ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে কোনো বুফে রেস্টুরেন্টে ঢুকলেন। চোখের সামনে লম্বা টেবিলে সাজানো খাবার, নানান রঙের সালাদ, গরম ধোঁয়া ওঠা মাংস, মিষ্টি, ফল। খাবারের ঘ্রাণ যেন আপনাকে কাছে টানছে। কিন্তু দেখা যায়, অনেকে অল্প কিছু খেয়েই পেট ভরিয়ে ফেলেন। এত আশা করে বুফে খেতে যাওয়া যেন জলে গেল। এমনটা হতেই পারে, যদি আপনি কৌশল না জেনে বুফেতে চলে যান।
রেস্টুরেন্টের গোপন কৌশল
বুফের খরচ বাঁচানোর প্রথম কৌশল হলো কর্মচারী কমানো। এখানে আপনাকেই খাবার নিতে হয়, প্লেট সাজাতে হয়। রান্নাঘরে একসঙ্গে বড় বড় হাঁড়িতে রান্না হয় খাবার। সেগুলো আলাদা করে অর্ডারের ঝামেলাও নেই। এরপর আসে উপকরণ কেনার কৌশল। রেস্টুরেন্টগুলো প্রচুর চাল, নুডলস, সস্তা মাংস কিনে আনে। খেয়াল করলে দেখবেন, এসব খাবারই সারি সারি সাজানো থাকে প্রথমে। ভাত বা নুডলসের জন্য চামচ হবে বড়, কিন্তু দামি স্যামন বা বিফের জন্য ছোট চামচ। ফলে আপনি না ভেবেই প্লেট ভরে ফেলবেন ভাত বা নুডলসে।
আরেকটা সূক্ষ্ম বিষয় খেয়াল করলে দেখবেন রেস্তোরাঁয় দামি খাবারের স্বল্পতা। সেগুলো অনেক সময় লাইভ তৈরি করে দেয়। চাইলে আপনি আবার লাইনে দাঁড়িয়ে নিতে পারেন। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ সেটা ঝামেলা মনে করেন।
তা ছাড়া অনেক জায়গায় সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া থাকে। ৯০ মিনিট বা সর্বোচ্চ দুই ঘণ্টা। যুক্তি দেওয়া হয়, যেন অন্য গ্রাহকও জায়গা পায়। কিন্তু আসল উদ্দেশ্য হলো আপনাকে সীমিত সময় দেওয়া; বিশেষ করে কোরিয়ান বারবিকিউ ধরনের বুফেতে। সেখানে নিজেই মাংস গ্রিল করতে হয়। রান্নার সময়েই নির্ধারিত মিনিট ফুরিয়ে যায়।
কারা বেশি খায়, কারা কম
রেস্টুরেন্টগুলো গ্রাহকদের তিন ভাগে হিসাব করে। প্রথম দল একটু একটু করে সবকিছু খায়, দ্বিতীয় দল শুধু ভাত-নুডলসে পেট ভরায়, আর তৃতীয় দল পুরো মনোযোগ দেয় দামি খাবারে। এখন যদি ধরা হয় একেকজনের জন্য বুফের দাম ৪০ ডলার, তবে প্রথমজন খাবে প্রায় ৩৩ ডলারের খাবার, দ্বিতীয়জন খাবে ১৬ ডলারের, আর তৃতীয়জন হয়তো ৪৭ ডলার পর্যন্ত খাবে। তবু রেস্টুরেন্ট লাভে থাকে। কারণ, প্রথম ও দ্বিতীয়জনের মাধ্যমে তারা সহজে ঘাটতি পুষিয়ে ফেলে।
তাহলে আপনার কৌশল কী হবে
যদি আপনি চান পুরো টাকা উশুল করতে, তাহলে একটু ভিন্নভাবে ভাবতে হবে।
বুফে রেস্টুরেন্টে যাওয়ার আগে খাওয়ার কৌশল আয়ত্ত করতে হয়। সঠিক কৌশল আয়ত্ত করে বুফেতে গিয়ে খেয়ে তৃপ্ত হতে পারবেন। তাতে টাকাও উশুল হবে। তবে মনে রাখতে হবে, খাওয়ার প্রস্তুতির আগে আপনার শারীরিক অবস্থা ঠিক আছে কি না বুঝে নিন। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদ্রোগ থাকলে খাওয়ার ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে। এটাও মনে রাখবেন, টাকা উশুলের চেয়ে আপনার স্বাস্থ্য ঠিক থাকা বেশি জরুরি।
সূত্র: ভিএন এক্সপ্রেস
বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে কোনো বুফে রেস্টুরেন্টে ঢুকলেন। চোখের সামনে লম্বা টেবিলে সাজানো খাবার, নানান রঙের সালাদ, গরম ধোঁয়া ওঠা মাংস, মিষ্টি, ফল। খাবারের ঘ্রাণ যেন আপনাকে কাছে টানছে। কিন্তু দেখা যায়, অনেকে অল্প কিছু খেয়েই পেট ভরিয়ে ফেলেন। এত আশা করে বুফে খেতে যাওয়া যেন জলে গেল। এমনটা হতেই পারে, যদি আপনি কৌশল না জেনে বুফেতে চলে যান।
রেস্টুরেন্টের গোপন কৌশল
বুফের খরচ বাঁচানোর প্রথম কৌশল হলো কর্মচারী কমানো। এখানে আপনাকেই খাবার নিতে হয়, প্লেট সাজাতে হয়। রান্নাঘরে একসঙ্গে বড় বড় হাঁড়িতে রান্না হয় খাবার। সেগুলো আলাদা করে অর্ডারের ঝামেলাও নেই। এরপর আসে উপকরণ কেনার কৌশল। রেস্টুরেন্টগুলো প্রচুর চাল, নুডলস, সস্তা মাংস কিনে আনে। খেয়াল করলে দেখবেন, এসব খাবারই সারি সারি সাজানো থাকে প্রথমে। ভাত বা নুডলসের জন্য চামচ হবে বড়, কিন্তু দামি স্যামন বা বিফের জন্য ছোট চামচ। ফলে আপনি না ভেবেই প্লেট ভরে ফেলবেন ভাত বা নুডলসে।
আরেকটা সূক্ষ্ম বিষয় খেয়াল করলে দেখবেন রেস্তোরাঁয় দামি খাবারের স্বল্পতা। সেগুলো অনেক সময় লাইভ তৈরি করে দেয়। চাইলে আপনি আবার লাইনে দাঁড়িয়ে নিতে পারেন। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ সেটা ঝামেলা মনে করেন।
তা ছাড়া অনেক জায়গায় সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া থাকে। ৯০ মিনিট বা সর্বোচ্চ দুই ঘণ্টা। যুক্তি দেওয়া হয়, যেন অন্য গ্রাহকও জায়গা পায়। কিন্তু আসল উদ্দেশ্য হলো আপনাকে সীমিত সময় দেওয়া; বিশেষ করে কোরিয়ান বারবিকিউ ধরনের বুফেতে। সেখানে নিজেই মাংস গ্রিল করতে হয়। রান্নার সময়েই নির্ধারিত মিনিট ফুরিয়ে যায়।
কারা বেশি খায়, কারা কম
রেস্টুরেন্টগুলো গ্রাহকদের তিন ভাগে হিসাব করে। প্রথম দল একটু একটু করে সবকিছু খায়, দ্বিতীয় দল শুধু ভাত-নুডলসে পেট ভরায়, আর তৃতীয় দল পুরো মনোযোগ দেয় দামি খাবারে। এখন যদি ধরা হয় একেকজনের জন্য বুফের দাম ৪০ ডলার, তবে প্রথমজন খাবে প্রায় ৩৩ ডলারের খাবার, দ্বিতীয়জন খাবে ১৬ ডলারের, আর তৃতীয়জন হয়তো ৪৭ ডলার পর্যন্ত খাবে। তবু রেস্টুরেন্ট লাভে থাকে। কারণ, প্রথম ও দ্বিতীয়জনের মাধ্যমে তারা সহজে ঘাটতি পুষিয়ে ফেলে।
তাহলে আপনার কৌশল কী হবে
যদি আপনি চান পুরো টাকা উশুল করতে, তাহলে একটু ভিন্নভাবে ভাবতে হবে।
বুফে রেস্টুরেন্টে যাওয়ার আগে খাওয়ার কৌশল আয়ত্ত করতে হয়। সঠিক কৌশল আয়ত্ত করে বুফেতে গিয়ে খেয়ে তৃপ্ত হতে পারবেন। তাতে টাকাও উশুল হবে। তবে মনে রাখতে হবে, খাওয়ার প্রস্তুতির আগে আপনার শারীরিক অবস্থা ঠিক আছে কি না বুঝে নিন। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদ্রোগ থাকলে খাওয়ার ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে। এটাও মনে রাখবেন, টাকা উশুলের চেয়ে আপনার স্বাস্থ্য ঠিক থাকা বেশি জরুরি।
সূত্র: ভিএন এক্সপ্রেস
কোনো কোনো দেশে জনগণ তাদের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি প্রবল আস্থা প্রকাশ করে। আবার কিছু দেশে সরকারের প্রতি ব্যাপক সংশয় ও অবিশ্বাস বিরাজ করে। সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস দেশভেদে ব্যাপকভাবে ভিন্ন বলে জানিয়েছে অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিবারই পরিকল্পনা করেন, কিন্তু কর্মক্ষেত্র আর বাড়িতে সমানতালে ব্যস্ত থাকায় পূজায় মিষ্টিমুখের জন্য ভরসা করতে হয় মিষ্টির দোকান আর অনলাইন-ভিত্তিক খাবারের পেজগুলোর ওপর। এবার আটঘাট বেঁধেই পরিকল্পনা করেছেন, অল্প করে হলেও ঘরেই তৈরি হবে দশমীর খাবার। আর শেষপাতে থাকবে মিষ্টিমুখের আয়োজন।
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী পর্যটন খাত ঘিরে চলছে নতুন প্রতিযোগিতা। করোনার ক্ষতির ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে এবং বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের উৎস বাড়াতে অনেক দেশ চলতি বছর তাদের ভিসা নীতি সহজ করেছে। কেউ নিজেদের ভিসামুক্ত তালিকায় যুক্ত করেছে নতুন নতুন দেশ, কেউ আবার ভিসা ফি মওকুফ করেছে।
১০ ঘণ্টা আগেধীরে ধীরে শেষের দিকে এগিয়ে চলেছে শরৎ। কাশফুলের যৌবনেও পড়ছে ভাটা। তারপরেও শরৎ মানেই নীল আকাশের বুকে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘের নিচে খানিক ধূসর কাশফুলের জন্য মন উড়ু উড়ু করবেই। সেই উড়ু উড়ু ভাব কাটাতে এক পড়ন্ত দুপুরে মোটরসাইকেলে সওয়ার হয়ে ছুটে চললাম ধামরাই উপজেলার কাইজ্জার চর—ঢাকার একেবারে পাশে।
১১ ঘণ্টা আগে