জীবনধারা ডেস্ক
ঈদের ছুটি কাটাতে বাড়ি গেলে বেশ কয়েক দিন তো থাকাই হয়। ফলে ব্যাগপত্র গুছিয়ে ঈদে বাড়ির পথে পা বাড়ানোর কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখুন–
ধুলোবালি এড়াতে ও পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচতে
ঈদে শহর ছাড়ার আগে ঘর ভালোমতো পরিষ্কার করে রেখে যান। বেশি দিনের জন্য গেলে পুরোনো চাদর বা ওড়না দিয়ে আসবাব ঢেকে যান। বেসিন, স্নানঘর ও ঘরের কোণে ন্যাপথলিন রেখে যাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে ছুটি শেষ করে ফিরে অস্বস্তিকর গন্ধ বা পোকামাকড়ের পাল্লায় পড়তে হবে না।
বৈদ্য়ুতিক সুইচ বন্ধ করুন
বাসা থেকে বের হওয়ার আগে লাইট ও ফ্যানের সুইচ বন্ধ করুন। কম্পিউটার ও টিভির মূল সুইচ বন্ধ করে দিন। মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ওয়াশিং মেশিন, ফ্রিজ ইত্যাদির প্লাগ খুলে রাখার চেষ্টা করুন। অনেক সময় ফোনের চার্জারের প্লাগ লাগিয়ে সুইচ অন করে রাখা হয়। এ অভ্যাস থাকলে বাসা থেকে বের হওয়ার আগে দেখে নিন সুইচটি বন্ধ আছে কি না।
ফ্রিজ ও ময়লার ঝুড়ি খালি করুন
বাড়ি যাওয়ার আগে ফ্রিজ ও ময়লার ঝুড়ি যথাসম্ভব খালি রাখার চেষ্টা করুন। নইলে দীর্ঘ ছুটি শেষে বাড়ি ফিরে দেখা যায়, ফ্রিজে থাকা খাবার নষ্ট হয়ে গেছে। অন্যদিকে ময়লার ঝুড়ি পরিষ্কার না করা হলে ময়লা জমে ঘরে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। ঘর বন্ধ থাকায় দুর্গন্ধ বেরও হতে পারে না। ফলের ঘরে গুমোটভাব তৈরি হয়।
গ্যাসের লাইন বন্ধ করুন
ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার আগে গ্যাস সিলিন্ডার অথবা গ্যাসের লাইন বন্ধ করে বের হবেন। এটা খুব জরুরি। এমনকি বাড়ি থেকে ফিরে এসে চুলা জ্বালানোর আগে বাসার দরজা-জানালা খুলে দিন। এতে বাসার ভেতরে গ্যাস জমে থাকলেও বের হয়ে যাবে।
বারান্দার গাছ ও পোষা প্রাণীর কথা মনে রাখুন
যাওয়ার আগে বাড়ির গাছগুলোতে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে যান, যাতে আপনার অনুপস্থিতিতেও এগুলো বেঁচে থাকে। পোষা প্রাণী থাকলে খালি বাসায় রেখে যাবেন না। সম্ভব হলে তাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলুন অথবা পরিচিত কারও বাসায় রেখে যান।
ফ্ল্যাট বা বাড়ির নিরাপত্তা
বাড়ি যাওয়ার আগে দরজা-জানালা ঠিকঠাক বন্ধ করেছেন কি না, খেয়াল করুন। প্রতিটি ঘরের দরজা লক করে যাবেন। বারান্দার দরজা বন্ধ করেছেন কি না, ভালোভাবে দেখে বের হবেন। বাসার মূল দরজায় তালা ঠিকভাবে লাগানো হয়েছে কি না—সেটাও মাথায় রাখবেন।
ঈদের ছুটি কাটাতে বাড়ি গেলে বেশ কয়েক দিন তো থাকাই হয়। ফলে ব্যাগপত্র গুছিয়ে ঈদে বাড়ির পথে পা বাড়ানোর কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখুন–
ধুলোবালি এড়াতে ও পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচতে
ঈদে শহর ছাড়ার আগে ঘর ভালোমতো পরিষ্কার করে রেখে যান। বেশি দিনের জন্য গেলে পুরোনো চাদর বা ওড়না দিয়ে আসবাব ঢেকে যান। বেসিন, স্নানঘর ও ঘরের কোণে ন্যাপথলিন রেখে যাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে ছুটি শেষ করে ফিরে অস্বস্তিকর গন্ধ বা পোকামাকড়ের পাল্লায় পড়তে হবে না।
বৈদ্য়ুতিক সুইচ বন্ধ করুন
বাসা থেকে বের হওয়ার আগে লাইট ও ফ্যানের সুইচ বন্ধ করুন। কম্পিউটার ও টিভির মূল সুইচ বন্ধ করে দিন। মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ওয়াশিং মেশিন, ফ্রিজ ইত্যাদির প্লাগ খুলে রাখার চেষ্টা করুন। অনেক সময় ফোনের চার্জারের প্লাগ লাগিয়ে সুইচ অন করে রাখা হয়। এ অভ্যাস থাকলে বাসা থেকে বের হওয়ার আগে দেখে নিন সুইচটি বন্ধ আছে কি না।
ফ্রিজ ও ময়লার ঝুড়ি খালি করুন
বাড়ি যাওয়ার আগে ফ্রিজ ও ময়লার ঝুড়ি যথাসম্ভব খালি রাখার চেষ্টা করুন। নইলে দীর্ঘ ছুটি শেষে বাড়ি ফিরে দেখা যায়, ফ্রিজে থাকা খাবার নষ্ট হয়ে গেছে। অন্যদিকে ময়লার ঝুড়ি পরিষ্কার না করা হলে ময়লা জমে ঘরে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। ঘর বন্ধ থাকায় দুর্গন্ধ বেরও হতে পারে না। ফলের ঘরে গুমোটভাব তৈরি হয়।
গ্যাসের লাইন বন্ধ করুন
ঈদের ছুটিতে বাড়ি যাওয়ার আগে গ্যাস সিলিন্ডার অথবা গ্যাসের লাইন বন্ধ করে বের হবেন। এটা খুব জরুরি। এমনকি বাড়ি থেকে ফিরে এসে চুলা জ্বালানোর আগে বাসার দরজা-জানালা খুলে দিন। এতে বাসার ভেতরে গ্যাস জমে থাকলেও বের হয়ে যাবে।
বারান্দার গাছ ও পোষা প্রাণীর কথা মনে রাখুন
যাওয়ার আগে বাড়ির গাছগুলোতে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে যান, যাতে আপনার অনুপস্থিতিতেও এগুলো বেঁচে থাকে। পোষা প্রাণী থাকলে খালি বাসায় রেখে যাবেন না। সম্ভব হলে তাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলুন অথবা পরিচিত কারও বাসায় রেখে যান।
ফ্ল্যাট বা বাড়ির নিরাপত্তা
বাড়ি যাওয়ার আগে দরজা-জানালা ঠিকঠাক বন্ধ করেছেন কি না, খেয়াল করুন। প্রতিটি ঘরের দরজা লক করে যাবেন। বারান্দার দরজা বন্ধ করেছেন কি না, ভালোভাবে দেখে বের হবেন। বাসার মূল দরজায় তালা ঠিকভাবে লাগানো হয়েছে কি না—সেটাও মাথায় রাখবেন।
ফ্রিজে যতদিন কোরবানির মাংস আছে ততদিন বাড়িতে অতিথি এলেই পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
২৪ মিনিট আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগে