তানিম আহমেদ, ঢাকা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল শনিবার পৃথক বৈঠকে জামায়াত ও এনসিপি জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের পক্ষে নিজেদের মত তুলে ধরেছে। তাদের দাবি, ভোটের দিন গণভোট হলে জুলাই সনদের বিষয়ে মানুষের আগ্রহ কমে যাবে।
এদিকে কমিশনের সুপারিশ পেলে গণভোটের বিষয়ে সরকার নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করবে বলে জানিয়েছে। জনসাধারণের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে ১৫ অক্টোবরের পরিবর্তে ১৭ অক্টোবর শুক্রবার জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৃতীয় ধাপের পঞ্চম দিন তথা শেষ দিনের সংলাপ গত বুধবার অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে গণভোটের বিষয়ে দলগুলো একমত হলেও বিএনপিসহ বেশির ভাগ দল জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট চেয়েছে। অন্যদিকে জামায়াত, এনসিপিসহ কয়েকটি দল জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়েছে। বিষয়টির সুরাহা করতে কমিশন বিএনপি, জামায়াত, এনসিপির সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু করেছে। গতাকল জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আজ রোববার বিএনপির সঙ্গে বৈঠক হবে বলে জানা গেছে।
এসব বৈঠকে সনদ বাস্তবায়নের উপায়, বিশেষ করে গণভোটের দিন এবং ভিন্নমত থাকা প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোর মতপার্থক্য কমিয়ে আনা যায় কি না, সে চেষ্টা করছে ঐকমত্য কমিশন।
সূত্রে জানা গেছে, গতকাল দুপুরে জাতীয় সংসদে কমিশনের কার্যালয়ে জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করে কমিশন। আর বিকেলে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিনের সঙ্গেও ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। সেখানে দল দুটোর নেতারা ভোটের আগে গণভোট করার পক্ষে নিজ নিজ যুক্তি তুলে ধরেন বলে জানা গেছে। সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে সংকট নিরসন ছাড়া সংস্কার অর্থহীন বলে জানিয়েছে এনসিপি।
বৈঠকে জামায়াতের পক্ষ থেকে কমিশনকে বলা হয়েছে, জাতীয় নির্বাচনের সময় গণভোট হলে দুটো ঘটনা ঘটতে পারে। একটা হলো—গণভোটের প্রতি মানুষের আগ্রহ থাকবে না। মানুষ দলীয় মার্কা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বে। আরেকটি হলো—জাতীয় নির্বাচনের দিন সংঘাত, সহিংস ঘটনার মাধ্যমে অনেক কেন্দ্রের ভোট স্থগিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা আছে, সে ক্ষেত্রে গণভোটের কী হবে? একই সঙ্গে গণভোটের পক্ষে আরও যুক্তি তুলে ধরেন তাঁরা।
হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আলোচনা তো গত বুধবারই শেষ হয়ে গেছে। তবে গণভোটের বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিবর্তন হয়নি। নতুন কোনো ভাবনা আমাদের নেই।’
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি কমিশনকে পুনরায় এনসিপির পক্ষ থেকে জানানো হয় বলে সূত্রে জানা গেছে। গণভোট একটি প্রশ্নেই হতে হবে বলে মনে করে তারা। সেখানে আপত্তির (নোট অব ডিসেন্ট) বিষয়টি রাখার পক্ষে নয় দলটি। তবে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, আপত্তির বিষয়টি তুলে দিলে গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে তারা ছাড় দিতে রাজি। দলটি কমিশনকে বলছে, পিআর পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সমাধান না হলে সংস্কার আয়োজন অর্থহীন।
জাবেদ রাসিন বলেন, জুলাই সনদের বিষয়ে গণভোটে একটি প্রশ্নের মাধ্যমেই মীমাংসা করতে হবে। সেখানে আপত্তির বিষয়টি রাখা যাবে না। জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হলে জুলাই সনদ গুরুত্বহীন হয়ে পড়বে। সংস্কার কার্যক্রমে মানুষকে যুক্ত করার জন্য নির্বাচনের আগেই গণভোট হওয়া উচিত।
দুই দলের সঙ্গে বৈঠকের পর গতকাল সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য কমিশন) মনির হায়দার। সেখানে জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটের বিষয়ে আলোচনা হয় বলে সূত্রে জানা গেছে।
একটি সূত্র বলছে, কমিশনকে জানানো হয় গণভোট আয়োজনের সময়সূচি সরকার ও নির্বাচন কমিশন ঠিক করবে। কমিশনের সুপারিশ পাওয়ার পরে প্রধান উপদেষ্টা বিষয়টি নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে জানা গেছে।
সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে চূড়ান্ত জুলাই সনদ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা হয়। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা কমিশনকে বলে সুবিধাজনক সময়ে দলগুলোর কাছে সনদ পাঠাতে। তবে পাঠানোর আগে তাঁকে জানাতে বলেন তিনি। আগামী দু-এক দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টাকে জানানো হবে বলে জানিয়েছে কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা রোম সফর শেষে দেশে ফেরার পর আগামী বুধ বা বৃহস্পতিবার বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ তাঁর কাছে জমা দেওয়া হবে। ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হবে।
জনসাধারণের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে বুধবারের পরিবর্তে ১৭ অক্টোবর শুক্রবার বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদের এলডি হলে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠক শেষে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। আগ্রহী জনগণের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে অনুষ্ঠানটি ১৭ অক্টোবর, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। যদিও এর আগে কমিশনের তরফ থেকে জানানো হয়েছিল যে ১৫ অক্টোবর বুধবার বিকেলে জুলাই সনদ স্বাক্ষর করা হবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল শনিবার পৃথক বৈঠকে জামায়াত ও এনসিপি জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের পক্ষে নিজেদের মত তুলে ধরেছে। তাদের দাবি, ভোটের দিন গণভোট হলে জুলাই সনদের বিষয়ে মানুষের আগ্রহ কমে যাবে।
এদিকে কমিশনের সুপারিশ পেলে গণভোটের বিষয়ে সরকার নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করবে বলে জানিয়েছে। জনসাধারণের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে ১৫ অক্টোবরের পরিবর্তে ১৭ অক্টোবর শুক্রবার জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৃতীয় ধাপের পঞ্চম দিন তথা শেষ দিনের সংলাপ গত বুধবার অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে গণভোটের বিষয়ে দলগুলো একমত হলেও বিএনপিসহ বেশির ভাগ দল জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট চেয়েছে। অন্যদিকে জামায়াত, এনসিপিসহ কয়েকটি দল জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়েছে। বিষয়টির সুরাহা করতে কমিশন বিএনপি, জামায়াত, এনসিপির সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু করেছে। গতাকল জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আজ রোববার বিএনপির সঙ্গে বৈঠক হবে বলে জানা গেছে।
এসব বৈঠকে সনদ বাস্তবায়নের উপায়, বিশেষ করে গণভোটের দিন এবং ভিন্নমত থাকা প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোর মতপার্থক্য কমিয়ে আনা যায় কি না, সে চেষ্টা করছে ঐকমত্য কমিশন।
সূত্রে জানা গেছে, গতকাল দুপুরে জাতীয় সংসদে কমিশনের কার্যালয়ে জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক করে কমিশন। আর বিকেলে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিনের সঙ্গেও ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক হয়। সেখানে দল দুটোর নেতারা ভোটের আগে গণভোট করার পক্ষে নিজ নিজ যুক্তি তুলে ধরেন বলে জানা গেছে। সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে উচ্চকক্ষ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে সংকট নিরসন ছাড়া সংস্কার অর্থহীন বলে জানিয়েছে এনসিপি।
বৈঠকে জামায়াতের পক্ষ থেকে কমিশনকে বলা হয়েছে, জাতীয় নির্বাচনের সময় গণভোট হলে দুটো ঘটনা ঘটতে পারে। একটা হলো—গণভোটের প্রতি মানুষের আগ্রহ থাকবে না। মানুষ দলীয় মার্কা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বে। আরেকটি হলো—জাতীয় নির্বাচনের দিন সংঘাত, সহিংস ঘটনার মাধ্যমে অনেক কেন্দ্রের ভোট স্থগিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা আছে, সে ক্ষেত্রে গণভোটের কী হবে? একই সঙ্গে গণভোটের পক্ষে আরও যুক্তি তুলে ধরেন তাঁরা।
হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আলোচনা তো গত বুধবারই শেষ হয়ে গেছে। তবে গণভোটের বিষয়ে আমাদের অবস্থান পরিবর্তন হয়নি। নতুন কোনো ভাবনা আমাদের নেই।’
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি কমিশনকে পুনরায় এনসিপির পক্ষ থেকে জানানো হয় বলে সূত্রে জানা গেছে। গণভোট একটি প্রশ্নেই হতে হবে বলে মনে করে তারা। সেখানে আপত্তির (নোট অব ডিসেন্ট) বিষয়টি রাখার পক্ষে নয় দলটি। তবে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, আপত্তির বিষয়টি তুলে দিলে গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে তারা ছাড় দিতে রাজি। দলটি কমিশনকে বলছে, পিআর পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সমাধান না হলে সংস্কার আয়োজন অর্থহীন।
জাবেদ রাসিন বলেন, জুলাই সনদের বিষয়ে গণভোটে একটি প্রশ্নের মাধ্যমেই মীমাংসা করতে হবে। সেখানে আপত্তির বিষয়টি রাখা যাবে না। জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট হলে জুলাই সনদ গুরুত্বহীন হয়ে পড়বে। সংস্কার কার্যক্রমে মানুষকে যুক্ত করার জন্য নির্বাচনের আগেই গণভোট হওয়া উচিত।
দুই দলের সঙ্গে বৈঠকের পর গতকাল সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য কমিশন) মনির হায়দার। সেখানে জুলাই সনদ নিয়ে গণভোটের বিষয়ে আলোচনা হয় বলে সূত্রে জানা গেছে।
একটি সূত্র বলছে, কমিশনকে জানানো হয় গণভোট আয়োজনের সময়সূচি সরকার ও নির্বাচন কমিশন ঠিক করবে। কমিশনের সুপারিশ পাওয়ার পরে প্রধান উপদেষ্টা বিষয়টি নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে জানা গেছে।
সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে চূড়ান্ত জুলাই সনদ রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা হয়। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা কমিশনকে বলে সুবিধাজনক সময়ে দলগুলোর কাছে সনদ পাঠাতে। তবে পাঠানোর আগে তাঁকে জানাতে বলেন তিনি। আগামী দু-এক দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টাকে জানানো হবে বলে জানিয়েছে কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা রোম সফর শেষে দেশে ফেরার পর আগামী বুধ বা বৃহস্পতিবার বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ তাঁর কাছে জমা দেওয়া হবে। ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হবে।
জনসাধারণের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে বুধবারের পরিবর্তে ১৭ অক্টোবর শুক্রবার বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদের এলডি হলে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠক শেষে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। আগ্রহী জনগণের অংশগ্রহণের সুবিধার্থে অনুষ্ঠানটি ১৭ অক্টোবর, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। যদিও এর আগে কমিশনের তরফ থেকে জানানো হয়েছিল যে ১৫ অক্টোবর বুধবার বিকেলে জুলাই সনদ স্বাক্ষর করা হবে।
জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে কর্মী সমাবেশ পুলিশের হামলাকে দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ ও রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী। তিনি বলেছেন, ‘পুলিশের উচিত আমাদের কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং আমাদের অনেক নেতা আহত হয়েছে, রক্তাক্ত হয়েছে এবং কয়েকজন গ্রেপ্তার হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেমির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, কিছু মানুষ নির্বাচন ব্যাহত করার চেষ্টা করছে। আগেও অনেক চেষ্টা হয়েছে, এরপরে লন্ডনে একটা বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে আমাদের নেতা তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একটি বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থাৎ আর ৪ মাস পর একটা নির্বাচন হবে।
১০ ঘণ্টা আগেআমীর খসরু বলেন, বাংলাদেশে সংবিধানের ভিত্তিতে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে এবং সংবিধানের ভিত্তিতেই সেই সরকার চলছে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে এবং পরবর্তীকালে পরিবর্তন করতে হলে বর্তমান সংবিধানের আওতায় নির্বাচন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আগে আসতে হবে। আগে একটি নির্বাচিত সরকার, নির্বাচিত
১২ ঘণ্টা আগেআনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘আমি অনেক জায়গায় বৈঠকে যাই, সেখানে রাজনীতিবিদসহ সমাজের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিরা থাকেন। তাঁরা আমাকে প্রশ্ন করেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে কি না। আমি উত্তরে বলি, আপনাদের প্রশ্নের মধ্যেই উত্তর রয়েছে। শুধু তাঁরা নন, দেশের সাধারণ মানুষও সর্বত্র একে অন্যকে প্রশ্ন করেন...
১২ ঘণ্টা আগে