নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব বিজনেসের জন্য সরকারি তিতুমীর কলেজ; স্কুল অব ল অ্যান্ড জাস্টিসের জন্য কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সরকারি শহীদ সোহওয়ার্দী কলেজ ক্যাম্পাস।
আজ সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. মজিবর রহমান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ, সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান ও সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসক ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, নতুন এ বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনকার মতো একেকটি কলেজে সব বিষয় পড়াশোনা হবে না। এক বা একাধিক কলেজে স্কুলভিত্তিক ক্লাস হবে। সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। নতুন ধরনের এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪০ শতাংশ ক্লাস হবে অনলাইনে আর ৬০ শতাংশ ক্লাস হবে সশরীরে। তবে সব ধরনের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সশরীরে।
আরও জানানো হয়, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ে সব শিক্ষার্থী প্রথম চারটি সেমিস্টার নন–মেজর কোর্সে অধ্যয়ন করবেন। পরবর্তী চারটি সেমিস্টার ডিসিপ্লিন অনুযায়ী মেজর কোর্সে অধ্যয়ন করবেন। তবে পঞ্চম সেমিস্টারে শর্তপূরণ সাপেক্ষে শিক্ষার্থী ইচ্ছা অনুযায়ী ডিসিপ্লিন পরিবর্তন করতে পারবেন। কিন্তু ক্যাম্পাস পরিবর্তন করতে পারবেন না। সবার জন্য সুবিধাজনক স্থানে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাস নির্ধারণ করা হবে।
যেসব কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণি রয়েছে তা আপাতত বহাল থাকবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। বলা হয়, কলেজগুলোর বিদ্যমান উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণি অক্ষুণ্ন থাকবে। শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারাও কলেজগুলোতে থাকবেন। তবে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের জন্য শিক্ষক ঠিক করা হবে। এ বছরের মধ্যেই নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অধ্যাদেশ জারি হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে আশা প্রকাশ করা হয়। তবে এবারের ভর্তি কার্যক্রম বিদ্যমান নিয়মেই হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
ঢাকার এই কলেজগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ছিল। ২০১৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি কলেজগুলোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। কিন্তু এর পর থেকে যথাসময়ে পরীক্ষা নেওয়া ও ফল প্রকাশসহ বিভিন্ন দাবিতে একের পর এক আন্দোলন করে আসছেন এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা। গত জানুয়ারিতে এই সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আলাদা করার ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে এই সাত কলেজের জন্য নতুন বিশ্ববিদ্যালয় করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব বিজনেসের জন্য সরকারি তিতুমীর কলেজ; স্কুল অব ল অ্যান্ড জাস্টিসের জন্য কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সরকারি শহীদ সোহওয়ার্দী কলেজ ক্যাম্পাস।
আজ সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. মজিবর রহমান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ, সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান ও সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসক ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, নতুন এ বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনকার মতো একেকটি কলেজে সব বিষয় পড়াশোনা হবে না। এক বা একাধিক কলেজে স্কুলভিত্তিক ক্লাস হবে। সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। নতুন ধরনের এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪০ শতাংশ ক্লাস হবে অনলাইনে আর ৬০ শতাংশ ক্লাস হবে সশরীরে। তবে সব ধরনের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সশরীরে।
আরও জানানো হয়, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ে সব শিক্ষার্থী প্রথম চারটি সেমিস্টার নন–মেজর কোর্সে অধ্যয়ন করবেন। পরবর্তী চারটি সেমিস্টার ডিসিপ্লিন অনুযায়ী মেজর কোর্সে অধ্যয়ন করবেন। তবে পঞ্চম সেমিস্টারে শর্তপূরণ সাপেক্ষে শিক্ষার্থী ইচ্ছা অনুযায়ী ডিসিপ্লিন পরিবর্তন করতে পারবেন। কিন্তু ক্যাম্পাস পরিবর্তন করতে পারবেন না। সবার জন্য সুবিধাজনক স্থানে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাস নির্ধারণ করা হবে।
যেসব কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণি রয়েছে তা আপাতত বহাল থাকবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। বলা হয়, কলেজগুলোর বিদ্যমান উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণি অক্ষুণ্ন থাকবে। শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারাও কলেজগুলোতে থাকবেন। তবে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের জন্য শিক্ষক ঠিক করা হবে। এ বছরের মধ্যেই নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অধ্যাদেশ জারি হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে আশা প্রকাশ করা হয়। তবে এবারের ভর্তি কার্যক্রম বিদ্যমান নিয়মেই হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
ঢাকার এই কলেজগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ছিল। ২০১৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি কলেজগুলোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। কিন্তু এর পর থেকে যথাসময়ে পরীক্ষা নেওয়া ও ফল প্রকাশসহ বিভিন্ন দাবিতে একের পর এক আন্দোলন করে আসছেন এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা। গত জানুয়ারিতে এই সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আলাদা করার ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে এই সাত কলেজের জন্য নতুন বিশ্ববিদ্যালয় করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব বিজনেসের জন্য সরকারি তিতুমীর কলেজ; স্কুল অব ল অ্যান্ড জাস্টিসের জন্য কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সরকারি শহীদ সোহওয়ার্দী কলেজ ক্যাম্পাস।
আজ সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. মজিবর রহমান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ, সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান ও সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসক ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, নতুন এ বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনকার মতো একেকটি কলেজে সব বিষয় পড়াশোনা হবে না। এক বা একাধিক কলেজে স্কুলভিত্তিক ক্লাস হবে। সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। নতুন ধরনের এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪০ শতাংশ ক্লাস হবে অনলাইনে আর ৬০ শতাংশ ক্লাস হবে সশরীরে। তবে সব ধরনের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সশরীরে।
আরও জানানো হয়, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ে সব শিক্ষার্থী প্রথম চারটি সেমিস্টার নন–মেজর কোর্সে অধ্যয়ন করবেন। পরবর্তী চারটি সেমিস্টার ডিসিপ্লিন অনুযায়ী মেজর কোর্সে অধ্যয়ন করবেন। তবে পঞ্চম সেমিস্টারে শর্তপূরণ সাপেক্ষে শিক্ষার্থী ইচ্ছা অনুযায়ী ডিসিপ্লিন পরিবর্তন করতে পারবেন। কিন্তু ক্যাম্পাস পরিবর্তন করতে পারবেন না। সবার জন্য সুবিধাজনক স্থানে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাস নির্ধারণ করা হবে।
যেসব কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণি রয়েছে তা আপাতত বহাল থাকবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। বলা হয়, কলেজগুলোর বিদ্যমান উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণি অক্ষুণ্ন থাকবে। শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারাও কলেজগুলোতে থাকবেন। তবে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের জন্য শিক্ষক ঠিক করা হবে। এ বছরের মধ্যেই নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অধ্যাদেশ জারি হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে আশা প্রকাশ করা হয়। তবে এবারের ভর্তি কার্যক্রম বিদ্যমান নিয়মেই হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
ঢাকার এই কলেজগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ছিল। ২০১৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি কলেজগুলোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। কিন্তু এর পর থেকে যথাসময়ে পরীক্ষা নেওয়া ও ফল প্রকাশসহ বিভিন্ন দাবিতে একের পর এক আন্দোলন করে আসছেন এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা। গত জানুয়ারিতে এই সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আলাদা করার ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে এই সাত কলেজের জন্য নতুন বিশ্ববিদ্যালয় করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব বিজনেসের জন্য সরকারি তিতুমীর কলেজ; স্কুল অব ল অ্যান্ড জাস্টিসের জন্য কবি নজরুল সরকারি কলেজ ও সরকারি শহীদ সোহওয়ার্দী কলেজ ক্যাম্পাস।
আজ সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. মজিবর রহমান, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ, সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান ও সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসক ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, নতুন এ বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনকার মতো একেকটি কলেজে সব বিষয় পড়াশোনা হবে না। এক বা একাধিক কলেজে স্কুলভিত্তিক ক্লাস হবে। সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। নতুন ধরনের এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪০ শতাংশ ক্লাস হবে অনলাইনে আর ৬০ শতাংশ ক্লাস হবে সশরীরে। তবে সব ধরনের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে সশরীরে।
আরও জানানো হয়, প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ে সব শিক্ষার্থী প্রথম চারটি সেমিস্টার নন–মেজর কোর্সে অধ্যয়ন করবেন। পরবর্তী চারটি সেমিস্টার ডিসিপ্লিন অনুযায়ী মেজর কোর্সে অধ্যয়ন করবেন। তবে পঞ্চম সেমিস্টারে শর্তপূরণ সাপেক্ষে শিক্ষার্থী ইচ্ছা অনুযায়ী ডিসিপ্লিন পরিবর্তন করতে পারবেন। কিন্তু ক্যাম্পাস পরিবর্তন করতে পারবেন না। সবার জন্য সুবিধাজনক স্থানে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাস নির্ধারণ করা হবে।
যেসব কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণি রয়েছে তা আপাতত বহাল থাকবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। বলা হয়, কলেজগুলোর বিদ্যমান উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণি অক্ষুণ্ন থাকবে। শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারাও কলেজগুলোতে থাকবেন। তবে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মে বিশ্ববিদ্যালয় স্তরের জন্য শিক্ষক ঠিক করা হবে। এ বছরের মধ্যেই নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অধ্যাদেশ জারি হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে আশা প্রকাশ করা হয়। তবে এবারের ভর্তি কার্যক্রম বিদ্যমান নিয়মেই হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
ঢাকার এই কলেজগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ছিল। ২০১৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি কলেজগুলোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। কিন্তু এর পর থেকে যথাসময়ে পরীক্ষা নেওয়া ও ফল প্রকাশসহ বিভিন্ন দাবিতে একের পর এক আন্দোলন করে আসছেন এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা। গত জানুয়ারিতে এই সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আলাদা করার ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে এই সাত কলেজের জন্য নতুন বিশ্ববিদ্যালয় করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১১ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১১ ঘণ্টা আগেইংরেজি ভাষায় প্রিপজিশনের সঠিক ব্যবহার প্রাঞ্জল ও সঠিক বাক্য রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিভিন্ন noun, adjective বা participle-এর পরে কোন preposition বসবে, তা সব সময় সহজে মনে রাখা যায় না। এই পর্বে আমরা দেখব, কোন ধরনের শব্দের সঙ্গে কোন preposition সাধারণত ব্যবহার হয়।
১২ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে। এই বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
বোস্টন ইউনিভার্সিটি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের বোস্টন শহরে অবস্থিত একটি বিশ্বখ্যাত বেসরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি একাডেমিক উৎকর্ষ, গবেষণায় উদ্ভাবন এবং বৈচিত্র্যময় শিক্ষার পরিবেশের জন্য সুপরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি বোস্টনের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত হওয়ায় শিক্ষার্থীরা শহরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, প্রযুক্তি ও শিল্পজগতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পান।
সুযোগ-সুবিধা
■ সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ: এই বৃত্তির আওতায় বোস্টন ইউনিভার্সিটির স্নাতক পর্যায়ের পুরো টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে।
■ বাধ্যতামূলক ফি অন্তর্ভুক্ত: শিক্ষার্থীদের সব প্রয়োজনীয় ও বাধ্যতামূলক ফিও এই বৃত্তির আওতায় অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
■ আন্তর্জাতিক শিক্ষার পরিবেশ: এই বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মেধাবী ও বৈচিত্র্যময় ছাত্রসমাজের অংশ হয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।
আবেদনের যোগ্যতা
বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের জন্য বিবেচিত হতে হলে শিক্ষার্থীদের কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। এগুলো হলো: প্রার্থীকে অবশ্যই বোস্টন ইউনিভার্সিটির স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তি আবেদনের সঙ্গে বৃত্তির আবেদন জমা দিতে হবে। বুদ্ধিবৃত্তিক কৌতূহল এবং একাডেমিক উৎকর্ষের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রদর্শন করতে হবে। নেতৃত্বের গুণ, সৃজনশীলতা এবং সমাজসেবায় অংশগ্রহণের প্রমাণ থাকতে হবে।
বৃত্তির মেয়াদ
বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপ নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে সর্বোচ্চ চার বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
অনলাইন আবেদন ফরম, শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, ডিগ্রি সনদ, ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণপত্র, পাসপোর্ট, জন্মসনদ এবং হালনাগাদ জীবনবৃত্তান্ত।
অধ্যয়নের ক্ষেত্র
নৃতত্ত্ব, প্রত্নতত্ত্ব, এশীয় অধ্যয়ন, আমেরিকান বিষয়ক অধ্যয়ন, জ্যোতির্বিজ্ঞান, বায়োকেমিস্ট্রি ও অণুজীবসমূহের জীববিজ্ঞান, রসায়ন, চীনা ভাষা ও সাহিত্য, সিনেমা ও মিডিয়া অধ্যয়ন, প্রাচীন অধ্যয়ন, কম্পিউটার বিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান, অর্থনীতি, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, ইতিহাস, শিল্প ও স্থাপত্য ইতিহাস, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সামুদ্রিক বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রাজনৈতিক বিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে। এই বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
বোস্টন ইউনিভার্সিটি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের বোস্টন শহরে অবস্থিত একটি বিশ্বখ্যাত বেসরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি একাডেমিক উৎকর্ষ, গবেষণায় উদ্ভাবন এবং বৈচিত্র্যময় শিক্ষার পরিবেশের জন্য সুপরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি বোস্টনের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত হওয়ায় শিক্ষার্থীরা শহরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, প্রযুক্তি ও শিল্পজগতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পান।
সুযোগ-সুবিধা
■ সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ: এই বৃত্তির আওতায় বোস্টন ইউনিভার্সিটির স্নাতক পর্যায়ের পুরো টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে।
■ বাধ্যতামূলক ফি অন্তর্ভুক্ত: শিক্ষার্থীদের সব প্রয়োজনীয় ও বাধ্যতামূলক ফিও এই বৃত্তির আওতায় অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
■ আন্তর্জাতিক শিক্ষার পরিবেশ: এই বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মেধাবী ও বৈচিত্র্যময় ছাত্রসমাজের অংশ হয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।
আবেদনের যোগ্যতা
বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের জন্য বিবেচিত হতে হলে শিক্ষার্থীদের কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। এগুলো হলো: প্রার্থীকে অবশ্যই বোস্টন ইউনিভার্সিটির স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তি আবেদনের সঙ্গে বৃত্তির আবেদন জমা দিতে হবে। বুদ্ধিবৃত্তিক কৌতূহল এবং একাডেমিক উৎকর্ষের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রদর্শন করতে হবে। নেতৃত্বের গুণ, সৃজনশীলতা এবং সমাজসেবায় অংশগ্রহণের প্রমাণ থাকতে হবে।
বৃত্তির মেয়াদ
বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপ নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে সর্বোচ্চ চার বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
অনলাইন আবেদন ফরম, শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, ডিগ্রি সনদ, ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণপত্র, পাসপোর্ট, জন্মসনদ এবং হালনাগাদ জীবনবৃত্তান্ত।
অধ্যয়নের ক্ষেত্র
নৃতত্ত্ব, প্রত্নতত্ত্ব, এশীয় অধ্যয়ন, আমেরিকান বিষয়ক অধ্যয়ন, জ্যোতির্বিজ্ঞান, বায়োকেমিস্ট্রি ও অণুজীবসমূহের জীববিজ্ঞান, রসায়ন, চীনা ভাষা ও সাহিত্য, সিনেমা ও মিডিয়া অধ্যয়ন, প্রাচীন অধ্যয়ন, কম্পিউটার বিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান, অর্থনীতি, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, ইতিহাস, শিল্প ও স্থাপত্য ইতিহাস, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সামুদ্রিক বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রাজনৈতিক বিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব
০৪ আগস্ট ২০২৫বিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১১ ঘণ্টা আগেইংরেজি ভাষায় প্রিপজিশনের সঠিক ব্যবহার প্রাঞ্জল ও সঠিক বাক্য রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিভিন্ন noun, adjective বা participle-এর পরে কোন preposition বসবে, তা সব সময় সহজে মনে রাখা যায় না। এই পর্বে আমরা দেখব, কোন ধরনের শব্দের সঙ্গে কোন preposition সাধারণত ব্যবহার হয়।
১২ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১ দিন আগেদেশের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোর একটি বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বা বিজেএস পরীক্ষা। একজন সফল বিচারক হওয়ার স্বপ্নে হাজারো আইন শিক্ষার্থী দিনরাত পরিশ্রম করেন এই পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য। লিখিত ও মৌখিক উভয় পর্যায়ে গভীর প্রস্তুতির জন্য যেসব বিষয় অপরিহার্য, তার মধ্যে অপরাধবিজ্ঞান উল্লেখযোগ্য। ফৌজদারি দণ্ডবিধি, সাক্ষ্য আইন এবং ফৌজদারি কার্যবিধি—এই তিনটি আইনের সমন্বয়ে গঠিত অংশটি প্রিলিমিনারি থেকে ভাইভা পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
রাখে। সম্প্রতি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সুপারিশপ্রাপ্ত আশরিফা আকন্দ ঐশী তাঁর নিজস্ব প্রস্তুতির অভিজ্ঞতা ও টিপস শেয়ার করেছেন। লিখেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
শাহ বিলিয়া জুলফিকার
বিষয় নিয়ে আলোচনা
বিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে ২০ এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ২০ নম্বরের প্রশ্ন আসে। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী যদি এই অংশ একবার ভালোভাবে প্রস্তুতি নেন, তাহলে তাঁর বার কাউন্সিল পরীক্ষায় প্রায় ৫৫ নম্বর এবং বিজেএস পরীক্ষায় ১০ নম্বরের প্রস্তুতি হয়ে যায়।
সহায়ক বই
অপরাধবিজ্ঞান অংশে ভালো করার জন্য মূল আইন (বেয়ার অ্যাক্ট) ভালোভাবে পড়া উচিত। এ জন্য বাজারের সহায়ক বই ও মডেল টেস্ট বই পড়া যেতে পারে। প্রতিদিন নিজে নিজের পরীক্ষা নিলে খুব উপকার হয়। লিখিত পরীক্ষায় বিস্তারিত ধারণা নিতে এবং ভালো নম্বর তোলার জন্য ড. এল কবিরের লেকচারস অন পেনাল কোড উইথ লিডিং কেস, মুহাম্মদ নজরুল ইসলামের রিফ্লেকশনস অন দ্য ল অব এভিডেন্স এবং আব্দুল হালিমের টেস্কটবুক অন দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর এবং জহিরুল হকের ল অ্যান্ড প্র্যাকটিস অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর বইগুলো সহায়ক হতে পারে।
ভালো করার টিপস
■ পুরো সিলেবাসের কাঠামো বুঝে নিন।
■ গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলো দাগিয়ে পড়ুন।
■ প্রতিদিনের পড়ার মধ্যে অপরাধবিজ্ঞানের অংশ রাখুন।
■ প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সেকশনের সঙ্গে উদাহরণ পড়ুন।
■ সংক্ষিপ্ত নোট তৈরি করুন। একেক অধ্যায়ের মূল পয়েন্ট ৫ লাইনে ৬ লাইনে লিখে রাখুন।
■ পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করুন।
■ লিখিত উত্তর লেখার সময় সমস্যামূলক প্রশ্নে Issue, relevant law and section, application, conclusion এভাবে IRAC form-এ লিখুন।
■ লেখায় সাব হেডিং দিন এবং মূল টার্মগুলো আন্ডারলাইন করুন।
সংশোধনী
সাক্ষ্য আইন এবং ফৌজদারি আইনে গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলোতে অনেক বড় পরিবর্তন এসেছে। তাই এগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ধরনের ধারাগুলো থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি। পাশাপাশি আগের আইনের সঙ্গে তুলনামূলক সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য করতে হবে এবং স্পষ্টভাবে ধারণা রাখতে হবে।
রিভিশনের কৌশল
ভালো করার সবচেয়ে বড় মন্ত্র হলো নিয়মিত রিভিশন। পড়ার কোনো ঘাটতি থাকলে সঠিক রিভিশন তা পূরণে সাহায্য করে। পেনাল কোড, সাক্ষ্য আইন ও সিআরপিসি প্রতিদিনের রুটিনে রাখুন। প্রতিবার টেস্ট দেওয়ার পর ভুলগুলো চিহ্নিত করে নতুন করে শিখুন।
ঐশীর বিশেষ পরামর্শ
বিজেএস পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হওয়া মানে শুধু চাকরি পাওয়া নয়, বরং মানুষের কাছে ন্যায়বিচার পৌঁছে দেওয়ার মহৎ দায়িত্ব গ্রহণ করা। একজন বিচারক হিসেবে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখানো, আল্লাহর ন্যায়ের বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। তাই এটি গৌরবের পাশাপাশি বিশাল দায়িত্বও বটে। তাই জজ হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রয়োজন নিরলস অধ্যবসায়, সঠিক পরিকল্পনা এবং ধারাবাহিক পরিশ্রম।
বিষয় নিয়ে আলোচনা
বিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে ২০ এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ২০ নম্বরের প্রশ্ন আসে। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী যদি এই অংশ একবার ভালোভাবে প্রস্তুতি নেন, তাহলে তাঁর বার কাউন্সিল পরীক্ষায় প্রায় ৫৫ নম্বর এবং বিজেএস পরীক্ষায় ১০ নম্বরের প্রস্তুতি হয়ে যায়।
সহায়ক বই
অপরাধবিজ্ঞান অংশে ভালো করার জন্য মূল আইন (বেয়ার অ্যাক্ট) ভালোভাবে পড়া উচিত। এ জন্য বাজারের সহায়ক বই ও মডেল টেস্ট বই পড়া যেতে পারে। প্রতিদিন নিজে নিজের পরীক্ষা নিলে খুব উপকার হয়। লিখিত পরীক্ষায় বিস্তারিত ধারণা নিতে এবং ভালো নম্বর তোলার জন্য ড. এল কবিরের লেকচারস অন পেনাল কোড উইথ লিডিং কেস, মুহাম্মদ নজরুল ইসলামের রিফ্লেকশনস অন দ্য ল অব এভিডেন্স এবং আব্দুল হালিমের টেস্কটবুক অন দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর এবং জহিরুল হকের ল অ্যান্ড প্র্যাকটিস অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর বইগুলো সহায়ক হতে পারে।
ভালো করার টিপস
■ পুরো সিলেবাসের কাঠামো বুঝে নিন।
■ গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলো দাগিয়ে পড়ুন।
■ প্রতিদিনের পড়ার মধ্যে অপরাধবিজ্ঞানের অংশ রাখুন।
■ প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সেকশনের সঙ্গে উদাহরণ পড়ুন।
■ সংক্ষিপ্ত নোট তৈরি করুন। একেক অধ্যায়ের মূল পয়েন্ট ৫ লাইনে ৬ লাইনে লিখে রাখুন।
■ পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করুন।
■ লিখিত উত্তর লেখার সময় সমস্যামূলক প্রশ্নে Issue, relevant law and section, application, conclusion এভাবে IRAC form-এ লিখুন।
■ লেখায় সাব হেডিং দিন এবং মূল টার্মগুলো আন্ডারলাইন করুন।
সংশোধনী
সাক্ষ্য আইন এবং ফৌজদারি আইনে গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলোতে অনেক বড় পরিবর্তন এসেছে। তাই এগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ধরনের ধারাগুলো থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি। পাশাপাশি আগের আইনের সঙ্গে তুলনামূলক সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য করতে হবে এবং স্পষ্টভাবে ধারণা রাখতে হবে।
রিভিশনের কৌশল
ভালো করার সবচেয়ে বড় মন্ত্র হলো নিয়মিত রিভিশন। পড়ার কোনো ঘাটতি থাকলে সঠিক রিভিশন তা পূরণে সাহায্য করে। পেনাল কোড, সাক্ষ্য আইন ও সিআরপিসি প্রতিদিনের রুটিনে রাখুন। প্রতিবার টেস্ট দেওয়ার পর ভুলগুলো চিহ্নিত করে নতুন করে শিখুন।
ঐশীর বিশেষ পরামর্শ
বিজেএস পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হওয়া মানে শুধু চাকরি পাওয়া নয়, বরং মানুষের কাছে ন্যায়বিচার পৌঁছে দেওয়ার মহৎ দায়িত্ব গ্রহণ করা। একজন বিচারক হিসেবে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখানো, আল্লাহর ন্যায়ের বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। তাই এটি গৌরবের পাশাপাশি বিশাল দায়িত্বও বটে। তাই জজ হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রয়োজন নিরলস অধ্যবসায়, সঠিক পরিকল্পনা এবং ধারাবাহিক পরিশ্রম।
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব
০৪ আগস্ট ২০২৫মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১১ ঘণ্টা আগেইংরেজি ভাষায় প্রিপজিশনের সঠিক ব্যবহার প্রাঞ্জল ও সঠিক বাক্য রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিভিন্ন noun, adjective বা participle-এর পরে কোন preposition বসবে, তা সব সময় সহজে মনে রাখা যায় না। এই পর্বে আমরা দেখব, কোন ধরনের শব্দের সঙ্গে কোন preposition সাধারণত ব্যবহার হয়।
১২ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক
ইংরেজি ভাষায় প্রিপজিশনের সঠিক ব্যবহার প্রাঞ্জল ও সঠিক বাক্য রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিভিন্ন noun, adjective বা participle-এর পরে কোন preposition বসবে, তা সব সময় সহজে মনে রাখা যায় না। এই পর্বে আমরা দেখব, কোন ধরনের শব্দের সঙ্গে কোন preposition সাধারণত ব্যবহার হয়।
১১. যে verbs-এর পরে to বসে
ইংরেজি ভাষায় অনেক ক্রিয়ার (verbs) পরে সাধারণত to ব্যবহৃত হয়, যা কোনো উদ্দেশ্য, দিকনির্দেশ বা সম্পর্ক নির্দেশ করে। উদাহরণস্বরূপ: accede to (সম্মত হওয়া বা দায়িত্ব গ্রহণ করা), adapt to (অভ্যস্ত হওয়া বা মানিয়ে নেওয়া), adhere to (অনুসরণ করা বা আঁকড়ে ধরা), allot to (বণ্টন করা), allude to (ইঙ্গিত করা), apologize to (ক্ষমা চাওয়া), appoint to (নিয়োগ করা), ascribe to (যার কারণে বা যার কাছে নির্দিষ্ট করা), aspire to (উদ্দেশ্যপ্রাপ্ত হওয়ার আকাঙ্ক্ষা), assent to (সম্মত হওয়া), attain to (অর্জন করা), attend to (মনোযোগ দেওয়া), attribute to (উদ্ধৃত করা বা কোনো কিছুর সঙ্গে যুক্ত করা), belong to (সত্তাধীন বা অধীন), conduce to (সহায়ক হওয়া), conform to (অনুসরণ করা), consent to (সম্মতি দেওয়া), contribute to (অবদান রাখা), lead to (নেতৃত্ব দেওয়া বা কোনো ফলাফলের দিকে নিয়ে যাওয়া), listen to (শোনা), object to (বিরোধ করা), occur to (মনে আসা), prefer to (পছন্দ করা), pretend to (অভিনয় করা বা ভান করা), refer to (উল্লেখ করা), revert to (ফিরে যাওয়া), stoop to (নেমে যাওয়া বা পতন), succumb to (পরাজিত হওয়া), surrender to (সমর্পণ করা), testify to (প্রমাণ দেওয়া), yield to (সমর্পণ করা)।
এ ধরনের ব্যবহার দেখায় যে to preposition ক্রিয়াকে নির্দিষ্ট দিক, উদ্দেশ্য বা সম্পর্কের সঙ্গে যুক্ত করে, যা বাক্যকে করে স্পষ্ট, প্রাঞ্জল ও অর্থবহ।
১২. যে verbs-এর পরে from বসে
কিছু ক্রিয়ার পরে সাধারণত from ব্যবহৃত হয়, যা কোনো কার্যক্রম থেকে আলাদা হওয়া, বিরতি নেওয়া বা রক্ষা পাওয়ার অর্থ প্রকাশ করে। উদাহরণস্বরূপ—
abstain from (বিরত থাকা বা সংযম করা), alight from (নেমে আসা), cease from (থেমে যাওয়া), debar from (নিষিদ্ধ করা), derive from (উৎপন্ন হওয়া বা আহরণ করা), derogate from (হ্রাস করা বা অবমূল্যায়ন করা), desist from (বিরত থাকা), detract from (কমিয়ে আনা), deviate from (পথভ্রষ্ট হওয়া), differ from (ভিন্ন হওয়া), digress from (মূল বিষয় থেকে সরে যাওয়া), dissent from (বিরোধ করা), elicit from (উদ্ধার করা বা বের করা), emerge from (উদ্ভূত হওয়া), escape from (পালানো), exclude from (বর্জন করা), preserve from (রক্ষা করা), prevent from (প্রতিরোধ করা), prohibit from (নিষেধ করা), protect from (রক্ষা করা), recoil from (প্রত্যাহার হওয়া), recover from (সুস্থ হওয়া বা উদ্ধার পাওয়া), refrain from (বিরত থাকা)।
এভাবে from preposition ক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে কার্যক্রমের উৎস, অবস্থা বা সীমা নির্দেশ করে, যা বাক্যকে করে আরও স্পষ্ট, নির্ভুল ও অর্থবহ।
১৩. যে verbs-এর পরে with বসে
কিছু ক্রিয়ার পরে সাধারণত with ব্যবহৃত হয়, যা কোনো ব্যক্তি, বস্তু বা অবস্থার সঙ্গে সম্পর্ক, মিল বা ক্রিয়ার সম্পৃক্ততা নির্দেশ করে। উদাহরণস্বরূপ—
associate with (সঙ্গে যুক্ত হওয়া বা সম্পর্ক স্থাপন করা), bear with (ধৈর্য ধরা), clash with (মেল না খাওয়া বা সংঘর্ষ), coincide with (মিলে যাওয়া), comply with (অনুসরণ করা), condole with (শোক প্রকাশ করা), cope with (সমাধান করা বা মোকাবিলা করা), correspond with (লিখিত বা মৌখিকভাবে যোগাযোগ করা), credit with (সম্মান বা স্বীকৃতি দেওয়া), deluge with (প্রবলভাবে ভরা), disagree with (অমিল হওয়া বা বিরোধ), dispense with (অপসারণ করা), expostulate with (বিরোধ বা উপদেশ দেওয়া), fill with (পরিপূর্ণ করা), grapple with (সংঘর্ষ করা বা সমাধান খোঁজা), intrigue with (রহস্য বা ষড়যন্ত্রে যুক্ত হওয়া), meddle with (হস্তক্ষেপ করা), part with (বিসর্জন করা বা ছাড়া), quarrel with (ঝগড়া করা), remonstrate with (আপত্তি জানানো), side with (পক্ষ নেওয়া), sympathize with (সহানুভূতি প্রকাশ করা), trifle with (হালকাভাবে নেওয়া), vie with (প্রতিযোগিতা করা)।
এ ধরনের ব্যবহার দেখায় যে with preposition ক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক বা সম্পৃক্ততা প্রকাশ করে, যা বাক্যকে করে স্পষ্ট, প্রাঞ্জল ও অর্থবহ।
ইংরেজি ভাষায় প্রিপজিশনের সঠিক ব্যবহার প্রাঞ্জল ও সঠিক বাক্য রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিভিন্ন noun, adjective বা participle-এর পরে কোন preposition বসবে, তা সব সময় সহজে মনে রাখা যায় না। এই পর্বে আমরা দেখব, কোন ধরনের শব্দের সঙ্গে কোন preposition সাধারণত ব্যবহার হয়।
১১. যে verbs-এর পরে to বসে
ইংরেজি ভাষায় অনেক ক্রিয়ার (verbs) পরে সাধারণত to ব্যবহৃত হয়, যা কোনো উদ্দেশ্য, দিকনির্দেশ বা সম্পর্ক নির্দেশ করে। উদাহরণস্বরূপ: accede to (সম্মত হওয়া বা দায়িত্ব গ্রহণ করা), adapt to (অভ্যস্ত হওয়া বা মানিয়ে নেওয়া), adhere to (অনুসরণ করা বা আঁকড়ে ধরা), allot to (বণ্টন করা), allude to (ইঙ্গিত করা), apologize to (ক্ষমা চাওয়া), appoint to (নিয়োগ করা), ascribe to (যার কারণে বা যার কাছে নির্দিষ্ট করা), aspire to (উদ্দেশ্যপ্রাপ্ত হওয়ার আকাঙ্ক্ষা), assent to (সম্মত হওয়া), attain to (অর্জন করা), attend to (মনোযোগ দেওয়া), attribute to (উদ্ধৃত করা বা কোনো কিছুর সঙ্গে যুক্ত করা), belong to (সত্তাধীন বা অধীন), conduce to (সহায়ক হওয়া), conform to (অনুসরণ করা), consent to (সম্মতি দেওয়া), contribute to (অবদান রাখা), lead to (নেতৃত্ব দেওয়া বা কোনো ফলাফলের দিকে নিয়ে যাওয়া), listen to (শোনা), object to (বিরোধ করা), occur to (মনে আসা), prefer to (পছন্দ করা), pretend to (অভিনয় করা বা ভান করা), refer to (উল্লেখ করা), revert to (ফিরে যাওয়া), stoop to (নেমে যাওয়া বা পতন), succumb to (পরাজিত হওয়া), surrender to (সমর্পণ করা), testify to (প্রমাণ দেওয়া), yield to (সমর্পণ করা)।
এ ধরনের ব্যবহার দেখায় যে to preposition ক্রিয়াকে নির্দিষ্ট দিক, উদ্দেশ্য বা সম্পর্কের সঙ্গে যুক্ত করে, যা বাক্যকে করে স্পষ্ট, প্রাঞ্জল ও অর্থবহ।
১২. যে verbs-এর পরে from বসে
কিছু ক্রিয়ার পরে সাধারণত from ব্যবহৃত হয়, যা কোনো কার্যক্রম থেকে আলাদা হওয়া, বিরতি নেওয়া বা রক্ষা পাওয়ার অর্থ প্রকাশ করে। উদাহরণস্বরূপ—
abstain from (বিরত থাকা বা সংযম করা), alight from (নেমে আসা), cease from (থেমে যাওয়া), debar from (নিষিদ্ধ করা), derive from (উৎপন্ন হওয়া বা আহরণ করা), derogate from (হ্রাস করা বা অবমূল্যায়ন করা), desist from (বিরত থাকা), detract from (কমিয়ে আনা), deviate from (পথভ্রষ্ট হওয়া), differ from (ভিন্ন হওয়া), digress from (মূল বিষয় থেকে সরে যাওয়া), dissent from (বিরোধ করা), elicit from (উদ্ধার করা বা বের করা), emerge from (উদ্ভূত হওয়া), escape from (পালানো), exclude from (বর্জন করা), preserve from (রক্ষা করা), prevent from (প্রতিরোধ করা), prohibit from (নিষেধ করা), protect from (রক্ষা করা), recoil from (প্রত্যাহার হওয়া), recover from (সুস্থ হওয়া বা উদ্ধার পাওয়া), refrain from (বিরত থাকা)।
এভাবে from preposition ক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে কার্যক্রমের উৎস, অবস্থা বা সীমা নির্দেশ করে, যা বাক্যকে করে আরও স্পষ্ট, নির্ভুল ও অর্থবহ।
১৩. যে verbs-এর পরে with বসে
কিছু ক্রিয়ার পরে সাধারণত with ব্যবহৃত হয়, যা কোনো ব্যক্তি, বস্তু বা অবস্থার সঙ্গে সম্পর্ক, মিল বা ক্রিয়ার সম্পৃক্ততা নির্দেশ করে। উদাহরণস্বরূপ—
associate with (সঙ্গে যুক্ত হওয়া বা সম্পর্ক স্থাপন করা), bear with (ধৈর্য ধরা), clash with (মেল না খাওয়া বা সংঘর্ষ), coincide with (মিলে যাওয়া), comply with (অনুসরণ করা), condole with (শোক প্রকাশ করা), cope with (সমাধান করা বা মোকাবিলা করা), correspond with (লিখিত বা মৌখিকভাবে যোগাযোগ করা), credit with (সম্মান বা স্বীকৃতি দেওয়া), deluge with (প্রবলভাবে ভরা), disagree with (অমিল হওয়া বা বিরোধ), dispense with (অপসারণ করা), expostulate with (বিরোধ বা উপদেশ দেওয়া), fill with (পরিপূর্ণ করা), grapple with (সংঘর্ষ করা বা সমাধান খোঁজা), intrigue with (রহস্য বা ষড়যন্ত্রে যুক্ত হওয়া), meddle with (হস্তক্ষেপ করা), part with (বিসর্জন করা বা ছাড়া), quarrel with (ঝগড়া করা), remonstrate with (আপত্তি জানানো), side with (পক্ষ নেওয়া), sympathize with (সহানুভূতি প্রকাশ করা), trifle with (হালকাভাবে নেওয়া), vie with (প্রতিযোগিতা করা)।
এ ধরনের ব্যবহার দেখায় যে with preposition ক্রিয়ার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক বা সম্পৃক্ততা প্রকাশ করে, যা বাক্যকে করে স্পষ্ট, প্রাঞ্জল ও অর্থবহ।
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব
০৪ আগস্ট ২০২৫মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১১ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১১ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে সাফল্য পেয়েছে রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। এ বছর মাইলস্টোন কলেজ থেকে বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে ২ হাজার ৯৮১ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৯১ জন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মাইলস্টোন কলেজ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৩০৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেয়; পাসের হার শতভাগ। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩ জন। মানবিক বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩০৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ৩০১ জন। মানবিক বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ জন।
এইচএসসি পরীক্ষায় নিয়মিতভাবে ভালো ফলাফলের ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে মাইলস্টোন কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম বলেন, নিয়মিত শ্রেণিকক্ষ শিক্ষা ও সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা হয়। এটা ভালো ফলাফল অর্জনের প্রধান নিয়ামক।
কলেজের এই সাফল্য গত ২১ জুলাই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন অধ্যক্ষ জিয়াউল আলম।
উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে সাফল্য পেয়েছে রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। এ বছর মাইলস্টোন কলেজ থেকে বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে ২ হাজার ৯৮১ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৯১ জন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মাইলস্টোন কলেজ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৩০৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেয়; পাসের হার শতভাগ। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩ জন। মানবিক বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩০৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ৩০১ জন। মানবিক বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ জন।
এইচএসসি পরীক্ষায় নিয়মিতভাবে ভালো ফলাফলের ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে মাইলস্টোন কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম বলেন, নিয়মিত শ্রেণিকক্ষ শিক্ষা ও সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা হয়। এটা ভালো ফলাফল অর্জনের প্রধান নিয়ামক।
কলেজের এই সাফল্য গত ২১ জুলাই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন অধ্যক্ষ জিয়াউল আলম।
ঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব
০৪ আগস্ট ২০২৫মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১১ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১১ ঘণ্টা আগেইংরেজি ভাষায় প্রিপজিশনের সঠিক ব্যবহার প্রাঞ্জল ও সঠিক বাক্য রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিভিন্ন noun, adjective বা participle-এর পরে কোন preposition বসবে, তা সব সময় সহজে মনে রাখা যায় না। এই পর্বে আমরা দেখব, কোন ধরনের শব্দের সঙ্গে কোন preposition সাধারণত ব্যবহার হয়।
১২ ঘণ্টা আগে