশ করেছি যে সম্ভব হলে নির্বাচন করব। এখন জানি না কোথা থেকে করব বা কী করব।’
রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে রিশাদের ঘূর্ণি-জাদুতে মুশতাকের মুখে চওড়া হাসি খেলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক।
লেগ স্পিন-গুগলিতে তুলে নিলেন ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো ৫ উইকেট। তার আগে ব্যাট হাতে আটে নেমে মহাগুরুত্বপূর্ণ ১৩ বলে ২৬ রান—লো স্কোরিং ম্যাচের নায়ক হতে আর কী লাগে রিশাদের!
আজকের আগে ওয়ানডেতে যাঁর সেরা বোলিং ছিল ৩৭ রানে ২ উইকেট, সেই রিশাদ কাল পেলেন ৬ উইকেট। বল দিয়ে দারুণ কথা বলাতে জানলেও প্রতিক্রিয়া প্রকাশে রিশাদ বেশ পরিমিত।ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘এটার অর্থ আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ দিয়েছেন।’
সামান্য একটা আফসোস থাকতে পারে, অল্পের জন্য একটি রেকর্ড নিজের করে নিতে পারেননি রিশাদ। ওয়ানডেতে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে বোলিংয়ে সেরা রেকর্ড যৌথভাবে মাশরাফি বিন মুর্তজা ও রুবেল হোসেনের। ২০০৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে মাশরাফি ২৬ রানে পেয়েছিলেন ৬ উইকেট। রুবেল ২০১৩ সালে ২৬ রানে ৬ উইকেট পেয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। রিশাদও ৬ উইকেট পেয়েছেন তবে রান দিয়েছেন ৩৫। সামগ্রিকভাবে রেকর্ডটা না হলেও একটা রেকর্ড হয়েছে রিশাদের, বাংলাদেশের স্পিনারদের মধ্যে সেরা বোলিং বিশ্লেষণী এখন ২৩ বছর বয়সী এ লেগ স্পিনারেরই।
মিরপুরের উইকেটে লেগ স্পিনার হিসেবে বাড়তি সুবিধা পাবেন, এটা ভেবে খেলেননি রিশাদ। শুধু নিজের প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা রেখেছেন তরুণ লেগি, ‘না ওরকম কিছু চিন্তা ছিল না। চিন্তা ছিল নিজের প্রক্রিয়ায় ঠিক থাকা। ওরা শুরুতে সুন্দর ব্যাটিং করছিল। চেষ্টা ছিল ধৈর্য ধরে সুযোগ কাজে লাগাতে।’
আফগানিস্তান সিরিজের ফাঁকে রশিদ খানের সঙ্গে কথা হয়েছিল রিশাদের। কী পরামর্শ নিলেন তিনি, ‘লেগ স্পিনার হিসেবে টেকনিক ও প্রসেস নিয়ে কথা বলেছিলাম। সাধারণত লেগ স্পিনারদের মধ্যে যা কথা হয়ে থাকে। তাঁর সঙ্গে সামনের দিকে কীভাবে যাব না যাব সেটা নিয়ে কথা হয়েছে।
রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে রিশাদের ঘূর্ণি-জাদুতে মুশতাকের মুখে চওড়া হাসি খেলে যাওয়াটাই স্বাভাবিক।
লেগ স্পিন-গুগলিতে তুলে নিলেন ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো ৫ উইকেট। তার আগে ব্যাট হাতে আটে নেমে মহাগুরুত্বপূর্ণ ১৩ বলে ২৬ রান—লো স্কোরিং ম্যাচের নায়ক হতে আর কী লাগে রিশাদের!
আজকের আগে ওয়ানডেতে যাঁর সেরা বোলিং ছিল ৩৭ রানে ২ উইকেট, সেই রিশাদ কাল পেলেন ৬ উইকেট। বল দিয়ে দারুণ কথা বলাতে জানলেও প্রতিক্রিয়া প্রকাশে রিশাদ বেশ পরিমিত।ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘এটার অর্থ আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ দিয়েছেন।’
সামান্য একটা আফসোস থাকতে পারে, অল্পের জন্য একটি রেকর্ড নিজের করে নিতে পারেননি রিশাদ। ওয়ানডেতে বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে বোলিংয়ে সেরা রেকর্ড যৌথভাবে মাশরাফি বিন মুর্তজা ও রুবেল হোসেনের। ২০০৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে মাশরাফি ২৬ রানে পেয়েছিলেন ৬ উইকেট। রুবেল ২০১৩ সালে ২৬ রানে ৬ উইকেট পেয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। রিশাদও ৬ উইকেট পেয়েছেন তবে রান দিয়েছেন ৩৫। সামগ্রিকভাবে রেকর্ডটা না হলেও একটা রেকর্ড হয়েছে রিশাদের, বাংলাদেশের স্পিনারদের মধ্যে সেরা বোলিং বিশ্লেষণী এখন ২৩ বছর বয়সী এ লেগ স্পিনারেরই।
মিরপুরের উইকেটে লেগ স্পিনার হিসেবে বাড়তি সুবিধা পাবেন, এটা ভেবে খেলেননি রিশাদ। শুধু নিজের প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা রেখেছেন তরুণ লেগি, ‘না ওরকম কিছু চিন্তা ছিল না। চিন্তা ছিল নিজের প্রক্রিয়ায় ঠিক থাকা। ওরা শুরুতে সুন্দর ব্যাটিং করছিল। চেষ্টা ছিল ধৈর্য ধরে সুযোগ কাজে লাগাতে।’
আফগানিস্তান সিরিজের ফাঁকে রশিদ খানের সঙ্গে কথা হয়েছিল রিশাদের। কী পরামর্শ নিলেন তিনি, ‘লেগ স্পিনার হিসেবে টেকনিক ও প্রসেস নিয়ে কথা বলেছিলাম। সাধারণত লেগ স্পিনারদের মধ্যে যা কথা হয়ে থাকে। তাঁর সঙ্গে সামনের দিকে কীভাবে যাব না যাব সেটা নিয়ে কথা হয়েছে।
আমিনুল ইসলাম বুলবুল কি তবে ফরম্যাট বা সংস্করণ পরিবর্তন করছেন? গত মে মাসের শেষের দিকে আকস্মিকভাবে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘যেহেতু সময় কম, জানি টেস্ট ম্যাচ পাঁচ দিনের হয়, ওয়ানডে হয় ৭ ঘণ্টার। একটা কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি এখানে। একটা ভালো টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলব, যেটা আপনা
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন স্পিনাররা। তাতে নাভিশ্বাস উঠছে ব্যাটারদের।
উইকেটের সহায়তায় ২০৭ রান করেও আজ বাংলাদেশ জিতেছে ৭৪ রানে। এমন উইকেটে খেলে অভ্যস্ত একজন ব্যাটার কীভাবে বড় মঞ্চে ভালো উইকেটে ভালো করবেন? ক্রিকেটারদেরই তোলা পুরোনো এ প্রশ্ন ভুলে গিয়ে মিরপুরে এবারও ঘূর্ণি উইকেটেই খেলছে বাংলাদেশ। এতে কোনো সমস্যাও দেখছেন না সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। তিনি বরং বাংলাদেশের জয়ের জন্য এ ধরনের উইকেটের বিকল্প দেখছেন না।
আজ ম্যাচের পর সাংবাদিকদের আশরাফুল বলেছেন, ‘আমরা যে পরিস্থিতিতে আছি, ঘরের মাঠের সুবিধা নিতেই হবে। র্যাঙ্কিংয়ে আমরা ১০ নম্বরে আছি। যদি বিশ্বকাপ খেলতে হয় আমাদের ৯ নম্বরে যেতে হবে। এই তিনটা ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জন্য। নিয়মিত মিরপুরে যার সঙ্গেই খেলি, আমরা ফেবারিট থাকি এই কন্ডিশন ও উইকেটের কারণে। আমরা যে ফ্ল্যাট, যথার্থ উইকেট আশা করি সেটা হয়তো এই সিরিজে হচ্ছে না। বিশ্বকাপ খেলতে বাকি দুটি ম্যাচও জিততে হবে। এ পরিস্থিতিতে উইকেট নিয়ে নেতিবাচক কথা না বলি। মেনে নিই। আমাদের দলের যে পরিস্থিতি, আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে এই ধরনের উইকেট দরকার ছিল।’
মিরপুরের উইকেট নিয়ে নেতিবাচক খবর না প্রকাশের অনুরোধ আশরাফুলের, ‘ভারতে তারা (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) সবশেষ টেস্ট সিরিজে ওদের দুজন ব্যাটার সেঞ্চুরি করে এসেছে। যদি ফ্ল্যাট উইকেট দিতেন (মিরপুরে), অন্যরকম খেলা হতো। এটা নিয়ে নেগেটিভ নিউজ না, যেহেতু আমাদের বিশ্বকাপ খেলতে হবে। এই মুহূর্তে মানসিকভাবে বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে রয়েছে।’
আশরাফুলের কাছে জয়ের ধারায় বাংলাদেশ দলের ফেরাটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ‘জয় একটা অভ্যাস। জিততে জিততে যখন বড় আসরে যাব, যাওয়ার আগে অন্তত দেড়-দুই মাস ঠিকঠাক প্রস্তুতি ও ম্যাচ যদি খেলতে পারি; যে কন্ডিশনে বিশ্বকাপ, সেরকম কন্ডিশনে ভালো প্রস্তুতি যদি নিতে পারি, তখন একটা ভালো ফল আশা করতে পারি। এখন কাউকে দোষারোপ করব না।’
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন স্পিনাররা। তাতে নাভিশ্বাস উঠছে ব্যাটারদের।
উইকেটের সহায়তায় ২০৭ রান করেও আজ বাংলাদেশ জিতেছে ৭৪ রানে। এমন উইকেটে খেলে অভ্যস্ত একজন ব্যাটার কীভাবে বড় মঞ্চে ভালো উইকেটে ভালো করবেন? ক্রিকেটারদেরই তোলা পুরোনো এ প্রশ্ন ভুলে গিয়ে মিরপুরে এবারও ঘূর্ণি উইকেটেই খেলছে বাংলাদেশ। এতে কোনো সমস্যাও দেখছেন না সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। তিনি বরং বাংলাদেশের জয়ের জন্য এ ধরনের উইকেটের বিকল্প দেখছেন না।
আজ ম্যাচের পর সাংবাদিকদের আশরাফুল বলেছেন, ‘আমরা যে পরিস্থিতিতে আছি, ঘরের মাঠের সুবিধা নিতেই হবে। র্যাঙ্কিংয়ে আমরা ১০ নম্বরে আছি। যদি বিশ্বকাপ খেলতে হয় আমাদের ৯ নম্বরে যেতে হবে। এই তিনটা ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জন্য। নিয়মিত মিরপুরে যার সঙ্গেই খেলি, আমরা ফেবারিট থাকি এই কন্ডিশন ও উইকেটের কারণে। আমরা যে ফ্ল্যাট, যথার্থ উইকেট আশা করি সেটা হয়তো এই সিরিজে হচ্ছে না। বিশ্বকাপ খেলতে বাকি দুটি ম্যাচও জিততে হবে। এ পরিস্থিতিতে উইকেট নিয়ে নেতিবাচক কথা না বলি। মেনে নিই। আমাদের দলের যে পরিস্থিতি, আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে এই ধরনের উইকেট দরকার ছিল।’
মিরপুরের উইকেট নিয়ে নেতিবাচক খবর না প্রকাশের অনুরোধ আশরাফুলের, ‘ভারতে তারা (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) সবশেষ টেস্ট সিরিজে ওদের দুজন ব্যাটার সেঞ্চুরি করে এসেছে। যদি ফ্ল্যাট উইকেট দিতেন (মিরপুরে), অন্যরকম খেলা হতো। এটা নিয়ে নেগেটিভ নিউজ না, যেহেতু আমাদের বিশ্বকাপ খেলতে হবে। এই মুহূর্তে মানসিকভাবে বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে রয়েছে।’
আশরাফুলের কাছে জয়ের ধারায় বাংলাদেশ দলের ফেরাটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ‘জয় একটা অভ্যাস। জিততে জিততে যখন বড় আসরে যাব, যাওয়ার আগে অন্তত দেড়-দুই মাস ঠিকঠাক প্রস্তুতি ও ম্যাচ যদি খেলতে পারি; যে কন্ডিশনে বিশ্বকাপ, সেরকম কন্ডিশনে ভালো প্রস্তুতি যদি নিতে পারি, তখন একটা ভালো ফল আশা করতে পারি। এখন কাউকে দোষারোপ করব না।’
আমিনুল ইসলাম বুলবুল কি তবে ফরম্যাট বা সংস্করণ পরিবর্তন করছেন? গত মে মাসের শেষের দিকে আকস্মিকভাবে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘যেহেতু সময় কম, জানি টেস্ট ম্যাচ পাঁচ দিনের হয়, ওয়ানডে হয় ৭ ঘণ্টার। একটা কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি এখানে। একটা ভালো টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলব, যেটা আপনা
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
৭ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক
ব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।
লক্ষ্যতাড়ায় যেভাবে শুরুটা হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের, তাতে বাংলাদেশের জয় নিয়ে একটা সংশয়ই দেখা দিয়েছিল। প্রথম দুই ওভার মেডেন দিলেও পরের দুই ওভারেই ক্যারিবিয়ানরা তুলে ফেলেছিলেন ২৮! পাওয়ার প্লেতে যেখানে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৩৩/২, সেখানে বিনা উইকেটে সফরকারীদের রান ৪৫!
এ অবস্থায় যে কাজটা করা উচিত, ঠিক সেটাই করেছেন রিশাদ হোসেন। দ্বাদশ ওভারে বল হাতে নিয়েই চেপে বসেন ক্যারিবীয় ব্যাটারদের ওপর। তাতে বিনা উইকেটে ৫১ থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ একপর্যায়ে ৯২ রানে হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। আর এই পাঁচ উইকেটেই নিজের ঝুলিতে নিয়েছেন রিশাদ।
বাংলাদেশের এই স্পিনারের বল খেলতে এমনিতেই হিমশিম খান ব্যাটাররা। আর মিরপুরের কালো উইকেটে তিনি দুর্বোধ্য না হয়ে কী পারেন! শেরেবাংলার যে কালো উইকেট নিয়ে এত আলোচনা, সেখানে বাড়তি টার্ন আদায় করে নিয়ে রিশাদ একে একে তুলে ফিরিয়ে দিয়েছেন আলিক আনাথেজ (২৭), কেসি কার্টি (৯), ব্রেন্ডন কিং (৪৪), শেরফান রাদারফোর্ড (০) ও রোস্টন চেজকে (৬)। আর তাতেই ম্যাচ হেলে পড়ে বাংলাদেশের দিকে।
রিশাদের পর মেহেদী হাসান মিরাজ, মোস্তাফিজুর রহমানও শিকারের দৌড়ে নামলে ৩৯ ওভারে ১৩৩ রানে অলআউট ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৩৫ রানে ৬ উইকেট নিয়েছেন রিশাদ। ওয়ানডেতে বাংলাদেশের কোনো স্পিনারের এটাই সেরা বোলিং। আর রিশাদের ক্যারিয়ারসেরা তো বটেই। ওয়ানডেতে বাঁহাতি এই স্পিনারের আগের সেরা ছিল—২/৩৭।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রান তোলে বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে দুঃস্বপ্নের একটা শুরুই হয়েছিল স্বাগতিকদের। দলীয় ৮ রানে দুই ওপেনার সাইফ হাসান (৩) ও সৌম্য সরকারকে (৪) হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। শুরুর এই জোড়া ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে এরপর নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহীদ হৃদয়ের প্রতিরোধ। দেখে শুনে খেলে ১২০ বলে ৭১ রানের জুটি গড়েন তারা। তবে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠার আগেই শান্তকে বিদায় করে এই জুটি ভাঙেন খ্যারি পিয়ের। বল বেশি টার্ন করে ভেতরে ঢোকার মুখে পা বাড়িয়ে ডিফেন্স করার চেষ্টা করেছিলেন শান্ত। ব্যাটের কানা এড়িয়ে বল লাগে প্যাডে। বোলার ফিল্ডারদের জোরালো আবেদন।
আম্পায়ার তাতে সাড়া না দিলে রিভিউ নিয়ে সফল হন উইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ। ৬৩ বলে ৩২ করে আউট শান্ত। আর হৃদয় করেন ৫১ রান করেন হৃদয়। তাঁর ৯০ বলের ইনিংসটিতে আছে ৩টি চার। ক্যারিবীয় বোলারদের চতুর্থ শিকার হয়ে হৃদয়ের ফিরে যাওয়ার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৩ জুটিটি গড়েন মেহেদী হাসান মিরাজ ও ওয়ানডেতে অভিষিক্ত মাহিদুল ইসলাম অঙ্কান। মাত্র ১৭ রান করে মিরাজ আউট হয়ে গেলে ভাঙে এই জুটি। ভাঙে বড় স্কোরের স্বপ্নও। আশা জাগিয়েও ফিফটি করার আগে ৪৬ রানে আউট হয়ে যান অঙ্কনও। ৭৬ বলে খেলা অভিষিক্ত অঙ্কনের ইনিংসে আছে ৩টি চার।
মাঝের ওভারগুলোয় রানের জন্য বাংলাদেশের ব্যাটারদের লড়াই নতুন কিছু নয়। চেনা সেই দৃশ্য দেখা গেল গতকাল মিরপুরেও। ২১.৫ ওভার থেকে ৩৫.৩ ওভার পর্যন্ত কোনো বাউন্ডারি নিতে পারেনি বাংলাদেশ! একটা পর্যায়ে মনে হয়েছিল দলীয় স্কোর দু শ হবে কিনা সন্দেহ। কিন্তু সেই সন্দেহের ভূত তাড়াতে অসাধারণ এক ক্যামিও খেলেন রিশাদ হোসেন। ১৩ বলে করে ২৬ রান। ১টি চার ও ২টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ২০০.০০।
তখন কে ভাবতে পেরেছিল ২০৭ রান করা বাংলাদেশের জয়ের নায়ক হয়ে উঠবেন এই রিশাদই!
জেইডেন সিলস ৩টি উইকেট নিয়েছেন, ২টি করে উইকেট পেয়েছেন রোস্টন চেজ ও জাস্টিন গ্রিভস।
ব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।
লক্ষ্যতাড়ায় যেভাবে শুরুটা হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের, তাতে বাংলাদেশের জয় নিয়ে একটা সংশয়ই দেখা দিয়েছিল। প্রথম দুই ওভার মেডেন দিলেও পরের দুই ওভারেই ক্যারিবিয়ানরা তুলে ফেলেছিলেন ২৮! পাওয়ার প্লেতে যেখানে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৩৩/২, সেখানে বিনা উইকেটে সফরকারীদের রান ৪৫!
এ অবস্থায় যে কাজটা করা উচিত, ঠিক সেটাই করেছেন রিশাদ হোসেন। দ্বাদশ ওভারে বল হাতে নিয়েই চেপে বসেন ক্যারিবীয় ব্যাটারদের ওপর। তাতে বিনা উইকেটে ৫১ থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ একপর্যায়ে ৯২ রানে হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। আর এই পাঁচ উইকেটেই নিজের ঝুলিতে নিয়েছেন রিশাদ।
বাংলাদেশের এই স্পিনারের বল খেলতে এমনিতেই হিমশিম খান ব্যাটাররা। আর মিরপুরের কালো উইকেটে তিনি দুর্বোধ্য না হয়ে কী পারেন! শেরেবাংলার যে কালো উইকেট নিয়ে এত আলোচনা, সেখানে বাড়তি টার্ন আদায় করে নিয়ে রিশাদ একে একে তুলে ফিরিয়ে দিয়েছেন আলিক আনাথেজ (২৭), কেসি কার্টি (৯), ব্রেন্ডন কিং (৪৪), শেরফান রাদারফোর্ড (০) ও রোস্টন চেজকে (৬)। আর তাতেই ম্যাচ হেলে পড়ে বাংলাদেশের দিকে।
রিশাদের পর মেহেদী হাসান মিরাজ, মোস্তাফিজুর রহমানও শিকারের দৌড়ে নামলে ৩৯ ওভারে ১৩৩ রানে অলআউট ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৩৫ রানে ৬ উইকেট নিয়েছেন রিশাদ। ওয়ানডেতে বাংলাদেশের কোনো স্পিনারের এটাই সেরা বোলিং। আর রিশাদের ক্যারিয়ারসেরা তো বটেই। ওয়ানডেতে বাঁহাতি এই স্পিনারের আগের সেরা ছিল—২/৩৭।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রান তোলে বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে দুঃস্বপ্নের একটা শুরুই হয়েছিল স্বাগতিকদের। দলীয় ৮ রানে দুই ওপেনার সাইফ হাসান (৩) ও সৌম্য সরকারকে (৪) হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। শুরুর এই জোড়া ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে এরপর নাজমুল হোসেন শান্ত ও তাওহীদ হৃদয়ের প্রতিরোধ। দেখে শুনে খেলে ১২০ বলে ৭১ রানের জুটি গড়েন তারা। তবে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠার আগেই শান্তকে বিদায় করে এই জুটি ভাঙেন খ্যারি পিয়ের। বল বেশি টার্ন করে ভেতরে ঢোকার মুখে পা বাড়িয়ে ডিফেন্স করার চেষ্টা করেছিলেন শান্ত। ব্যাটের কানা এড়িয়ে বল লাগে প্যাডে। বোলার ফিল্ডারদের জোরালো আবেদন।
আম্পায়ার তাতে সাড়া না দিলে রিভিউ নিয়ে সফল হন উইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ। ৬৩ বলে ৩২ করে আউট শান্ত। আর হৃদয় করেন ৫১ রান করেন হৃদয়। তাঁর ৯০ বলের ইনিংসটিতে আছে ৩টি চার। ক্যারিবীয় বোলারদের চতুর্থ শিকার হয়ে হৃদয়ের ফিরে যাওয়ার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৩ জুটিটি গড়েন মেহেদী হাসান মিরাজ ও ওয়ানডেতে অভিষিক্ত মাহিদুল ইসলাম অঙ্কান। মাত্র ১৭ রান করে মিরাজ আউট হয়ে গেলে ভাঙে এই জুটি। ভাঙে বড় স্কোরের স্বপ্নও। আশা জাগিয়েও ফিফটি করার আগে ৪৬ রানে আউট হয়ে যান অঙ্কনও। ৭৬ বলে খেলা অভিষিক্ত অঙ্কনের ইনিংসে আছে ৩টি চার।
মাঝের ওভারগুলোয় রানের জন্য বাংলাদেশের ব্যাটারদের লড়াই নতুন কিছু নয়। চেনা সেই দৃশ্য দেখা গেল গতকাল মিরপুরেও। ২১.৫ ওভার থেকে ৩৫.৩ ওভার পর্যন্ত কোনো বাউন্ডারি নিতে পারেনি বাংলাদেশ! একটা পর্যায়ে মনে হয়েছিল দলীয় স্কোর দু শ হবে কিনা সন্দেহ। কিন্তু সেই সন্দেহের ভূত তাড়াতে অসাধারণ এক ক্যামিও খেলেন রিশাদ হোসেন। ১৩ বলে করে ২৬ রান। ১টি চার ও ২টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ২০০.০০।
তখন কে ভাবতে পেরেছিল ২০৭ রান করা বাংলাদেশের জয়ের নায়ক হয়ে উঠবেন এই রিশাদই!
জেইডেন সিলস ৩টি উইকেট নিয়েছেন, ২টি করে উইকেট পেয়েছেন রোস্টন চেজ ও জাস্টিন গ্রিভস।
আমিনুল ইসলাম বুলবুল কি তবে ফরম্যাট বা সংস্করণ পরিবর্তন করছেন? গত মে মাসের শেষের দিকে আকস্মিকভাবে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘যেহেতু সময় কম, জানি টেস্ট ম্যাচ পাঁচ দিনের হয়, ওয়ানডে হয় ৭ ঘণ্টার। একটা কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি এখানে। একটা ভালো টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলব, যেটা আপনা
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
৭ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক
প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
এই মৌসুমে ক্লাব ও দেশের হয়ে এখন পর্যন্ত ১২ ম্যাচে মাঠে নেমেছেন হাল্যান্ড। জালের দেখা পেয়েছেন ২১ বার। এই পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে–প্রতিপক্ষের গোলমুখে কতটা দুর্ধর্ষ নরওয়েজিয়ান তারকা। তাই তাঁকে আটকাতে কেবলমাত্র সেন্ট্রাল ডিফেন্সেই চারজনকে রাখার পরামর্শ দিলেন গার্দিওলা।
সংবাদ সম্মেলনে গার্দিওলা বলেন, ‘হাল্যান্ড যখন বরুশিয়া ডর্টমুন্ডে ছিল তখন তাঁর মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ হয়েছিল আমার। বাকি জীবনে আর তাঁর মুখোমুখি হতে চাই না। আমি প্রতিপক্ষ দলের কোচ হলে হাল্যান্ডকে আটকানোর জন্য সেন্ট্রাল ডিফেন্সে চারজন রাখতাম।’
আক্রমণভাগে অসাধারণ দক্ষতা থাকায় হাল্যান্ড একাই ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার যোগ্যতা রাখেন বলেন মনে করেন গার্দিওলা, ‘হাল্যান্ড একজন শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলার। বিশ্ব ফুটবলে ৪–৫ জন ফুটবলার আছে যারা একা পার্থক্য গড়ে দিতে পারে। হাল্যান্ড তাঁদেরই একজন। আশা করি সে লম্বা সময় ধরে আমাদের দলে থাকবে। তাঁকে পেয়ে আমরা খুশি। মাঠে হাল্যান্ডের সেরাটা দেখতে পাচ্ছি। শুধু গোলের দিক দিয়ে নয়, তাঁর পারফরম্যান্সের মান সবদিক থেকেই অসাধারণ।’
প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
এই মৌসুমে ক্লাব ও দেশের হয়ে এখন পর্যন্ত ১২ ম্যাচে মাঠে নেমেছেন হাল্যান্ড। জালের দেখা পেয়েছেন ২১ বার। এই পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে–প্রতিপক্ষের গোলমুখে কতটা দুর্ধর্ষ নরওয়েজিয়ান তারকা। তাই তাঁকে আটকাতে কেবলমাত্র সেন্ট্রাল ডিফেন্সেই চারজনকে রাখার পরামর্শ দিলেন গার্দিওলা।
সংবাদ সম্মেলনে গার্দিওলা বলেন, ‘হাল্যান্ড যখন বরুশিয়া ডর্টমুন্ডে ছিল তখন তাঁর মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ হয়েছিল আমার। বাকি জীবনে আর তাঁর মুখোমুখি হতে চাই না। আমি প্রতিপক্ষ দলের কোচ হলে হাল্যান্ডকে আটকানোর জন্য সেন্ট্রাল ডিফেন্সে চারজন রাখতাম।’
আক্রমণভাগে অসাধারণ দক্ষতা থাকায় হাল্যান্ড একাই ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার যোগ্যতা রাখেন বলেন মনে করেন গার্দিওলা, ‘হাল্যান্ড একজন শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলার। বিশ্ব ফুটবলে ৪–৫ জন ফুটবলার আছে যারা একা পার্থক্য গড়ে দিতে পারে। হাল্যান্ড তাঁদেরই একজন। আশা করি সে লম্বা সময় ধরে আমাদের দলে থাকবে। তাঁকে পেয়ে আমরা খুশি। মাঠে হাল্যান্ডের সেরাটা দেখতে পাচ্ছি। শুধু গোলের দিক দিয়ে নয়, তাঁর পারফরম্যান্সের মান সবদিক থেকেই অসাধারণ।’
আমিনুল ইসলাম বুলবুল কি তবে ফরম্যাট বা সংস্করণ পরিবর্তন করছেন? গত মে মাসের শেষের দিকে আকস্মিকভাবে বিসিবি সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘যেহেতু সময় কম, জানি টেস্ট ম্যাচ পাঁচ দিনের হয়, ওয়ানডে হয় ৭ ঘণ্টার। একটা কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলতে এসেছি এখানে। একটা ভালো টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলব, যেটা আপনা
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে
৪ ঘণ্টা আগে