ইরানি জেনারেল কাসেম সোলেইমানির সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান পুলিশ। গত বুধবার ইরানের দক্ষিণ-পূর্বের অঞ্চল কেরমানে হামলার দায় স্বীকার করেছে জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)। দুটি বিস্ফোরণে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছিল। নিহতদের দাফনের সময় উপস্থিত শোকার্তরা ‘প্রতিশোধ’ ‘প্রতিশোধ’ বলে স্লোগান দিয়েছে। খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
এক বিবৃতিতে ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয় বলেছে যে, কেরমানে দুই আত্মঘাতী বোমা হামলায় সাহায্য করার অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। এ ছাড়া ইরানের অন্যান্য অংশে থাকা নয়জনকে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আটক করা হয়েছে।
গোয়েন্দা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে যে, তাদের এজেন্টরা বিস্ফোরক ডিভাইস এবং এর কাঁচামাল, বিস্ফোরকসহ জ্যাকেট, রিমোট কন্ট্রোল ডিভাইস, ডেটোনেটর এবং বিস্ফোরক জ্যাকেটে ব্যবহৃত কয়েক হাজার পেলেট (বিস্ফোরকে ব্যবহৃত ছোট ধাতব পদার্থ) জব্দ করেছে। আত্মঘাতী হামলাকারীদের একজনকে তাজিকিস্তানের নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে।
২০২০ সালে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত ইরানের শীর্ষ কমান্ডার কাসেম সোলেইমানির স্মরণ অনুষ্ঠানে দুটি বিস্ফোরণে শতাধিক মানুষ নিহত হয়। নিহতদের গতকাল শুক্রবার দাফন করা হয়েছে। এ সময় জনতা ‘প্রতিশোধ’ ‘প্রতিশোধ’ বলে স্লোগান দেয়।
কেরমানের ইমাম আলি ধর্মীয় কেন্দ্রে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার মেজর-জেনারেল হোসেন সালামি বলেন, ‘যেখানেই থাকুন না কেন আমরা আপনাদের (হামলাকারী) খুঁজে বের করব।’
প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, ‘পদক্ষেপ নেওয়ার স্থান এবং সময় নির্ধারণ করবে আমাদের বাহিনী।’
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধ নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে বিস্তৃত উত্তেজনার মধ্যেই ঘটেছে কাসেম সোলেইমানির সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা। ১৯৭৯ সালে ইসলামি বিপ্লবের পর এটিকেই ধরা হচ্ছে ইরানের সংঘটিত সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী হামলা।
২০২২ সালে আইএস ইরানের একটি শিয়া মাজারে হামলার দায় স্বীকার করেছিল, যাতে ১৫ জন নিহত হয়। এ ছাড়া ইরানে আরও কয়েকটি হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএস। এর মধ্যে আছে ২০১৭ সালে ইরানের পার্লামেন্ট এবং ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির সমাধি লক্ষ্য করে জোড়া বোমা হামলা।
ইরানি জেনারেল কাসেম সোলেইমানির সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান পুলিশ। গত বুধবার ইরানের দক্ষিণ-পূর্বের অঞ্চল কেরমানে হামলার দায় স্বীকার করেছে জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)। দুটি বিস্ফোরণে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছিল। নিহতদের দাফনের সময় উপস্থিত শোকার্তরা ‘প্রতিশোধ’ ‘প্রতিশোধ’ বলে স্লোগান দিয়েছে। খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
এক বিবৃতিতে ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয় বলেছে যে, কেরমানে দুই আত্মঘাতী বোমা হামলায় সাহায্য করার অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। এ ছাড়া ইরানের অন্যান্য অংশে থাকা নয়জনকে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে আটক করা হয়েছে।
গোয়েন্দা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে যে, তাদের এজেন্টরা বিস্ফোরক ডিভাইস এবং এর কাঁচামাল, বিস্ফোরকসহ জ্যাকেট, রিমোট কন্ট্রোল ডিভাইস, ডেটোনেটর এবং বিস্ফোরক জ্যাকেটে ব্যবহৃত কয়েক হাজার পেলেট (বিস্ফোরকে ব্যবহৃত ছোট ধাতব পদার্থ) জব্দ করেছে। আত্মঘাতী হামলাকারীদের একজনকে তাজিকিস্তানের নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে।
২০২০ সালে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত ইরানের শীর্ষ কমান্ডার কাসেম সোলেইমানির স্মরণ অনুষ্ঠানে দুটি বিস্ফোরণে শতাধিক মানুষ নিহত হয়। নিহতদের গতকাল শুক্রবার দাফন করা হয়েছে। এ সময় জনতা ‘প্রতিশোধ’ ‘প্রতিশোধ’ বলে স্লোগান দেয়।
কেরমানের ইমাম আলি ধর্মীয় কেন্দ্রে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার মেজর-জেনারেল হোসেন সালামি বলেন, ‘যেখানেই থাকুন না কেন আমরা আপনাদের (হামলাকারী) খুঁজে বের করব।’
প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, ‘পদক্ষেপ নেওয়ার স্থান এবং সময় নির্ধারণ করবে আমাদের বাহিনী।’
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধ নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে বিস্তৃত উত্তেজনার মধ্যেই ঘটেছে কাসেম সোলেইমানির সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা। ১৯৭৯ সালে ইসলামি বিপ্লবের পর এটিকেই ধরা হচ্ছে ইরানের সংঘটিত সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী হামলা।
২০২২ সালে আইএস ইরানের একটি শিয়া মাজারে হামলার দায় স্বীকার করেছিল, যাতে ১৫ জন নিহত হয়। এ ছাড়া ইরানে আরও কয়েকটি হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএস। এর মধ্যে আছে ২০১৭ সালে ইরানের পার্লামেন্ট এবং ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রতিষ্ঠাতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির সমাধি লক্ষ্য করে জোড়া বোমা হামলা।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৮ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে