ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে কোনো ধরনের ‘বল প্রয়োগমূলক’ ঘটনা ঘটতে না দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে এই অঞ্চলের চার দেশের জোট কোয়াড। এ ছাড়া জোটবদ্ধ দেশগুলোর মধ্যকার সহযোগিতা আরও গভীর করার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়েছে। শনিবার অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে কোয়াডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে এই প্রত্যয় ব্যক্ত করেন জোটের নেতারা।
সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি ওঠে এসেছে।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর, অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরিস পেইন এবং জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োশিমাশা হায়াশি অংশ নেন। তাঁরা কোভিড-১৯, সাইবার হুমকি এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সহযোগিতা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
তবে এই সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতিকে বিশেষজ্ঞরা চীনের অর্থনৈতিক-সামরিক সম্প্রসারণে বিরুদ্ধে একটি মৃদু ধাক্কা বলে বিবেচনা করছেন।
এক যৌথ বিবৃতিতে এই চার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানবিক ত্রাণ-দুর্যোগে সহায়তা, আঞ্চলিক অবকাঠামো উন্নয়নে যৌথভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। একই সঙ্গে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব লঙ্ঘন করে উত্তর কোরিয়ার ‘অস্থিতিশীল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের’ নিন্দাও জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, অনানুষ্ঠানিক কোয়াড জোট তার আঞ্চলিক অংশীদারদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা আরও গভীর করতে, অনিয়ন্ত্রিত ও অবৈধ মাছ শিকারে বিরুদ্ধে কাজ করতে তাঁদের সক্ষমতা বাড়াতে বদ্ধপরিকর।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরিস পেইন বলেছেন, ‘ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জোটের সদস্যদেশগুলোর সমুদ্র সীমানা নিশ্চিতকরণ, সচেতনতা বৃদ্ধি, গভীর সমুদ্র থেকে সম্পদ আহরণের ক্ষমতা বৃদ্ধি, নৌ ও বিমান চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে এবং অবৈধভাবে মাছ শিকারের মতো চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য সামুদ্রিক সুরক্ষা সহায়তা বাড়াতে সম্মত হয়েছি আমরা।’
উল্লেখ্য, এমন এক সময়ে কোয়াডের এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হল যখন যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপের দেশ ইউক্রেনে রুশ হামলার আশঙ্কা করছে।
ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে কোনো ধরনের ‘বল প্রয়োগমূলক’ ঘটনা ঘটতে না দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে এই অঞ্চলের চার দেশের জোট কোয়াড। এ ছাড়া জোটবদ্ধ দেশগুলোর মধ্যকার সহযোগিতা আরও গভীর করার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়েছে। শনিবার অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে কোয়াডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে এই প্রত্যয় ব্যক্ত করেন জোটের নেতারা।
সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি ওঠে এসেছে।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর, অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরিস পেইন এবং জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োশিমাশা হায়াশি অংশ নেন। তাঁরা কোভিড-১৯, সাইবার হুমকি এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সহযোগিতা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
তবে এই সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতিকে বিশেষজ্ঞরা চীনের অর্থনৈতিক-সামরিক সম্প্রসারণে বিরুদ্ধে একটি মৃদু ধাক্কা বলে বিবেচনা করছেন।
এক যৌথ বিবৃতিতে এই চার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানবিক ত্রাণ-দুর্যোগে সহায়তা, আঞ্চলিক অবকাঠামো উন্নয়নে যৌথভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। একই সঙ্গে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব লঙ্ঘন করে উত্তর কোরিয়ার ‘অস্থিতিশীল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের’ নিন্দাও জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, অনানুষ্ঠানিক কোয়াড জোট তার আঞ্চলিক অংশীদারদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা আরও গভীর করতে, অনিয়ন্ত্রিত ও অবৈধ মাছ শিকারে বিরুদ্ধে কাজ করতে তাঁদের সক্ষমতা বাড়াতে বদ্ধপরিকর।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরিস পেইন বলেছেন, ‘ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জোটের সদস্যদেশগুলোর সমুদ্র সীমানা নিশ্চিতকরণ, সচেতনতা বৃদ্ধি, গভীর সমুদ্র থেকে সম্পদ আহরণের ক্ষমতা বৃদ্ধি, নৌ ও বিমান চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে এবং অবৈধভাবে মাছ শিকারের মতো চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য সামুদ্রিক সুরক্ষা সহায়তা বাড়াতে সম্মত হয়েছি আমরা।’
উল্লেখ্য, এমন এক সময়ে কোয়াডের এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হল যখন যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপের দেশ ইউক্রেনে রুশ হামলার আশঙ্কা করছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে