ফিচার ডেস্ক
প্রতিবছরের জন্য নির্দিষ্ট রং নির্ধারণ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান প্যানটোন। প্রতিষ্ঠানটি ২০২৫ সালের রং হিসেবে নির্ধারণ করেছে মোকা মউজ। কোকো, চকলেট আর কফির রং থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে রংটি বেছে নেওয়া হয়েছে আগামী বছরের জন্য। মোকা মউজ রংটির মধ্যে নরম, উষ্ণ ও আবেদনময়ী আভা আছে। এই রং আধুনিক বিলাসপণ্যের সঙ্গে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি নিখুঁত মিশ্রণ তৈরি করে।
ফ্যাশন, ডিজাইন বা লাইফস্টাইল—সবখানেই মোকা মউজ আনন্দ উপভোগের রং হবে। এই রং দেবে আরাম ও গ্ল্যামার।
এক বিজ্ঞপ্তিতে প্যানটোন কালার ইনস্টিটিউটের ভাইস প্রেসিডেন্ট লউড়ি প্রিসম্যান এই ক্রিমি নিউট্রাল রঙের প্রাসঙ্গিকতা ব্যাখ্যা করেছেন। এ রংকে তিনি একবাক্যে ‘ভাবনামগ্ন তৃপ্তির স্তর’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি আরও বলেন, এই রং সূক্ষ্ম ও রুচিশীল আকর্ষণ উপস্থাপন করবে।
ফ্যাশনে মোকা মউজ
মোকা মউজ একটি চটকদার ও ক্ল্যাসিক লুক তৈরি করে বলে ধারণা করছেন ফ্যাশনসংশ্লিষ্টরা। এই রঙের একটি সোয়েটার আরামদায়ক ও স্টাইলিশ লুক দিতে পারে। অন্যদিকে মোকা রঙের একটি স্কার্ফ বা হ্যান্ডব্যাগের মতো অ্যাকসেসরিজ যেকোনো আউটফিটকে হালকা ও পরিপাটি করতে পারে।
ইন্টেরিয়র ডিজাইনে
গৃহসজ্জা কিংবা যেকোনো ইন্টেরিয়র সজ্জায় মোকা মউজ আমন্ত্রণমূলক ও হালকা, কিন্তু আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করতে পারে। এ রং যদি দেয়াল, আসবাব বা এক্সেন্ট পিস হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তবে এটি একটি আরামদায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করে। এটি নরম সাদা, প্রাকৃতিক সবুজ বা উজ্জ্বল সোনালি রঙের সঙ্গে মিশে ছন্দময় এবং শান্তিপূর্ণ আবহ তৈরি করতে পারে।
সাজসজ্জা
বিউটি ইন্ডাস্ট্রিতে মোকা মউজ বেশি আলোচনায় আসে মেকআপের ক্ষেত্রে। এটি চোখের শ্যাডো, লিপস্টিক ও ব্লাশের জন্য একটি চমৎকার রং হতে পারে; যা চেহারায় প্রাকৃতিক ও উষ্ণ আভা তৈরি করে। নখের জন্য মোকা মউজ শান্ত, কিন্তু স্টাইলিশ শেড তৈরি করবে। এটি যেকোনো উপলক্ষের জন্য উপযুক্ত।
সূত্র: পিংক ভিলা
প্রতিবছরের জন্য নির্দিষ্ট রং নির্ধারণ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান প্যানটোন। প্রতিষ্ঠানটি ২০২৫ সালের রং হিসেবে নির্ধারণ করেছে মোকা মউজ। কোকো, চকলেট আর কফির রং থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে রংটি বেছে নেওয়া হয়েছে আগামী বছরের জন্য। মোকা মউজ রংটির মধ্যে নরম, উষ্ণ ও আবেদনময়ী আভা আছে। এই রং আধুনিক বিলাসপণ্যের সঙ্গে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি নিখুঁত মিশ্রণ তৈরি করে।
ফ্যাশন, ডিজাইন বা লাইফস্টাইল—সবখানেই মোকা মউজ আনন্দ উপভোগের রং হবে। এই রং দেবে আরাম ও গ্ল্যামার।
এক বিজ্ঞপ্তিতে প্যানটোন কালার ইনস্টিটিউটের ভাইস প্রেসিডেন্ট লউড়ি প্রিসম্যান এই ক্রিমি নিউট্রাল রঙের প্রাসঙ্গিকতা ব্যাখ্যা করেছেন। এ রংকে তিনি একবাক্যে ‘ভাবনামগ্ন তৃপ্তির স্তর’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি আরও বলেন, এই রং সূক্ষ্ম ও রুচিশীল আকর্ষণ উপস্থাপন করবে।
ফ্যাশনে মোকা মউজ
মোকা মউজ একটি চটকদার ও ক্ল্যাসিক লুক তৈরি করে বলে ধারণা করছেন ফ্যাশনসংশ্লিষ্টরা। এই রঙের একটি সোয়েটার আরামদায়ক ও স্টাইলিশ লুক দিতে পারে। অন্যদিকে মোকা রঙের একটি স্কার্ফ বা হ্যান্ডব্যাগের মতো অ্যাকসেসরিজ যেকোনো আউটফিটকে হালকা ও পরিপাটি করতে পারে।
ইন্টেরিয়র ডিজাইনে
গৃহসজ্জা কিংবা যেকোনো ইন্টেরিয়র সজ্জায় মোকা মউজ আমন্ত্রণমূলক ও হালকা, কিন্তু আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করতে পারে। এ রং যদি দেয়াল, আসবাব বা এক্সেন্ট পিস হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তবে এটি একটি আরামদায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করে। এটি নরম সাদা, প্রাকৃতিক সবুজ বা উজ্জ্বল সোনালি রঙের সঙ্গে মিশে ছন্দময় এবং শান্তিপূর্ণ আবহ তৈরি করতে পারে।
সাজসজ্জা
বিউটি ইন্ডাস্ট্রিতে মোকা মউজ বেশি আলোচনায় আসে মেকআপের ক্ষেত্রে। এটি চোখের শ্যাডো, লিপস্টিক ও ব্লাশের জন্য একটি চমৎকার রং হতে পারে; যা চেহারায় প্রাকৃতিক ও উষ্ণ আভা তৈরি করে। নখের জন্য মোকা মউজ শান্ত, কিন্তু স্টাইলিশ শেড তৈরি করবে। এটি যেকোনো উপলক্ষের জন্য উপযুক্ত।
সূত্র: পিংক ভিলা
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৭ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৮ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৯ ঘণ্টা আগে