আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আবারও ১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত বরাবর ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন দুই রাষ্ট্রের সমর্থনের প্রতি জোর আরোপ করেছেন। তিনি বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তা তাঁর দেশ সমর্থন করতে প্রস্তুত। তবে মূল শর্ত হলো দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের ভিত্তিতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা।
ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, গাজায় যুদ্ধ শেষ করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবে ‘অন্ধকার সুড়ঙ্গের শেষে কিছুটা আলোর ঝলক দেখা যাচ্ছে।’ তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, যে কোনো পরিকল্পনায় অবশ্যই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের পথ খুলে দিতে হবে, যাতে ইসরায়েলের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রও প্রতিষ্ঠা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সোচিতে রুশ থিংক ট্যাংক ভলদাই ডিসকাশন ক্লাবের বার্ষিক অধিবেশেনে পুতিন বলেন, যদি ট্রাম্পের উদ্যোগ ‘দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানে পৌঁছায়, মস্কো তা সমর্থন করতে প্রস্তুত।’ তবে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, পশ্চিমাদের একতরফা কূটনীতি, যা সেখানে বসবাসকারী জনগণের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও পরিচয়কে উপেক্ষা করে, তা কোনো শান্তি বয়ে আনবে না।
পুতিন বলেন, গাজাকে আন্তর্জাতিক প্রশাসনের অধীনে আনার যে প্রস্তাব ট্রাম্প দিয়েছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। কত দিন এমন ব্যবস্থা চলবে, সেটি বড় বিষয়। তাঁর মতে, এর চেয়ে ভালো সমাধান হবে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের হাতে ওই অঞ্চল হস্তান্তর করা।
রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, গাজায় জিম্মিদের মুক্তি ও ইসরায়েলের কারাগারে থাকা ফিলিস্তিনিদের বিনিময়ে ছাড়ার যে প্রস্তাব ট্রাম্প দিয়েছেন, সেটি সমর্থনের মতো একটি ধারণা। তবে তিনি গুরুত্ব দিয়ে বলেন, এসব উদ্যোগকে ফিলিস্তিনিরা নিজেরা কীভাবে দেখছে, সেটি বোঝা জরুরি।
গাজা প্রসঙ্গ ছাড়াও পুতিন আরও নানা বিষয়ে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, মতপার্থক্য থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পূর্ণ মাত্রায় সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চায় রাশিয়া। তিনি নিজেকে সম্রাট নয়, নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দাবি করেন। একই সঙ্গে তিনি আবারও বলেন, ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে রাশিয়ার যথেষ্ট শক্তি রয়েছে।
ট্রাম্পের মন্তব্য, রাশিয়া আসলে একধরনের ‘কাগুজে বাঘ’—এ প্রসঙ্গে পুতিন কটাক্ষ করে বলেন, ‘আমরা যদি কাগুজে বাঘ হই, তবে ন্যাটো কী?’ তিনি আরও সতর্ক করে বলেন, পশ্চিমারা রাশিয়াকে ‘কৌশলগত পরাজয়’ দিতে চাইলেও শেষ পর্যন্ত তা ব্যর্থ হবে।
তথ্যসূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আবারও ১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত বরাবর ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন দুই রাষ্ট্রের সমর্থনের প্রতি জোর আরোপ করেছেন। তিনি বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধে যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তা তাঁর দেশ সমর্থন করতে প্রস্তুত। তবে মূল শর্ত হলো দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের ভিত্তিতে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা।
ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, গাজায় যুদ্ধ শেষ করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবে ‘অন্ধকার সুড়ঙ্গের শেষে কিছুটা আলোর ঝলক দেখা যাচ্ছে।’ তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, যে কোনো পরিকল্পনায় অবশ্যই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের পথ খুলে দিতে হবে, যাতে ইসরায়েলের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রও প্রতিষ্ঠা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সোচিতে রুশ থিংক ট্যাংক ভলদাই ডিসকাশন ক্লাবের বার্ষিক অধিবেশেনে পুতিন বলেন, যদি ট্রাম্পের উদ্যোগ ‘দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানে পৌঁছায়, মস্কো তা সমর্থন করতে প্রস্তুত।’ তবে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, পশ্চিমাদের একতরফা কূটনীতি, যা সেখানে বসবাসকারী জনগণের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও পরিচয়কে উপেক্ষা করে, তা কোনো শান্তি বয়ে আনবে না।
পুতিন বলেন, গাজাকে আন্তর্জাতিক প্রশাসনের অধীনে আনার যে প্রস্তাব ট্রাম্প দিয়েছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। কত দিন এমন ব্যবস্থা চলবে, সেটি বড় বিষয়। তাঁর মতে, এর চেয়ে ভালো সমাধান হবে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের হাতে ওই অঞ্চল হস্তান্তর করা।
রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, গাজায় জিম্মিদের মুক্তি ও ইসরায়েলের কারাগারে থাকা ফিলিস্তিনিদের বিনিময়ে ছাড়ার যে প্রস্তাব ট্রাম্প দিয়েছেন, সেটি সমর্থনের মতো একটি ধারণা। তবে তিনি গুরুত্ব দিয়ে বলেন, এসব উদ্যোগকে ফিলিস্তিনিরা নিজেরা কীভাবে দেখছে, সেটি বোঝা জরুরি।
গাজা প্রসঙ্গ ছাড়াও পুতিন আরও নানা বিষয়ে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, মতপার্থক্য থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পূর্ণ মাত্রায় সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চায় রাশিয়া। তিনি নিজেকে সম্রাট নয়, নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দাবি করেন। একই সঙ্গে তিনি আবারও বলেন, ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে রাশিয়ার যথেষ্ট শক্তি রয়েছে।
ট্রাম্পের মন্তব্য, রাশিয়া আসলে একধরনের ‘কাগুজে বাঘ’—এ প্রসঙ্গে পুতিন কটাক্ষ করে বলেন, ‘আমরা যদি কাগুজে বাঘ হই, তবে ন্যাটো কী?’ তিনি আরও সতর্ক করে বলেন, পশ্চিমারা রাশিয়াকে ‘কৌশলগত পরাজয়’ দিতে চাইলেও শেষ পর্যন্ত তা ব্যর্থ হবে।
তথ্যসূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড
গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রায় ৪২ হাজার মানুষ জীবন বদলে দেওয়া আঘাতের শিকার হয়েছে। সহজ ভাষায় বললে, তাদের শরীরের অঙ্গ–প্রত্যঙ্গ এমনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যা আর কখনোই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এত সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে এই দুঃখজনক তথ্য প্রকাশিত হয়ে
৬ মিনিট আগেগ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৪৭০ জনেরও বেশি অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর সব প্রস্তুতি নিয়েছে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ। টাইমস অব ইসরায়েলের খবর অনুযায়ী, ইসরায়েলি পুলিশ নিশ্চিত করেছে, এই বিশাল সংখ্যক অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে।
২০ মিনিট আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত এক ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির আটক ফ্রিডম ফ্লোটিলা কর্মীদের ‘সন্ত্রাসী’ বলে তিরস্কার করছেন। ঘটনাটি ইসরায়েলের আশদোদ বন্দরে ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কুদস নিউজ নেটওয়ার্কের এক্স হ্যান্ডলে প্রকাশিত ভিডিওতে...
৩৫ মিনিট আগেহংকংয়ে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন কনসাল জেনারেলকে দেওয়া বেইজিংয়ের শীর্ষ কূটনীতিকের সতর্কবার্তা উড়িয়ে দিয়েছে। মার্কিন কূটনীতিককে সতর্ক করে হংকংয়ের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার তরফ থেকে বলা হয়েছিল, তিনি যেন চীনের নিয়ন্ত্রিত এ অঞ্চলের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করেন।
২ ঘণ্টা আগে