আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজা সিটির মাত্র ৮ বর্গকিলোমিটার এলাকায় প্রায় পাঁচ লাখ ফিলিস্তিনি আটকা পড়ে আছেন। ইসরায়েলি বাহিনীর দখল ও বাস্তুচ্যুত করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে শহরজুড়ে হামলা জোরদার করায় এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ)।
সংস্থাটির মুখপাত্র আদনান আবু হাসনা জানান, ‘গাজা সিটিতে প্রায় অর্ধ মিলিয়ন ফিলিস্তিনি ৮ বর্গকিলোমিটারেরও কম এলাকায় আটকা পড়ে আছেন। অর্থাৎ প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ গাদাগাদি করে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। একটি তাঁবু খাটানোরও জায়গা নেই। হাজারো পরিবার আশ্রয়হীন হয়ে রাস্তায় দিন কাটাচ্ছে।’
গাজা সিটির মোট আয়তন ৭৪.৬ বর্গকিলোমিটার। এর বেশির ভাগ অংশ এখন ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে এবং আগস্টে ঘোষিত এক পরিকল্পনা অনুযায়ী ধীরে ধীরে পুরো শহরটি দখল করে নিচ্ছে দেশটি।
ইউএনআরডব্লিউএ মুখপাত্র সতর্ক করে জানান, দুর্ভিক্ষ ইতিমধ্যে গাজা সিটি থেকে বাস্তুচ্যুত হওয়া পরিবারগুলোর সঙ্গে কেন্দ্রীয় ও দক্ষিণ অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ও গাজায় বাধাহীন মানবিক সহায়তা প্রবেশের আহ্বান জানান।
গত ২ মার্চ থেকে ইসরায়েল গাজার সব সীমান্ত পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছে। এতে খাদ্য ও সাহায্য সরবরাহ বন্ধ হয়ে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। অল্প কিছু ত্রাণ সামগ্রী অনিয়মিতভাবে প্রবেশ করলেও সেগুলোর একটি বড় অংশ ইসরায়েলের মদদপুষ্ট একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী লুট করছে বলে গাজার প্রশাসনের অভিযোগ।
২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় এখন পর্যন্ত ৬৬ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। অবিরাম বোমাবর্ষণ গাজা উপত্যকাকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলেছে। ক্ষুধা ও রোগে আক্রান্ত হয়ে লাখো মানুষ এখন মৃত্যুর ঝুঁকিতে রয়েছে।
গাজা সিটির মাত্র ৮ বর্গকিলোমিটার এলাকায় প্রায় পাঁচ লাখ ফিলিস্তিনি আটকা পড়ে আছেন। ইসরায়েলি বাহিনীর দখল ও বাস্তুচ্যুত করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে শহরজুড়ে হামলা জোরদার করায় এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ)।
সংস্থাটির মুখপাত্র আদনান আবু হাসনা জানান, ‘গাজা সিটিতে প্রায় অর্ধ মিলিয়ন ফিলিস্তিনি ৮ বর্গকিলোমিটারেরও কম এলাকায় আটকা পড়ে আছেন। অর্থাৎ প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ গাদাগাদি করে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। একটি তাঁবু খাটানোরও জায়গা নেই। হাজারো পরিবার আশ্রয়হীন হয়ে রাস্তায় দিন কাটাচ্ছে।’
গাজা সিটির মোট আয়তন ৭৪.৬ বর্গকিলোমিটার। এর বেশির ভাগ অংশ এখন ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে এবং আগস্টে ঘোষিত এক পরিকল্পনা অনুযায়ী ধীরে ধীরে পুরো শহরটি দখল করে নিচ্ছে দেশটি।
ইউএনআরডব্লিউএ মুখপাত্র সতর্ক করে জানান, দুর্ভিক্ষ ইতিমধ্যে গাজা সিটি থেকে বাস্তুচ্যুত হওয়া পরিবারগুলোর সঙ্গে কেন্দ্রীয় ও দক্ষিণ অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ও গাজায় বাধাহীন মানবিক সহায়তা প্রবেশের আহ্বান জানান।
গত ২ মার্চ থেকে ইসরায়েল গাজার সব সীমান্ত পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছে। এতে খাদ্য ও সাহায্য সরবরাহ বন্ধ হয়ে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। অল্প কিছু ত্রাণ সামগ্রী অনিয়মিতভাবে প্রবেশ করলেও সেগুলোর একটি বড় অংশ ইসরায়েলের মদদপুষ্ট একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী লুট করছে বলে গাজার প্রশাসনের অভিযোগ।
২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় এখন পর্যন্ত ৬৬ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। অবিরাম বোমাবর্ষণ গাজা উপত্যকাকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলেছে। ক্ষুধা ও রোগে আক্রান্ত হয়ে লাখো মানুষ এখন মৃত্যুর ঝুঁকিতে রয়েছে।
ফ্রান্সে নিযুক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূত এনকোসিনাথি ইমানুয়েল মথেথওয়াকে প্যারিসে একটি বহুতল হোটেলের নিচে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় প্রসিকিউটর কার্যালয় সিএনএনকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হামাসকে তাঁর ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনার জবাব দেওয়ার জন্য তিন থেকে চার দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন। পরিকল্পনাটিতে যুদ্ধবিরতি, হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে মুক্তি, হামাসের নিরস্ত্রীকরণ এবং ধাপে ধাপে গাজা থেকে ইসরায়েলের সেনা প্রত্যাহারের বিষয় অন্তর্ভুক্ত
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রকাশিত চূড়ান্ত প্রতিবেদনে ভোটের স্বচ্ছতা ও ন্যায়পরায়ণতা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছে কমনওয়েলথ অবজারভার গ্রুপ। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচনে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলটির ন্যায্যভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ক্ষমতা
৩ ঘণ্টা আগে২০২১ সালে তালেবান ক্ষমতায় ফেরার পর থেকে আফগান নারীদের জীবনে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা নেমে এসেছে। স্কুল-কলেজে ১২ বছরের বেশি বয়সী মেয়েদের পড়াশোনা বন্ধ করা, কর্মক্ষেত্রে নারীদের সীমিত করা, এমনকি সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে নারী লেখকদের লেখা বই সরিয়ে নেওয়ার মতো পদক্ষেপে তাঁদের স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে