বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে আজ দুপুরে লাগা ভয়াবহ আগুনে শত শত টন আমদানি করা পণ্যের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
কার্গো ভিলেজ মূলত শুল্কায়ন (কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স) প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত আন্তর্জাতিক আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের অস্থায়ী সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আমদানি ও রপ্তানির জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা কমপ্লেক্স, যার মধ্যে আজকের অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে আমদানি অংশে।
এই কার্গো ভিলেজ মূলত আন্তর্জাতিক আমদানিকৃত পণ্যসামগ্রীর গুদাম হিসেবেই ব্যবহৃত হয়। এখানে বৈচিত্র্যময় ও উচ্চমূল্যের নানা ধরনের পণ্য সংরক্ষিত থাকে।
শাহজালাল বিমানবন্দরের আমদানি কমপ্লেক্সে যেসব পণ্য সাধারণত রাখা হয়, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী; ইলেকট্রনিকস ও যন্ত্রাংশ (মোবাইল, ল্যাপটপ, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি); তৈরি পোশাক ও কাপড়; হালকা ও মাঝারি মেশিনারি; বাণিজ্যিক কুরিয়ার ও ডকুমেন্টস (যেমন—DHL, FedEx) ইত্যাদির মাধ্যমে আনা নথিপত্র ও প্যাকেট); আন্তর্জাতিক অনলাইন কেনাকাটার পণ্য (যেমন—ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকে আনা গেজেট, অ্যাকসেসরিজ ইত্যাদি)।
কার্গো ভিলেজে সংরক্ষিত এসব পণ্যের আর্থিক মূল্য কোটি কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত আমদানি করা ওষুধ, ইলেকট্রনিক পণ্য ও অন্যান্য সামগ্রীর কারণে ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের আর্থিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বেন, এমনটাই আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিমা কাভারেজ থাকা সত্ত্বেও এ ধরনের দাবি নিষ্পত্তি করতে দীর্ঘ সময় লাগে, ফলে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার সম্ভাবনা কম।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে আজ দুপুরে লাগা ভয়াবহ আগুনে শত শত টন আমদানি করা পণ্যের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
কার্গো ভিলেজ মূলত শুল্কায়ন (কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স) প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত আন্তর্জাতিক আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের অস্থায়ী সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আমদানি ও রপ্তানির জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা কমপ্লেক্স, যার মধ্যে আজকের অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে আমদানি অংশে।
এই কার্গো ভিলেজ মূলত আন্তর্জাতিক আমদানিকৃত পণ্যসামগ্রীর গুদাম হিসেবেই ব্যবহৃত হয়। এখানে বৈচিত্র্যময় ও উচ্চমূল্যের নানা ধরনের পণ্য সংরক্ষিত থাকে।
শাহজালাল বিমানবন্দরের আমদানি কমপ্লেক্সে যেসব পণ্য সাধারণত রাখা হয়, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী; ইলেকট্রনিকস ও যন্ত্রাংশ (মোবাইল, ল্যাপটপ, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি); তৈরি পোশাক ও কাপড়; হালকা ও মাঝারি মেশিনারি; বাণিজ্যিক কুরিয়ার ও ডকুমেন্টস (যেমন—DHL, FedEx) ইত্যাদির মাধ্যমে আনা নথিপত্র ও প্যাকেট); আন্তর্জাতিক অনলাইন কেনাকাটার পণ্য (যেমন—ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকে আনা গেজেট, অ্যাকসেসরিজ ইত্যাদি)।
কার্গো ভিলেজে সংরক্ষিত এসব পণ্যের আর্থিক মূল্য কোটি কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত আমদানি করা ওষুধ, ইলেকট্রনিক পণ্য ও অন্যান্য সামগ্রীর কারণে ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের আর্থিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বেন, এমনটাই আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিমা কাভারেজ থাকা সত্ত্বেও এ ধরনের দাবি নিষ্পত্তি করতে দীর্ঘ সময় লাগে, ফলে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার সম্ভাবনা কম।
বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে আজ দুপুরে লাগা ভয়াবহ আগুনে শত শত টন আমদানি করা পণ্যের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
কার্গো ভিলেজ মূলত শুল্কায়ন (কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স) প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত আন্তর্জাতিক আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের অস্থায়ী সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আমদানি ও রপ্তানির জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা কমপ্লেক্স, যার মধ্যে আজকের অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে আমদানি অংশে।
এই কার্গো ভিলেজ মূলত আন্তর্জাতিক আমদানিকৃত পণ্যসামগ্রীর গুদাম হিসেবেই ব্যবহৃত হয়। এখানে বৈচিত্র্যময় ও উচ্চমূল্যের নানা ধরনের পণ্য সংরক্ষিত থাকে।
শাহজালাল বিমানবন্দরের আমদানি কমপ্লেক্সে যেসব পণ্য সাধারণত রাখা হয়, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী; ইলেকট্রনিকস ও যন্ত্রাংশ (মোবাইল, ল্যাপটপ, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি); তৈরি পোশাক ও কাপড়; হালকা ও মাঝারি মেশিনারি; বাণিজ্যিক কুরিয়ার ও ডকুমেন্টস (যেমন—DHL, FedEx) ইত্যাদির মাধ্যমে আনা নথিপত্র ও প্যাকেট); আন্তর্জাতিক অনলাইন কেনাকাটার পণ্য (যেমন—ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকে আনা গেজেট, অ্যাকসেসরিজ ইত্যাদি)।
কার্গো ভিলেজে সংরক্ষিত এসব পণ্যের আর্থিক মূল্য কোটি কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত আমদানি করা ওষুধ, ইলেকট্রনিক পণ্য ও অন্যান্য সামগ্রীর কারণে ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের আর্থিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বেন, এমনটাই আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিমা কাভারেজ থাকা সত্ত্বেও এ ধরনের দাবি নিষ্পত্তি করতে দীর্ঘ সময় লাগে, ফলে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার সম্ভাবনা কম।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে আজ দুপুরে লাগা ভয়াবহ আগুনে শত শত টন আমদানি করা পণ্যের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
কার্গো ভিলেজ মূলত শুল্কায়ন (কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স) প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত আন্তর্জাতিক আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের অস্থায়ী সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আমদানি ও রপ্তানির জন্য রয়েছে আলাদা আলাদা কমপ্লেক্স, যার মধ্যে আজকের অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে আমদানি অংশে।
এই কার্গো ভিলেজ মূলত আন্তর্জাতিক আমদানিকৃত পণ্যসামগ্রীর গুদাম হিসেবেই ব্যবহৃত হয়। এখানে বৈচিত্র্যময় ও উচ্চমূল্যের নানা ধরনের পণ্য সংরক্ষিত থাকে।
শাহজালাল বিমানবন্দরের আমদানি কমপ্লেক্সে যেসব পণ্য সাধারণত রাখা হয়, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী; ইলেকট্রনিকস ও যন্ত্রাংশ (মোবাইল, ল্যাপটপ, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি); তৈরি পোশাক ও কাপড়; হালকা ও মাঝারি মেশিনারি; বাণিজ্যিক কুরিয়ার ও ডকুমেন্টস (যেমন—DHL, FedEx) ইত্যাদির মাধ্যমে আনা নথিপত্র ও প্যাকেট); আন্তর্জাতিক অনলাইন কেনাকাটার পণ্য (যেমন—ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকে আনা গেজেট, অ্যাকসেসরিজ ইত্যাদি)।
কার্গো ভিলেজে সংরক্ষিত এসব পণ্যের আর্থিক মূল্য কোটি কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত আমদানি করা ওষুধ, ইলেকট্রনিক পণ্য ও অন্যান্য সামগ্রীর কারণে ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের আর্থিক বিপর্যয়ের মুখে পড়বেন, এমনটাই আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিমা কাভারেজ থাকা সত্ত্বেও এ ধরনের দাবি নিষ্পত্তি করতে দীর্ঘ সময় লাগে, ফলে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার সম্ভাবনা কম।
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
২১ মিনিট আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
২১ মিনিট আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেনৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগেআয়শা সিদ্দিকা আকাশী, মাদারীপুর
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
প্রায় ছয় বছর আগে জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরা নিশ্চিত করতে বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিন বসানো হয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে স্থাপন করা এসব যন্ত্রে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় এক দিনের জন্যও ব্যবহার করা সম্ভব হয়নি।
জানা গেছে, সদর উপজেলার ২০২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব কটিতে মেশিন বসানো হয়। এ ছাড়া জেলার অন্যান্য উপজেলাতেও কিছু বিদ্যালয়ে একইভাবে মেশিন স্থাপন করা হয়েছিল। বিদ্যালয়ের উন্নয়ন বরাদ্দ থেকে প্রতিটি মেশিন প্রায় ১৫ হাজার টাকা দরে কেনা হয়। কিন্তু যন্ত্রগুলো বসানোর পর কোম্পানি আর কোনো খোঁজ নেয়নি। ফলে বিদ্যালয়গুলোর দেয়ালে বা টিনের বেড়ায় ঝুলে থাকা মেশিনগুলো বছরের পর বছর অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। কোথাও কোথাও মেশিন হারিয়েও গেছে।
সরেজমিনে সদর উপজেলার চরমুগরিয়া এলাকার ২ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পৌর এলাকার রিজিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৭৫ নম্বর কলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১০১ নম্বর দত্তকেন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ে ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে।
জানতে চাইলে রিজিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুন নাহার বলেন, ‘শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বায়োমেট্রিক মেশিন বসানো হয়েছিল, কিন্তু এক দিনও তা ব্যবহার করা হয়নি। ছয় বছর ধরে স্কুলের দেয়ালে এভাবেই পড়ে আছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়ের উন্নয়নের নামে এই প্রকল্প করে সরকারি অর্থ লুটপাট করা হয়েছে। লাখ লাখ টাকা ব্যয় হলেও শিক্ষার কোনো উন্নয়ন হয়নি। এই মেশিনগুলো চালু থাকলে শিক্ষকদের নিয়মিত আসা নিশ্চিত হতো।
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শরীফ মুহাম্মদ ইমারত হোসেন বলেন, ‘মেশিনগুলো কেন ব্যবহার হচ্ছে না, বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি, পুরোনো নথিপত্র দেখে বিস্তারিত বলতে পারব।’
মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াদিয়া শাবাব আজকের পত্রিকাকে বলেন, যন্ত্রগুলো কেনার সময় কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিক্ষকদের হাজিরা নিশ্চিত করার জন্য এগুলো কেনা হয়েছিল—এটা সরকারের ভালো উদ্যোগ ছিল।
তাই পুনরায় চালুর দিকেও উদ্যোগ নেওয়া হবে।
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
প্রায় ছয় বছর আগে জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরা নিশ্চিত করতে বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিন বসানো হয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে স্থাপন করা এসব যন্ত্রে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় এক দিনের জন্যও ব্যবহার করা সম্ভব হয়নি।
জানা গেছে, সদর উপজেলার ২০২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব কটিতে মেশিন বসানো হয়। এ ছাড়া জেলার অন্যান্য উপজেলাতেও কিছু বিদ্যালয়ে একইভাবে মেশিন স্থাপন করা হয়েছিল। বিদ্যালয়ের উন্নয়ন বরাদ্দ থেকে প্রতিটি মেশিন প্রায় ১৫ হাজার টাকা দরে কেনা হয়। কিন্তু যন্ত্রগুলো বসানোর পর কোম্পানি আর কোনো খোঁজ নেয়নি। ফলে বিদ্যালয়গুলোর দেয়ালে বা টিনের বেড়ায় ঝুলে থাকা মেশিনগুলো বছরের পর বছর অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। কোথাও কোথাও মেশিন হারিয়েও গেছে।
সরেজমিনে সদর উপজেলার চরমুগরিয়া এলাকার ২ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পৌর এলাকার রিজিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৭৫ নম্বর কলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১০১ নম্বর দত্তকেন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ে ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে।
জানতে চাইলে রিজিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুন নাহার বলেন, ‘শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বায়োমেট্রিক মেশিন বসানো হয়েছিল, কিন্তু এক দিনও তা ব্যবহার করা হয়নি। ছয় বছর ধরে স্কুলের দেয়ালে এভাবেই পড়ে আছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়ের উন্নয়নের নামে এই প্রকল্প করে সরকারি অর্থ লুটপাট করা হয়েছে। লাখ লাখ টাকা ব্যয় হলেও শিক্ষার কোনো উন্নয়ন হয়নি। এই মেশিনগুলো চালু থাকলে শিক্ষকদের নিয়মিত আসা নিশ্চিত হতো।
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শরীফ মুহাম্মদ ইমারত হোসেন বলেন, ‘মেশিনগুলো কেন ব্যবহার হচ্ছে না, বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি, পুরোনো নথিপত্র দেখে বিস্তারিত বলতে পারব।’
মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াদিয়া শাবাব আজকের পত্রিকাকে বলেন, যন্ত্রগুলো কেনার সময় কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিক্ষকদের হাজিরা নিশ্চিত করার জন্য এগুলো কেনা হয়েছিল—এটা সরকারের ভালো উদ্যোগ ছিল।
তাই পুনরায় চালুর দিকেও উদ্যোগ নেওয়া হবে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে আজ দুপুরে লাগা ভয়াবহ আগুনে শত শত টন আমদানি করা পণ্যের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
২১ মিনিট আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেনৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম। গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনাকে সমর্থন দেওয়া এসব শিক্ষকের পদোন্নতি ঠেকাতে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ইতিমধ্যে উপাচার্যকে চিঠি দিয়েছে। এর মধ্যে আজ রোববার থেকে বসছে সিলেকশন বোর্ড।
চিঠিতে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, ‘আমরা ববির ফ্যাসিস্টবিরোধী শিক্ষার্থীরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯তম সিন্ডিকেটে জুলাই আন্দোলনে বিরোধিতাকারী আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের পুনর্বাসনের জন্য পদোন্নতি বোর্ড বসানো হচ্ছে। অথচ শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে এসব ফ্যাসিস্টের বিচার দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। সাবেক উপাচার্য শুচিতা শরমিন ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে আঁতাত করায় আন্দোলনের চাপে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন।’
অভিযোগ রয়েছে, যোগদানের পাঁচ মাসেও উপাচার্য আগের বিতর্কিত নিয়োগ বোর্ডের সদস্য পরিবর্তন করেননি। ৫০-এর কাছাকাছি পদ শূন্য থাকা সত্ত্বেও প্রভাষকসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগ না দিয়ে অধ্যাপক পদে আপগ্রেডেশনে পদোন্নতি দিচ্ছেন। তড়িঘড়ি করে এক দিনে দুই বিভাগের বোর্ড বসিয়েছেন এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অবাঞ্ছিত শিক্ষক দিয়ে নিয়োগ বোর্ড গঠন করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের ছাত্র আন্দোলন ও পরিকল্পনা সম্পাদক মোকাব্বেল শেখ বলেন, ‘ইউজিসির অনাপত্তি ছাড়াই রোববার থেকে ২৩ জনকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে বোর্ড বসানোর ঘোষণা দিয়েছেন উপাচার্য। এদের মধ্যে অনেকেই জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতা করেছেন। বিচারের আগে তাঁদের পদোন্নতি চান না শিক্ষার্থীরা।’
শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রেজা শরিফ বলেন, ‘এই ভিসি আসার পর দাবি ছিল, যাঁরা শেখ হাসিনাকে সমর্থন করেছেন, তাঁদের বিচার করতে হবে। কিন্তু উনি কিছু করেননি। অথচ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিচার হয়েছে।’
জুলাই আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ওই সময়ে তাঁদের বিরোধিতা করা অন্তত ৭ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতির পাঁয়তারা চালাচ্ছেন উপাচার্য। এর মধ্যে ইতিহাস, মার্কেটিং, লোকপ্রশাসন, মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক রয়েছেন। অধ্যাপক পদে পদোন্নতিতে এক জোট হয়ে জোর তৎপরতা চালাচ্ছেন শিক্ষকেরা। এর মধ্যে মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ড. জামাল উদ্দিন পদোন্নতি না দিলে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মুহসিন উদ্দীন বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ভিসিকে চিঠি দিয়েছেন বলে শুনেছি। এবারের সিন্ডিকেটে জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে ক্ষমতা অর্পণ করেছে সিন্ডিকেট। উপাচার্য কমিটি করে কিংবা যেকোনো উপায়ে কারা ফ্যাসিস্ট তা চিহ্নিত করবেন। এর আগে এ বিষয়ে কমিটি করা হলেও তা কার্যকর হয়নি। উপাচার্য এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নিয়েছেন কি না তা জানা নেই।’ রেজিস্ট্রার বলেন, ‘আমরা অপরাধীর বিচার চাই, নিরপরাধীর নয়।’
মুহসিন উদ্দীন স্বীকার করেন, রোববার থেকে ২৩ জনের বেশি অধ্যাপক পদে পদোন্নতির জন্য বোর্ড বসছে। তবে অধ্যাপক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ইউজিসির অনাপত্তি দরকার আছে কি না, তা জানা নেই।
এ বিষয়ে জানতে উপাচার্য তৌফিক আলমকে ফোন দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। হোয়াটসঅ্যাপে কল দিলেও সাড়া দেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক ফয়সাল মাহমুদ রুমি বলেন, ‘ভিসি স্যার এই মুহূর্তে কোথায় আছেন তা জানি না। তবে ভিসি স্যারকে বিষয়টি অবহিত করা হবে।’
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম। গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনাকে সমর্থন দেওয়া এসব শিক্ষকের পদোন্নতি ঠেকাতে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ইতিমধ্যে উপাচার্যকে চিঠি দিয়েছে। এর মধ্যে আজ রোববার থেকে বসছে সিলেকশন বোর্ড।
চিঠিতে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, ‘আমরা ববির ফ্যাসিস্টবিরোধী শিক্ষার্থীরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯তম সিন্ডিকেটে জুলাই আন্দোলনে বিরোধিতাকারী আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের পুনর্বাসনের জন্য পদোন্নতি বোর্ড বসানো হচ্ছে। অথচ শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে এসব ফ্যাসিস্টের বিচার দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। সাবেক উপাচার্য শুচিতা শরমিন ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে আঁতাত করায় আন্দোলনের চাপে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন।’
অভিযোগ রয়েছে, যোগদানের পাঁচ মাসেও উপাচার্য আগের বিতর্কিত নিয়োগ বোর্ডের সদস্য পরিবর্তন করেননি। ৫০-এর কাছাকাছি পদ শূন্য থাকা সত্ত্বেও প্রভাষকসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগ না দিয়ে অধ্যাপক পদে আপগ্রেডেশনে পদোন্নতি দিচ্ছেন। তড়িঘড়ি করে এক দিনে দুই বিভাগের বোর্ড বসিয়েছেন এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অবাঞ্ছিত শিক্ষক দিয়ে নিয়োগ বোর্ড গঠন করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের ছাত্র আন্দোলন ও পরিকল্পনা সম্পাদক মোকাব্বেল শেখ বলেন, ‘ইউজিসির অনাপত্তি ছাড়াই রোববার থেকে ২৩ জনকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে বোর্ড বসানোর ঘোষণা দিয়েছেন উপাচার্য। এদের মধ্যে অনেকেই জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতা করেছেন। বিচারের আগে তাঁদের পদোন্নতি চান না শিক্ষার্থীরা।’
শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রেজা শরিফ বলেন, ‘এই ভিসি আসার পর দাবি ছিল, যাঁরা শেখ হাসিনাকে সমর্থন করেছেন, তাঁদের বিচার করতে হবে। কিন্তু উনি কিছু করেননি। অথচ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিচার হয়েছে।’
জুলাই আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ওই সময়ে তাঁদের বিরোধিতা করা অন্তত ৭ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতির পাঁয়তারা চালাচ্ছেন উপাচার্য। এর মধ্যে ইতিহাস, মার্কেটিং, লোকপ্রশাসন, মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক রয়েছেন। অধ্যাপক পদে পদোন্নতিতে এক জোট হয়ে জোর তৎপরতা চালাচ্ছেন শিক্ষকেরা। এর মধ্যে মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ড. জামাল উদ্দিন পদোন্নতি না দিলে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মুহসিন উদ্দীন বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ভিসিকে চিঠি দিয়েছেন বলে শুনেছি। এবারের সিন্ডিকেটে জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে ক্ষমতা অর্পণ করেছে সিন্ডিকেট। উপাচার্য কমিটি করে কিংবা যেকোনো উপায়ে কারা ফ্যাসিস্ট তা চিহ্নিত করবেন। এর আগে এ বিষয়ে কমিটি করা হলেও তা কার্যকর হয়নি। উপাচার্য এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নিয়েছেন কি না তা জানা নেই।’ রেজিস্ট্রার বলেন, ‘আমরা অপরাধীর বিচার চাই, নিরপরাধীর নয়।’
মুহসিন উদ্দীন স্বীকার করেন, রোববার থেকে ২৩ জনের বেশি অধ্যাপক পদে পদোন্নতির জন্য বোর্ড বসছে। তবে অধ্যাপক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ইউজিসির অনাপত্তি দরকার আছে কি না, তা জানা নেই।
এ বিষয়ে জানতে উপাচার্য তৌফিক আলমকে ফোন দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। হোয়াটসঅ্যাপে কল দিলেও সাড়া দেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক ফয়সাল মাহমুদ রুমি বলেন, ‘ভিসি স্যার এই মুহূর্তে কোথায় আছেন তা জানি না। তবে ভিসি স্যারকে বিষয়টি অবহিত করা হবে।’
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে আজ দুপুরে লাগা ভয়াবহ আগুনে শত শত টন আমদানি করা পণ্যের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
২১ মিনিট আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেনৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটসংলগ্ন আমদানি কার্গো ভিলেজ হাউসে শনিবার (১৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এর পর থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কার্গো ভিলেজটি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানান, কোনো একটি দুর্ঘটনা ঘটলে অনেকেই সেখানে ছুটে আসেন। কেউ সহযোগিতার জন্য আসেন। আবার কেউ নিজেদের স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে আসেন। আবার কেউ কেউ চুরি করতে, কেউ পকেট মারতে আসেন।
কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি ছাড়া কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে চারপাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছেন।
এদিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি স্টেশনের ৩৬টি ইউনিট কাজ করেছে। এ ছাড়া বিমানবাহিনীর অগ্নিনির্বাপণ দলও এসেছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটসংলগ্ন আমদানি কার্গো ভিলেজ হাউসে শনিবার (১৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এর পর থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কার্গো ভিলেজটি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানান, কোনো একটি দুর্ঘটনা ঘটলে অনেকেই সেখানে ছুটে আসেন। কেউ সহযোগিতার জন্য আসেন। আবার কেউ নিজেদের স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে আসেন। আবার কেউ কেউ চুরি করতে, কেউ পকেট মারতে আসেন।
কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি ছাড়া কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে চারপাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছেন।
এদিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি স্টেশনের ৩৬টি ইউনিট কাজ করেছে। এ ছাড়া বিমানবাহিনীর অগ্নিনির্বাপণ দলও এসেছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে আজ দুপুরে লাগা ভয়াবহ আগুনে শত শত টন আমদানি করা পণ্যের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
২১ মিনিট আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
২১ মিনিট আগেনৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগেখান রফিক, বরিশাল
নৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। সে জন্য সংস্কার করা হয়েছে দেড় শ বছর আগে চালু হওয়া পিএস মাহসুদ নামের স্টিমার। তবে এবার যাত্রী নয়, পর্যটক পরিবহনে এই স্টিমার ভাসানো হবে আগামী মাসের শুরুর দিকে।
জানা গেছে, ১৮৭৪ সালে বাষ্পীয় প্যাডেল হুইল জাহাজের মাধ্যমে রকেট স্টিমার সার্ভিস চালু হয়েছিল। সময়ের পরিক্রমায় যাত্রী ও নাব্যতা-সংকটে ২০১৯ সাল থেকে স্টিমার চলাচল সীমিত হয়ে যায়। খুলনার বদলে যাত্রা থেমে যায় মোরেলগঞ্জে। সর্বশেষ এমভি মধুমতি ও এমভি বাঙ্গালি সপ্তাহে চার দিন ঢাকা-মোরেলগঞ্জ নৌপথে চলাচল করলেও শেষ যাত্রাটি ছিল ২০২২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর। সম্প্রতি বরিশাল সফরকালে স্টিমার ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন।
বিআইডব্লিউটিসির ঢাকা ঘাটের উপ-বাণিজ্য ব্যবস্থাপক (যাত্রী) খন্দকার মুহম্মদ তানভীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিএস মাহসুদকে নতুন করে আর আগের মতো জাগ্রত করা যাবে না। তবে স্টিমারের আগেকার একটা আদল অনুভব করার জন্য মাহসুদকে সংস্কার করা হয়েছে। জাহাজটিতে ২২টি কেবিন আছে।
২৪ অক্টোবর পরীক্ষামূলক ভাসানো হবে পিএস মাহসুদকে। ওই দিন নৌপরিবহন উপদেষ্টা থাকবেন। নভেম্বরের শুরুতে ঢাকা থেকে বরিশাল পর্যন্ত পর্যটক পরিবহনে ব্যবহৃত হবে স্টিমারটি।
পিএস মাহসুদের মাস্টার সালাউদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাহাজটি চলাচল উপযোগী কি না, তা দেখার জন্য আগামী সোমবার দুই ঘণ্টা চালানো হবে। যদিও এখনো কিছু কাজ চলছে। জাহাজে ট্যুরিস্ট বহনের জন্য দ্বিতীয় ও নিচতলার ডেক খোলামেলা করা হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা জানান, পিএস মাহসুদ পর্যটক সার্ভিস হিসেবে সপ্তাহে একদিন ঢাকা-বরিশাল নৌপথে চলাচল করবে। এ ক্ষেত্রে শুক্রবার সকালে ঢাকা থেকে ছেড়ে বিকেলে বরিশালে পৌঁছাবে। আবার ফিরতি যাত্রায় ঢাকায় ফিরবে। তিনি বলেন, শত বছরের পুরোনো পিএস মাহসুদের শক্তি আগের মতো নেই। ঢাকা থেকে বরিশাল যেতে অন্য বেসরকারি লঞ্চের যেখানে আট ঘণ্টা সময় লাগে, সেখানে মাহসুদের দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা বেশি লাগতে পারে।
এ ব্যাপারে বিআইডব্লিউটিসির মহাব্যবস্থাপক (যাত্রী ও প্রশাসন) গোপাল চন্দ্র মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপদেষ্টা ২৪ অক্টোবর জাহাজটি ভিজিট করবেন। এখন মাহসুদ ট্যুরিস্ট পরিবহনে ব্যবহৃত হবে।
নৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। সে জন্য সংস্কার করা হয়েছে দেড় শ বছর আগে চালু হওয়া পিএস মাহসুদ নামের স্টিমার। তবে এবার যাত্রী নয়, পর্যটক পরিবহনে এই স্টিমার ভাসানো হবে আগামী মাসের শুরুর দিকে।
জানা গেছে, ১৮৭৪ সালে বাষ্পীয় প্যাডেল হুইল জাহাজের মাধ্যমে রকেট স্টিমার সার্ভিস চালু হয়েছিল। সময়ের পরিক্রমায় যাত্রী ও নাব্যতা-সংকটে ২০১৯ সাল থেকে স্টিমার চলাচল সীমিত হয়ে যায়। খুলনার বদলে যাত্রা থেমে যায় মোরেলগঞ্জে। সর্বশেষ এমভি মধুমতি ও এমভি বাঙ্গালি সপ্তাহে চার দিন ঢাকা-মোরেলগঞ্জ নৌপথে চলাচল করলেও শেষ যাত্রাটি ছিল ২০২২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর। সম্প্রতি বরিশাল সফরকালে স্টিমার ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন।
বিআইডব্লিউটিসির ঢাকা ঘাটের উপ-বাণিজ্য ব্যবস্থাপক (যাত্রী) খন্দকার মুহম্মদ তানভীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিএস মাহসুদকে নতুন করে আর আগের মতো জাগ্রত করা যাবে না। তবে স্টিমারের আগেকার একটা আদল অনুভব করার জন্য মাহসুদকে সংস্কার করা হয়েছে। জাহাজটিতে ২২টি কেবিন আছে।
২৪ অক্টোবর পরীক্ষামূলক ভাসানো হবে পিএস মাহসুদকে। ওই দিন নৌপরিবহন উপদেষ্টা থাকবেন। নভেম্বরের শুরুতে ঢাকা থেকে বরিশাল পর্যন্ত পর্যটক পরিবহনে ব্যবহৃত হবে স্টিমারটি।
পিএস মাহসুদের মাস্টার সালাউদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাহাজটি চলাচল উপযোগী কি না, তা দেখার জন্য আগামী সোমবার দুই ঘণ্টা চালানো হবে। যদিও এখনো কিছু কাজ চলছে। জাহাজে ট্যুরিস্ট বহনের জন্য দ্বিতীয় ও নিচতলার ডেক খোলামেলা করা হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা জানান, পিএস মাহসুদ পর্যটক সার্ভিস হিসেবে সপ্তাহে একদিন ঢাকা-বরিশাল নৌপথে চলাচল করবে। এ ক্ষেত্রে শুক্রবার সকালে ঢাকা থেকে ছেড়ে বিকেলে বরিশালে পৌঁছাবে। আবার ফিরতি যাত্রায় ঢাকায় ফিরবে। তিনি বলেন, শত বছরের পুরোনো পিএস মাহসুদের শক্তি আগের মতো নেই। ঢাকা থেকে বরিশাল যেতে অন্য বেসরকারি লঞ্চের যেখানে আট ঘণ্টা সময় লাগে, সেখানে মাহসুদের দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা বেশি লাগতে পারে।
এ ব্যাপারে বিআইডব্লিউটিসির মহাব্যবস্থাপক (যাত্রী ও প্রশাসন) গোপাল চন্দ্র মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপদেষ্টা ২৪ অক্টোবর জাহাজটি ভিজিট করবেন। এখন মাহসুদ ট্যুরিস্ট পরিবহনে ব্যবহৃত হবে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে আজ দুপুরে লাগা ভয়াবহ আগুনে শত শত টন আমদানি করা পণ্যের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
২১ মিনিট আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
২১ মিনিট আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে