ফিচার ডেস্ক
হাতব্যাগের ধরন যেমন সময়-সময় বদলায়, তেমনই এতে থাকা জিনিসপত্র ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে না বদলালে চলে না। তাই এই শীতে হাতব্যাগে থাকা প্রয়োজনীয় জিনিসের তালিকায় পরিবর্তন আনুন। কী কী জরুরি জিনিস রাখা যেতে পারে হাতব্যাগে।
ময়শ্চারাইজার
শীতকালে প্রবাহিত শুষ্ক ও শীতল বাতাস বিবেচনা করে একটি ময়শ্চারাইজার ব্যাগে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এটি ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখে এবং নরম ও কোমল করে তোলে। তাই এ সময় যখনই বাইরে যাওয়া দরকার হবে, তখনই হাতব্যাগে ময়শ্চারাইজার রাখতে কোনোভাবেই ভুলবেন না। ত্বক শুষ্ক হয়ে উঠলে সঙ্গে সঙ্গে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। আর্দ্র থাকলে শীতের বাতাস ত্বকের ক্ষতি করতে পারে না।
লিপ বাম
ঠোঁট অত্যন্ত সংবেদনশীল। তাপ ও শুষ্ক আবহাওয়া একে সহজে প্রভাবিত করতে পারে। ঠোঁট শুকনো থাকলে কিংবা ফেটে গেলে মুখের সৌন্দর্য অনেকাংশে ম্লান হয়ে যায়। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া থেকে ঠোঁট আর্দ্র রাখে লিপ বাম। তাই হাতব্যাগে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় স্কিন কেয়ার পণ্য এটি। লিপ বাম শুধু ঠোঁটের নয়, পুরো মুখের সৌন্দর্য রক্ষা করে।
হ্যান্ড লোশন
শুধু হাতে ব্যবহার করা হয় হ্যান্ড লোশন। তাই যেসব ক্রিম বা লোশন শুধু হাতের জন্য, সেগুলোই এ সময় ব্যবহার করা উচিত। হাতে দেওয়ার লোশন মুখে ব্যবহার করা উচিত হবে না। কারণ, মুখ ও হাতের ত্বকের ধরনে ভিন্নতা আছে। ফলে হাত রক্ষা করার জন্য যেসব লোশন ব্যবহার করা হয়, সেগুলোর উপাদান মুখে ব্যবহার করা লোশনের চেয়ে ভিন্ন। তাই হাতে ব্যবহারের জন্য হ্যান্ড লোশনই ব্যবহার করা জরুরি। স্যানিটাইজার ব্যবহার করলে হাতে লোশন মাখা জরুরি। কারণ, স্যানিটাইজারে উপস্থিত অ্যালকোহল উপাদান হাতের ত্বকের আর্দ্রতা কেড়ে নিতে পারে।
রুমাল
শীত হোক আর গ্রীষ্ম, হাতব্যাগে রুমাল বা মুখ মোছার জন্য যেকোনো কাপড় রাখা জরুরি। তবে কাপড় যেন শক্ত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
সূত্র: গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ড
হাতব্যাগের ধরন যেমন সময়-সময় বদলায়, তেমনই এতে থাকা জিনিসপত্র ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে না বদলালে চলে না। তাই এই শীতে হাতব্যাগে থাকা প্রয়োজনীয় জিনিসের তালিকায় পরিবর্তন আনুন। কী কী জরুরি জিনিস রাখা যেতে পারে হাতব্যাগে।
ময়শ্চারাইজার
শীতকালে প্রবাহিত শুষ্ক ও শীতল বাতাস বিবেচনা করে একটি ময়শ্চারাইজার ব্যাগে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এটি ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখে এবং নরম ও কোমল করে তোলে। তাই এ সময় যখনই বাইরে যাওয়া দরকার হবে, তখনই হাতব্যাগে ময়শ্চারাইজার রাখতে কোনোভাবেই ভুলবেন না। ত্বক শুষ্ক হয়ে উঠলে সঙ্গে সঙ্গে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। আর্দ্র থাকলে শীতের বাতাস ত্বকের ক্ষতি করতে পারে না।
লিপ বাম
ঠোঁট অত্যন্ত সংবেদনশীল। তাপ ও শুষ্ক আবহাওয়া একে সহজে প্রভাবিত করতে পারে। ঠোঁট শুকনো থাকলে কিংবা ফেটে গেলে মুখের সৌন্দর্য অনেকাংশে ম্লান হয়ে যায়। শীতের শুষ্ক আবহাওয়া থেকে ঠোঁট আর্দ্র রাখে লিপ বাম। তাই হাতব্যাগে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় স্কিন কেয়ার পণ্য এটি। লিপ বাম শুধু ঠোঁটের নয়, পুরো মুখের সৌন্দর্য রক্ষা করে।
হ্যান্ড লোশন
শুধু হাতে ব্যবহার করা হয় হ্যান্ড লোশন। তাই যেসব ক্রিম বা লোশন শুধু হাতের জন্য, সেগুলোই এ সময় ব্যবহার করা উচিত। হাতে দেওয়ার লোশন মুখে ব্যবহার করা উচিত হবে না। কারণ, মুখ ও হাতের ত্বকের ধরনে ভিন্নতা আছে। ফলে হাত রক্ষা করার জন্য যেসব লোশন ব্যবহার করা হয়, সেগুলোর উপাদান মুখে ব্যবহার করা লোশনের চেয়ে ভিন্ন। তাই হাতে ব্যবহারের জন্য হ্যান্ড লোশনই ব্যবহার করা জরুরি। স্যানিটাইজার ব্যবহার করলে হাতে লোশন মাখা জরুরি। কারণ, স্যানিটাইজারে উপস্থিত অ্যালকোহল উপাদান হাতের ত্বকের আর্দ্রতা কেড়ে নিতে পারে।
রুমাল
শীত হোক আর গ্রীষ্ম, হাতব্যাগে রুমাল বা মুখ মোছার জন্য যেকোনো কাপড় রাখা জরুরি। তবে কাপড় যেন শক্ত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
সূত্র: গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ড
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৭ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৮ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৯ ঘণ্টা আগে