
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করছি। বিচার যত কঠিনই হোক, বাধার প্রাচীর ভেঙে যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব না হয়, তাহলে জাতি হিসেবে আমরা আগামী দিনে এগোতে পারব না। এই আসামিদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া, মৃত্যুদণ্ডের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা একটি বড় ঘটনা হিসেবে অনেকেই দেখবেন

দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—অবৈধ রাসায়নিকের গুদাম, গার্মেন্টস মালিকসহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দোষীদের গ্রেপ্তার করে বিচার করা, নিহত ব্যক্তিদের প্রত্যেকের পরিবারকে ১ কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া এবং ঢাকা উত্তরের আবাসিক এলাকায় সব কেমিক্যাল গোডাউন অতি দ্রুত সরানো।

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় গঠনের প্রস্তাব কয়েক সপ্তাহের মধ্যে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উত্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

সারজিস বলেন, ‘খুনি হাসিনার বিচার এমন স্ট্যান্ডার্ডে হবে, পৃথিবীর সব স্ট্যান্ডার্ড, সব আইন বিচার হিসেবে মেনে নেবে। সুতরাং আমরা লোকদেখানোর জন্য খুনি হাসিনার বিচার করব না। যেমন করে হাসিনা বাংলাদেশের আলেম-ওলামা, রাজনীতিবিদদের শুধু নিজের খায়েশ পূরণ করার জন্য লোকদেখানো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড করেছে।’