নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বার্ড ফুড বা পাখির খাবারের আড়ালে চট্টগ্রাম বন্দরে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি ওজনের পপিবীজের একটি চালান জব্দ করেছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। চালানটি পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হয়। চট্টগ্রাম কাস্টমসের অডিট, ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসার্স (এআইআর) শাখা চালানটি আটক করে।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস।
বিজ্ঞপ্তিতে চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার (প্রিভেন্টিভ) এইচ এম কবির বলেন, জব্দ করা পপিবীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। সাড়ে ছয় কোটি টাকার পণ্য মাত্র ৩০ লাখ টাকা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানি করা হয়। পপিবীজ আমদানি-নিষিদ্ধ হওয়ায় এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
গত ৯ অক্টোবর বার্ড ফুড হিসেবে দুটি কনটেইনারে ৩২ হাজার ১০ কেজি পণ্যের একটি চালান চট্টগ্রাম বন্দরে আসে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি খালাসের জন্য বেসরকারি অফডক ছাবের আহমেদ টিম্বার কোম্পানি লিমিটেডের ডিপোতে নেওয়া হয়। চালানটির আমদানিকারক চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার কোরবানিগঞ্জ এলাকার মেসার্স আদিব ট্রেডিং। চালানটি খালাসের জন্য নগরীর হালিশহরের শান্তিবাগ এলাকার এম এইচ ট্রেডিং কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট লিমিটেড বার্ড ফুড ঘোষণা দিয়ে গত ১৪ অক্টোবর কাস্টমসের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করে।
পরে চালানটির উৎস, রপ্তানিকারক ও আমদানিকারকের ব্যবসার ধরন পর্যালোচনা করে চালানটিতে মিথ্যা ঘোষণার পণ্য আছে সন্দেহে খালাস স্থগিত করে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে লক করে দেওয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২২ অক্টোবর ডিপো কর্তৃপক্ষ ও সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতিতে চালানটির কায়িক পরীক্ষা করে কাস্টমসের এআইআর শাখা। এতে কনটেইনার দুটিতে ৭ হাজার ২০০ কেজি বার্ড ফুড ও ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি পপিবীজ পাওয়া যায়। এরপর পণ্য দুটির নমুনা সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ দপ্তর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যানোপ্রযুক্তি সেন্টার এবং খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে ভৌত ও রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়।
রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদনে পণ্য দুটির মধ্যে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজির চালানটির নমুনাকে পপিবীজ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
কায়িক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, কনটেইনারে মুখে বার্ড ফুড দিয়ে ভেতরে পপিবীজ ঢেকে রেখে কৌশলে আমদানি করা হয়। পপি সিড মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুসারে ‘ক’ শ্রেণির মাদক হিসেবে বিবেচিত। আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২৪-এর অনুচ্ছেদ ৩(১)(খ) অনুসারে আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে পপিবীজ। তবে দেশে পপি সিডকে ‘পোস্তদানা’ মসলা হিসেবে রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পণ্য চালানটির ঘোষিত মূল্য ছিল ৩০ লাখ ২ হাজার ৪৮২ টাকা। কিন্তু কায়িক পরীক্ষণে প্রাপ্ত পণ্যের বাজারমূল্য প্রায় ৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এসব পণ্য আমদানিতে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে কাস্টমসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

বার্ড ফুড বা পাখির খাবারের আড়ালে চট্টগ্রাম বন্দরে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি ওজনের পপিবীজের একটি চালান জব্দ করেছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। চালানটি পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হয়। চট্টগ্রাম কাস্টমসের অডিট, ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসার্স (এআইআর) শাখা চালানটি আটক করে।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস।
বিজ্ঞপ্তিতে চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার (প্রিভেন্টিভ) এইচ এম কবির বলেন, জব্দ করা পপিবীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। সাড়ে ছয় কোটি টাকার পণ্য মাত্র ৩০ লাখ টাকা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানি করা হয়। পপিবীজ আমদানি-নিষিদ্ধ হওয়ায় এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
গত ৯ অক্টোবর বার্ড ফুড হিসেবে দুটি কনটেইনারে ৩২ হাজার ১০ কেজি পণ্যের একটি চালান চট্টগ্রাম বন্দরে আসে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি খালাসের জন্য বেসরকারি অফডক ছাবের আহমেদ টিম্বার কোম্পানি লিমিটেডের ডিপোতে নেওয়া হয়। চালানটির আমদানিকারক চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার কোরবানিগঞ্জ এলাকার মেসার্স আদিব ট্রেডিং। চালানটি খালাসের জন্য নগরীর হালিশহরের শান্তিবাগ এলাকার এম এইচ ট্রেডিং কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট লিমিটেড বার্ড ফুড ঘোষণা দিয়ে গত ১৪ অক্টোবর কাস্টমসের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করে।
পরে চালানটির উৎস, রপ্তানিকারক ও আমদানিকারকের ব্যবসার ধরন পর্যালোচনা করে চালানটিতে মিথ্যা ঘোষণার পণ্য আছে সন্দেহে খালাস স্থগিত করে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে লক করে দেওয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২২ অক্টোবর ডিপো কর্তৃপক্ষ ও সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতিতে চালানটির কায়িক পরীক্ষা করে কাস্টমসের এআইআর শাখা। এতে কনটেইনার দুটিতে ৭ হাজার ২০০ কেজি বার্ড ফুড ও ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি পপিবীজ পাওয়া যায়। এরপর পণ্য দুটির নমুনা সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ দপ্তর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যানোপ্রযুক্তি সেন্টার এবং খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে ভৌত ও রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়।
রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদনে পণ্য দুটির মধ্যে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজির চালানটির নমুনাকে পপিবীজ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
কায়িক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, কনটেইনারে মুখে বার্ড ফুড দিয়ে ভেতরে পপিবীজ ঢেকে রেখে কৌশলে আমদানি করা হয়। পপি সিড মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুসারে ‘ক’ শ্রেণির মাদক হিসেবে বিবেচিত। আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২৪-এর অনুচ্ছেদ ৩(১)(খ) অনুসারে আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে পপিবীজ। তবে দেশে পপি সিডকে ‘পোস্তদানা’ মসলা হিসেবে রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পণ্য চালানটির ঘোষিত মূল্য ছিল ৩০ লাখ ২ হাজার ৪৮২ টাকা। কিন্তু কায়িক পরীক্ষণে প্রাপ্ত পণ্যের বাজারমূল্য প্রায় ৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এসব পণ্য আমদানিতে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে কাস্টমসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বার্ড ফুড বা পাখির খাবারের আড়ালে চট্টগ্রাম বন্দরে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি ওজনের পপিবীজের একটি চালান জব্দ করেছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। চালানটি পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হয়। চট্টগ্রাম কাস্টমসের অডিট, ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসার্স (এআইআর) শাখা চালানটি আটক করে।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস।
বিজ্ঞপ্তিতে চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার (প্রিভেন্টিভ) এইচ এম কবির বলেন, জব্দ করা পপিবীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। সাড়ে ছয় কোটি টাকার পণ্য মাত্র ৩০ লাখ টাকা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানি করা হয়। পপিবীজ আমদানি-নিষিদ্ধ হওয়ায় এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
গত ৯ অক্টোবর বার্ড ফুড হিসেবে দুটি কনটেইনারে ৩২ হাজার ১০ কেজি পণ্যের একটি চালান চট্টগ্রাম বন্দরে আসে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি খালাসের জন্য বেসরকারি অফডক ছাবের আহমেদ টিম্বার কোম্পানি লিমিটেডের ডিপোতে নেওয়া হয়। চালানটির আমদানিকারক চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার কোরবানিগঞ্জ এলাকার মেসার্স আদিব ট্রেডিং। চালানটি খালাসের জন্য নগরীর হালিশহরের শান্তিবাগ এলাকার এম এইচ ট্রেডিং কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট লিমিটেড বার্ড ফুড ঘোষণা দিয়ে গত ১৪ অক্টোবর কাস্টমসের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করে।
পরে চালানটির উৎস, রপ্তানিকারক ও আমদানিকারকের ব্যবসার ধরন পর্যালোচনা করে চালানটিতে মিথ্যা ঘোষণার পণ্য আছে সন্দেহে খালাস স্থগিত করে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে লক করে দেওয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২২ অক্টোবর ডিপো কর্তৃপক্ষ ও সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতিতে চালানটির কায়িক পরীক্ষা করে কাস্টমসের এআইআর শাখা। এতে কনটেইনার দুটিতে ৭ হাজার ২০০ কেজি বার্ড ফুড ও ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি পপিবীজ পাওয়া যায়। এরপর পণ্য দুটির নমুনা সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ দপ্তর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যানোপ্রযুক্তি সেন্টার এবং খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে ভৌত ও রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়।
রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদনে পণ্য দুটির মধ্যে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজির চালানটির নমুনাকে পপিবীজ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
কায়িক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, কনটেইনারে মুখে বার্ড ফুড দিয়ে ভেতরে পপিবীজ ঢেকে রেখে কৌশলে আমদানি করা হয়। পপি সিড মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুসারে ‘ক’ শ্রেণির মাদক হিসেবে বিবেচিত। আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২৪-এর অনুচ্ছেদ ৩(১)(খ) অনুসারে আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে পপিবীজ। তবে দেশে পপি সিডকে ‘পোস্তদানা’ মসলা হিসেবে রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পণ্য চালানটির ঘোষিত মূল্য ছিল ৩০ লাখ ২ হাজার ৪৮২ টাকা। কিন্তু কায়িক পরীক্ষণে প্রাপ্ত পণ্যের বাজারমূল্য প্রায় ৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এসব পণ্য আমদানিতে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে কাস্টমসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

বার্ড ফুড বা পাখির খাবারের আড়ালে চট্টগ্রাম বন্দরে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি ওজনের পপিবীজের একটি চালান জব্দ করেছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। চালানটি পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হয়। চট্টগ্রাম কাস্টমসের অডিট, ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসার্স (এআইআর) শাখা চালানটি আটক করে।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস।
বিজ্ঞপ্তিতে চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার (প্রিভেন্টিভ) এইচ এম কবির বলেন, জব্দ করা পপিবীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। সাড়ে ছয় কোটি টাকার পণ্য মাত্র ৩০ লাখ টাকা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানি করা হয়। পপিবীজ আমদানি-নিষিদ্ধ হওয়ায় এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
গত ৯ অক্টোবর বার্ড ফুড হিসেবে দুটি কনটেইনারে ৩২ হাজার ১০ কেজি পণ্যের একটি চালান চট্টগ্রাম বন্দরে আসে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি খালাসের জন্য বেসরকারি অফডক ছাবের আহমেদ টিম্বার কোম্পানি লিমিটেডের ডিপোতে নেওয়া হয়। চালানটির আমদানিকারক চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার কোরবানিগঞ্জ এলাকার মেসার্স আদিব ট্রেডিং। চালানটি খালাসের জন্য নগরীর হালিশহরের শান্তিবাগ এলাকার এম এইচ ট্রেডিং কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট লিমিটেড বার্ড ফুড ঘোষণা দিয়ে গত ১৪ অক্টোবর কাস্টমসের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করে।
পরে চালানটির উৎস, রপ্তানিকারক ও আমদানিকারকের ব্যবসার ধরন পর্যালোচনা করে চালানটিতে মিথ্যা ঘোষণার পণ্য আছে সন্দেহে খালাস স্থগিত করে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে লক করে দেওয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২২ অক্টোবর ডিপো কর্তৃপক্ষ ও সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতিতে চালানটির কায়িক পরীক্ষা করে কাস্টমসের এআইআর শাখা। এতে কনটেইনার দুটিতে ৭ হাজার ২০০ কেজি বার্ড ফুড ও ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি পপিবীজ পাওয়া যায়। এরপর পণ্য দুটির নমুনা সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ দপ্তর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যানোপ্রযুক্তি সেন্টার এবং খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে ভৌত ও রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়।
রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদনে পণ্য দুটির মধ্যে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজির চালানটির নমুনাকে পপিবীজ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
কায়িক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, কনটেইনারে মুখে বার্ড ফুড দিয়ে ভেতরে পপিবীজ ঢেকে রেখে কৌশলে আমদানি করা হয়। পপি সিড মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুসারে ‘ক’ শ্রেণির মাদক হিসেবে বিবেচিত। আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২৪-এর অনুচ্ছেদ ৩(১)(খ) অনুসারে আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে পপিবীজ। তবে দেশে পপি সিডকে ‘পোস্তদানা’ মসলা হিসেবে রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পণ্য চালানটির ঘোষিত মূল্য ছিল ৩০ লাখ ২ হাজার ৪৮২ টাকা। কিন্তু কায়িক পরীক্ষণে প্রাপ্ত পণ্যের বাজারমূল্য প্রায় ৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এসব পণ্য আমদানিতে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে কাস্টমসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
৯ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
৩৮ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনির হোসেনের নামে থাকা দুটি নৌযান জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
নৌযান দুটি হচ্ছে এমডি সেইলর-১ ও এমডি সেইলর-২; যার মূল্য ১০ কোটি টাকা দেখানো হয়েছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
তিনি নিজ নামে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে ৩১ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৮৩৪ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।
এই অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১), মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় মনির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
আসামি তাঁর সম্পত্তি অন্যত্র বিক্রি, হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই এসব সম্পদ জব্দ একান্ত প্রয়োজন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনির হোসেনের নামে থাকা দুটি নৌযান জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
নৌযান দুটি হচ্ছে এমডি সেইলর-১ ও এমডি সেইলর-২; যার মূল্য ১০ কোটি টাকা দেখানো হয়েছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
তিনি নিজ নামে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে ৩১ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৮৩৪ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।
এই অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১), মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় মনির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
আসামি তাঁর সম্পত্তি অন্যত্র বিক্রি, হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই এসব সম্পদ জব্দ একান্ত প্রয়োজন।

চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার (প্রিভেন্টিভ) এইচ এম কবির বলেন, জব্দ করা পপিবীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। সাড়ে ছয় কোটি টাকার পণ্য মাত্র ৩০ লাখ টাকা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানি করা হয়। পপিবীজ আমদানি নিষিদ্ধ হওয়ায় এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
৩৮ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেমকন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজী আনিস আহমেদের ৭ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক ও ১০৭ কোটি টাকার হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
আর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৯টি বিও হিসাবের ৮৪ কোটি ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮২৫ টাকা। এ ছাড়া রয়েছে ২০টি ব্যাংক হিসাবের ২২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
কাজী আনিস আহমেদের এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আদালতের কাছে করা আবেদনে দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন বলেন, জেমকন গ্রুপের সিইও আসামি কাজী আনিস আহমেদ অবৈধভাবে বিপুল অর্থ ও সম্পদের মালিক হয়েছেন। তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৮০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৫ টাকার সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন। এই অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারায় গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলা করে দুদক।
আবেদনে বলা হয়, কাজী আনিস আহমেদ নিজের, যৌথ ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত ২০টি হিসাবে ৪০ কোটি ৬৯ লাখ ১৭ হাজার ৬৫১ টাকা জমা ও ৩৮ কোটি ৪৫ লাখ ৩০ হাজার ৩০৪ টাকা উত্তোলন করেছেন, যা তিনি তাঁর ব্যবসায় যে পরিমাণ মূলধন বিনিয়োগ করেছেন, তার তুলনায় অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক মর্মে প্রতীয়মান হয়। মানি লন্ডারিং আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
মামলার তদন্তকালে কাজী আনিসের স্থাবর ও অস্থাবর যেসব সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে, তা ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। কারণ, দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, এসব সম্পদ তিনি বিক্রি, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে পারেন। যদি তা হয়, তাহলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে এবং অবৈধ সম্পদ তিনি অন্যত্র সরিয়ে ফেললে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে।
একই তদন্ত কর্মকর্তা আজ কাজী আনিসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করলে আদালত সেই আবেদনও মঞ্জুর করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেমকন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজী আনিস আহমেদের ৭ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক ও ১০৭ কোটি টাকার হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
আর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৯টি বিও হিসাবের ৮৪ কোটি ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮২৫ টাকা। এ ছাড়া রয়েছে ২০টি ব্যাংক হিসাবের ২২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
কাজী আনিস আহমেদের এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আদালতের কাছে করা আবেদনে দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন বলেন, জেমকন গ্রুপের সিইও আসামি কাজী আনিস আহমেদ অবৈধভাবে বিপুল অর্থ ও সম্পদের মালিক হয়েছেন। তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৮০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৫ টাকার সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন। এই অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারায় গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলা করে দুদক।
আবেদনে বলা হয়, কাজী আনিস আহমেদ নিজের, যৌথ ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত ২০টি হিসাবে ৪০ কোটি ৬৯ লাখ ১৭ হাজার ৬৫১ টাকা জমা ও ৩৮ কোটি ৪৫ লাখ ৩০ হাজার ৩০৪ টাকা উত্তোলন করেছেন, যা তিনি তাঁর ব্যবসায় যে পরিমাণ মূলধন বিনিয়োগ করেছেন, তার তুলনায় অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক মর্মে প্রতীয়মান হয়। মানি লন্ডারিং আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
মামলার তদন্তকালে কাজী আনিসের স্থাবর ও অস্থাবর যেসব সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে, তা ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। কারণ, দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, এসব সম্পদ তিনি বিক্রি, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে পারেন। যদি তা হয়, তাহলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে এবং অবৈধ সম্পদ তিনি অন্যত্র সরিয়ে ফেললে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে।
একই তদন্ত কর্মকর্তা আজ কাজী আনিসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করলে আদালত সেই আবেদনও মঞ্জুর করেন।

চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার (প্রিভেন্টিভ) এইচ এম কবির বলেন, জব্দ করা পপিবীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। সাড়ে ছয় কোটি টাকার পণ্য মাত্র ৩০ লাখ টাকা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানি করা হয়। পপিবীজ আমদানি নিষিদ্ধ হওয়ায় এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
৯ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গ্রাহকদের ৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
গ্রাহকদের শত শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় আজ বিকেলে ফিরোজ হোসেনকে আদালতে হাজির করে দুদক।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে ফিরোজের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের বিশেষ পিপি দেলোয়ার জাহান রুমি তাঁর জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে আজ দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একটি দল সাবেক এমডিকে গ্রেপ্তার করে।
এক্সিম ব্যাংকের ৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে গত ১৭ আগস্ট ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ও এমডি ফিরোজ হোসেনসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
ওকে: জসীম
জাতীয়
ট্যাগ: এক্সিম ব্যাংক, এমডি, কারাগার, আদালত, টাকা আত্মসাৎ, দুদক
মেটা:
ছবি: Firoz (national)
ক্যাপশন:
পজিশন: ৫

গ্রাহকদের ৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
গ্রাহকদের শত শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় আজ বিকেলে ফিরোজ হোসেনকে আদালতে হাজির করে দুদক।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে ফিরোজের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের বিশেষ পিপি দেলোয়ার জাহান রুমি তাঁর জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে আজ দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একটি দল সাবেক এমডিকে গ্রেপ্তার করে।
এক্সিম ব্যাংকের ৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে গত ১৭ আগস্ট ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ও এমডি ফিরোজ হোসেনসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
ওকে: জসীম
জাতীয়
ট্যাগ: এক্সিম ব্যাংক, এমডি, কারাগার, আদালত, টাকা আত্মসাৎ, দুদক
মেটা:
ছবি: Firoz (national)
ক্যাপশন:
পজিশন: ৫

চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার (প্রিভেন্টিভ) এইচ এম কবির বলেন, জব্দ করা পপিবীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। সাড়ে ছয় কোটি টাকার পণ্য মাত্র ৩০ লাখ টাকা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানি করা হয়। পপিবীজ আমদানি নিষিদ্ধ হওয়ায় এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
৯ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
৩৮ মিনিট আগে
আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। সেখানেই ছুটির তালিকা অনুমোদন করা হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, আগামী বছর নির্বাহী আদেশে এবং সাধারণ ছুটি মিলিয়ে মোট ছুটি ২৮ দিন। যার মধ্যে ১১ দিন শুক্র ও শনিবার পড়েছে। মূল ছুটি ১৭ দিন।

আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। সেখানেই ছুটির তালিকা অনুমোদন করা হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, আগামী বছর নির্বাহী আদেশে এবং সাধারণ ছুটি মিলিয়ে মোট ছুটি ২৮ দিন। যার মধ্যে ১১ দিন শুক্র ও শনিবার পড়েছে। মূল ছুটি ১৭ দিন।

চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার (প্রিভেন্টিভ) এইচ এম কবির বলেন, জব্দ করা পপিবীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। সাড়ে ছয় কোটি টাকার পণ্য মাত্র ৩০ লাখ টাকা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানি করা হয়। পপিবীজ আমদানি নিষিদ্ধ হওয়ায় এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
৯ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
৩৮ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে