নওগাঁ প্রতিনিধি
রাবেয়া বিবি। জীবনের ৭০ বছর পার করেছেন। বয়সের ভারে ন্যুব্জ প্রায়। বার্ধক্যজনিত কারণে নানা রোগে-শোকে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন তিনি। লাঠি ভর দিয়েই তাঁকে হাঁটতে হয়। অনেক চেষ্টা করেছেন একটি বয়স্ক ভাতার কার্ড ও সরকারি ঘর পেতে। কিন্তু রাবেয়া বিবির ভাগ্যে জোটেনি কিছুই। এখন তিন বেলা খাবার জোটানোও তাঁর জন্য কষ্টকর হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, রাবেয়া বিবির বাড়ি নওগাঁ সদরের চন্ডিপুর ইউনিয়নের ঘনপাড়া গ্রামে। ওই গ্রামের প্রয়াত লোকমান হোসেনের স্ত্রী তিনি। স্বামী মারা গেছে অনেক আগেই। সংসার জীবনে তিন ছেলের মা রাবেয়া। তাঁরাও অভাবী। বর্তমানে অনেকটাই ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছেন রাবেয়া। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী তাঁর জন্মতারিখ ১৯৫২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, রাবেয়া বিবির বয়স আরও বেশি। রাবেয়ার দাবি, তাঁর বয়স ৮০ বছরের কাছাকাছি। এই বৃদ্ধ বয়সে তাঁর আক্ষেপ, এখনো তিনি পাননি বয়স্ক বা বিধরা ভাতার কার্ড, নেই থাকার মতো ঘর, পান না সরকারি কোনো সরকারি সহায়তা। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ও চেয়ারম্যানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করেছেন তিনি। এতেও তাঁর কোনো লাভ হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাবেয়া বিবি বর্তমানে ভিক্ষা করে দুবেলার অন্ন জোগাড় করেন। টিন দিয়ে ঘেরা একটি ঘরে থাকেন। বৃষ্টির এলে ভিজে যান। ঝড়-বাতাসে উড়ে যায় টিন। এভাবেই চলছে রাবেয়ার দিন-রাত।
রাবেয়া বিবি বলেন, তিনি কয়েকবার স্থানীয় ইউপি সদস্যের কাছে বয়স্ক ভাতার জন্য অনুরোধ করেছেন। সাবেক ইউপি সদস্যের কাছেও গিয়েছেন একাধিকবার। কেউ তাঁকে বয়স্ক কিংবা বিধবা ভাতার কার্ড দেননি। এত ঘুরেও সরকারি কোনো সহায়তা না পেয়ে শেষ বয়সে তিনি হতাশ। তিনি সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ভাতার কার্ড এবং একটি ঘরের দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আজিজুল ইসলাম বলেন, বৃদ্ধা রাবেয়ার একটি ঘর খুবই প্রয়োজন। সরকারি ঘরের জন্য তাঁর নাম তালিকায় রাখা হয়েছে। এ ছাড়া খোঁজ-খবর নিয়ে দ্রুত বয়স্ক ভাতার কার্ডের ব্যবস্থার করা হবে।
এ বিষয়ে চন্ডিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. খুরশিদ আলম রুবেল বলেন, রাবেয়ার বিষয়টি তাঁর জানা ছিল না। খোঁজ-খবর নিয়ে তাঁকে সব ধরনের সরকারি সহায়তা দেওয়া হবে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মির্জা ইমাম উদ্দিন বলেন, বৃদ্ধা রাবেয়ার বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে তাঁর বয়স্ক কিংবা বিধবা ভাতাসহ তার জমিতে একটি ঘর নির্মাণের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাবেয়া বিবি। জীবনের ৭০ বছর পার করেছেন। বয়সের ভারে ন্যুব্জ প্রায়। বার্ধক্যজনিত কারণে নানা রোগে-শোকে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন তিনি। লাঠি ভর দিয়েই তাঁকে হাঁটতে হয়। অনেক চেষ্টা করেছেন একটি বয়স্ক ভাতার কার্ড ও সরকারি ঘর পেতে। কিন্তু রাবেয়া বিবির ভাগ্যে জোটেনি কিছুই। এখন তিন বেলা খাবার জোটানোও তাঁর জন্য কষ্টকর হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, রাবেয়া বিবির বাড়ি নওগাঁ সদরের চন্ডিপুর ইউনিয়নের ঘনপাড়া গ্রামে। ওই গ্রামের প্রয়াত লোকমান হোসেনের স্ত্রী তিনি। স্বামী মারা গেছে অনেক আগেই। সংসার জীবনে তিন ছেলের মা রাবেয়া। তাঁরাও অভাবী। বর্তমানে অনেকটাই ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছেন রাবেয়া। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী তাঁর জন্মতারিখ ১৯৫২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, রাবেয়া বিবির বয়স আরও বেশি। রাবেয়ার দাবি, তাঁর বয়স ৮০ বছরের কাছাকাছি। এই বৃদ্ধ বয়সে তাঁর আক্ষেপ, এখনো তিনি পাননি বয়স্ক বা বিধরা ভাতার কার্ড, নেই থাকার মতো ঘর, পান না সরকারি কোনো সরকারি সহায়তা। স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ও চেয়ারম্যানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করেছেন তিনি। এতেও তাঁর কোনো লাভ হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাবেয়া বিবি বর্তমানে ভিক্ষা করে দুবেলার অন্ন জোগাড় করেন। টিন দিয়ে ঘেরা একটি ঘরে থাকেন। বৃষ্টির এলে ভিজে যান। ঝড়-বাতাসে উড়ে যায় টিন। এভাবেই চলছে রাবেয়ার দিন-রাত।
রাবেয়া বিবি বলেন, তিনি কয়েকবার স্থানীয় ইউপি সদস্যের কাছে বয়স্ক ভাতার জন্য অনুরোধ করেছেন। সাবেক ইউপি সদস্যের কাছেও গিয়েছেন একাধিকবার। কেউ তাঁকে বয়স্ক কিংবা বিধবা ভাতার কার্ড দেননি। এত ঘুরেও সরকারি কোনো সহায়তা না পেয়ে শেষ বয়সে তিনি হতাশ। তিনি সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ভাতার কার্ড এবং একটি ঘরের দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আজিজুল ইসলাম বলেন, বৃদ্ধা রাবেয়ার একটি ঘর খুবই প্রয়োজন। সরকারি ঘরের জন্য তাঁর নাম তালিকায় রাখা হয়েছে। এ ছাড়া খোঁজ-খবর নিয়ে দ্রুত বয়স্ক ভাতার কার্ডের ব্যবস্থার করা হবে।
এ বিষয়ে চন্ডিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. খুরশিদ আলম রুবেল বলেন, রাবেয়ার বিষয়টি তাঁর জানা ছিল না। খোঁজ-খবর নিয়ে তাঁকে সব ধরনের সরকারি সহায়তা দেওয়া হবে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মির্জা ইমাম উদ্দিন বলেন, বৃদ্ধা রাবেয়ার বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে তাঁর বয়স্ক কিংবা বিধবা ভাতাসহ তার জমিতে একটি ঘর নির্মাণের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪