কলকাতা প্রতিনিধি
করোনার বিধিনিষেধ ভুলে কলকাতাসহ গোটা ভারত মেতে উঠেছে দুর্গাপূজায়। আজ বুধবার অষ্টমীর রাত যত গভীর হচ্ছে, তত বাড়ছে পূজা দেখার ভিড়। অষ্টমীর রাত মানেই জমজমাট পশ্চিমবঙ্গ। সকালে পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে ঠাকুর দেখার পালা।
চিকিৎসকদের আশঙ্কা, ভিড়ের সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে বাড়তে পারে করোনার সংক্রমণ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, করোনার বিধিনিষেধ উপেক্ষা করেই কলকাতা ও আশপাশ এলাকার মানুষ দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছেন। প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ভিড়। ট্রেনে-বাসে চড়ার উপায় নেই। কলকাতার বাইরের শহরগুলোতেও দেখা গেছে একই চিত্র।
কলকাতায় বড় আকর্ষণ দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুর উদ্যোগে উত্তর কলকাতার শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের বুর্জ খলিফা। নতুন নতুন পোশাকে তরুণের দল নানা সাজে সজ্জিত হয়ে ভিড় করছেন অসাধারণ এই স্থাপত্য দেখতে।
দক্ষিণে রাজ্যের প্রবীণ মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জির এক ডালি এভারগ্রিন ক্লাবের সাবেকি প্রতিমা দেখতেও ভিড় করছেন প্রচুর মানুষ। দূর-দুরন্ত থেকে লোকে আসছেন প্রতিমার পাশাপাশি প্যান্ডেল ও আলোর বাহার দেখতে।
পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা আসলে উৎসব। ধর্মীয় উন্মাদনা নেই বললেই চলে। সর্বজনীন উৎসব। তাই উৎসবের সব ধর্মের মানুষই শামিল হন। এমনকি পশ্চিমবঙ্গের বহু দুর্গাপূজার মূল উদ্যোক্তা মুসলমানও রয়েছেন। যেমন চেতলা অগ্রণী ক্লাব। এখানকার নামকরা পুজোর মূল উদ্যোক্তা ফিরহাদ হাকিম। বর্তমানে কলকাতার ভারপ্রাপ্ত মহা নাগরিক এবং রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী। তাঁর রাজনৈতিক উত্থানও এই দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করেই।
রামকৃষ্ণ মিশনের সাধুরা জাতপাত মানেন না। তাঁদের পূজাতে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের অবাধ আমন্ত্রণ। বুধবার মহাষ্টমীর দিন হুগলি জেলার চুঁচুড়ায় ঝিঙেপাড়ার সারদা রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম সম্প্রীতির অসাধারণ ছবি তুলে ধরে। আট বছরের মুসলিম কিশোরী সাহেবা খাতুনকে তারা কুমারী রূপে পুজো করেন। এর আগে চার বছর ধরে তার দিদিকেও পুজো করেছেন মহারাজরা। মহারাজদের মতে, ধর্মের কোনো বিভেদ নেই তাঁদের কাছে। রামকৃষ্ণের মতোই তাঁদের ধর্ম।
শুধু কলকাতাই নয়, ভারতের প্রায় প্রতি রাজ্যেই মহাধূমধাম করে পূজিত হচ্ছেন দেবী দুর্গা। দিল্লি, মুম্বাই, চেন্নাই ছাড়াও আসাম, ত্রিপুরার বাঙালিরাও মেতে উঠেছেন দুর্গা পূজায়। উৎসবের হাত ধরে ভিড় হচ্ছে সব জায়গাতেই। তাই বাড়ছে করোনার আশঙ্কা।
করোনার বিধিনিষেধ ভুলে কলকাতাসহ গোটা ভারত মেতে উঠেছে দুর্গাপূজায়। আজ বুধবার অষ্টমীর রাত যত গভীর হচ্ছে, তত বাড়ছে পূজা দেখার ভিড়। অষ্টমীর রাত মানেই জমজমাট পশ্চিমবঙ্গ। সকালে পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে ঠাকুর দেখার পালা।
চিকিৎসকদের আশঙ্কা, ভিড়ের সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে বাড়তে পারে করোনার সংক্রমণ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, করোনার বিধিনিষেধ উপেক্ষা করেই কলকাতা ও আশপাশ এলাকার মানুষ দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছেন। প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ভিড়। ট্রেনে-বাসে চড়ার উপায় নেই। কলকাতার বাইরের শহরগুলোতেও দেখা গেছে একই চিত্র।
কলকাতায় বড় আকর্ষণ দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুর উদ্যোগে উত্তর কলকাতার শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের বুর্জ খলিফা। নতুন নতুন পোশাকে তরুণের দল নানা সাজে সজ্জিত হয়ে ভিড় করছেন অসাধারণ এই স্থাপত্য দেখতে।
দক্ষিণে রাজ্যের প্রবীণ মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জির এক ডালি এভারগ্রিন ক্লাবের সাবেকি প্রতিমা দেখতেও ভিড় করছেন প্রচুর মানুষ। দূর-দুরন্ত থেকে লোকে আসছেন প্রতিমার পাশাপাশি প্যান্ডেল ও আলোর বাহার দেখতে।
পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা আসলে উৎসব। ধর্মীয় উন্মাদনা নেই বললেই চলে। সর্বজনীন উৎসব। তাই উৎসবের সব ধর্মের মানুষই শামিল হন। এমনকি পশ্চিমবঙ্গের বহু দুর্গাপূজার মূল উদ্যোক্তা মুসলমানও রয়েছেন। যেমন চেতলা অগ্রণী ক্লাব। এখানকার নামকরা পুজোর মূল উদ্যোক্তা ফিরহাদ হাকিম। বর্তমানে কলকাতার ভারপ্রাপ্ত মহা নাগরিক এবং রাজ্যের পরিবহন মন্ত্রী। তাঁর রাজনৈতিক উত্থানও এই দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করেই।
রামকৃষ্ণ মিশনের সাধুরা জাতপাত মানেন না। তাঁদের পূজাতে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের অবাধ আমন্ত্রণ। বুধবার মহাষ্টমীর দিন হুগলি জেলার চুঁচুড়ায় ঝিঙেপাড়ার সারদা রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম সম্প্রীতির অসাধারণ ছবি তুলে ধরে। আট বছরের মুসলিম কিশোরী সাহেবা খাতুনকে তারা কুমারী রূপে পুজো করেন। এর আগে চার বছর ধরে তার দিদিকেও পুজো করেছেন মহারাজরা। মহারাজদের মতে, ধর্মের কোনো বিভেদ নেই তাঁদের কাছে। রামকৃষ্ণের মতোই তাঁদের ধর্ম।
শুধু কলকাতাই নয়, ভারতের প্রায় প্রতি রাজ্যেই মহাধূমধাম করে পূজিত হচ্ছেন দেবী দুর্গা। দিল্লি, মুম্বাই, চেন্নাই ছাড়াও আসাম, ত্রিপুরার বাঙালিরাও মেতে উঠেছেন দুর্গা পূজায়। উৎসবের হাত ধরে ভিড় হচ্ছে সব জায়গাতেই। তাই বাড়ছে করোনার আশঙ্কা।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৫ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৬ ঘণ্টা আগে