এই টাইফুনের কারণে ভিয়েতনাম সরকার ইতিমধ্যে ছয়টি বিমানবন্দর বন্ধ করে দিয়েছে এবং গিয়া লাই প্রদেশে ২ লাখ ৬০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়েছে। এটি চলতি বছরে ভিয়েতনামে আঘাত হানা ১৩তম টাইফুন এবং সবচেয়ে শক্তিশালীগুলোর একটি।

বছরের অন্যতম শক্তিশালী টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডবে ফিলিপাইন বিপর্যস্ত। এ পর্যন্ত দেশটিতে ৬৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। হাজার হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।

দক্ষিণ চীন সাগরে ক্রমাগত শক্তি সঞ্চয় করে ভিয়েতনাম ও চীনের উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় কাজিকি। ঝড়ের তাণ্ডব মোকাবিলায় দুই দেশে লাখ লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ফ্লাইট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও নৌযান চলাচল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা

জাপানের দক্ষিণাঞ্চলে শক্তিশালী টাইফুন ‘শানশান’ আঘাত হেনেছে। বাতাসের প্রবল ধাক্কায় ঘরের জানালা ও টাইলস উড়ে গেছে। এ ছাড়া মুষলধারে বৃষ্টির কারণে বন্যা ও ভূমিধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।