ড. মুহাম্মদ আলমগীর সদস্য (প্রশাসন), ইউজিসি
আমরা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন বন্ধ রাখতে পারি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠক করে সশরীর বা অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সবকিছুরই একটা কম্প্রোমাইজের জায়গা আছে। আমরা বলতে পারি না অনলাইনে পরীক্ষা হলেই শতভাগ সশরীরের মতো হবে। আমাদের যেটা দরকার, আমরা যেন প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর জন্য সুষ্ঠু একটা জাজমেন্ট নিশ্চিত করি। বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একাডেমিক কাউন্সিলের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেবে, কোন পদ্ধতিতে তারা পরীক্ষা নেবে। তারা যদি অনলাইনে না নিতে চায়, তাদের বাধ্য করা যাবে না। এ বিষয়ে তাদের স্বাধীনতা আছে।
করোনার সময়টা একটা অন্তর্বর্তী ও দুর্যোগের সময়। এ সময়ে আমরা যে সিদ্ধান্ত নিই না কেন এটার ভালো–মন্দ সব আছে। কিন্তু আমরা তো আমাদের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন থামিয়ে রাখতে পারি না। এটাকে সচল রাখার জন্য আমি মনে করি সব ধরনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে সব শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন যেন যথার্থ হয়। বিতর্কমুক্ত এবং সঠিক হয় সেভাবে অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া উচিত। আমাদের চাওয়া শিক্ষার্থীরা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
শিক্ষা-কার্যক্রম চালিয়ে যেতে যদি অনলাইনই একমাত্র বিকল্প হয়ে থাকে তাহলে তাদের অনলাইনেই যাওয়া উচিত।
আমরা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন বন্ধ রাখতে পারি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠক করে সশরীর বা অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সবকিছুরই একটা কম্প্রোমাইজের জায়গা আছে। আমরা বলতে পারি না অনলাইনে পরীক্ষা হলেই শতভাগ সশরীরের মতো হবে। আমাদের যেটা দরকার, আমরা যেন প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর জন্য সুষ্ঠু একটা জাজমেন্ট নিশ্চিত করি। বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একাডেমিক কাউন্সিলের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেবে, কোন পদ্ধতিতে তারা পরীক্ষা নেবে। তারা যদি অনলাইনে না নিতে চায়, তাদের বাধ্য করা যাবে না। এ বিষয়ে তাদের স্বাধীনতা আছে।
করোনার সময়টা একটা অন্তর্বর্তী ও দুর্যোগের সময়। এ সময়ে আমরা যে সিদ্ধান্ত নিই না কেন এটার ভালো–মন্দ সব আছে। কিন্তু আমরা তো আমাদের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন থামিয়ে রাখতে পারি না। এটাকে সচল রাখার জন্য আমি মনে করি সব ধরনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে সব শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন যেন যথার্থ হয়। বিতর্কমুক্ত এবং সঠিক হয় সেভাবে অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়া উচিত। আমাদের চাওয়া শিক্ষার্থীরা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
শিক্ষা-কার্যক্রম চালিয়ে যেতে যদি অনলাইনই একমাত্র বিকল্প হয়ে থাকে তাহলে তাদের অনলাইনেই যাওয়া উচিত।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্বয়ং একাধিকবার বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন এমন এক আবহে অনুষ্ঠিত হবে যে তা শুধু দেশে নয়, সারা পৃথিবীতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সর্বজনে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এটা তাঁর নিজের এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে
২ ঘণ্টা আগেসোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫। আস্থা আছে কি না, স্বপ্রণোদিত হয়ে যাচাই করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। সংসদে ১৯৪ জন সংসদ সদস্য তাঁর ওপর আস্থা জানিয়ে ভোট দিলেও ৩৬৪ জন তাঁকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ফ্রান্সের আইনপ্রণেতা হচ্ছেন মোট ৫৭৭ জন। ফলে মাত্র ৯ মাস ক্ষমতায়
৩ ঘণ্টা আগেসময় এখন অদ্ভুত এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মানুষ তার হাজার বছরের ইতিহাসে অনেক বিপ্লবের সাক্ষী হয়েছে—কৃষি, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি। প্রতিটি বিপ্লব আমাদের জীবনধারায় গভীর পরিবর্তন এনেছে, কেউ কেউ পেছনে পড়ে গেছে, কেউ সামনের সারিতে উঠে এসেছে। কিন্তু এইবার যা আসছে, তা হয়তো আর কাউকে কেবল পেছনেই ফেলবে না; বরং মানুষক
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ১৯৭২ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। আজকের পত্রিকায় ১০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ‘সেন্টার ফর অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড বায়োসায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল’ (ক্যাবি) আয়োজিত এক কর্মশালায় এই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে