চারঘাট প্রতিনিধি
চারঘাটে মোট আবাদি জমির পরিমাণ ৩১ হাজার ৫৯১ হেক্টর। প্রায় ৪১ হাজার কৃষক কৃষিকাজে যুক্ত। রোগ-বালাই ও পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করতে বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক প্রয়োগ করে থাকেন কৃষকেরা। কিন্তু নিরাপদ পদ্ধতিতে কীটনাশক ব্যবহার না করায় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছেন তাঁরা।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলছেন, নিরাপদ পদ্ধতি ছাড়া কীটনাশক ব্যবহার চরম বিপজ্জনক এবং এতে রয়েছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। তবে নিরাপদ ও সঠিক পদ্ধতিতে কীটনাশক প্রয়োগের ক্ষেত্রে কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কোনো প্রশিক্ষণ কিংবা প্রচার নেই।
উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের কৈ ডাঙা গ্রামের কৃষক আব্দুল কাদের বলেন, ‘দীর্ঘদিন থেকে অন্যের জমি বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করে আসছি। চলতি মৌসুমে জমির মালিকের কাছ থেকে চার বিঘা জমি বর্গা নিয়ে আবাদ করছি। চারা রোপণের পর এ সময়টা বিভিন্ন ধরনের রোগ-বালাই ও পোকার আক্রমণ হয়ে থাকে। রোগ-বালাই ও পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করতে জমিতে কীটনাশক (বিষ) প্রয়োগ করছি।’
নিরাপত্তা বা এ ব্যাপারে কতটুকু সচেতন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘কীটনাশক ছিটানোর সঠিক কোনো পদ্ধতি আমার জানা নেই বা কেউ পরামর্শও দেয়নি। কীটনাশক ছিটানোর সময় খুবই দুর্গন্ধ হয়। ছিটানোর পর প্রচণ্ড মাথা ঘোরে, মাঝে মধ্যে বিভিন্ন ধরনের অসুবিধাও দেখা দেয়। স্থানীয় পল্লি চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিয়ে থাকি।’
কীটনাশকের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. শহীদুল ইসলাম রবিন বলেন, ‘মুখে মাস্ক ও হাতে গ্লাভস ব্যবহার না করে কেউ কীটনাশক স্প্রে করলে তিনি বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন। এ ছাড়া মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরানো, বমি বমি ভাব, চর্মরোগ, চোখ ও শরীরে অ্যালার্জি, শ্বাসকষ্ট এমনকি ফুসফুসে বড় ধরনের রোগও হতে পারে।’
ডা. শহীদুল ইসলাম রবিন আরও বলেন, ‘কীটনাশক ব্যবহারের কারণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রোগী মাঝে মধ্যেই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসেন। বিষয়টি নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো দরকার।’
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন উঠান বৈঠকে আমি নিজেই কৃষকদের কীটনাশক ব্যবহারে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিই। কারণ কীটনাশক শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তবে সরকারিভাবে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা নেই। কৃষকেরা নিজে থেকে সতর্ক না হলে কীটনাশকের অপব্যবহার রোধ সম্ভব না।’
চারঘাটে মোট আবাদি জমির পরিমাণ ৩১ হাজার ৫৯১ হেক্টর। প্রায় ৪১ হাজার কৃষক কৃষিকাজে যুক্ত। রোগ-বালাই ও পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করতে বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক প্রয়োগ করে থাকেন কৃষকেরা। কিন্তু নিরাপদ পদ্ধতিতে কীটনাশক ব্যবহার না করায় স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছেন তাঁরা।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলছেন, নিরাপদ পদ্ধতি ছাড়া কীটনাশক ব্যবহার চরম বিপজ্জনক এবং এতে রয়েছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। তবে নিরাপদ ও সঠিক পদ্ধতিতে কীটনাশক প্রয়োগের ক্ষেত্রে কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কোনো প্রশিক্ষণ কিংবা প্রচার নেই।
উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের কৈ ডাঙা গ্রামের কৃষক আব্দুল কাদের বলেন, ‘দীর্ঘদিন থেকে অন্যের জমি বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করে আসছি। চলতি মৌসুমে জমির মালিকের কাছ থেকে চার বিঘা জমি বর্গা নিয়ে আবাদ করছি। চারা রোপণের পর এ সময়টা বিভিন্ন ধরনের রোগ-বালাই ও পোকার আক্রমণ হয়ে থাকে। রোগ-বালাই ও পোকার আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষা করতে জমিতে কীটনাশক (বিষ) প্রয়োগ করছি।’
নিরাপত্তা বা এ ব্যাপারে কতটুকু সচেতন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘কীটনাশক ছিটানোর সঠিক কোনো পদ্ধতি আমার জানা নেই বা কেউ পরামর্শও দেয়নি। কীটনাশক ছিটানোর সময় খুবই দুর্গন্ধ হয়। ছিটানোর পর প্রচণ্ড মাথা ঘোরে, মাঝে মধ্যে বিভিন্ন ধরনের অসুবিধাও দেখা দেয়। স্থানীয় পল্লি চিকিৎসকের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিয়ে থাকি।’
কীটনাশকের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. শহীদুল ইসলাম রবিন বলেন, ‘মুখে মাস্ক ও হাতে গ্লাভস ব্যবহার না করে কেউ কীটনাশক স্প্রে করলে তিনি বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন। এ ছাড়া মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরানো, বমি বমি ভাব, চর্মরোগ, চোখ ও শরীরে অ্যালার্জি, শ্বাসকষ্ট এমনকি ফুসফুসে বড় ধরনের রোগও হতে পারে।’
ডা. শহীদুল ইসলাম রবিন আরও বলেন, ‘কীটনাশক ব্যবহারের কারণে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রোগী মাঝে মধ্যেই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসেন। বিষয়টি নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো দরকার।’
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন উঠান বৈঠকে আমি নিজেই কৃষকদের কীটনাশক ব্যবহারে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিই। কারণ কীটনাশক শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তবে সরকারিভাবে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা নেই। কৃষকেরা নিজে থেকে সতর্ক না হলে কীটনাশকের অপব্যবহার রোধ সম্ভব না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪