নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সপ্তাহ খানেক আগেও দুবাইয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের খেলায় গ্যালারি ছিল পরিপূর্ণ। আজ শারজায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দেখা গেল ব্যতিক্রমী চিত্র। গ্যালারি প্রায় ফাঁকাই ছিল বলা যায়। এশিয়া কাপে প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারের ছাপই হয়তো এটি।
খুব বেশি সমর্থক না পেলেও ম্যাচের শুরুটা মন্দ হয়নি বাংলাদেশের। টস হেরে আগে ফিল্ডিংয়ে নেমে আফগান ব্যাটারদের শুরুতে চেপে ধরেছিলেন বোলাররা। তারপরও ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় আফগানিস্তান।
এশিয়া কাপে খেলা সবশেষ পাকিস্তান ম্যাচের একাদশ থেকে এদিন দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে বাংলাদেশ। শেখ মেহেদী ও তাওহীদ হৃদয়ের জায়গায় সুযোগ পান তানজিদ হাসান তামিম ও নাসুম আহমেদ।
প্রথম ওভারে তাসকিন আহমেদ ৩ চারে ১২ রান হজম করলে আফগানিস্তান দাপুটে শুরু করবে বলেই মনে হচ্ছিল। সকালের সূর্য সবসময় যে দিনের পূর্বাভাস দেয় না, সেই উদাহরণ দেখা গেল কালও। এরপর কোনো ওভারেই ১০ এর বেশি রান তুলতে পারেনি আফগানরা।
চতুর্থ ওভারে ব্রেক-থ্রু এনে দেন নাসুম। তাঁর খানিকটা দ্রুতগতির বলে স্টাম্প হারিয়ে ফেলেন ইব্রাহিম জাদরান (১৫)। পরের ওভারে আরেক ওপেনার সেদিকউল্লাহ আতালকে (১০) পারভেজ হোসেন ইমনের ক্যাচে পরিণত করেন তানজিম হাসান সাকিব।
দারউইশ রাসুলি রান আউটের শিকার হলে পাওয়ারপ্লের ৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৩ রানের বেশি করতে পারেনি আফগানিস্তান।
মাঝের ওভারে গুরুদায়িত্ব থাকে রিশাদ হোসেনের। এবারও হতাশ করলেন না এই লেগ স্পিনার। সপ্তম ওভারের প্রথম বলে ছক্কা হজম করলেও মোহাম্মদ ইশাককে শিকার করেন তিনি। সুইপ করতে গিয়ে শামীম পাটোয়ারিকে ক্যাচ দেন ইশাক (১)।
এশিয়া কাপে সুপার ফোরের লড়াইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৬ বলে ৩০ রানের বিধ্বংসী এক ক্যামিও খেলেছিলেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। এবার অবশ্য শুরুতে থিতু হওয়ার চেষ্টা করেন এই অলরাউন্ডার। হাত খুলে খেলতে যাওয়ার আগে তাঁকে ড্রেসিংরুমের পথ দেখান রিশাদ। স্টাম্পের কাছাকাছি রাখা লেগ স্পিন ডেলিভারি উড়িয়ে মারতে গিয়ে ধরা পড়েন লং অনে থাকা তানজিমের হাতে।
পুরোটা সময় রানরেট ৭ এর ওপর নিতেই ঘাম ছুঁটে যায় আফগানদের। বিশেষ করে নাসুম ও মোস্তাফিজুর রহমানের বল খেলতেই বেগ পেতে হচ্ছিল।
শেষ দিকে রানের গতি বাড়িয়ে দেন মোহাম্মদ নবি। ২৫ বলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় ৩৮ রান করেন তিনি। ৩১ বলে সর্বোচ্চ ৪০ রান আসে রহমানউল্লাহ গুরবাজের ব্যাট থেকে। বাংলাদেশের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন রিশাদ ও তানজিম। একটি করে শিকার নাসুম, তাসকিন ও মোস্তফিজের।
সপ্তাহ খানেক আগেও দুবাইয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের খেলায় গ্যালারি ছিল পরিপূর্ণ। আজ শারজায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দেখা গেল ব্যতিক্রমী চিত্র। গ্যালারি প্রায় ফাঁকাই ছিল বলা যায়। এশিয়া কাপে প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারের ছাপই হয়তো এটি।
খুব বেশি সমর্থক না পেলেও ম্যাচের শুরুটা মন্দ হয়নি বাংলাদেশের। টস হেরে আগে ফিল্ডিংয়ে নেমে আফগান ব্যাটারদের শুরুতে চেপে ধরেছিলেন বোলাররা। তারপরও ৯ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় আফগানিস্তান।
এশিয়া কাপে খেলা সবশেষ পাকিস্তান ম্যাচের একাদশ থেকে এদিন দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে বাংলাদেশ। শেখ মেহেদী ও তাওহীদ হৃদয়ের জায়গায় সুযোগ পান তানজিদ হাসান তামিম ও নাসুম আহমেদ।
প্রথম ওভারে তাসকিন আহমেদ ৩ চারে ১২ রান হজম করলে আফগানিস্তান দাপুটে শুরু করবে বলেই মনে হচ্ছিল। সকালের সূর্য সবসময় যে দিনের পূর্বাভাস দেয় না, সেই উদাহরণ দেখা গেল কালও। এরপর কোনো ওভারেই ১০ এর বেশি রান তুলতে পারেনি আফগানরা।
চতুর্থ ওভারে ব্রেক-থ্রু এনে দেন নাসুম। তাঁর খানিকটা দ্রুতগতির বলে স্টাম্প হারিয়ে ফেলেন ইব্রাহিম জাদরান (১৫)। পরের ওভারে আরেক ওপেনার সেদিকউল্লাহ আতালকে (১০) পারভেজ হোসেন ইমনের ক্যাচে পরিণত করেন তানজিম হাসান সাকিব।
দারউইশ রাসুলি রান আউটের শিকার হলে পাওয়ারপ্লের ৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৩ রানের বেশি করতে পারেনি আফগানিস্তান।
মাঝের ওভারে গুরুদায়িত্ব থাকে রিশাদ হোসেনের। এবারও হতাশ করলেন না এই লেগ স্পিনার। সপ্তম ওভারের প্রথম বলে ছক্কা হজম করলেও মোহাম্মদ ইশাককে শিকার করেন তিনি। সুইপ করতে গিয়ে শামীম পাটোয়ারিকে ক্যাচ দেন ইশাক (১)।
এশিয়া কাপে সুপার ফোরের লড়াইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৬ বলে ৩০ রানের বিধ্বংসী এক ক্যামিও খেলেছিলেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। এবার অবশ্য শুরুতে থিতু হওয়ার চেষ্টা করেন এই অলরাউন্ডার। হাত খুলে খেলতে যাওয়ার আগে তাঁকে ড্রেসিংরুমের পথ দেখান রিশাদ। স্টাম্পের কাছাকাছি রাখা লেগ স্পিন ডেলিভারি উড়িয়ে মারতে গিয়ে ধরা পড়েন লং অনে থাকা তানজিমের হাতে।
পুরোটা সময় রানরেট ৭ এর ওপর নিতেই ঘাম ছুঁটে যায় আফগানদের। বিশেষ করে নাসুম ও মোস্তাফিজুর রহমানের বল খেলতেই বেগ পেতে হচ্ছিল।
শেষ দিকে রানের গতি বাড়িয়ে দেন মোহাম্মদ নবি। ২৫ বলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় ৩৮ রান করেন তিনি। ৩১ বলে সর্বোচ্চ ৪০ রান আসে রহমানউল্লাহ গুরবাজের ব্যাট থেকে। বাংলাদেশের হয়ে দুটি করে উইকেট নেন রিশাদ ও তানজিম। একটি করে শিকার নাসুম, তাসকিন ও মোস্তফিজের।
বাংলাদেশের ম্যাচে এখন রোমাঞ্চকর সমাপ্তি হয়ে গেছে নিয়মিত চিত্র। ভক্ত-সমর্থকদের যখনই মনে হয় ম্যাচটা জাকের আলী অনিক-পারভেজ হোসেন ইমনরা সহজে জিতবেন, তখনই ম্যাচের ভোল পাল্টাতে শুরু করে। শারজায় গত রাতে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান প্রথম টি-টোয়েন্টিতে হয়েছে এমন ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগেহাতের নাগালে থাকা ম্যাচ ফস্কে যাওয়া, সহজ ম্যাচ কঠিন করে জেতা—বাংলাদেশের ক্রিকেটে এ আর নতুন কী! এশিয়া কাপ, আইসিসি ইভেন্ট তো বটেই, দ্বিপক্ষীয় সিরিজেও জাকের আলী অনিক-তানজিদ হাসান তামিমদের সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটে অহরহ।
১ ঘণ্টা আগেওপেনিংয়ে তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন সেঞ্চুরি জুটি গড়লে মনে হয়েছিল সহজেই জিতবে বাংলাদেশ। এই জুটির ওপর ভর করে ১১তম ওভারে যখন দলীয় সেঞ্চুরিতে পা রাখে বাংলাদেশ, জয়ের জন্য তখন দরকার ছিল ৫৪ বলে ৪৮ রান। সে সময় দলের রানরেট ছিল ৯.৪৫। আর প্রয়োজনীয় রানরেট ছিল মাত্র ৫.৩৩।
১১ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিং, অতঃপর লক্ষ্য তাড়ায় দারুণ ব্যাটিং—শ্রেয়তর দল হিসেবে নিগার সুলতানা জ্যোতিরা হারালেন পাকিস্তানকে। ৭ উইকেটের জয় দিয়ে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শুরু করলেন বাংলাদেশের মেয়েরা।
১৪ ঘণ্টা আগে