রিমন রহমান, রাজশাহী
রাজশাহীতে গাছ কাটার ‘মহোৎসব’ শুরু হয়েছে। তিনটি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কাটা পড়ছে ২ হাজার ৩২৩টি গাছ। ইতিমধ্যে এক প্রকল্পের ৪১৮টি গাছ কাটা শুরু হয়েছে। দ্রুত অন্য দুই প্রকল্প বাস্তবায়নে বাকি গাছগুলো কাটা শুরু হবে। গাছ কেটে এমন উন্নয়নে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে রাজশাহীর পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো।
নতুন ক্যাম্পাস স্থাপনের জন্য সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ৮৫৩টি গাছ কাটতে চায় রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (রামেবি) কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া রাজশাহী পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) নতুন পাইপলাইন স্থাপনের জন্য ৪১৮টি গাছ কাটছে সড়ক বিভাগ। আর ৫২টি গাছ কাটার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে রাজশাহী সার্কিট হাউস সম্প্রসারণে।
এভাবে নির্বিচারে পুরোনো গাছ কেটে ফেলায় ক্ষোভ প্রকাশ করে সবুজ সংহতির সদস্য আতিকুর রহমান বলেন, ‘রাজশাহী চরমভাবাপন্ন আবহাওয়ার শহর। এখানে দিনে দিনে গাছের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। বড় গাছ কমে যাওয়ায় পাখিও কমে যাচ্ছে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সার্কিট হাউসে এখনকার তিনতলা ভবনের পাশে একটি ছয়তলা ভবন, একটি চারতলা ব্যারাক এবং একটি একতলা কিচেন নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে গণপূর্ত বিভাগ। এ জন্য জায়গা ফাঁকা করতে ৫২টি গাছ কাটার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সম্প্রতি গাছগুলো মাত্র ১ লাখ ৫৩ হাজার টাকায় নিলামে বিক্রি করা হয়েছে। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত গাছ কাটা শুরু হয়নি। এই গাছ না কাটার বিষয়ে সম্প্রতি পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতারা গণপূর্তে গিয়ে অনুরোধ করেছেন।
এদিকে জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার পদ্মা নদী থেকে রাজশাহী নগরে পানি আনার জন্য রাজশাহী ওয়াসা ৪ হাজার ৬২ কোটি টাকার ‘পানি শোধনাগার’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এ জন্য বসাতে হচ্ছে ২৬ কিলোমিটার নতুন পাইপলাইন। সওজ নগরের কাশিয়াডাঙ্গা থেকে পশ্চিমে নতুন কসবা, কসবা গোরস্তান হয়ে এইচবিবি রাস্তার পাশ পর্যন্ত ডান দিকের (উত্তর পাশের) থাকা কড়ই, মেহগনি, আকাশমণিসহ নানা প্রজাতির ৩০৬টি গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। মহাসড়কটি আগে সবুজে ঢাকা থাকলেও প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকা এখন ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া একই প্রকল্পের জন্য গোদাগাড়ীর রাজাবাড়ী এলাকায় ১১২টি গাছ নিলামের আগেই কেটে ফেলা হয়েছে। ওয়াসা এসব গাছ কেটে সওজের কাছে জমা দিয়েছে। সওজ ৩০৬টি গাছ নিলাম করার সময় একটি লটে এই গাছগুলোও রেখেছে। মোট ১৪ লাখ ৬৪ হাজার টাকায় ৪১৮টি গাছ সম্প্রতি নিলামে বিক্রি করা হয়। এখন ৮৪টি গাছ কাটার কাজ চলছে।
গত বুধবার পবার আন্ধারকৌঠা এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, একপাশে থাকা সারি সারি গাছ কেটে মহাসড়কের পাশেই ফেলে রাখা হয়েছে। গাছ কাটার কারণে এলাকার আগের চিত্রই বদলে গেছে। আন্ধারকৌঠা এলাকার বাসিন্দা আহসান হাবিব বলেন, ‘আগে গাছগুলো সুন্দর ছায়া দিত। এখন পুরো এলাকা ফাঁকা হয়ে গেল। ছোট-বড় গাছ যা আছে, সবই কেটে নেওয়া হচ্ছে। এভাবে গাছ কেটে ফেলা উচিত হচ্ছে না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী সওজ বিভাগের নির্বাহী বৃক্ষপালনবিদ মীর মুকুট মো. আবু সাঈদ বলেন, ‘ওয়াসা যখন প্রকল্প গ্রহণ করে, তখন ভূমি অধিগ্রহণের কোনো বাজেট রাখা হয়নি। ওয়াসা যদি এখনো জমি অধিগ্রহণ করে, তাহলে এখনো চার লটের বাকি ২২২টি গাছ রক্ষার সুযোগ আছে। এগুলোর কার্যাদেশ হয়নি।’
এ বিষয়ে কথা বলতে রাজশাহী ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী পারভেজ মামুদকে কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। তিনি ওয়াসার ওই প্রকল্পের পরিচালক হিসেবেও কাজ করছেন।
এদিকে গাছ কাটার বিষয়ে বেশ তাড়াহুড়ো করছে রামেবি কর্তৃপক্ষ। শহরসংলগ্ন বাজেসিলিন্দা মৌজায় অধিগ্রহণ করা ২০৫ বিঘার সবুজ ও নির্মল পরিবেশে গড়ে তোলা হচ্ছে স্থায়ী ক্যাম্পাস। এতে ব্যয় হবে ২ হাজার ২৫৭ কোটি টাকা। সম্প্রতি দরপত্র ছাড়াই ক্যাম্পাস থেকে সহস্রাধিক গাছ কেটে নিয়ে যায় একটি চক্র। এ নিয়ে তদন্ত চলছে।
সেই তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই গত ২৫ সেপ্টেম্বর নতুন করে গাছ কাটার দরপত্র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে গাছখেকো চক্রের ফেলে যাওয়া কিছু গাছসহ মোট ১ হাজার ৮৫৩টি গাছ বিক্রির তালিকায় আনা হয়েছে। এর মধ্যে ৯৮৯টি আম এবং ৬৮৯টি মেহগনি গাছ রয়েছে।
অবৈধভাবে গাছ কাটার তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই নতুন গাছ কাটার উদ্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রামেবির উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহা. জাওয়াদুল হক গতকাল দুপুরে বলেন, ‘সবার মতামত নিয়ে গাছ কাটছি। ক্যাম্পাসে ৪৯ শতাংশ গ্রিন জোন থাকবে। আমরা যে ১ হাজার ৮৫৩টি গাছ কাটছি, তার বদলে প্রায় ২ হাজার ৩০০ গাছ লাগাব।’
তবে গাছ কাটার ক্ষেত্রে প্রকৌশলীদের দূরদর্শিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। রাজশাহী পরিবেশ আন্দোলন ঐক্য পরিষদের সদস্যসচিব নাজমুল হোসেন রাজু বলেন, ‘প্রকৌশলীরা পরিবেশবান্ধব চিন্তা করছেন না। তাঁরা পুরোনো গাছ কেটে নতুন গাছ লাগানোর কথা বলছেন। কিন্তু পুরোনো গাছ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যে প্রভাব রাখবে, নতুন ছোট গাছ তো তা পারবে না। তাই গাছ রেখে প্রকৌশলবিদ্যাকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে কাজ করা যায়, সেটা ভাবতে হবে।’
রাজশাহীতে গাছ কাটার ‘মহোৎসব’ শুরু হয়েছে। তিনটি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কাটা পড়ছে ২ হাজার ৩২৩টি গাছ। ইতিমধ্যে এক প্রকল্পের ৪১৮টি গাছ কাটা শুরু হয়েছে। দ্রুত অন্য দুই প্রকল্প বাস্তবায়নে বাকি গাছগুলো কাটা শুরু হবে। গাছ কেটে এমন উন্নয়নে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে রাজশাহীর পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো।
নতুন ক্যাম্পাস স্থাপনের জন্য সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ৮৫৩টি গাছ কাটতে চায় রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (রামেবি) কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া রাজশাহী পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) নতুন পাইপলাইন স্থাপনের জন্য ৪১৮টি গাছ কাটছে সড়ক বিভাগ। আর ৫২টি গাছ কাটার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে রাজশাহী সার্কিট হাউস সম্প্রসারণে।
এভাবে নির্বিচারে পুরোনো গাছ কেটে ফেলায় ক্ষোভ প্রকাশ করে সবুজ সংহতির সদস্য আতিকুর রহমান বলেন, ‘রাজশাহী চরমভাবাপন্ন আবহাওয়ার শহর। এখানে দিনে দিনে গাছের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। বড় গাছ কমে যাওয়ায় পাখিও কমে যাচ্ছে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সার্কিট হাউসে এখনকার তিনতলা ভবনের পাশে একটি ছয়তলা ভবন, একটি চারতলা ব্যারাক এবং একটি একতলা কিচেন নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে গণপূর্ত বিভাগ। এ জন্য জায়গা ফাঁকা করতে ৫২টি গাছ কাটার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সম্প্রতি গাছগুলো মাত্র ১ লাখ ৫৩ হাজার টাকায় নিলামে বিক্রি করা হয়েছে। তবে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত গাছ কাটা শুরু হয়নি। এই গাছ না কাটার বিষয়ে সম্প্রতি পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতারা গণপূর্তে গিয়ে অনুরোধ করেছেন।
এদিকে জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার পদ্মা নদী থেকে রাজশাহী নগরে পানি আনার জন্য রাজশাহী ওয়াসা ৪ হাজার ৬২ কোটি টাকার ‘পানি শোধনাগার’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এ জন্য বসাতে হচ্ছে ২৬ কিলোমিটার নতুন পাইপলাইন। সওজ নগরের কাশিয়াডাঙ্গা থেকে পশ্চিমে নতুন কসবা, কসবা গোরস্তান হয়ে এইচবিবি রাস্তার পাশ পর্যন্ত ডান দিকের (উত্তর পাশের) থাকা কড়ই, মেহগনি, আকাশমণিসহ নানা প্রজাতির ৩০৬টি গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। মহাসড়কটি আগে সবুজে ঢাকা থাকলেও প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকা এখন ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া একই প্রকল্পের জন্য গোদাগাড়ীর রাজাবাড়ী এলাকায় ১১২টি গাছ নিলামের আগেই কেটে ফেলা হয়েছে। ওয়াসা এসব গাছ কেটে সওজের কাছে জমা দিয়েছে। সওজ ৩০৬টি গাছ নিলাম করার সময় একটি লটে এই গাছগুলোও রেখেছে। মোট ১৪ লাখ ৬৪ হাজার টাকায় ৪১৮টি গাছ সম্প্রতি নিলামে বিক্রি করা হয়। এখন ৮৪টি গাছ কাটার কাজ চলছে।
গত বুধবার পবার আন্ধারকৌঠা এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, একপাশে থাকা সারি সারি গাছ কেটে মহাসড়কের পাশেই ফেলে রাখা হয়েছে। গাছ কাটার কারণে এলাকার আগের চিত্রই বদলে গেছে। আন্ধারকৌঠা এলাকার বাসিন্দা আহসান হাবিব বলেন, ‘আগে গাছগুলো সুন্দর ছায়া দিত। এখন পুরো এলাকা ফাঁকা হয়ে গেল। ছোট-বড় গাছ যা আছে, সবই কেটে নেওয়া হচ্ছে। এভাবে গাছ কেটে ফেলা উচিত হচ্ছে না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী সওজ বিভাগের নির্বাহী বৃক্ষপালনবিদ মীর মুকুট মো. আবু সাঈদ বলেন, ‘ওয়াসা যখন প্রকল্প গ্রহণ করে, তখন ভূমি অধিগ্রহণের কোনো বাজেট রাখা হয়নি। ওয়াসা যদি এখনো জমি অধিগ্রহণ করে, তাহলে এখনো চার লটের বাকি ২২২টি গাছ রক্ষার সুযোগ আছে। এগুলোর কার্যাদেশ হয়নি।’
এ বিষয়ে কথা বলতে রাজশাহী ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী পারভেজ মামুদকে কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। তিনি ওয়াসার ওই প্রকল্পের পরিচালক হিসেবেও কাজ করছেন।
এদিকে গাছ কাটার বিষয়ে বেশ তাড়াহুড়ো করছে রামেবি কর্তৃপক্ষ। শহরসংলগ্ন বাজেসিলিন্দা মৌজায় অধিগ্রহণ করা ২০৫ বিঘার সবুজ ও নির্মল পরিবেশে গড়ে তোলা হচ্ছে স্থায়ী ক্যাম্পাস। এতে ব্যয় হবে ২ হাজার ২৫৭ কোটি টাকা। সম্প্রতি দরপত্র ছাড়াই ক্যাম্পাস থেকে সহস্রাধিক গাছ কেটে নিয়ে যায় একটি চক্র। এ নিয়ে তদন্ত চলছে।
সেই তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই গত ২৫ সেপ্টেম্বর নতুন করে গাছ কাটার দরপত্র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে গাছখেকো চক্রের ফেলে যাওয়া কিছু গাছসহ মোট ১ হাজার ৮৫৩টি গাছ বিক্রির তালিকায় আনা হয়েছে। এর মধ্যে ৯৮৯টি আম এবং ৬৮৯টি মেহগনি গাছ রয়েছে।
অবৈধভাবে গাছ কাটার তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই নতুন গাছ কাটার উদ্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রামেবির উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহা. জাওয়াদুল হক গতকাল দুপুরে বলেন, ‘সবার মতামত নিয়ে গাছ কাটছি। ক্যাম্পাসে ৪৯ শতাংশ গ্রিন জোন থাকবে। আমরা যে ১ হাজার ৮৫৩টি গাছ কাটছি, তার বদলে প্রায় ২ হাজার ৩০০ গাছ লাগাব।’
তবে গাছ কাটার ক্ষেত্রে প্রকৌশলীদের দূরদর্শিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। রাজশাহী পরিবেশ আন্দোলন ঐক্য পরিষদের সদস্যসচিব নাজমুল হোসেন রাজু বলেন, ‘প্রকৌশলীরা পরিবেশবান্ধব চিন্তা করছেন না। তাঁরা পুরোনো গাছ কেটে নতুন গাছ লাগানোর কথা বলছেন। কিন্তু পুরোনো গাছ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যে প্রভাব রাখবে, নতুন ছোট গাছ তো তা পারবে না। তাই গাছ রেখে প্রকৌশলবিদ্যাকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে কাজ করা যায়, সেটা ভাবতে হবে।’
গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের এক নিভৃত গ্রাম রতনপুর। ব্রহ্মপুত্র নদের তীরঘেঁষা এ গ্রামের দৃশ্য এখন নদীভাঙনের করুণ চিত্র। শুকনো মৌসুমে দ্রুত পানি নেমে যাওয়ায় হঠাৎ করেই ভাঙন শুরু হয়েছে। গত এক মাসে গ্রামটির প্রায় ৫০ বিঘা জমি, অসংখ্য ঘরবাড়ি ও গাছপালা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সীমান্তের মিয়ানমারের অভ্যন্তরে লংপংপাড়া ও বুচিডংপাড়া এলাকায় আরাকান আর্মি ও আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা)-রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেমা ইলিশ রক্ষায় নদ-নদীতে মাছ ধরার ওপর ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু হচ্ছে শুক্রবার মধ্যরাত থেকে। এই সময়ে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে মাছ ধরা রোধই মূল উদ্দেশ্য মৎস্য অধিদপ্তরের। তবে ইলিশের খনি হিসেবে পরিচিত বরিশালের হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার ৮২ কিলোমিটার মেঘনা নদী নিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির সহযোগিতা নেবে প্রশাসন।
৩ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারে বন বিভাগের আওতায় চারটি রেঞ্জে ২৩টি বাঁশমহাল রয়েছে। এই সব কটি বাঁশমহাল বর্তমানে ইজারাবিহীন। যদিও একসময় সেসব ইজারা দেওয়া হতো। রাজস্ব আদায় হতো কোটি টাকা। কিন্তু এবার দরপত্র আহ্বান করা হলেও নেওয়ার লোক পায়নি বন বিভাগ। এ সুযোগে নির্বিচারে লুট হচ্ছে বনের বাঁশ ও বেত।
৩ ঘণ্টা আগে