কলকাতা প্রতিনিধি
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে আবার প্রশ্ন উঠল। গতকাল বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালীঘাটের বাড়ির সামনে থেকে বন্দুকসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। আটক দেবাঞ্জন চট্টোপাধ্যায় (৫১) পেশায় একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক। জানা গেছে, তিনি নাকি কিছু নথি জমা দিতে এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে। কিন্তু গাড়ি তল্লাশির সময় পুলিশ তাঁর কাছ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে। এরপরই তাঁকে আটক করে কালীঘাট থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
কালীঘাট এলাকা কলকাতার অন্যতম উচ্চ নিরাপত্তার অঞ্চল। সেখানে প্রতিদিন অসংখ্য নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন থাকে এবং সিসিটিভি নজরদারি ও রুটিন চেকিং চলে। তবু একজন সাধারণ নাগরিক কীভাবে বন্দুক নিয়ে এত দূর পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারলেন, সেটাই এখন মূল প্রশ্ন। এ ঘটনায় নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে, মুখ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তাবলয় কি যথেষ্ট আঁটসাঁট, না কোথাও এখনো থেকে গেছে ফাঁকফোকর?
তদন্তকারীরা বলছেন, বন্দুকটি বৈধ লাইসেন্সপ্রাপ্ত কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দেবাঞ্জনের পরিবার দাবি করেছে, তাঁর কোনো অপরাধমূলক উদ্দেশ্য ছিল না। কিন্তু প্রশাসনিক মহলে এ ঘটনার প্রতিক্রিয়া গভীর। কারণ, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এটি প্রথম নয়, এর আগে ২০২৩ সালে এক যুবক একই এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্র, ধারালো অস্ত্রসহ ধরা পড়েছিলেন। আরও একবার এক ব্যক্তি বাড়ির পাঁচিল টপকে ঢোকার চেষ্টা করেছিলেন। প্রতিবারই নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে, তবু এ ধরনের পুনরাবৃত্তি প্রশাসনের গাফিলতি নিয়েই প্রশ্ন তুলছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যেকোনো ভিআইপি জোনে নিরাপত্তাবলয় শুধু প্রযুক্তিনির্ভর নয়, মানসিক প্রস্তুতিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। যদি মাঠপর্যায়ের সতর্কতা শিথিল হয়, তাহলে কোনো আধুনিক ব্যবস্থা দিয়েও শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে প্রায়শই ভিড়ের মধ্যে ঘোরাফেরা করেন, হঠাৎ জনগণের সঙ্গে কথা বলেন—এই মানবিক দিক তাঁর জনপ্রিয়তা বাড়ালেও নিরাপত্তার দিক থেকে তা অনেক সময় বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বলছে, পুলিশের একাংশ এ ঘটনার পর অভ্যন্তরীণ পুনর্মূল্যায়নের প্রস্তাব দিয়েছে। নিরাপত্তা রুটিনে আরও স্তর যুক্ত করা হতে পারে। এখন প্রশ্ন, নাগরিক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার ভারসাম্য কীভাবে বজায় থাকবে। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে এমন ঘটনার পর সাধারণ মানুষও প্রশ্ন তুলছেন—যদি রাজ্যের প্রথম নাগরিকই নিরাপদ না থাকেন, তবে সাধারণ নাগরিক কতটা নিরাপদ?
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে আবার প্রশ্ন উঠল। গতকাল বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালীঘাটের বাড়ির সামনে থেকে বন্দুকসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। আটক দেবাঞ্জন চট্টোপাধ্যায় (৫১) পেশায় একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক। জানা গেছে, তিনি নাকি কিছু নথি জমা দিতে এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে। কিন্তু গাড়ি তল্লাশির সময় পুলিশ তাঁর কাছ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে। এরপরই তাঁকে আটক করে কালীঘাট থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
কালীঘাট এলাকা কলকাতার অন্যতম উচ্চ নিরাপত্তার অঞ্চল। সেখানে প্রতিদিন অসংখ্য নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন থাকে এবং সিসিটিভি নজরদারি ও রুটিন চেকিং চলে। তবু একজন সাধারণ নাগরিক কীভাবে বন্দুক নিয়ে এত দূর পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারলেন, সেটাই এখন মূল প্রশ্ন। এ ঘটনায় নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে, মুখ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তাবলয় কি যথেষ্ট আঁটসাঁট, না কোথাও এখনো থেকে গেছে ফাঁকফোকর?
তদন্তকারীরা বলছেন, বন্দুকটি বৈধ লাইসেন্সপ্রাপ্ত কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দেবাঞ্জনের পরিবার দাবি করেছে, তাঁর কোনো অপরাধমূলক উদ্দেশ্য ছিল না। কিন্তু প্রশাসনিক মহলে এ ঘটনার প্রতিক্রিয়া গভীর। কারণ, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এটি প্রথম নয়, এর আগে ২০২৩ সালে এক যুবক একই এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্র, ধারালো অস্ত্রসহ ধরা পড়েছিলেন। আরও একবার এক ব্যক্তি বাড়ির পাঁচিল টপকে ঢোকার চেষ্টা করেছিলেন। প্রতিবারই নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে, তবু এ ধরনের পুনরাবৃত্তি প্রশাসনের গাফিলতি নিয়েই প্রশ্ন তুলছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যেকোনো ভিআইপি জোনে নিরাপত্তাবলয় শুধু প্রযুক্তিনির্ভর নয়, মানসিক প্রস্তুতিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। যদি মাঠপর্যায়ের সতর্কতা শিথিল হয়, তাহলে কোনো আধুনিক ব্যবস্থা দিয়েও শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে প্রায়শই ভিড়ের মধ্যে ঘোরাফেরা করেন, হঠাৎ জনগণের সঙ্গে কথা বলেন—এই মানবিক দিক তাঁর জনপ্রিয়তা বাড়ালেও নিরাপত্তার দিক থেকে তা অনেক সময় বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।
সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বলছে, পুলিশের একাংশ এ ঘটনার পর অভ্যন্তরীণ পুনর্মূল্যায়নের প্রস্তাব দিয়েছে। নিরাপত্তা রুটিনে আরও স্তর যুক্ত করা হতে পারে। এখন প্রশ্ন, নাগরিক স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার ভারসাম্য কীভাবে বজায় থাকবে। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে এমন ঘটনার পর সাধারণ মানুষও প্রশ্ন তুলছেন—যদি রাজ্যের প্রথম নাগরিকই নিরাপদ না থাকেন, তবে সাধারণ নাগরিক কতটা নিরাপদ?
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যের একটি সামরিক বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে বেশ কয়েকজন নিহত ও নিখোঁজ হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার (১০ অক্টোবর) এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। বড় বিস্ফোরণের পর ধারাবাহিকভাবে ছোট ছোট বিস্ফোরণের কারণে উদ্ধারকর্মীরা দীর্ঘ সময় ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেননি..
১ ঘণ্টা আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার জেতার স্বপ্ন আবারও অধরা রইল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। এ বছর নরওয়েজীয় নোবেল কমিটি শান্তি পুরস্কার দিয়েছে ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে। ফলে বারাক ওবামাকে ছাড়িয়ে যেতে ট্রাম্পের বহু বছরের আকাঙ্ক্ষা আবারও ব্যর্থ হলো।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের চারপাশজুড়ে থাকা সমুদ্রতলে তাপবর্ধক মিথেন গ্যাসের নিঃসরণ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এটি বিজ্ঞানীদের গভীর উদ্বেগে ফেলেছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, অঞ্চলটি উষ্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্রের তলদেশে নতুন নতুন ফাটল তৈরি হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের তালেবান সরকার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তাদের ‘সার্বভৌম ভূখণ্ড লঙ্ঘন’ করার অভিযোগ এনেছে। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ ঘটনাকে ‘সহিংস ও উসকানিমূলক’ বলে আখ্যা দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে