যুক্তরাজ্যে নির্বাসনে থাকা গণতন্ত্রপন্থী ছয় নাগরিকের পাসপোর্ট বাতিল করেছে হংকং। দেশটির অভ্যন্তরীণ নতুন নিরাপত্তা আইন অনুসারে এই পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এই ছয়জনকে ‘পলাতক অপরাধী’ হিসেবেও অভিহিত করা হয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
হংকং সরকার বলেছে যে, পলাতক এই ছয়জনের ভ্রমণ নথি বাতিল করার পাশাপাশি হংকংয়ে সোনা এবং যেকোনো ব্যবসায়িক লেনদেন থেকেও তাদের নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
স্থানীয় সময় আজ বুধবার হংকংয়ের একজন সরকারি মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই পলাতক অপরাধীরা যুক্তরাজ্যে লুকিয়ে আছে এবং তারা জাতীয় নিরাপত্তাকে বিপন্ন করে এমন কর্মকাণ্ডে নির্লজ্জভাবে জড়িত।’
তিনি আরও বলেন, ‘হংকংয়ের বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলকে কলঙ্কিত ও অপবাদ দেওয়ার জন্য তাঁরা মিথ্যা এবং ভয়ংকর মন্তব্যও করেছেন। তাঁরা নিজেদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বহিঃশক্তির সঙ্গে যোগসাজশ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাই তাঁদের শক্ত ধাক্কা দেওয়ার জন্য আমরা এমন ব্যবস্থা নিয়েছি।’
হংকংয়ে জাতীয় নিরাপত্তা অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত এবং পুলিশ কর্তৃক পলাতক এই ছয়জনের মধ্যে সাবেক আইনপ্রণেতা নাথান ল এবং ব্রিটিশ দূতাবাস কর্মী সাইমন চেং রয়েছেন। সাইমন চেংকে ২০১৯ সালের আগস্টে চীনে ১৫ দিনের জন্য আটক করা হয়েছিল। অন্যরা হলেন ফিন লাউ, শ্রমিক অধিকার কর্মী ক্রিস্টোফার মুং, ফোক কা-চি ও চোই মিং-দা।
সামাজিক প্ল্যাটফরম এক্সে নির্বাসিত ফিন লাউ হংকং সরকারের এই পদক্ষেপকে ‘আন্তর্জাতিক দমন-পীড়নের একটি সুস্পষ্ট উদাহরণ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। সেই সঙ্গে লাউ বলেন, যে মতবাদে তিনি বিশ্বাস করেন, এসব পদক্ষেপ তাঁকে সেসবের প্রচার করা থেকে বিরত রাখতে পারবে না। তিনি কখনো পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেননি বলেও মন্তব্য করেন।
ফিন লাউ বলেন, ‘এসব নিপীড়নমূলক পদক্ষেপ আমাকে মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের পক্ষে ওকালতি করতে বাধা দিতে পারবে না। আমার মতো আরও অনেক হংকংবাসীর মধ্যেই লড়াইয়ের মনোভাব রয়ে গেছে।’
২০২০ সালের জুলাই মাসে বেইজিং কর্তৃক আরোপিত একটি নিরাপত্তা আইনের সঙ্গে চলতি বছরের মার্চে হংকংয়ের আইনসভা আর্টিকেল ২৩ নামে নতুন একটি নিরাপত্তা আইন পাস করে। বিতর্কিত এই আইনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনাও ঘটেছে দেশটিতে। তবে স্থিতিশীলতার জন্য এসব আইন জরুরি—এমনটি বলছে হংকং ও বেইজিং। তবে সমালোচকেরা বলছেন, এসব আইন হংকংয়ের স্বাধীনতাকে ধ্বংস করেছে।
হংকং পুলিশ ঘোষণা দিয়েছিল যে, বিদেশে বসবাসকারী হংকংয়ের ১৩ জন গণতন্ত্রকামীকে গ্রেপ্তারের জন্য সহায়ক তথ্য যে দিতে পারবে, তাকে ১০ লাখ হংকং ডলার (১ লাখ ২৮ হাজার মার্কিন ডলার) পুরস্কার দেওয়া হবে। পাসপোর্ট বাতিল হওয়া ছয়জনও আছেন এই ১৩ জনের তালিকায়।
যুক্তরাজ্যে নির্বাসনে থাকা গণতন্ত্রপন্থী ছয় নাগরিকের পাসপোর্ট বাতিল করেছে হংকং। দেশটির অভ্যন্তরীণ নতুন নিরাপত্তা আইন অনুসারে এই পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এই ছয়জনকে ‘পলাতক অপরাধী’ হিসেবেও অভিহিত করা হয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
হংকং সরকার বলেছে যে, পলাতক এই ছয়জনের ভ্রমণ নথি বাতিল করার পাশাপাশি হংকংয়ে সোনা এবং যেকোনো ব্যবসায়িক লেনদেন থেকেও তাদের নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
স্থানীয় সময় আজ বুধবার হংকংয়ের একজন সরকারি মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই পলাতক অপরাধীরা যুক্তরাজ্যে লুকিয়ে আছে এবং তারা জাতীয় নিরাপত্তাকে বিপন্ন করে এমন কর্মকাণ্ডে নির্লজ্জভাবে জড়িত।’
তিনি আরও বলেন, ‘হংকংয়ের বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলকে কলঙ্কিত ও অপবাদ দেওয়ার জন্য তাঁরা মিথ্যা এবং ভয়ংকর মন্তব্যও করেছেন। তাঁরা নিজেদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বহিঃশক্তির সঙ্গে যোগসাজশ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাই তাঁদের শক্ত ধাক্কা দেওয়ার জন্য আমরা এমন ব্যবস্থা নিয়েছি।’
হংকংয়ে জাতীয় নিরাপত্তা অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত এবং পুলিশ কর্তৃক পলাতক এই ছয়জনের মধ্যে সাবেক আইনপ্রণেতা নাথান ল এবং ব্রিটিশ দূতাবাস কর্মী সাইমন চেং রয়েছেন। সাইমন চেংকে ২০১৯ সালের আগস্টে চীনে ১৫ দিনের জন্য আটক করা হয়েছিল। অন্যরা হলেন ফিন লাউ, শ্রমিক অধিকার কর্মী ক্রিস্টোফার মুং, ফোক কা-চি ও চোই মিং-দা।
সামাজিক প্ল্যাটফরম এক্সে নির্বাসিত ফিন লাউ হংকং সরকারের এই পদক্ষেপকে ‘আন্তর্জাতিক দমন-পীড়নের একটি সুস্পষ্ট উদাহরণ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। সেই সঙ্গে লাউ বলেন, যে মতবাদে তিনি বিশ্বাস করেন, এসব পদক্ষেপ তাঁকে সেসবের প্রচার করা থেকে বিরত রাখতে পারবে না। তিনি কখনো পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেননি বলেও মন্তব্য করেন।
ফিন লাউ বলেন, ‘এসব নিপীড়নমূলক পদক্ষেপ আমাকে মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের পক্ষে ওকালতি করতে বাধা দিতে পারবে না। আমার মতো আরও অনেক হংকংবাসীর মধ্যেই লড়াইয়ের মনোভাব রয়ে গেছে।’
২০২০ সালের জুলাই মাসে বেইজিং কর্তৃক আরোপিত একটি নিরাপত্তা আইনের সঙ্গে চলতি বছরের মার্চে হংকংয়ের আইনসভা আর্টিকেল ২৩ নামে নতুন একটি নিরাপত্তা আইন পাস করে। বিতর্কিত এই আইনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনাও ঘটেছে দেশটিতে। তবে স্থিতিশীলতার জন্য এসব আইন জরুরি—এমনটি বলছে হংকং ও বেইজিং। তবে সমালোচকেরা বলছেন, এসব আইন হংকংয়ের স্বাধীনতাকে ধ্বংস করেছে।
হংকং পুলিশ ঘোষণা দিয়েছিল যে, বিদেশে বসবাসকারী হংকংয়ের ১৩ জন গণতন্ত্রকামীকে গ্রেপ্তারের জন্য সহায়ক তথ্য যে দিতে পারবে, তাকে ১০ লাখ হংকং ডলার (১ লাখ ২৮ হাজার মার্কিন ডলার) পুরস্কার দেওয়া হবে। পাসপোর্ট বাতিল হওয়া ছয়জনও আছেন এই ১৩ জনের তালিকায়।
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যের একটি সামরিক বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে বেশ কয়েকজন নিহত ও নিখোঁজ হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার (১০ অক্টোবর) এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। বড় বিস্ফোরণের পর ধারাবাহিকভাবে ছোট ছোট বিস্ফোরণের কারণে উদ্ধারকর্মীরা দীর্ঘ সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেননি..
১ ঘণ্টা আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার জেতার স্বপ্ন আবারও অধরা রইল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। এ বছর নরওয়েজীয় নোবেল কমিটি শান্তি পুরস্কার দিয়েছে ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে। ফলে বারাক ওবামাকে ছাড়িয়ে যেতে ট্রাম্পের বহু বছরের আকাঙ্ক্ষা আবারও ব্যর্থ হলো।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের চারপাশজুড়ে থাকা সমুদ্রতলে তাপবর্ধক মিথেন গ্যাসের নিঃসরণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটি বিজ্ঞানীদের গভীর উদ্বেগে ফেলেছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, অঞ্চলটি উষ্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্রের তলদেশে নতুন নতুন ফাটল তৈরি হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেপশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে আবার প্রশ্ন উঠল। গতকাল বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালীঘাটের বাড়ির সামনে থেকে বন্দুকসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। আটক দেবাঞ্জন চট্টোপাধ্যায় (৫১) পেশায় একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক। জানা গেছে, তিনি নাকি কিছু নথি জমা দিতে এসেছিলেন মুখ্যমন
৩ ঘণ্টা আগে