ফিচার ডেস্ক
যে রাঁধে, সে নাকি চুলও বাঁধে। রাঁধা আর বাঁধা যেন মানিকজোড়। তেল-নুন-মসলা আর উপকরণের রসায়ন যেমন খাবার করে তোলে সুস্বাদু, তেমনি যত্ন করে বাঁধা চুলও নজর কাড়ে সবার। তাই যেন-তেন-প্রকারেণ চুল বাঁধার উপায় নেই। আপনাদের জন্য রইল চুল বাঁধার পাঁচটি উপায়।
হাই বান ও স্পেস বান
সহজ ও দ্রুত করা যায় চুলের স্টাইল, তার নাম হাই বান। চুলগুলো চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে মাথার ঠিক মাঝখানে এটি খোঁপা করে ফেলুন। হ্যাঁ, এটাই হাই বান। এটিকে কেউ কেউ চূড়া করাও বলে। যেকোনো ধরনের পোশাকের সঙ্গে চুলের এ স্টাইল সহজে মানিয়ে যায়।
মাথার চুলগুলো সিঁথি করে দুই ভাগ করে নিয়ে আলাদা দুটি বান বা খোঁপা বেঁধে ফেলুন। হয়ে যাবে স্পেস বান। তারপর চাইলে রাবার ব্যান্ডের সাহায্যে খোঁপা বেঁধে নিতে পারেন। এটি বেশ আধুনিক স্টাইল। যাঁদের বেশি গরম লাগে, তাঁরা এভাবে চুল বেঁধে নিলে আরাম পাবেন। একবার এভাবে চুল বেঁধে নিলে সারা দিনে আর কোনো চিন্তা নেই। ভ্রমণে এটি বেশ সুবিধা দেবে।
হাফ-আপ, হাফ-ডাউন
হাই বানের মতোই আরেকটি স্টাইল। যাঁদের চুল ঘাড় পর্যন্ত অথবা তার কিছুটা নিচে, তাঁরা হাফ-আপ, হাফ-ডাউন স্টাইলে চুল বাঁধতে পারেন। এ জন্য ওপর নিচে চুল দুই ভাগ করে নিন। ওপরের ভাগের চুলগুলোকে একটি ক্লিপের সাহায্যে আটকে নিন। এটি দেখতে ঝুঁটির মতোই হবে। নিচের অংশের চুলগুলো ছাড়াই থাক। এটি হাফ-আপ, হাফ-ডাউন স্টাইলের একটি ধরন।
একইভাবে সামনের চুল দিয়ে একটু ঢিলে করে মাথার মাঝ বরাবর খোঁপা করে নিন। এটিই হাফ-আপ টপ নট। বেঁধে রাখা অংশে চাইলে বিভিন্ন ধরনের ক্লিপ ব্যবহার করা যায়। এখন কাপড়ের বিভিন্ন বো ক্লিপ সবার নজর কাড়ছে। এ ক্ষেত্রে কেউ চাইলে পোশাকের সঙ্গে ম্যাচিং করে একই রঙের বা একই প্রিন্টের বো ক্লিপ ব্যবহার করতে পারেন।
মোড়ানো ঝুঁটি
যাঁরা চুলে ঝুঁটি বাঁধতে পারদর্শী কিংবা যাঁদের কাছে মনে হয়, ঝুঁটিতেই তাঁদের বেশি ভালো মানায়, তাঁরা ঝুঁটি করে নিতে পারেন ঝটপট। একে চমকপ্রদ করে তুলতে ঝুঁটি করার আগে কিছু চুল আলাদা করে নিন। ঝুঁটি করার পর খোলা চুল দিয়ে রাবার ব্যান্ডটি র্যাপ করে নিলে ঝুঁটি নতুন রূপ পাবে।
ইলাস্টিকেটেড হেডব্যান্ড ও হেড স্কার্ফ
অনেকে চুল ছেড়ে রাখতে পছন্দ করেন। কিন্তু চুল মুখের সামনে এলোমেলো হয়ে এসে পড়লে বিরক্ত হন। তাঁরা ব্যবহার করতে পারেন ইলাস্টিকের হেডব্যান্ড।
যেগুলো সামনের চুলকে পরিপাটি রাখবে; পাশাপাশি ভিন্ন লুক দেবে। আবার যাঁরা ইলাস্টিক ব্যবহার করতে চান না, তাঁরা রঙিন স্কার্ফ ব্যবহার করলে ভালো দেখাবে। তিন কোনা এই স্কার্ফগুলোর দুই কোনা চুলের নিচ দিয়ে নিয়ে বেঁধে ফেললেই ওপরের অংশটি চুলের অনেকটা অংশ ঢেকে রাখবে। এটি একদিকে যেমন ভিন্ন লুক আনবে, চুলও সুরক্ষিত রাখবে।
আঁটসাঁট কিংবা হালকা বেণি
বেণি চুলে জট কমায়। এ জন্য একটি বা দুটি বেণি বাঁধা যেতে পারে। সেগুলো চমকপ্রদ করে তুলতে রঙিন ফিতা কিংবা বিভিন্ন রঙের রাবার ব্যান্ড বা কাপড়ের ব্যান্ড ব্যবহার করা যায়। অথবা একটি ঝুঁটি করে সেখান থেকেও বেণি করে নিতে পারেন। যাঁরা চুল ছেড়ে রাখতে ভালোবাসেন, তাঁরা অল্প অল্প চুল নিয়ে ছোট ছোট বেণি করলে সুন্দর দেখাবে। এগুলোর দুটি চোখের দুই পাশ দিয়ে নামিয়ে দেওয়া যায় অথবা পুরো মাথার বিভিন্ন জায়গার চুল নিয়ে চার-পাঁচটি সরু বেণি বানিয়ে খোলা চুলের সঙ্গে ছেড়ে দিতে পারেন। এগুলোকে চিকন রিবন দিয়ে রঙিন করে নিলেও সুন্দর লাগবে।
সূত্র: হু হোয়াট ওয়্যার
যে রাঁধে, সে নাকি চুলও বাঁধে। রাঁধা আর বাঁধা যেন মানিকজোড়। তেল-নুন-মসলা আর উপকরণের রসায়ন যেমন খাবার করে তোলে সুস্বাদু, তেমনি যত্ন করে বাঁধা চুলও নজর কাড়ে সবার। তাই যেন-তেন-প্রকারেণ চুল বাঁধার উপায় নেই। আপনাদের জন্য রইল চুল বাঁধার পাঁচটি উপায়।
হাই বান ও স্পেস বান
সহজ ও দ্রুত করা যায় চুলের স্টাইল, তার নাম হাই বান। চুলগুলো চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে মাথার ঠিক মাঝখানে এটি খোঁপা করে ফেলুন। হ্যাঁ, এটাই হাই বান। এটিকে কেউ কেউ চূড়া করাও বলে। যেকোনো ধরনের পোশাকের সঙ্গে চুলের এ স্টাইল সহজে মানিয়ে যায়।
মাথার চুলগুলো সিঁথি করে দুই ভাগ করে নিয়ে আলাদা দুটি বান বা খোঁপা বেঁধে ফেলুন। হয়ে যাবে স্পেস বান। তারপর চাইলে রাবার ব্যান্ডের সাহায্যে খোঁপা বেঁধে নিতে পারেন। এটি বেশ আধুনিক স্টাইল। যাঁদের বেশি গরম লাগে, তাঁরা এভাবে চুল বেঁধে নিলে আরাম পাবেন। একবার এভাবে চুল বেঁধে নিলে সারা দিনে আর কোনো চিন্তা নেই। ভ্রমণে এটি বেশ সুবিধা দেবে।
হাফ-আপ, হাফ-ডাউন
হাই বানের মতোই আরেকটি স্টাইল। যাঁদের চুল ঘাড় পর্যন্ত অথবা তার কিছুটা নিচে, তাঁরা হাফ-আপ, হাফ-ডাউন স্টাইলে চুল বাঁধতে পারেন। এ জন্য ওপর নিচে চুল দুই ভাগ করে নিন। ওপরের ভাগের চুলগুলোকে একটি ক্লিপের সাহায্যে আটকে নিন। এটি দেখতে ঝুঁটির মতোই হবে। নিচের অংশের চুলগুলো ছাড়াই থাক। এটি হাফ-আপ, হাফ-ডাউন স্টাইলের একটি ধরন।
একইভাবে সামনের চুল দিয়ে একটু ঢিলে করে মাথার মাঝ বরাবর খোঁপা করে নিন। এটিই হাফ-আপ টপ নট। বেঁধে রাখা অংশে চাইলে বিভিন্ন ধরনের ক্লিপ ব্যবহার করা যায়। এখন কাপড়ের বিভিন্ন বো ক্লিপ সবার নজর কাড়ছে। এ ক্ষেত্রে কেউ চাইলে পোশাকের সঙ্গে ম্যাচিং করে একই রঙের বা একই প্রিন্টের বো ক্লিপ ব্যবহার করতে পারেন।
মোড়ানো ঝুঁটি
যাঁরা চুলে ঝুঁটি বাঁধতে পারদর্শী কিংবা যাঁদের কাছে মনে হয়, ঝুঁটিতেই তাঁদের বেশি ভালো মানায়, তাঁরা ঝুঁটি করে নিতে পারেন ঝটপট। একে চমকপ্রদ করে তুলতে ঝুঁটি করার আগে কিছু চুল আলাদা করে নিন। ঝুঁটি করার পর খোলা চুল দিয়ে রাবার ব্যান্ডটি র্যাপ করে নিলে ঝুঁটি নতুন রূপ পাবে।
ইলাস্টিকেটেড হেডব্যান্ড ও হেড স্কার্ফ
অনেকে চুল ছেড়ে রাখতে পছন্দ করেন। কিন্তু চুল মুখের সামনে এলোমেলো হয়ে এসে পড়লে বিরক্ত হন। তাঁরা ব্যবহার করতে পারেন ইলাস্টিকের হেডব্যান্ড।
যেগুলো সামনের চুলকে পরিপাটি রাখবে; পাশাপাশি ভিন্ন লুক দেবে। আবার যাঁরা ইলাস্টিক ব্যবহার করতে চান না, তাঁরা রঙিন স্কার্ফ ব্যবহার করলে ভালো দেখাবে। তিন কোনা এই স্কার্ফগুলোর দুই কোনা চুলের নিচ দিয়ে নিয়ে বেঁধে ফেললেই ওপরের অংশটি চুলের অনেকটা অংশ ঢেকে রাখবে। এটি একদিকে যেমন ভিন্ন লুক আনবে, চুলও সুরক্ষিত রাখবে।
আঁটসাঁট কিংবা হালকা বেণি
বেণি চুলে জট কমায়। এ জন্য একটি বা দুটি বেণি বাঁধা যেতে পারে। সেগুলো চমকপ্রদ করে তুলতে রঙিন ফিতা কিংবা বিভিন্ন রঙের রাবার ব্যান্ড বা কাপড়ের ব্যান্ড ব্যবহার করা যায়। অথবা একটি ঝুঁটি করে সেখান থেকেও বেণি করে নিতে পারেন। যাঁরা চুল ছেড়ে রাখতে ভালোবাসেন, তাঁরা অল্প অল্প চুল নিয়ে ছোট ছোট বেণি করলে সুন্দর দেখাবে। এগুলোর দুটি চোখের দুই পাশ দিয়ে নামিয়ে দেওয়া যায় অথবা পুরো মাথার বিভিন্ন জায়গার চুল নিয়ে চার-পাঁচটি সরু বেণি বানিয়ে খোলা চুলের সঙ্গে ছেড়ে দিতে পারেন। এগুলোকে চিকন রিবন দিয়ে রঙিন করে নিলেও সুন্দর লাগবে।
সূত্র: হু হোয়াট ওয়্যার
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৬ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৭ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৮ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৮ ঘণ্টা আগে