আফ্রিকার ভারত মহাসাগর উপকূলবর্তী দেশ কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখন পর্যন্ত অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন। কর বাড়ানোর বিতর্কিত আর্থিক বিল পাসের প্রতিবাদে কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিসহ সারা দেশে ব্যাপক সহিংস বিক্ষোভ করেন কয়েক হাজার মানুষ। আর সে সময়ই এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।
আজ শনিবার প্রকাশিত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে বিষয়টি জানা গেছে। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘কেনিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী ২৫ জুন (মঙ্গলবার) বিক্ষোভকারীদের ভিড়ের ওপর সরাসরি গুলি করে। এমনকি পালিয়ে যেতে উদ্যত হওয়া বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশ গুলি চালিয়েছিল।’
এ সময় নিহতের সংখ্যা উল্লেখ করে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের আফ্রিকা চ্যাপ্টারের পরিচালক ওতসিয়েনো নামওয়ায়া বলেছেন, ‘প্রতিবাদকারীরা পালানোর সময় ন্যায্যতা ছাড়াই সরাসরি ভিড়ের ওপর গুলি করা কেনিয়ার ও আন্তর্জাতিক আইনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।’
এর আগে গত মঙ্গলবার কর বাড়ানোর বিতর্কিত আর্থিক বিল পাসের প্রতিবাদে কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে ব্যাপক সহিংস বিক্ষোভ করেন কয়েক হাজার মানুষ। এরপর পার্লামেন্ট ভবনে আগুন দেন তাঁরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের চালানো গুলিতে সেদিন ১০ জন নিহত হন।
কয়েক দিন আগে দেশটির পার্লামেন্টে নতুন একটি আর্থিক বিল পাস করা হয়। জীবনযাত্রার ব্যয়-সংকটে জর্জরিত দেশটির মানুষ নতুন এই কর বৃদ্ধির আইন বাতিলের দাবিতে শুরু করে আন্দোলন। তাঁরা দেশটির প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটোর পদত্যাগের দাবি তুলেছেন। আইনটির প্রতিবাদে নাইরোবি ছাড়াও কেনিয়ার আরও কয়েকটি শহরে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়েছে।
কেনিয়ার ঋণের বোঝা হালকা করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ২৭০ কোটি ডলার আয়ের লক্ষ্যে নতুন আর্থিক বিল করতে চায় সরকার। দেশটির বার্ষিক রাজস্বের ৩৭ শতাংশই চলে যায় ঋণ শোধ করতে। রুটি, রান্নার তেল, গাড়ির মালিকানা এবং আর্থিক লেনদেনের ওপর প্রস্তাবিত নতুন কর বাতিলের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সরকার ইতিমধ্যে কিছু ছাড় দিয়েছে। কিন্তু প্রতিবাদকারীদের সন্তুষ্ট করার জন্য তা যথেষ্ট ছিল না। তারা চায়, পুরো বিলটিই বাতিল করা হোক।
আফ্রিকার ভারত মহাসাগর উপকূলবর্তী দেশ কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখন পর্যন্ত অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন। কর বাড়ানোর বিতর্কিত আর্থিক বিল পাসের প্রতিবাদে কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিসহ সারা দেশে ব্যাপক সহিংস বিক্ষোভ করেন কয়েক হাজার মানুষ। আর সে সময়ই এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।
আজ শনিবার প্রকাশিত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে বিষয়টি জানা গেছে। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘কেনিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী ২৫ জুন (মঙ্গলবার) বিক্ষোভকারীদের ভিড়ের ওপর সরাসরি গুলি করে। এমনকি পালিয়ে যেতে উদ্যত হওয়া বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশ গুলি চালিয়েছিল।’
এ সময় নিহতের সংখ্যা উল্লেখ করে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের আফ্রিকা চ্যাপ্টারের পরিচালক ওতসিয়েনো নামওয়ায়া বলেছেন, ‘প্রতিবাদকারীরা পালানোর সময় ন্যায্যতা ছাড়াই সরাসরি ভিড়ের ওপর গুলি করা কেনিয়ার ও আন্তর্জাতিক আইনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।’
এর আগে গত মঙ্গলবার কর বাড়ানোর বিতর্কিত আর্থিক বিল পাসের প্রতিবাদে কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে ব্যাপক সহিংস বিক্ষোভ করেন কয়েক হাজার মানুষ। এরপর পার্লামেন্ট ভবনে আগুন দেন তাঁরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের চালানো গুলিতে সেদিন ১০ জন নিহত হন।
কয়েক দিন আগে দেশটির পার্লামেন্টে নতুন একটি আর্থিক বিল পাস করা হয়। জীবনযাত্রার ব্যয়-সংকটে জর্জরিত দেশটির মানুষ নতুন এই কর বৃদ্ধির আইন বাতিলের দাবিতে শুরু করে আন্দোলন। তাঁরা দেশটির প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটোর পদত্যাগের দাবি তুলেছেন। আইনটির প্রতিবাদে নাইরোবি ছাড়াও কেনিয়ার আরও কয়েকটি শহরে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হয়েছে।
কেনিয়ার ঋণের বোঝা হালকা করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ২৭০ কোটি ডলার আয়ের লক্ষ্যে নতুন আর্থিক বিল করতে চায় সরকার। দেশটির বার্ষিক রাজস্বের ৩৭ শতাংশই চলে যায় ঋণ শোধ করতে। রুটি, রান্নার তেল, গাড়ির মালিকানা এবং আর্থিক লেনদেনের ওপর প্রস্তাবিত নতুন কর বাতিলের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সরকার ইতিমধ্যে কিছু ছাড় দিয়েছে। কিন্তু প্রতিবাদকারীদের সন্তুষ্ট করার জন্য তা যথেষ্ট ছিল না। তারা চায়, পুরো বিলটিই বাতিল করা হোক।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৩৭ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে