নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণ-আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার পতন হলেও তিনি ও তাঁর অনুসারীরা ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানতে পেরেছি, পতিত স্বৈরাচার ও তাঁর দোসররা পরিকল্পিতভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তথা বিজয়ী ছাত্র-জনতার ওপর প্রতিশোধের নীল নকশা নিয়ে মাঠে নেমেছে। একই সঙ্গে এসব ঘৃণ্য অপরাধের দায় সুকৌশলে বিএনপিসহ সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তির ওপরে চাপানোর জন্য সামাজিক গণমাধ্যমকে ব্যবহার করছে ব্যাপকভাবে।’
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নাগরিকদের সম্পদ ও ধর্মীয় উপাসনালয়কে টার্গেট করা হয়েছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে ফখরুল বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার লক্ষ্যে সমাজকে বিভক্ত করাই এই মুহূর্তে তাঁদের ষড়যন্ত্র। বিজয়ী সকল শক্তি তথা জনগণের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করার অপচেষ্টায়ও তাঁরা মরিয়া হয়ে লেগেছে। আমরা আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, প্রশাসন তথা সর্বস্তরের সকল নাগরিকবৃন্দ এ বিষয়ে সজাগ আছেন। আমাদের দল বিএনপি ইতিমধ্যে আমাদের সাধ্যমতো সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলছে। বিএনপির নাম ব্যবহার করে যারাই এই ধরনের অপতৎপরতায় জড়িয়ে পড়বে-তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও আইনগত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘পরিস্থিতি ও পরিবেশের গভীরতা অনুভব করে দেশবাসীসহ সংশ্লিষ্ট দেশি-বিদেশি সকল সহায়ক শক্তিকে আবারও সজাগ করতে চাই, পতিত স্বৈরাচার ও তাঁর দোসরদের এই ষড়যন্ত্র সম্পর্কে। বিশেষভাবে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সকল নাগরিকদের আহ্বান রাখছি, এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে যার যার স্থান থেকে সামাজিক সচেতনতা ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, দেশপ্রেমিক প্রতিরক্ষা, প্রশাসন, পুলিশ, বিজিবি ও আনসার বাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য দল-মত নির্বিশেষে তাঁদের পাশে দাঁড়াতে দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
গণ-আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার পতন হলেও তিনি ও তাঁর অনুসারীরা ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানতে পেরেছি, পতিত স্বৈরাচার ও তাঁর দোসররা পরিকল্পিতভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তথা বিজয়ী ছাত্র-জনতার ওপর প্রতিশোধের নীল নকশা নিয়ে মাঠে নেমেছে। একই সঙ্গে এসব ঘৃণ্য অপরাধের দায় সুকৌশলে বিএনপিসহ সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তির ওপরে চাপানোর জন্য সামাজিক গণমাধ্যমকে ব্যবহার করছে ব্যাপকভাবে।’
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের নাগরিকদের সম্পদ ও ধর্মীয় উপাসনালয়কে টার্গেট করা হয়েছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে ফখরুল বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার লক্ষ্যে সমাজকে বিভক্ত করাই এই মুহূর্তে তাঁদের ষড়যন্ত্র। বিজয়ী সকল শক্তি তথা জনগণের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করার অপচেষ্টায়ও তাঁরা মরিয়া হয়ে লেগেছে। আমরা আশা করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, প্রশাসন তথা সর্বস্তরের সকল নাগরিকবৃন্দ এ বিষয়ে সজাগ আছেন। আমাদের দল বিএনপি ইতিমধ্যে আমাদের সাধ্যমতো সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলছে। বিএনপির নাম ব্যবহার করে যারাই এই ধরনের অপতৎপরতায় জড়িয়ে পড়বে-তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও আইনগত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘পরিস্থিতি ও পরিবেশের গভীরতা অনুভব করে দেশবাসীসহ সংশ্লিষ্ট দেশি-বিদেশি সকল সহায়ক শক্তিকে আবারও সজাগ করতে চাই, পতিত স্বৈরাচার ও তাঁর দোসরদের এই ষড়যন্ত্র সম্পর্কে। বিশেষভাবে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সকল নাগরিকদের আহ্বান রাখছি, এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে যার যার স্থান থেকে সামাজিক সচেতনতা ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, দেশপ্রেমিক প্রতিরক্ষা, প্রশাসন, পুলিশ, বিজিবি ও আনসার বাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য দল-মত নির্বিশেষে তাঁদের পাশে দাঁড়াতে দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব হাজী মো. মোস্তফা জামান বলেছেন, ইউনুস সরকার নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই সংস্কার নিয়ে অনেকেই সোচ্চার। অনেক দল যাদেরকে গণমানুষের দল হিসাবে দাবি করে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ উনার চোখে পড়ে না। উনার লন্ডন যেতে হয়। লন্ডনে গিয়ে সেজদা দিয়েছেন। সেজদার মাধ্যমে উনি আদেশ পেয়েছেন এবং সেখানে একটা প্রেসের মধ্যে জানিয়েছেন বাংলাদেশে ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশন...
৪ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে (৫ আগস্ট) কক্সবাজার ভ্রমণকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পাঁচ নেতাকে শোকজ করেছিল দলটি। সেই শোকজের জবাব বিশ্লেষণে এ ঘটনায় দলীয় শৃঙ্খলার ব্যত্যয় ঘটেনি বলে জানিয়েছে দলটি। এর পরিপ্রেক্ষিতে এনসিপি ওই পাঁচ নেতার শোকজ প্রত্যাহার করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে৫ আগস্টের পর কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নেওয়ার একটি প্রমাণ দিতে পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চ্যালেঞ্জ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে নাকি আমরা (এনসিপি) টাকা নিয়ে আসছি। আমি চ্যালেঞ্জ দিলাম, বাংলাদেশে
৫ ঘণ্টা আগে