গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি স্থানে জনসাধারণের পারাপারের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে পদচারী-সেতু। পথচারীরা যেন ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পার হতে না পারেন, সে জন্য সড়ক বিভাজকের ওপর তৈরি করা হয়েছে লোহার বেড়া। কিন্তু সেই বেড়া ভেঙে অনেকেই ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছে ব্যস্ততম মহাসড়ক। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এদিকে, সড়ক বিভাজকের বেড়া ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি জানা নেই সড়ক ও জনপদ (সওজ) বিভাগের।
গতকাল সরেজমিনে দেখা যায়, শ্রীপুর উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের নয়নপুর বাজার এলাকায় পদচারী-সেতুর নিচে নির্মিত লোহার বেড়া ভেঙে ফেলেছে পথচারীরা। একসঙ্গে দৌড়ে অনেক লোক এসে ভিড় করছে বেড়ার ফাঁকা স্থানে। ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছে মহাসড়ক।
বেড়ার ফাঁকা স্থান দিয়ে মহাসড়ক পারাপারের সময় কথা হয় তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিক লিপি আক্তারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ফুটওভারব্রিজ দিয়ে রাস্তা পার হতে অনেক সময় লাগে। তাই সময় বাঁচাতে ঝুঁকি মাথায় নিয়ে পার হচ্ছি।’ তিনি আরও জানান, অফিস থেকে লাঞ্চের সময় দেয় খুবই কম, তাই সময় বাঁচাতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা স্কুলশিক্ষক রহমত আলী বলেন, বেড়াগুলোর বিভিন্ন স্থানে ভেঙে ফেলা হয়েছে। প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পথচারীরা।
নয়নপুর বাজারের ব্যবসায়ী আলী হোসেন বলেন, স্থানীয় তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা একে একে লোহার তৈরি বেড়া ভেঙে ফেলেছেন। কারখানা ছুটি হওয়ার পরপরই এগুলো ঠেলে ঝুঁকি নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করে মহাসড়ক পার হন শত শত শ্রমিক। এতে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় রিদিশা পোশাক কারখানার শ্রমিক মো. সারফুল ইসলাম বলেন, ‘অফিস ছুটি হলে অল্প সময় হাতে থাকে। তাই সময় বাঁচাতে একটু ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। এটা ভাঙা না থাকলে তো ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে চলাচল করতাম। বেশির ভাগ শ্রমিক লোহার বেড়া ঠেলে যাতায়াত করে থাকেন।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে পথচারীদের আরও বেশি সচেতন হতে হবে। সময়ের চেয়ে যে জীবনের মূল্য অনেক বেশি, এ বিষয়ে সড়ক জনপদ বিভাগের সংশ্লিষ্টরা সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণসহ সভা সেমিনার করতে পারে। এ ছাড়া বেড়া ভাঙার অপরাধের জন্য সড়ক আইনে অভিযুক্ত করে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।’
সড়ক ও জনপদ (সওজ) বিভাগের গাজীপুর জেলা প্রকৌশলী খন্দকার শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। দ্রুত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের পাঠিয়ে লোহার বেড়া সংস্কার করে ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এটি কে বা কারা ভেঙেছে এ বিষয়ে জানতে পারলে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি স্থানে জনসাধারণের পারাপারের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে পদচারী-সেতু। পথচারীরা যেন ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পার হতে না পারেন, সে জন্য সড়ক বিভাজকের ওপর তৈরি করা হয়েছে লোহার বেড়া। কিন্তু সেই বেড়া ভেঙে অনেকেই ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছে ব্যস্ততম মহাসড়ক। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এদিকে, সড়ক বিভাজকের বেড়া ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি জানা নেই সড়ক ও জনপদ (সওজ) বিভাগের।
গতকাল সরেজমিনে দেখা যায়, শ্রীপুর উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের নয়নপুর বাজার এলাকায় পদচারী-সেতুর নিচে নির্মিত লোহার বেড়া ভেঙে ফেলেছে পথচারীরা। একসঙ্গে দৌড়ে অনেক লোক এসে ভিড় করছে বেড়ার ফাঁকা স্থানে। ঝুঁকি নিয়ে পার হচ্ছে মহাসড়ক।
বেড়ার ফাঁকা স্থান দিয়ে মহাসড়ক পারাপারের সময় কথা হয় তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিক লিপি আক্তারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ফুটওভারব্রিজ দিয়ে রাস্তা পার হতে অনেক সময় লাগে। তাই সময় বাঁচাতে ঝুঁকি মাথায় নিয়ে পার হচ্ছি।’ তিনি আরও জানান, অফিস থেকে লাঞ্চের সময় দেয় খুবই কম, তাই সময় বাঁচাতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা স্কুলশিক্ষক রহমত আলী বলেন, বেড়াগুলোর বিভিন্ন স্থানে ভেঙে ফেলা হয়েছে। প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে পথচারীরা।
নয়নপুর বাজারের ব্যবসায়ী আলী হোসেন বলেন, স্থানীয় তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা একে একে লোহার তৈরি বেড়া ভেঙে ফেলেছেন। কারখানা ছুটি হওয়ার পরপরই এগুলো ঠেলে ঝুঁকি নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করে মহাসড়ক পার হন শত শত শ্রমিক। এতে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় রিদিশা পোশাক কারখানার শ্রমিক মো. সারফুল ইসলাম বলেন, ‘অফিস ছুটি হলে অল্প সময় হাতে থাকে। তাই সময় বাঁচাতে একটু ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। এটা ভাঙা না থাকলে তো ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে চলাচল করতাম। বেশির ভাগ শ্রমিক লোহার বেড়া ঠেলে যাতায়াত করে থাকেন।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে পথচারীদের আরও বেশি সচেতন হতে হবে। সময়ের চেয়ে যে জীবনের মূল্য অনেক বেশি, এ বিষয়ে সড়ক জনপদ বিভাগের সংশ্লিষ্টরা সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণসহ সভা সেমিনার করতে পারে। এ ছাড়া বেড়া ভাঙার অপরাধের জন্য সড়ক আইনে অভিযুক্ত করে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।’
সড়ক ও জনপদ (সওজ) বিভাগের গাজীপুর জেলা প্রকৌশলী খন্দকার শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। দ্রুত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের পাঠিয়ে লোহার বেড়া সংস্কার করে ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এটি কে বা কারা ভেঙেছে এ বিষয়ে জানতে পারলে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪