নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক নেতা আবদুল্লাহ আল মাসুদ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ ও বিচার দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফম বাহাউদ্দীন নাছিম। তিনি বলেছেন, ‘নির্বিচারে মানুষ হত্যা জাতির জন্য গভীর বিপর্যয় ডেকে আনবে। আমরা এ হত্যার মহোৎসব বন্ধ করার দাবি জানাচ্ছি। আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে নৃশংস, বর্বরতার প্রদর্শনী আর দেখতে চাই না।’
আজ সোমবার সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিবৃতিতে এ কথা বলেন বাহাউদ্দীন নাছিম। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে দলটির নেতারা আত্মগোপনে আছেন। এরপর দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফম বাহাউদ্দীন নাছিম গণমাধ্যমে একাধিক বিবৃতি পাঠান। যদিও এসব বিবৃতি অফিশিয়ালি না পাঠিয়ে তাঁর একাধিক অনুসারীর মাধ্যমে গণমাধ্যমকর্মীদের হোয়াটসঅ্যাপ কিংবা ফেসবুক মেসেঞ্জারে পাঠানো হয়। মাসুদ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে পাঠানো বিবৃতিটির ওপরে ৮ সেপ্টেম্বর লেখা হলেও সেটা পাঠানো হয় ৯ সেপ্টেম্বর সকালে।
বিবৃতিতে ২০১৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের ক্যাডাররা পরিকল্পিতভাবে অতর্কিত হামলা চালিয়ে মাসুদের পায়ের গোড়ালি বিচ্ছিন্ন করে ফেলে উল্লেখ করে বাহাউদ্দীন নাছিম বলেন, ‘যেখানে গুরুতর অপরাধের জন্যও সাধারণত কোনো আদালতেই পঙ্গু ব্যক্তিদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় না সেখানে মাসুদকে এভাবে পিটিয়ে হত্যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার অভিপ্রায়ে যাবতীয় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বিসর্জন দেওয়ার যে চর্চা চলছে তা বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।’
শনিবারের ঘটনার বর্ণনা করে বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছিম বলেন, ‘প্রথমে তাঁকে বস্তায় ভরে পেটানো হয়। এরপর রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানায় নিয়ে তাঁকে ফেলে রাখা হয়। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে এ ধরনের পৈশাচিক কর্মকাণ্ড আইনের শাসনের সুস্পষ্ট অবনতি। এমনকি চিকিৎসার জন্য তাঁকে হাসপাতালে নিতে যেতে দেওয়া হয়নি। মাটিতে ফেলে রাখা মাসুদ বারবার পানি পান করতে চাইলেও খুনিরা ন্যূনতম সহানুভূতি দেখায়নি। পাষণ্ডরা মাটিতে ফেলে রেখেই মাসুদের মৃত্যু নিশ্চিত করে।’
নাছিম বলেন, ‘এটাকে অনেকে গণপিটুনি হিসেবে অভিহিত করার চেষ্টা করছেন। অথচ এটা রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হত্যাকাণ্ড। যে কারণে পানি পান করতে না দিয়ে নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়। সুতরাং, সকলের প্রতি আহ্বান জানাই রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এই হত্যাকাণ্ডকে ছাত্র-জনতার হাতে মৃত্যু বা গণপিটুনিতে মৃত্যু হিসেবে অভিহিত না করার। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
নাছিম বলেন, ‘এসব বিষয়ে দেশি, বিদেশি মানবাধিকার সংগঠনগুলোর নীরবতাও দুঃখজনক। মানবাধিকার রক্ষা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অতীতের ন্যায় তাদের সরব ভূমিকা আশা করছি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক নেতা আবদুল্লাহ আল মাসুদ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ ও বিচার দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফম বাহাউদ্দীন নাছিম। তিনি বলেছেন, ‘নির্বিচারে মানুষ হত্যা জাতির জন্য গভীর বিপর্যয় ডেকে আনবে। আমরা এ হত্যার মহোৎসব বন্ধ করার দাবি জানাচ্ছি। আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে নৃশংস, বর্বরতার প্রদর্শনী আর দেখতে চাই না।’
আজ সোমবার সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিবৃতিতে এ কথা বলেন বাহাউদ্দীন নাছিম। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে দলটির নেতারা আত্মগোপনে আছেন। এরপর দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফম বাহাউদ্দীন নাছিম গণমাধ্যমে একাধিক বিবৃতি পাঠান। যদিও এসব বিবৃতি অফিশিয়ালি না পাঠিয়ে তাঁর একাধিক অনুসারীর মাধ্যমে গণমাধ্যমকর্মীদের হোয়াটসঅ্যাপ কিংবা ফেসবুক মেসেঞ্জারে পাঠানো হয়। মাসুদ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে পাঠানো বিবৃতিটির ওপরে ৮ সেপ্টেম্বর লেখা হলেও সেটা পাঠানো হয় ৯ সেপ্টেম্বর সকালে।
বিবৃতিতে ২০১৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের ক্যাডাররা পরিকল্পিতভাবে অতর্কিত হামলা চালিয়ে মাসুদের পায়ের গোড়ালি বিচ্ছিন্ন করে ফেলে উল্লেখ করে বাহাউদ্দীন নাছিম বলেন, ‘যেখানে গুরুতর অপরাধের জন্যও সাধারণত কোনো আদালতেই পঙ্গু ব্যক্তিদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় না সেখানে মাসুদকে এভাবে পিটিয়ে হত্যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার অভিপ্রায়ে যাবতীয় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বিসর্জন দেওয়ার যে চর্চা চলছে তা বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।’
শনিবারের ঘটনার বর্ণনা করে বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছিম বলেন, ‘প্রথমে তাঁকে বস্তায় ভরে পেটানো হয়। এরপর রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানায় নিয়ে তাঁকে ফেলে রাখা হয়। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে এ ধরনের পৈশাচিক কর্মকাণ্ড আইনের শাসনের সুস্পষ্ট অবনতি। এমনকি চিকিৎসার জন্য তাঁকে হাসপাতালে নিতে যেতে দেওয়া হয়নি। মাটিতে ফেলে রাখা মাসুদ বারবার পানি পান করতে চাইলেও খুনিরা ন্যূনতম সহানুভূতি দেখায়নি। পাষণ্ডরা মাটিতে ফেলে রেখেই মাসুদের মৃত্যু নিশ্চিত করে।’
নাছিম বলেন, ‘এটাকে অনেকে গণপিটুনি হিসেবে অভিহিত করার চেষ্টা করছেন। অথচ এটা রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হত্যাকাণ্ড। যে কারণে পানি পান করতে না দিয়ে নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়। সুতরাং, সকলের প্রতি আহ্বান জানাই রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এই হত্যাকাণ্ডকে ছাত্র-জনতার হাতে মৃত্যু বা গণপিটুনিতে মৃত্যু হিসেবে অভিহিত না করার। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।’
নাছিম বলেন, ‘এসব বিষয়ে দেশি, বিদেশি মানবাধিকার সংগঠনগুলোর নীরবতাও দুঃখজনক। মানবাধিকার রক্ষা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অতীতের ন্যায় তাদের সরব ভূমিকা আশা করছি।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে