নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির প্রার্থী বাছাইপ্রক্রিয়া শেষের দিকে। মাঠপর্যায়ের জরিপ ও সাংগঠনিক রীতি মেনে প্রার্থী বাছাইয়ের এ প্রক্রিয়া চালাচ্ছে দলটি, যা আগামী অক্টোবরেই চূড়ান্ত রূপ দিতে চান নেতারা। দলের নীতিনির্ধারকেরা জানিয়েছেন, শিগগিরই এ প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত ফল দৃশ্যমান হবে। তবে নির্দিষ্ট কোনো মাস বা তারিখ উল্লেখ করেননি তাঁরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেড় বছর আগে থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রার্থী মনোনয়নের বিষয়ে বিএনপি শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেবে। মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির সর্বোচ্চ নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে আগামী অক্টোবরেই প্রার্থী চূড়ান্ত করার বিষয়ে তাগিদ দেন নেতারা। মিত্রদের আসন ছাড়ের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করেন তাঁরা। সেখানে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রার্থী চূড়ান্ত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, তফসিল ঘোষণার আগেই তিন শর মধ্যে অন্তত ৭০ শতাংশ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করতে চায় বিএনপি। অধিকাংশ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্তের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। দেড় শ আসনে কাদের প্রার্থী করা হবে, তা মোটামুটি নির্ধারিত হয়ে গেছে। বাকি দেড় শ আসনের প্রার্থী চূড়ান্ত করা নিয়ে এখন শেষ পর্যায়ের কাজ চলছে। এর মধ্যে ৫০টির মতো আসন ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের জন্য ছাড়ার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে। মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোকে কোন কোন আসনে ছাড় দেওয়া হচ্ছে, তা-ও অক্টোবরে মৌখিকভাবে জানানো হতে পারে।
নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন—বিএনপির এমন একাধিক নেতা জানান, দীর্ঘদিন থেকেই দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজটি নিবিড়ভাবে তত্ত্বাবধান করছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর তত্ত্বাবধানে ইতিমধ্যে পাঁচটি জরিপ সম্পন্ন হয়েছে।
বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাধ্যমেও সম্ভাব্য প্রার্থীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছেন তিনি। পাশাপাশি আসনভিত্তিক সম্ভাব্য প্রার্থীদেরও মতামত নিচ্ছেন। সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতার মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু করেছেন তারেক।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে বিএনপি। দলটির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, আগামী নির্বাচনে দেড় শ আসনে যাঁদের প্রার্থী করা হবে তাঁরা একাদশ সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট করেন। এ ছাড়া বাকি দেড় শ আসনের মধ্যে শতাধিক আসনে নতুন প্রার্থী আসবে। এক্ষেত্রে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে লড়াই-সংগ্রাম বিশেষ করে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর-পরবর্তী সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামে সম্পৃক্ত ত্যাগী, সততার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, এলাকায় জনপ্রিয় ক্লিন ইমেজধারীরা প্রাধান্য পাবেন।
এ বিবেচনায় মনোনয়নে এবার ‘চমক’ আসতে পারে। সে ক্ষেত্রে সারা দেশে শতাধিক তরুণ প্রার্থীর ভাগ্য সুপ্রসন্ন হতে পারে। আওয়ামী লীগের
শাসনামল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সরকারবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা, নিষ্ঠা, সততা, জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক দক্ষতাকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। অন্যদিকে শেখ হাসিনার পতনের পর যাঁদের বিরুদ্ধে অনৈতিক আচরণের অভিযোগ উঠেছে এবং যাঁরা দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছেন, তাঁদের বাদ দেওয়া হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জাহিদ হোসেন বলেন, ‘কে প্রার্থী হবেন, কে হবেন না, সেজন্য আমাদের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, জেলার নেতৃবৃন্দ কাজ করছেন। দলের পক্ষ থেকে জরিপও হয়েছে। সর্বোপরি, যে মানুষগুলো নিজ নিজ এলাকায় জনপ্রিয়, তাঁদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে।’
এদিকে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া মিত্র দলগুলোর সঙ্গে আসন সমঝোতার জন্য তাদের কাছে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তালিকা চেয়েছে বিএনপি। ইতিমধ্যে কোনো কোনো দল ও জোটকে মৌখিকভাবে প্রার্থী তালিকা দিতে বলা হয়েছে বলেও জানা গেছে। গণতন্ত্র মঞ্চসহ বাম ধারার দলগুলোর সঙ্গে লিয়াজোঁর জন্য বিএনপির দিক থেকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ইসলামপন্থীসহ অন্য দলগুলোর সঙ্গে লিয়াজোঁর দায়িত্বে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও বরকতউল্লা বুলু।
তবে মিত্রদের ঠিক কতটি আসনে ছাড় দেওয়া হবে—সে বিষয়টি এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত না হলেও অর্ধশত আসনে ছাড় দেওয়ার চিন্তা রয়েছে বলে জানা গেছে। জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করে বিএনপির এক নেতা বলেন, ঠিক কটি আসন মিত্রদের ছাড় দেওয়া হবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এ নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। মিত্রদের আসন ছাড় দেওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাদের (মিত্র রাজনৈতিক দল) সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠক করার কথা রয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির প্রার্থী বাছাইপ্রক্রিয়া শেষের দিকে। মাঠপর্যায়ের জরিপ ও সাংগঠনিক রীতি মেনে প্রার্থী বাছাইয়ের এ প্রক্রিয়া চালাচ্ছে দলটি, যা আগামী অক্টোবরেই চূড়ান্ত রূপ দিতে চান নেতারা। দলের নীতিনির্ধারকেরা জানিয়েছেন, শিগগিরই এ প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত ফল দৃশ্যমান হবে। তবে নির্দিষ্ট কোনো মাস বা তারিখ উল্লেখ করেননি তাঁরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ বিষয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেড় বছর আগে থেকে এ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রার্থী মনোনয়নের বিষয়ে বিএনপি শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেবে। মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির সর্বোচ্চ নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে আগামী অক্টোবরেই প্রার্থী চূড়ান্ত করার বিষয়ে তাগিদ দেন নেতারা। মিত্রদের আসন ছাড়ের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করেন তাঁরা। সেখানে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রার্থী চূড়ান্ত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, তফসিল ঘোষণার আগেই তিন শর মধ্যে অন্তত ৭০ শতাংশ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করতে চায় বিএনপি। অধিকাংশ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্তের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। দেড় শ আসনে কাদের প্রার্থী করা হবে, তা মোটামুটি নির্ধারিত হয়ে গেছে। বাকি দেড় শ আসনের প্রার্থী চূড়ান্ত করা নিয়ে এখন শেষ পর্যায়ের কাজ চলছে। এর মধ্যে ৫০টির মতো আসন ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের জন্য ছাড়ার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে। মিত্র রাজনৈতিক দলগুলোকে কোন কোন আসনে ছাড় দেওয়া হচ্ছে, তা-ও অক্টোবরে মৌখিকভাবে জানানো হতে পারে।
নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন—বিএনপির এমন একাধিক নেতা জানান, দীর্ঘদিন থেকেই দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার কাজটি নিবিড়ভাবে তত্ত্বাবধান করছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর তত্ত্বাবধানে ইতিমধ্যে পাঁচটি জরিপ সম্পন্ন হয়েছে।
বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের মাধ্যমেও সম্ভাব্য প্রার্থীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছেন তিনি। পাশাপাশি আসনভিত্তিক সম্ভাব্য প্রার্থীদেরও মতামত নিচ্ছেন। সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতার মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু করেছেন তারেক।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে বিএনপি। দলটির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, আগামী নির্বাচনে দেড় শ আসনে যাঁদের প্রার্থী করা হবে তাঁরা একাদশ সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট করেন। এ ছাড়া বাকি দেড় শ আসনের মধ্যে শতাধিক আসনে নতুন প্রার্থী আসবে। এক্ষেত্রে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে লড়াই-সংগ্রাম বিশেষ করে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর-পরবর্তী সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামে সম্পৃক্ত ত্যাগী, সততার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, এলাকায় জনপ্রিয় ক্লিন ইমেজধারীরা প্রাধান্য পাবেন।
এ বিবেচনায় মনোনয়নে এবার ‘চমক’ আসতে পারে। সে ক্ষেত্রে সারা দেশে শতাধিক তরুণ প্রার্থীর ভাগ্য সুপ্রসন্ন হতে পারে। আওয়ামী লীগের
শাসনামল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সরকারবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা, নিষ্ঠা, সততা, জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক দক্ষতাকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। অন্যদিকে শেখ হাসিনার পতনের পর যাঁদের বিরুদ্ধে অনৈতিক আচরণের অভিযোগ উঠেছে এবং যাঁরা দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছেন, তাঁদের বাদ দেওয়া হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জাহিদ হোসেন বলেন, ‘কে প্রার্থী হবেন, কে হবেন না, সেজন্য আমাদের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, জেলার নেতৃবৃন্দ কাজ করছেন। দলের পক্ষ থেকে জরিপও হয়েছে। সর্বোপরি, যে মানুষগুলো নিজ নিজ এলাকায় জনপ্রিয়, তাঁদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে।’
এদিকে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া মিত্র দলগুলোর সঙ্গে আসন সমঝোতার জন্য তাদের কাছে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তালিকা চেয়েছে বিএনপি। ইতিমধ্যে কোনো কোনো দল ও জোটকে মৌখিকভাবে প্রার্থী তালিকা দিতে বলা হয়েছে বলেও জানা গেছে। গণতন্ত্র মঞ্চসহ বাম ধারার দলগুলোর সঙ্গে লিয়াজোঁর জন্য বিএনপির দিক থেকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ইসলামপন্থীসহ অন্য দলগুলোর সঙ্গে লিয়াজোঁর দায়িত্বে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও বরকতউল্লা বুলু।
তবে মিত্রদের ঠিক কতটি আসনে ছাড় দেওয়া হবে—সে বিষয়টি এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত না হলেও অর্ধশত আসনে ছাড় দেওয়ার চিন্তা রয়েছে বলে জানা গেছে। জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করে বিএনপির এক নেতা বলেন, ঠিক কটি আসন মিত্রদের ছাড় দেওয়া হবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এ নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। মিত্রদের আসন ছাড় দেওয়ার বিষয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাদের (মিত্র রাজনৈতিক দল) সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠক করার কথা রয়েছে।
আবার আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন শুধু দুঃস্বপ্ন নয়, পাগলের প্রলাপ বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াত আয়োজিত বিক্ষোভ..
৪ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল। আজ বৃহস্পতিবার জামায়াত ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের (ঢাকা-৬ আসনের) উদ্যোগে মন্দির ও পূজা..
৪ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ হওয়া তুরাগ থানা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মামুনুর রশিদের অবস্থান চিহ্নিত করে তাঁকে দ্রুত উদ্ধার করে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি অভিযোগ করেন, মামুনের পরিবার প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করা সত্ত্বেও প্রশাসনের ভূম
৬ ঘণ্টা আগেএখানে ‘উপরের অনুমতি’ বা ‘উত্তরের সিগন্যাল’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে, তার ব্যাখ্যা অবশ্য দেননি এনসিপির এ নেতা।
৬ ঘণ্টা আগে