২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র আন্দোলন একটি স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়েছিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দমন-পীড়ন, নির্বাচনী ব্যবস্থার ভেঙে পড়া কাঠামো এবং প্রচলিত দেউলিয়া রাজনীতির বিপরীতে তরুণদের নবজাগরণ এমন এক সম্ভাবনার জন্ম দিয়েছিল, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা করতে পারত..
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের প্রতিশ্রুতির কাগজটা (ডিড) জুলাই জাতীয় সনদের। লিখিত ডকুমেন্টটা ওয়েবসাইটে যাবে, মিডিয়াতেও যাবে। যদি আমি একটা নতুন প্রস্তাব দিই, যদি সরকার চায়, সেটা গেজেট নোটিফিকেশনও করতে পারে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ মনে করেন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রধান এবং মৌলিক দায়িত্ব রাজনৈতিক দলগুলোর। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে। পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনবোধে এই বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার জন্য সুনির্দিষ্টভাবে বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া...
অভ্যুত্থানের অংশীদার পক্ষগুলোর বিভেদ এবং ভুলের কারণে পৃথিবীতে বেশির ভাগ বিপ্লব ও গণ-অভ্যুত্থান চূড়ান্ত সফলতার মুখ দেখেনি বলে মন্তব্য করেছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার লঙ্ঘিত হলে জেন-জিরা আবার রাজপথে নামবে বলে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন তিনি।