নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্দান্ত বোলিং, অতঃপর লক্ষ্য তাড়ায় দারুণ ব্যাটিং—শ্রেয়তর দল হিসেবে নিগার সুলতানা জ্যোতিরা হারালেন পাকিস্তানকে। ৭ উইকেটের জয় দিয়ে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শুরু করলেন বাংলাদেশের মেয়েরা।
কলম্বোয় ম্যাচের এক অর্ধেই জয়ের পথটা মসৃণ করে দিয়েছিলেন বোলাররা। তিন আক্তার—মারুফা, নাহিদা ও স্বর্ণার নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে পাকিস্তান ১২৯ রানে অলআউট হয়ে গেলে ১৩০ রানের লক্ষ্য পায় বাংলাদেশ। যে লক্ষ্যটাকে মামুলি বানিয়ে ১১৩ বল ও ৭ উইকেট অক্ষত রেখেই জিতে যায় বাংলাদেশ (১৩১/৩)।
লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশ অবশ্য দলীয় ৭ রানে ফারজানা হক (২) ও ৩৫ রানে শারমিন আক্তারকে (১০) হারিয়ে ফেলেছিল। এরপরই অভিষিক্ত রুবাইয়া হায়দারকে নিয়ে অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতির প্রতিরোধ। ৭৭ বলে ৬২ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। ৪৪ বলে ২৩ রান করে বাংলাদেশ অধিনায়ক জ্যোতি পাকিস্তান অধিনায়ক ফাতিমা সানার বলে আউট হয়ে গেলে ভাঙে এই জুটি। ৬৪ বলে ৫০ ছুঁয়ে ৫৪ রানে অপরাজিত থাকেন রুবাইয়া। আয়েশা রহমান ও শারমিন আক্তার সুপ্তার পর ওয়ানডে অভিষেকে ফিফটি করা বাংলাদেশের তৃতীয় ব্যাটার তিনি। ৭৭ বলে খেলা তাঁর ইনিংসটিতে আছে ৮টি চার। ১৯ বলে ২৪ রান করে অপরাজিত থাকেন সোবহানা মোস্তারি।
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের শুরুটা জয় দিয়েই করতে চেয়েছিল বাংলাদেশ। দলের এই চাওয়ার সঙ্গে সংগতি রেখেই বল হাতে পারফর্ম করেন বোলাররা। প্রথম ওভারের শেষ দুই বলে উইকেট তুলে নেন মারুফা। ফিরিয়ে দেন ওমাইমা সোহেল ও সিদরা আমিনকে। ব্যক্তিগত রানের খাতা খোলার আগেই যখন এই দুই ব্যাটার সাজঘরে ফেরেন, স্কোরবোর্ডে তখন পাকিস্তান নারী দলের রান—২ উইকেটে ২!
শুরুতেই এমন ধাক্কায় শ্লথ হয়ে যায় পাকিস্তানের রান তোলার গতি। প্রথম পাওয়ার প্লেতে আর কোনো উইকেট না হারালেও ১০ ওভারে আসে মাত্র ৪১ রান। শুরুর ধাক্কা কাটিয়ে এরপর যখন রানের চাকা সচল করার তাগিদ, তখনই বাধা হয়ে দাঁড়ান নাহিদা। ফিরিয়ে দেন মুনিবা আলী (১৭) ও রামিন শারমিনকে (২৩)। আউট হওয়ার আগে তৃতীয় উইকেটে ৬৩ বলে ৪২ রান যোগ করেন তাঁরা।
এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকেন পাকিস্তানের মেয়েরা। ৭ নম্বরে ব্যাটিংয়ে এসে অধিনায়ক ফাতিমা সানা ৩৩ বলে ২২ রান করলেও ১২৯ রানে থেমে যায় পাকিস্তানের ইনিংস। মারুফা আক্তার ও নাহিদা আক্তারের পর আরেক আক্তার স্বর্ণা তাঁর দুর্বোধ্য স্পিনে ৩ উইকেট তুলে নিলে পাকিস্তান ৩৮.৩ ওভারেই অলআউট হয়।
কিপটে বোলিংয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন স্বর্ণা; তাঁর বোলিং বিশ্লেষণ—৩.৩-৩-৫-৩!
দুর্দান্ত বোলিং, অতঃপর লক্ষ্য তাড়ায় দারুণ ব্যাটিং—শ্রেয়তর দল হিসেবে নিগার সুলতানা জ্যোতিরা হারালেন পাকিস্তানকে। ৭ উইকেটের জয় দিয়ে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শুরু করলেন বাংলাদেশের মেয়েরা।
কলম্বোয় ম্যাচের এক অর্ধেই জয়ের পথটা মসৃণ করে দিয়েছিলেন বোলাররা। তিন আক্তার—মারুফা, নাহিদা ও স্বর্ণার নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে পাকিস্তান ১২৯ রানে অলআউট হয়ে গেলে ১৩০ রানের লক্ষ্য পায় বাংলাদেশ। যে লক্ষ্যটাকে মামুলি বানিয়ে ১১৩ বল ও ৭ উইকেট অক্ষত রেখেই জিতে যায় বাংলাদেশ (১৩১/৩)।
লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশ অবশ্য দলীয় ৭ রানে ফারজানা হক (২) ও ৩৫ রানে শারমিন আক্তারকে (১০) হারিয়ে ফেলেছিল। এরপরই অভিষিক্ত রুবাইয়া হায়দারকে নিয়ে অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতির প্রতিরোধ। ৭৭ বলে ৬২ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। ৪৪ বলে ২৩ রান করে বাংলাদেশ অধিনায়ক জ্যোতি পাকিস্তান অধিনায়ক ফাতিমা সানার বলে আউট হয়ে গেলে ভাঙে এই জুটি। ৬৪ বলে ৫০ ছুঁয়ে ৫৪ রানে অপরাজিত থাকেন রুবাইয়া। আয়েশা রহমান ও শারমিন আক্তার সুপ্তার পর ওয়ানডে অভিষেকে ফিফটি করা বাংলাদেশের তৃতীয় ব্যাটার তিনি। ৭৭ বলে খেলা তাঁর ইনিংসটিতে আছে ৮টি চার। ১৯ বলে ২৪ রান করে অপরাজিত থাকেন সোবহানা মোস্তারি।
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের শুরুটা জয় দিয়েই করতে চেয়েছিল বাংলাদেশ। দলের এই চাওয়ার সঙ্গে সংগতি রেখেই বল হাতে পারফর্ম করেন বোলাররা। প্রথম ওভারের শেষ দুই বলে উইকেট তুলে নেন মারুফা। ফিরিয়ে দেন ওমাইমা সোহেল ও সিদরা আমিনকে। ব্যক্তিগত রানের খাতা খোলার আগেই যখন এই দুই ব্যাটার সাজঘরে ফেরেন, স্কোরবোর্ডে তখন পাকিস্তান নারী দলের রান—২ উইকেটে ২!
শুরুতেই এমন ধাক্কায় শ্লথ হয়ে যায় পাকিস্তানের রান তোলার গতি। প্রথম পাওয়ার প্লেতে আর কোনো উইকেট না হারালেও ১০ ওভারে আসে মাত্র ৪১ রান। শুরুর ধাক্কা কাটিয়ে এরপর যখন রানের চাকা সচল করার তাগিদ, তখনই বাধা হয়ে দাঁড়ান নাহিদা। ফিরিয়ে দেন মুনিবা আলী (১৭) ও রামিন শারমিনকে (২৩)। আউট হওয়ার আগে তৃতীয় উইকেটে ৬৩ বলে ৪২ রান যোগ করেন তাঁরা।
এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকেন পাকিস্তানের মেয়েরা। ৭ নম্বরে ব্যাটিংয়ে এসে অধিনায়ক ফাতিমা সানা ৩৩ বলে ২২ রান করলেও ১২৯ রানে থেমে যায় পাকিস্তানের ইনিংস। মারুফা আক্তার ও নাহিদা আক্তারের পর আরেক আক্তার স্বর্ণা তাঁর দুর্বোধ্য স্পিনে ৩ উইকেট তুলে নিলে পাকিস্তান ৩৮.৩ ওভারেই অলআউট হয়।
কিপটে বোলিংয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন স্বর্ণা; তাঁর বোলিং বিশ্লেষণ—৩.৩-৩-৫-৩!
ওপেনিংয়ে তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন সেঞ্চুরি জুটি গড়লে মনে হয়েছিল সহজেই জিতবে বাংলাদেশ। এই জুটির ওপর ভর করে ১১তম ওভারে যখন দলীয় সেঞ্চুরিতে পা রাখে বাংলাদেশ, জয়ের জন্য তখন দরকার ছিল ৫৪ বলে ৪৮ রান। সে সময় দলের রানরেট ছিল ৯.৪৫। আর প্রয়োজনীয় রানরেট ছিল মাত্র ৫.৩৩।
৯ ঘণ্টা আগেসপ্তাহ খানেক আগেও দুবাইয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের খেলায় গ্যালারি ছিল পরিপূর্ণ। আজ শারজায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দেখা গেল ব্যতিক্রমী চিত্র। গ্যালারি প্রায় ফাঁকাই ছিল বলা যায়। এশিয়া কাপে প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারের ছাপই হয়তো এটি।
১২ ঘণ্টা আগেআহমেদাবাদ টেস্টের প্রথম দিনেই কোণঠাসা ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজদের বোলিং তোপের মুখে সফরকারীরা ৪৪.১ ওভারেই ১৬২ রানে অলআউট। প্রথম দিনের খেলা শেষে ২ উইকেটে ১২১ রান তুলেছে ভারত।
১৩ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপের হতাশা এখনো কাটেনি বলা যায়। এর মধ্যেই আজ ফের মাঠে নামতে হয়েছে বাংলাদেশকে। শারজায় তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আফগানিস্তান।
১৪ ঘণ্টা আগে