মোহাম্মদ আব্দুল মুবিন
সময় এখন অদ্ভুত এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মানুষ তার হাজার বছরের ইতিহাসে অনেক বিপ্লবের সাক্ষী হয়েছে—কৃষি, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি। প্রতিটি বিপ্লব আমাদের জীবনধারায় গভীর পরিবর্তন এনেছে, কেউ কেউ পেছনে পড়ে গেছে, কেউ সামনের সারিতে উঠে এসেছে। কিন্তু এইবার যা আসছে, তা হয়তো আর কাউকে কেবল পেছনেই ফেলবে না; বরং মানুষকে অপ্রয়োজনীয় করেও তুলতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) যেভাবে এগোচ্ছে, তাতে অস্বীকার করার উপায় নেই যে এই প্রযুক্তি শুধু মানুষের কাজে সহায়তা করছে না, ধীরে ধীরে আমাদের বিকল্প হয়ে উঠছে। আর সেটি নিছক কর্মক্ষেত্রেই নয়; ভালোবাসা, সঙ্গ, শিল্প, বিচার, এমনকি নৈতিকতার স্থানেও।
বাংলাদেশে এখনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে আলোচনা সীমিত কিছু গবেষণা কিংবা করপোরেট প্রকল্পের ভেতর আটকে আছে। কিন্তু বিশ্ব পরিস্থিতি বলছে, পরিবর্তন খুব দ্রুত আমাদের দরজায় কড়া নাড়বে। বেশ কিছু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই ক্রেডিট রিস্ক বিশ্লেষণে এআই ব্যবহার সীমিত আকারে হলেও শুরু করেছে। চিকিৎসাশাস্ত্রে, বিশেষত টেলিমেডিসিনে এটি সহায়তা করছে রোগ নির্ণয়ে। শিক্ষাক্ষেত্রে শিগগিরই দেখা যাবে এআই-নির্ভর কনটেন্ট তৈরি ও ছাত্রদের মূল্যায়ন। প্রশ্ন জাগে! এত দিন যে কাজগুলো মানুষ করত, সেগুলোর জায়গা কি মানুষেরই থাকবে? অনেকে মনে করেন, মানুষের সৃজনশীলতা, অনুভূতি ও মননশক্তি এআইয়ের নাগালের বাইরে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন; সেই সীমারেখাও আস্তে আস্তে ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে। আজকের এআই কবিতা লেখে, গান রচনা করে, এমনকি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যও তৈরি করতে পারে। চিকিৎসা কিংবা আইনসংক্রান্ত পরামর্শে এটি অনেক সময় মানুষের চেয়েও বেশি নির্ভুল। আর কথোপকথনে তার ধৈর্য, সহানুভূতি ও কুশলতা আপনাকে মুগ্ধ করবে, যা আপনার নিকটজনদের কাছ থেকেও সব সময় পাওয়া যায় না।
আবার, ধরা যাক, আপনি একজন তরুণ, সদ্য স্নাতক শেষ করে চাকরির খোঁজ করছেন। আপনার প্রতিযোগিতা আর কেবল পাশের বন্ধুর সঙ্গে নয়; এখন প্রতিদ্বন্দ্বী এমন এক সফটওয়্যার, যা সারা দিন ক্লান্ত না হয়ে কাজ করতে পারে, ভুল করে কম, আর কোনো বেতনও দাবি করে না। একজন উদ্যোক্তার দৃষ্টিতে সেটিই হবে সবচেয়ে লাভজনক ও অর্থনৈতিক উত্তম বিকল্প।
এভাবে হয়তো আপনার চাকরি পাওয়ার সুযোগটাও কমে যাবে, কিংবা পেলেও আপনি হয়ে উঠবেন কেবল একজন সহযোগী মাত্র। আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যাবে। হয়তো দেখবেন, কনফারেন্স টেবিলে বসে যখন সিদ্ধান্ত নিতে যাবেন, তখন আপনার এআই সহকারী বলবে, ‘এই রূপরেখা আরও কার্যকর হবে’। আপনি সম্মত হবেন, কারণ তার প্রস্তাবে পরিসংখ্যান, ইতিহাস আর ভবিষ্যদ্বাণীর যুক্তি সবই মিলে যাবে। আর একসময় হয়তো নিজেই বলে বসবেন ‘তাহলে পরবর্তী সিদ্ধান্তটা তুমিই দাও।’
এভাবে শুধু কর্মক্ষেত্রেই নয়, ব্যক্তিগত সম্পর্কের দুনিয়াতেও এআই ঢুকে পড়ছে। এখন আমরা নিজের মানুষদের সঙ্গে কথা বলি কম, অথচ স্ক্রিনের ভেতরেই ডুবে থাকি ঘণ্টার পর ঘণ্টা। আর এ শূন্যস্থানের সুযোগ নিচ্ছে কৃত্রিম সঙ্গী। অনেকে ব্যবহার করছে প্রেমিক-প্রেমিকার মতো, কেউ কেউ কাজে, কেউ শিখতে, কেউ বা সময় ব্যয় করতে।
যাহোক, পরিণতি পূর্বনির্ধারিত নয়। মানুষের হাতে এখনো নিয়ন্ত্রণ আছে। এ জন্য দরকার কিছু সচেতন পদক্ষেপ:
প্রথমত, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোথায়, কীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, তা জনগণের সামনে স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে হবে। স্বচ্ছতা ছাড়া প্রযুক্তি সহজেই ক্ষমতার হাতিয়ার হয়ে ওঠে।
দ্বিতীয়ত, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ন্ত্রণকাঠামো গড়ে তোলা জরুরি। যাতে এআই কেবল কিছু করপোরেট বা রাষ্ট্রীয় শক্তির স্বার্থে সীমাবদ্ধ না থাকে, বরং সমাজের সবার জন্য উপকার বয়ে আনে।
তৃতীয়ত, এআই-কে মানুষের বিকল্প নয়, সহযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই প্রযুক্তি মানুষের জায়গা দখল না করে তাকে শক্তিশালী করবে। নাগরিক আন্দোলন, শ্রমিকসংগঠন বা স্থানীয় সরকারের কার্যক্রমে এআই ব্যবহৃত হতে পারে তথ্য সংগ্রহ, মতামত জানানো এবং গণশক্তি সংগঠনের কাজে।
চতুর্থত, শিক্ষা ও দক্ষতায় বড় পরিবর্তন আনতে হবে। স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়—প্রতিটি স্তরে শিক্ষার্থীদের এমনভাবে প্রস্তুত করতে হবে, যেন তারা প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে আরও সৃজনশীল ও মানবিক ভূমিকা রাখতে পারে।
সবশেষে, এআইয়ের সঙ্গে শুধু সমন্বয় করলেই হবে না, আমাদের দিকনির্দেশনা ঠিক করতে হবে। প্রযুক্তি যেন মানুষের নিয়ন্ত্রক না হয়ে মানুষের নিয়ন্ত্রিত হয়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, এআই আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়; যদি আমরা তা হতে না দিই। মানুষের আসল শক্তি প্রযুক্তির চেয়ে বড়; আর সেই শক্তি হলো চিন্তা, প্রতিবাদ আর বিকল্প পথ খুঁজে নেওয়ার সাহস। তবু প্রশ্ন থেকেই যায়, আমরা কি এই সময়কে কাজে লাগাব, নাকি হারিয়ে ফেলব নিজেদের?
সময় এখন অদ্ভুত এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মানুষ তার হাজার বছরের ইতিহাসে অনেক বিপ্লবের সাক্ষী হয়েছে—কৃষি, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি। প্রতিটি বিপ্লব আমাদের জীবনধারায় গভীর পরিবর্তন এনেছে, কেউ কেউ পেছনে পড়ে গেছে, কেউ সামনের সারিতে উঠে এসেছে। কিন্তু এইবার যা আসছে, তা হয়তো আর কাউকে কেবল পেছনেই ফেলবে না; বরং মানুষকে অপ্রয়োজনীয় করেও তুলতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) যেভাবে এগোচ্ছে, তাতে অস্বীকার করার উপায় নেই যে এই প্রযুক্তি শুধু মানুষের কাজে সহায়তা করছে না, ধীরে ধীরে আমাদের বিকল্প হয়ে উঠছে। আর সেটি নিছক কর্মক্ষেত্রেই নয়; ভালোবাসা, সঙ্গ, শিল্প, বিচার, এমনকি নৈতিকতার স্থানেও।
বাংলাদেশে এখনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে আলোচনা সীমিত কিছু গবেষণা কিংবা করপোরেট প্রকল্পের ভেতর আটকে আছে। কিন্তু বিশ্ব পরিস্থিতি বলছে, পরিবর্তন খুব দ্রুত আমাদের দরজায় কড়া নাড়বে। বেশ কিছু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই ক্রেডিট রিস্ক বিশ্লেষণে এআই ব্যবহার সীমিত আকারে হলেও শুরু করেছে। চিকিৎসাশাস্ত্রে, বিশেষত টেলিমেডিসিনে এটি সহায়তা করছে রোগ নির্ণয়ে। শিক্ষাক্ষেত্রে শিগগিরই দেখা যাবে এআই-নির্ভর কনটেন্ট তৈরি ও ছাত্রদের মূল্যায়ন। প্রশ্ন জাগে! এত দিন যে কাজগুলো মানুষ করত, সেগুলোর জায়গা কি মানুষেরই থাকবে? অনেকে মনে করেন, মানুষের সৃজনশীলতা, অনুভূতি ও মননশক্তি এআইয়ের নাগালের বাইরে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন; সেই সীমারেখাও আস্তে আস্তে ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে। আজকের এআই কবিতা লেখে, গান রচনা করে, এমনকি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যও তৈরি করতে পারে। চিকিৎসা কিংবা আইনসংক্রান্ত পরামর্শে এটি অনেক সময় মানুষের চেয়েও বেশি নির্ভুল। আর কথোপকথনে তার ধৈর্য, সহানুভূতি ও কুশলতা আপনাকে মুগ্ধ করবে, যা আপনার নিকটজনদের কাছ থেকেও সব সময় পাওয়া যায় না।
আবার, ধরা যাক, আপনি একজন তরুণ, সদ্য স্নাতক শেষ করে চাকরির খোঁজ করছেন। আপনার প্রতিযোগিতা আর কেবল পাশের বন্ধুর সঙ্গে নয়; এখন প্রতিদ্বন্দ্বী এমন এক সফটওয়্যার, যা সারা দিন ক্লান্ত না হয়ে কাজ করতে পারে, ভুল করে কম, আর কোনো বেতনও দাবি করে না। একজন উদ্যোক্তার দৃষ্টিতে সেটিই হবে সবচেয়ে লাভজনক ও অর্থনৈতিক উত্তম বিকল্প।
এভাবে হয়তো আপনার চাকরি পাওয়ার সুযোগটাও কমে যাবে, কিংবা পেলেও আপনি হয়ে উঠবেন কেবল একজন সহযোগী মাত্র। আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কমে যাবে। হয়তো দেখবেন, কনফারেন্স টেবিলে বসে যখন সিদ্ধান্ত নিতে যাবেন, তখন আপনার এআই সহকারী বলবে, ‘এই রূপরেখা আরও কার্যকর হবে’। আপনি সম্মত হবেন, কারণ তার প্রস্তাবে পরিসংখ্যান, ইতিহাস আর ভবিষ্যদ্বাণীর যুক্তি সবই মিলে যাবে। আর একসময় হয়তো নিজেই বলে বসবেন ‘তাহলে পরবর্তী সিদ্ধান্তটা তুমিই দাও।’
এভাবে শুধু কর্মক্ষেত্রেই নয়, ব্যক্তিগত সম্পর্কের দুনিয়াতেও এআই ঢুকে পড়ছে। এখন আমরা নিজের মানুষদের সঙ্গে কথা বলি কম, অথচ স্ক্রিনের ভেতরেই ডুবে থাকি ঘণ্টার পর ঘণ্টা। আর এ শূন্যস্থানের সুযোগ নিচ্ছে কৃত্রিম সঙ্গী। অনেকে ব্যবহার করছে প্রেমিক-প্রেমিকার মতো, কেউ কেউ কাজে, কেউ শিখতে, কেউ বা সময় ব্যয় করতে।
যাহোক, পরিণতি পূর্বনির্ধারিত নয়। মানুষের হাতে এখনো নিয়ন্ত্রণ আছে। এ জন্য দরকার কিছু সচেতন পদক্ষেপ:
প্রথমত, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোথায়, কীভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে, তা জনগণের সামনে স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে হবে। স্বচ্ছতা ছাড়া প্রযুক্তি সহজেই ক্ষমতার হাতিয়ার হয়ে ওঠে।
দ্বিতীয়ত, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ন্ত্রণকাঠামো গড়ে তোলা জরুরি। যাতে এআই কেবল কিছু করপোরেট বা রাষ্ট্রীয় শক্তির স্বার্থে সীমাবদ্ধ না থাকে, বরং সমাজের সবার জন্য উপকার বয়ে আনে।
তৃতীয়ত, এআই-কে মানুষের বিকল্প নয়, সহযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই প্রযুক্তি মানুষের জায়গা দখল না করে তাকে শক্তিশালী করবে। নাগরিক আন্দোলন, শ্রমিকসংগঠন বা স্থানীয় সরকারের কার্যক্রমে এআই ব্যবহৃত হতে পারে তথ্য সংগ্রহ, মতামত জানানো এবং গণশক্তি সংগঠনের কাজে।
চতুর্থত, শিক্ষা ও দক্ষতায় বড় পরিবর্তন আনতে হবে। স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়—প্রতিটি স্তরে শিক্ষার্থীদের এমনভাবে প্রস্তুত করতে হবে, যেন তারা প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে আরও সৃজনশীল ও মানবিক ভূমিকা রাখতে পারে।
সবশেষে, এআইয়ের সঙ্গে শুধু সমন্বয় করলেই হবে না, আমাদের দিকনির্দেশনা ঠিক করতে হবে। প্রযুক্তি যেন মানুষের নিয়ন্ত্রক না হয়ে মানুষের নিয়ন্ত্রিত হয়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, এআই আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়; যদি আমরা তা হতে না দিই। মানুষের আসল শক্তি প্রযুক্তির চেয়ে বড়; আর সেই শক্তি হলো চিন্তা, প্রতিবাদ আর বিকল্প পথ খুঁজে নেওয়ার সাহস। তবু প্রশ্ন থেকেই যায়, আমরা কি এই সময়কে কাজে লাগাব, নাকি হারিয়ে ফেলব নিজেদের?
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্বয়ং একাধিকবার বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন এমন এক আবহে অনুষ্ঠিত হবে যে তা শুধু দেশে নয়, সারা পৃথিবীতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সর্বজনে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এটা তাঁর নিজের এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে
২ ঘণ্টা আগেসোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫। আস্থা আছে কি না, স্বপ্রণোদিত হয়ে যাচাই করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। সংসদে ১৯৪ জন সংসদ সদস্য তাঁর ওপর আস্থা জানিয়ে ভোট দিলেও ৩৬৪ জন তাঁকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ফ্রান্সের আইনপ্রণেতা হচ্ছেন মোট ৫৭৭ জন। ফলে মাত্র ৯ মাস ক্ষমতায়
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ১৯৭২ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কীটনাশক ব্যবহারের পরিমাণ প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। আজকের পত্রিকায় ১০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ‘সেন্টার ফর অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড বায়োসায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল’ (ক্যাবি) আয়োজিত এক কর্মশালায় এই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনের ফলাফল ঘোষিত হয়েছে। অনেকের কাছে এই ফলাফল অপ্রত্যাশিত হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীরা এই নির্বাচনে ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের ওপর আস্থা রেখেছেন। নির্বাচন চলাকালে বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছিল এবং নির্বাচনের পর ভোট গণনার সময় সারা রাত বিক্ষোভে উত্তাল ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
১ দিন আগে