আফরোজা খানম মুক্তা
বিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়। বিটরুটের তৈরি দুটি খাবারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
বিটরুটের গোলাপি দই
উপকরণ
বিটরুট ১টি বা ১ কাপ কুচি, তরল দুধ ১ লিটার, পানি ঝরানো টক দই ১ টেবিল চামচ, স্বাদমতো চিনি, মিষ্টি দই ১ টেবিল চামচ, মাটির নতুন হাঁড়ি ১টি।
প্রণালি
বিটরুট খোসা ফেলে টুকরা করে কেটে নিতে হবে। এবার বিটরুট অল্প দুধ দিয়ে ব্লেন্ডারে পেস্ট তৈরি করে নিন। ১ লিটার দুধ জ্বাল দিয়ে ৭৫০ গ্রাম করে নিন। চুলায় দুধ এমনভাবে নেড়ে নিন, তাতে যেন সর না পড়ে। এবার দুধে বিটরুটের পেস্ট দিয়ে আবার নেড়ে নিন। পরে টক দইয়ের পানি ছাঁকনিতে ছেঁকে চামচ দিয়ে পেস্টের মতো করে নিন। দইয়ের জন্য তৈরি করা দুধ কুসুম গরম অবস্থায় টক দইয়ের মিশ্রণের সঙ্গে নেড়ে নিন। নতুন মাটির হাঁড়ি শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে সামান্য টক দই লাগিয়ে নিন। তারপর কুসুম গরম দুধ ঢালুন ওপর থেকে। পরে ঢাকনা চাপা দিয়ে গরম কাপড় জড়িয়ে রেখে দিন ৮-১০ ঘণ্টা। পরে নরমাল ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন বিটরুটের দই।
বিটরুট পনির কাটলেট
উপকরণ
পনির ২০০ গ্রাম, বিটরুট বড় ১টি, আলু সেদ্ধ ২টি, ডিম ১টি, মিহি পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, ধনেপাতাকুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচের কুচি ২ টেবিল চামচ, জিরা ও ধনেগুঁড়া ২ চা-চামচ, গরমমসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল বা ঘি পরিমাণমতো।
প্রণালি
পনির, বিটরুট, সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজকুচি, কাঁচা মরিচের কুচি, ধনেপাতাকুচি, ধনে ও জিরাগুঁড়া, গরমমসলার গুঁড়া, লবণ, কর্নফ্লাওয়ার, গোটা ১টি ডিম এবং লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার কাটলেট আকারে তৈরি করুন। বানানো কাটলেটগুলো ৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ফ্রাইপ্যানে তেল বা ঘি গরম করুন। গরম তেলে কাটলেটগুলো বাদামি এবং মুচমুচে না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। ধনেপাতার ভর্তার সঙ্গে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
বিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়। বিটরুটের তৈরি দুটি খাবারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
বিটরুটের গোলাপি দই
উপকরণ
বিটরুট ১টি বা ১ কাপ কুচি, তরল দুধ ১ লিটার, পানি ঝরানো টক দই ১ টেবিল চামচ, স্বাদমতো চিনি, মিষ্টি দই ১ টেবিল চামচ, মাটির নতুন হাঁড়ি ১টি।
প্রণালি
বিটরুট খোসা ফেলে টুকরা করে কেটে নিতে হবে। এবার বিটরুট অল্প দুধ দিয়ে ব্লেন্ডারে পেস্ট তৈরি করে নিন। ১ লিটার দুধ জ্বাল দিয়ে ৭৫০ গ্রাম করে নিন। চুলায় দুধ এমনভাবে নেড়ে নিন, তাতে যেন সর না পড়ে। এবার দুধে বিটরুটের পেস্ট দিয়ে আবার নেড়ে নিন। পরে টক দইয়ের পানি ছাঁকনিতে ছেঁকে চামচ দিয়ে পেস্টের মতো করে নিন। দইয়ের জন্য তৈরি করা দুধ কুসুম গরম অবস্থায় টক দইয়ের মিশ্রণের সঙ্গে নেড়ে নিন। নতুন মাটির হাঁড়ি শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে সামান্য টক দই লাগিয়ে নিন। তারপর কুসুম গরম দুধ ঢালুন ওপর থেকে। পরে ঢাকনা চাপা দিয়ে গরম কাপড় জড়িয়ে রেখে দিন ৮-১০ ঘণ্টা। পরে নরমাল ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন বিটরুটের দই।
বিটরুট পনির কাটলেট
উপকরণ
পনির ২০০ গ্রাম, বিটরুট বড় ১টি, আলু সেদ্ধ ২টি, ডিম ১টি, মিহি পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, ধনেপাতাকুচি আধা কাপ, কাঁচা মরিচের কুচি ২ টেবিল চামচ, জিরা ও ধনেগুঁড়া ২ চা-চামচ, গরমমসলার গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল বা ঘি পরিমাণমতো।
প্রণালি
পনির, বিটরুট, সেদ্ধ আলু, পেঁয়াজকুচি, কাঁচা মরিচের কুচি, ধনেপাতাকুচি, ধনে ও জিরাগুঁড়া, গরমমসলার গুঁড়া, লবণ, কর্নফ্লাওয়ার, গোটা ১টি ডিম এবং লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এবার কাটলেট আকারে তৈরি করুন। বানানো কাটলেটগুলো ৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ফ্রাইপ্যানে তেল বা ঘি গরম করুন। গরম তেলে কাটলেটগুলো বাদামি এবং মুচমুচে না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। ধনেপাতার ভর্তার সঙ্গে গরম-গরম পরিবেশন করুন।
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
৪ ঘণ্টা আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
৪ ঘণ্টা আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
৪ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে স্বীকৃত সিঙ্গাপুর। চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশটি ঘুরে দেখেছে প্রায় ৮০ লাখ বিদেশি পর্যটক। নামবেও ডট কম প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপদ দেশ হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছে সিঙ্গাপুর।
১৮ ঘণ্টা আগে