আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের যোগাযোগ পরিসরে বিতর্কিত ও আলোচিত নাম হয়ে উঠেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। কিন্তু তিনি কি কেবল অধ্যাপক ড. ইউনূসের প্রেস সচিব, নাকি সরকারের মুখপাত্রের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন—এ প্রশ্ন সামনে এনেছেন সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক নূরুল কবীর।
গত ২০ মে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে নূরুল কবীর লিখেছেন, ‘এ মুহূর্তে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত, স্পষ্টভাবে জনগণের কাছে ব্যাখ্যা দেওয়া— শফিকুল আলম কি কেবলমাত্র প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের প্রেস সচিব, নাকি তিনি পুরো সরকারের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন। যদি তিনি সত্যিই সরকারের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করে থাকেন—যেভাবে তাঁর আচরণে প্রতীয়মান হচ্ছে—তাহলে অধ্যাপক ইউনূসসহ তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সকল সদস্যের উচিত বিভিন্ন ব্যক্তি, রাজনৈতিক দল ও মতাদর্শের বিরুদ্ধে নিয়মিতভাবে প্রদত্ত শফিকুল আলমের কটাক্ষপূর্ণ মন্তব্যগুলোর পূর্ণ দায়ভার গ্রহণ করা।’
এই পর্যবেক্ষণে তিনি কেবল শফিকুল আলমের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তোলেননি, বরং তাঁর মন্তব্যের দায়ভারও পুরো অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর বর্তানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে শফিকুল আলম যেভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন ও মন্তব্য করছেন, তাতে তাঁকে সরকারের নীতিগত অবস্থানের প্রতিনিধি হিসেবে দেখা যাচ্ছে। অথচ প্রেস সচিব কেবল সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বক্তব্য তুলে ধরেন। ব্যক্তিগত মতামত বা রাজনৈতিক তর্জনী তুলে বক্তব্য দেওয়া তাঁর দায়িত্বের আওতায় পড়ে না।
শফিকুল আলমের এসব বক্তব্য সরকারের নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলছে, তা নূরুল কবীরের বক্তব্যে তার স্পষ্ট ইঙ্গিত আছে। তাঁর মতে, একজন অরাজনৈতিক, নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের মুখপাত্র এমন ভাষা ও ভঙ্গিতে নিয়মিত বক্তব্য দিলে তা সরকারের নিরপেক্ষ অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়ে।
নূরুল কবীরের মতো বিশ্লেষকের স্পষ্ট ও জোরালো বক্তব্য প্রমাণ করে, শফিকুল আলমের বর্তমান কার্যকলাপ জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। নীতিগতভাবে, যদি তিনি সরকারের মুখপাত্র হন, তবে তাঁর সব মন্তব্যের দায় সরকারকে নিতে হবে। আর যদি তিনি শুধু প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব হন, তবে তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক ও বিদ্বেষমূলক মন্তব্য থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।
এই ইস্যুতে রাজনৈতিক মহল এবং নাগরিক সমাজেও উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে তাঁরা বলছেন, সরকারের নীতিগত অবস্থান যদি বারবার একজন প্রেস সচিবের মাধ্যমে রূপান্তরিত হয় এবং তা রাজনৈতিক ভাষ্য হয়, তবে সাধারণ মানুষের আস্থা নষ্ট হতে বাধ্য।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের যোগাযোগ পরিসরে বিতর্কিত ও আলোচিত নাম হয়ে উঠেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। কিন্তু তিনি কি কেবল অধ্যাপক ড. ইউনূসের প্রেস সচিব, নাকি সরকারের মুখপাত্রের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন—এ প্রশ্ন সামনে এনেছেন সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক নূরুল কবীর।
গত ২০ মে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে নূরুল কবীর লিখেছেন, ‘এ মুহূর্তে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত, স্পষ্টভাবে জনগণের কাছে ব্যাখ্যা দেওয়া— শফিকুল আলম কি কেবলমাত্র প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের প্রেস সচিব, নাকি তিনি পুরো সরকারের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন। যদি তিনি সত্যিই সরকারের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করে থাকেন—যেভাবে তাঁর আচরণে প্রতীয়মান হচ্ছে—তাহলে অধ্যাপক ইউনূসসহ তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সকল সদস্যের উচিত বিভিন্ন ব্যক্তি, রাজনৈতিক দল ও মতাদর্শের বিরুদ্ধে নিয়মিতভাবে প্রদত্ত শফিকুল আলমের কটাক্ষপূর্ণ মন্তব্যগুলোর পূর্ণ দায়ভার গ্রহণ করা।’
এই পর্যবেক্ষণে তিনি কেবল শফিকুল আলমের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তোলেননি, বরং তাঁর মন্তব্যের দায়ভারও পুরো অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর বর্তানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে শফিকুল আলম যেভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন ও মন্তব্য করছেন, তাতে তাঁকে সরকারের নীতিগত অবস্থানের প্রতিনিধি হিসেবে দেখা যাচ্ছে। অথচ প্রেস সচিব কেবল সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বক্তব্য তুলে ধরেন। ব্যক্তিগত মতামত বা রাজনৈতিক তর্জনী তুলে বক্তব্য দেওয়া তাঁর দায়িত্বের আওতায় পড়ে না।
শফিকুল আলমের এসব বক্তব্য সরকারের নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলছে, তা নূরুল কবীরের বক্তব্যে তার স্পষ্ট ইঙ্গিত আছে। তাঁর মতে, একজন অরাজনৈতিক, নির্দলীয় অন্তর্বর্তী সরকারের মুখপাত্র এমন ভাষা ও ভঙ্গিতে নিয়মিত বক্তব্য দিলে তা সরকারের নিরপেক্ষ অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে পড়ে।
নূরুল কবীরের মতো বিশ্লেষকের স্পষ্ট ও জোরালো বক্তব্য প্রমাণ করে, শফিকুল আলমের বর্তমান কার্যকলাপ জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। নীতিগতভাবে, যদি তিনি সরকারের মুখপাত্র হন, তবে তাঁর সব মন্তব্যের দায় সরকারকে নিতে হবে। আর যদি তিনি শুধু প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব হন, তবে তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক ও বিদ্বেষমূলক মন্তব্য থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।
এই ইস্যুতে রাজনৈতিক মহল এবং নাগরিক সমাজেও উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে তাঁরা বলছেন, সরকারের নীতিগত অবস্থান যদি বারবার একজন প্রেস সচিবের মাধ্যমে রূপান্তরিত হয় এবং তা রাজনৈতিক ভাষ্য হয়, তবে সাধারণ মানুষের আস্থা নষ্ট হতে বাধ্য।
জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতাকে গুলি করে হত্যাসহ আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের হত্যা, গুম, নির্যাতনসহ বিভিন্ন অভিযোগে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে অনেক মামলা করা হয়েছে। এসব মামলায় এক হাজারের বেশি পুলিশ সদস্যকে আসামি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে এ পর্যন্ত সাবেক আইজিসহ পুলিশের ৬৩ জন সদস্য গ্রেপ্তার হয়ে
২ ঘণ্টা আগেআকাশে যেন দুর্যোগের মেঘ। বিপদ হেঁটে চলেছে পাশ ঘেঁষে, আর অল্পের জন্য রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে বিমান। উড়ন্ত উড়োজাহাজে যেভাবে একের পর এক যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ছে, তাতে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে গতকাল সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার
২ ঘণ্টা আগেফৌজদারি কার্যবিধির ৩২ ধারায় বর্ণিত বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের জরিমানার ক্ষমতা ব্যাপক বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটরা আগের ১০ হাজার টাকার জায়গায় এখন ৫ লাখ টাকা জরিমানা করতে পারবেন। সংসদ অধিবেশন না থাকায় সংবিধানের ৯৩(১) অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি এরই মধ্যে ফৌজদারি কার্যবিধি
৫ ঘণ্টা আগে