নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিরা ভাড়াটিয়া রশিদ, হুদা। তারা হচ্ছেন স্রেফ ভাড়াটিয়া খুনি। মূল মাস্টার মাইন্ড পরাশক্তি। বিদেশি শক্তি বাদ দিলে জিয়াউর রহমান এক নম্বর।’
আজ রোববার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ কমিটি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে নিজের নামে স্বাধীনতা ঘোষণা দেওয়ার মাধ্যমে জিয়াউর রহমান উচ্চাভিলাষেরই প্রমাণ দিয়েছেন দাবি করে লিটন বলেন, ‘পরে যখন বলা হলো, আপনাকে কে চিনে আপনি ঘোষণা দেওয়ার কে? তখন বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে ঘোষণা দিল।’
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র বলেন, ‘এই যে উচ্চাভিলাষ তখন থেকেই খন্দকার মোস্তাক, বদরুল হুদা, রশিদ, ফারুক, ডালিম তাঁদের মধ্যে একটা যোগ সূত্র হলো। তারই প্রমাণ হলো ১৯৭৫ সালে। বঙ্গবন্ধু খুন হয়ে সিঁড়িতে পড়ে আছেন, তখন জিয়াউর রহমান সাড়ে ৪টার দিকে লাইট জ্বালিয়ে শেভ করছেন। তিনি তৈরি হবেন কারণ তাঁর মিশন কমপ্লিট হয়েছে। এখন তাঁকে যেতে হবে, পরবর্তী কার্যক্রম হাতে নেওয়ার জন্য।’
লিটন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর লাশ সিঁড়িতে পড়ে আছে, জিয়াউর রহমান কিছুদিনের জন্য মোস্তাককে ক্ষমতায় দিল, খুনির দায় মুক্তিতে জিয়ার নির্দেশে সংসদে পাঠাল। পরে জিয়াউর রহমান সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীতে অন্তর্ভুক্ত করল।’
দুর্ভিক্ষ সৃষ্টিসহ নানা কৌশলের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার ক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছিল দাবি করেন আওয়ামী লীগের এ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য।
বঙ্গবন্ধু হত্যার ক্ষেত্র তৈরিতে তৎকালীন বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র যারা গঠন করেছিল তাদের দায়ী করে লিটন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ক্ষমতায় আসার এক বছরের মধ্যে কি এমন ঘটল? যে বাংলাদেশে একটি দল বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের স্লোগান দিয়ে গঠন করার প্রয়োজন হলো? কারা ছিলেন পেছনে? কারা নেপথ্যে ছিলেন। সমাজতন্ত্রকে যদি আমরা মনে করি একটা বৈজ্ঞানিক বিষয় তাহলে তার আগে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র হাজির করেছিল কারা? আমরা জানি।’
জাসদের তাত্ত্বিক নেতা সিরাজুল আলম খান বেঁচে আছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আরও যারা ছিলেন, তাঁদের নাম আমি বলছি না। নাম আপনারা সবাই জানেন। তারা মিলে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র করলেন। পরাশক্তির ইন্ধন ছিল নিশ্চয়ই, তা না হলে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মনছুর আলীর বাড়ির সামনে জাসদের মিছিল থেকে গুলি বর্ষণ হয় কোন সাহসে। ঈদের জামাতে সংসদ সদস্যকে গুলি করে হত্যা করা হয় কোন সাহসে। ব্যাংক ডাকাতি করে জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে আওয়ামী লীগকে দায়ী করা হয়, কারা করে?’
অনুপ্রবেশকারীরা সত্যিকারের আওয়ামী পরিবারের লোকদের ‘কোণঠাসা’ করে রেখেছে বলে জানান জাতীয় নেতা প্রয়াত এএইচএম কামরুজ্জামানের সন্তান এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। তিনি বলেন, ‘এই অবস্থা চলতে দেওয়া যাবে না।’
টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় অনুপ্রবেশ ঘটেছে বলে দাবি তার। তিনি বলেন, ‘আমার আগেও আমার বড়ভাই ও আমাদের প্রয়াত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম তখনই বলেছেন দলে অনুপ্রবেশকারী ঢুকেছে। সত্যই অনেক জায়গায় ঢুকেছে। তাঁদের আমরাই ঢুকিয়েছি, পদ পদবি দিয়েছি, আসন দিয়েছি।’
অনুপ্রবেশকারীরা মূল ও বংশগত আওয়ামী লীগারদের ঘিরে রেখেছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘যারা অনুপ্রবেশ করেছে তারাই বলছে আমরা আওয়ামী লীগার, আর যারা আসল আওয়ামী লীগের তাঁদের বাইরে রেখেছে। এই অবস্থা চলতে দেওয়া যাবে না। আমি জানি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা সমস্ত খবর রাখেন তিনিও এবার এই সমস্ত বিষয়ে অনেক বেশি নজরদারি করছেন এবং করবেন।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ষড়যন্ত্র ও সহায়তাকারীদের খুঁজতে তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানান আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক এবং বন ও পরিবেশ উপ কমিটির সদস্যসচিব দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্য নায়কদের খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিশন গঠন এখন সময়ের দাবি। কমিশন গঠন করে নেপথ্যের ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে জানাতে হবে আমাদের জানতে হবে বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যে কি হয়েছিল, কারা পর্দার আড়ালে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল। সেই রাতের নির্মম নির্মম হত্যাকাণ্ডের কাহিনি, আমাদের জানতে হবে।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিরা ভাড়াটিয়া রশিদ, হুদা। তারা হচ্ছেন স্রেফ ভাড়াটিয়া খুনি। মূল মাস্টার মাইন্ড পরাশক্তি। বিদেশি শক্তি বাদ দিলে জিয়াউর রহমান এক নম্বর।’
আজ রোববার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপ কমিটি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে নিজের নামে স্বাধীনতা ঘোষণা দেওয়ার মাধ্যমে জিয়াউর রহমান উচ্চাভিলাষেরই প্রমাণ দিয়েছেন দাবি করে লিটন বলেন, ‘পরে যখন বলা হলো, আপনাকে কে চিনে আপনি ঘোষণা দেওয়ার কে? তখন বঙ্গবন্ধুর পক্ষ থেকে ঘোষণা দিল।’
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র বলেন, ‘এই যে উচ্চাভিলাষ তখন থেকেই খন্দকার মোস্তাক, বদরুল হুদা, রশিদ, ফারুক, ডালিম তাঁদের মধ্যে একটা যোগ সূত্র হলো। তারই প্রমাণ হলো ১৯৭৫ সালে। বঙ্গবন্ধু খুন হয়ে সিঁড়িতে পড়ে আছেন, তখন জিয়াউর রহমান সাড়ে ৪টার দিকে লাইট জ্বালিয়ে শেভ করছেন। তিনি তৈরি হবেন কারণ তাঁর মিশন কমপ্লিট হয়েছে। এখন তাঁকে যেতে হবে, পরবর্তী কার্যক্রম হাতে নেওয়ার জন্য।’
লিটন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর লাশ সিঁড়িতে পড়ে আছে, জিয়াউর রহমান কিছুদিনের জন্য মোস্তাককে ক্ষমতায় দিল, খুনির দায় মুক্তিতে জিয়ার নির্দেশে সংসদে পাঠাল। পরে জিয়াউর রহমান সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীতে অন্তর্ভুক্ত করল।’
দুর্ভিক্ষ সৃষ্টিসহ নানা কৌশলের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার ক্ষেত্র তৈরি করা হয়েছিল দাবি করেন আওয়ামী লীগের এ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য।
বঙ্গবন্ধু হত্যার ক্ষেত্র তৈরিতে তৎকালীন বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র যারা গঠন করেছিল তাদের দায়ী করে লিটন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ক্ষমতায় আসার এক বছরের মধ্যে কি এমন ঘটল? যে বাংলাদেশে একটি দল বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের স্লোগান দিয়ে গঠন করার প্রয়োজন হলো? কারা ছিলেন পেছনে? কারা নেপথ্যে ছিলেন। সমাজতন্ত্রকে যদি আমরা মনে করি একটা বৈজ্ঞানিক বিষয় তাহলে তার আগে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র হাজির করেছিল কারা? আমরা জানি।’
জাসদের তাত্ত্বিক নেতা সিরাজুল আলম খান বেঁচে আছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আরও যারা ছিলেন, তাঁদের নাম আমি বলছি না। নাম আপনারা সবাই জানেন। তারা মিলে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র করলেন। পরাশক্তির ইন্ধন ছিল নিশ্চয়ই, তা না হলে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মনছুর আলীর বাড়ির সামনে জাসদের মিছিল থেকে গুলি বর্ষণ হয় কোন সাহসে। ঈদের জামাতে সংসদ সদস্যকে গুলি করে হত্যা করা হয় কোন সাহসে। ব্যাংক ডাকাতি করে জয়বাংলা স্লোগান দিয়ে আওয়ামী লীগকে দায়ী করা হয়, কারা করে?’
অনুপ্রবেশকারীরা সত্যিকারের আওয়ামী পরিবারের লোকদের ‘কোণঠাসা’ করে রেখেছে বলে জানান জাতীয় নেতা প্রয়াত এএইচএম কামরুজ্জামানের সন্তান এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। তিনি বলেন, ‘এই অবস্থা চলতে দেওয়া যাবে না।’
টানা তিন মেয়াদে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় অনুপ্রবেশ ঘটেছে বলে দাবি তার। তিনি বলেন, ‘আমার আগেও আমার বড়ভাই ও আমাদের প্রয়াত আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম তখনই বলেছেন দলে অনুপ্রবেশকারী ঢুকেছে। সত্যই অনেক জায়গায় ঢুকেছে। তাঁদের আমরাই ঢুকিয়েছি, পদ পদবি দিয়েছি, আসন দিয়েছি।’
অনুপ্রবেশকারীরা মূল ও বংশগত আওয়ামী লীগারদের ঘিরে রেখেছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘যারা অনুপ্রবেশ করেছে তারাই বলছে আমরা আওয়ামী লীগার, আর যারা আসল আওয়ামী লীগের তাঁদের বাইরে রেখেছে। এই অবস্থা চলতে দেওয়া যাবে না। আমি জানি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা সমস্ত খবর রাখেন তিনিও এবার এই সমস্ত বিষয়ে অনেক বেশি নজরদারি করছেন এবং করবেন।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ষড়যন্ত্র ও সহায়তাকারীদের খুঁজতে তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানান আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক এবং বন ও পরিবেশ উপ কমিটির সদস্যসচিব দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্য নায়কদের খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিশন গঠন এখন সময়ের দাবি। কমিশন গঠন করে নেপথ্যের ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে জানাতে হবে আমাদের জানতে হবে বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যে কি হয়েছিল, কারা পর্দার আড়ালে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল। সেই রাতের নির্মম নির্মম হত্যাকাণ্ডের কাহিনি, আমাদের জানতে হবে।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিরা ভাড়াটিয়া রশিদ, হুদা। তারা হচ্ছেন স্রেফ ভাড়াটিয়া খুনি। মূল মাস্টার মাইন্ড পরাশক্তি। বিদেশি শক্তি বাদ দিলে জিয়াউর রহমান এক নম্বর।’
১৪ আগস্ট ২০২২
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
৫ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিরা ভাড়াটিয়া রশিদ, হুদা। তারা হচ্ছেন স্রেফ ভাড়াটিয়া খুনি। মূল মাস্টার মাইন্ড পরাশক্তি। বিদেশি শক্তি বাদ দিলে জিয়াউর রহমান এক নম্বর।’
১৪ আগস্ট ২০২২
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিরা ভাড়াটিয়া রশিদ, হুদা। তারা হচ্ছেন স্রেফ ভাড়াটিয়া খুনি। মূল মাস্টার মাইন্ড পরাশক্তি। বিদেশি শক্তি বাদ দিলে জিয়াউর রহমান এক নম্বর।’
১৪ আগস্ট ২০২২
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
৫ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

বিএনপিকে অবজ্ঞা করলে ফল ভালো হবে না বলে মন্তব্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপি ভেসে আসা দল নয়। বিএনপিকে খাটো করে দেখবেন না। আমরা যদি মাঠে নামি, তাহলে রাজনৈতিক বিষয়গুলো ভিন্নভাবে আসবে।’
যশোরে সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যশোর টাউন হল ময়দানে এই স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘উপদেষ্টা পরিষদ পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন’ মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁরা ঐকমত্যের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে সাত দিন সময় দিয়েছেন, কিন্তু রাজনৈতিক দল তো হাতের খেলনার মতো নয়। সংস্কার কমিশনের সব সভায় আমরা গিয়েছি। মতামত দিয়েছি। যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে। যেগুলো হয়নি, সেগুলো পরবর্তী পার্লামেন্টে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু তা না করে তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে কাজ করছেন। দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
উপদেষ্টাদের ইঙ্গিত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি। চব্বিশের আন্দোলনের পর সুযোগ হয়েছে গণতন্ত্রের পথে ফেরার। দয়া করে পানি ঘোলা করবেন না। দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল জোর দিয়ে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, এর আগে নয়। সংস্কার কমিশনে আমরা যেসব বিষয়ে একমত হয়েছি, তার ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। যেগুলো হয়নি, সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টে হবে। দ্রুত তফসিল ঘোষণা করুন। নির্বাচন দিয়ে দিন। অন্যথায় আপনারা ব্যর্থ হবেন। সে ক্ষেত্রে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
প্রয়াত তরিকুল ইসলামকে স্মরণ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ফ্যাসিস্টের বিয়োগাত্মক বিদায় তিনি দেখে যেতে পারলেন না। তাঁর বিদায়ে জাতি একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছে। তিনি একটি ইনস্টিটিউট ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তিনি সংগ্রাম করেছেন, জেল খেটেছেন, নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছেন; কিন্তু জনগণকে ছেড়ে যাননি। তাঁর মতো নেতার এখন খুব প্রয়োজন।
যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপু, বিএনপির সাবেক তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব, ঝিকরগাছা থানা বিএনপির সভাপতি সাবিরা নাজমুল মুন্নী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আবুল হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, যশোর বারের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসহক, যশোর চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর নগর বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, কোতোয়ালি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঞ্জুরুল হক খোকন, ইমাম পরিষদের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
স্মরণসভায় দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মাওলানা আমানুল্লাহ কাসেমী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত তরিকুল ইসলামের সহধর্মিণী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক নার্গিস বেগম, ছেলে কেন্দ্রীয় বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিরা ভাড়াটিয়া রশিদ, হুদা। তারা হচ্ছেন স্রেফ ভাড়াটিয়া খুনি। মূল মাস্টার মাইন্ড পরাশক্তি। বিদেশি শক্তি বাদ দিলে জিয়াউর রহমান এক নম্বর।’
১৪ আগস্ট ২০২২
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগে