নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে সাফল্য পেয়েছে রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। এ বছর মাইলস্টোন কলেজ থেকে বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে ২ হাজার ৯৮১ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৯১ জন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মাইলস্টোন কলেজ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৩০৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেয়; পাসের হার শতভাগ। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩ জন। মানবিক বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩০৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ৩০১ জন। মানবিক বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ জন।
এইচএসসি পরীক্ষায় নিয়মিতভাবে ভালো ফলাফলের ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে মাইলস্টোন কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম বলেন, নিয়মিত শ্রেণিকক্ষ শিক্ষা ও সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা হয়। এটা ভালো ফলাফল অর্জনের প্রধান নিয়ামক।
কলেজের এই সাফল্য গত ২১ জুলাই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন অধ্যক্ষ জিয়াউল আলম।
উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে সাফল্য পেয়েছে রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। এ বছর মাইলস্টোন কলেজ থেকে বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে ২ হাজার ৯৮১ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৯১ জন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মাইলস্টোন কলেজ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৩০৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেয়; পাসের হার শতভাগ। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩ জন। মানবিক বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩০৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ৩০১ জন। মানবিক বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ জন।
এইচএসসি পরীক্ষায় নিয়মিতভাবে ভালো ফলাফলের ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে মাইলস্টোন কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম বলেন, নিয়মিত শ্রেণিকক্ষ শিক্ষা ও সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা হয়। এটা ভালো ফলাফল অর্জনের প্রধান নিয়ামক।
কলেজের এই সাফল্য গত ২১ জুলাই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন অধ্যক্ষ জিয়াউল আলম।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে সাফল্য পেয়েছে রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। এ বছর মাইলস্টোন কলেজ থেকে বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে ২ হাজার ৯৮১ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৯১ জন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মাইলস্টোন কলেজ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৩০৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেয়; পাসের হার শতভাগ। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩ জন। মানবিক বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩০৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ৩০১ জন। মানবিক বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ জন।
এইচএসসি পরীক্ষায় নিয়মিতভাবে ভালো ফলাফলের ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে মাইলস্টোন কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম বলেন, নিয়মিত শ্রেণিকক্ষ শিক্ষা ও সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা হয়। এটা ভালো ফলাফল অর্জনের প্রধান নিয়ামক।
কলেজের এই সাফল্য গত ২১ জুলাই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন অধ্যক্ষ জিয়াউল আলম।
উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে সাফল্য পেয়েছে রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। এ বছর মাইলস্টোন কলেজ থেকে বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে ২ হাজার ৯৮১ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৯১ জন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মাইলস্টোন কলেজ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৩০৫ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দেয়; পাসের হার শতভাগ। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩ জন। মানবিক বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩০৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ৩০১ জন। মানবিক বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ জন।
এইচএসসি পরীক্ষায় নিয়মিতভাবে ভালো ফলাফলের ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে মাইলস্টোন কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম বলেন, নিয়মিত শ্রেণিকক্ষ শিক্ষা ও সহপাঠ্যক্রমিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা হয়। এটা ভালো ফলাফল অর্জনের প্রধান নিয়ামক।
কলেজের এই সাফল্য গত ২১ জুলাই বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন অধ্যক্ষ জিয়াউল আলম।
চলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ফলে বিপর্যয়ের কারণে স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে পৌনে ১১ লাখ আসনই ফাঁকা থাকবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বেশ কিছু কলেজ ও জোড়াতালি দিয়ে চলা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে।
২৪ মিনিট আগেতারুণ্যের উদ্দীপনায় তিন দিন ধরে মুখর ছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ক্যাম্পাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় আয়োজন ‘গ্রিন ফেস্ট ২.০’ অনুষ্ঠিত হয় ১৫ থেকে ১৭ অক্টোবর। এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মধ্যে দলগত কাজ, সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি ও পরিবেশ সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১৯ ঘণ্টা আগেরাহুল শর্মা, ঢাকা
চলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ফলে বিপর্যয়ের কারণে স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে পৌনে ১১ লাখ আসনই ফাঁকা থাকবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বেশ কিছু কলেজ ও জোড়াতালি দিয়ে চলা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে।
অবশ্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকছেই। তবে বিগত বছরগুলোর তুলনায় এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে কিছুটা কম। শিক্ষাসংশ্লিষ্ট সূত্র এসব জানিয়েছে।
এ বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন। দেশের উচ্চশিক্ষা দেখভালের দায়িত্বে থাকা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ মিলিয়ে স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে মোট আসনসংখ্যা ১৮ লাখ ৭ হাজার ৫৭৬টি। এই হিসাব অনুযায়ী এবার উত্তীর্ণ হওয়া সব শিক্ষার্থী ভর্তি হলেও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্নাতক পর্যায়ে আসন ফাঁকা থাকবে ১০ লাখ ৮০ হাজার ৬১৬টি।
তথ্য বলছে, বিগত কয়েক বছরের মতো এবারও জিপিএ-৫ পাওয়া অনেক শিক্ষার্থী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাবেন না। তবে আগের বছরের তুলনায় জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী কম হওয়ায় ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে কিছুটা কম।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ বলেন, ‘আশা করছি, প্রতিবারের মতো এবারও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজসহ বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে প্রতিযোগিতা হবে। তবে তা হবে তুলনামূলক কম। পাসের সংখ্যা কম থাকায় মানহীন অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে।’
চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী। উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন। তাঁদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন। গত বছরের তুলনায় এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা রেকর্ডসংখ্যক কমেছে। এর মধ্যে পাসের হার গত বছরের তুলনায় ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ কমেছে। একই সঙ্গে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪ জন। ২০২৪ সালে পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। ওই বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন শিক্ষার্থী।
ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তরপত্র যথাযথ মূল্যায়ন, শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ও হিসাববিজ্ঞান পরীক্ষায় খারাপ ফল এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাবে ফলাফলে বিপর্যয় হয়েছে। ২০০৪ সালের পর এই প্রথম এইচএসসির ফলে পাসের হার এত কম। ওই বছর পাসের হার ছিল ৪৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। পরের বছর ২০০৫ সালে পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ০৭ শতাংশ। মূলত ২০০৫ সাল থেকেই পাসের হার বাড়তে শুরু করে।
ইউজিসির তথ্যমতে, ৫০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ে আসনসংখ্যা ৫০ হাজার ৪৪৫টি, সরকারি মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৪ হাজার ৩৫০টি, বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ৬ হাজার ৩৪০টি, সরকারি ডেন্টাল কলেজে ৫৪৫টি, বেসরকারি ডেন্টালে ১ হাজার ৩৫০ জন, আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজে ৩৫০টি, ১০৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স কোর্সে ১ লাখ ৮৬ হাজার ৮৯৯টি, পাস কোর্সে ১ হাজার ১৬০টি, ঢাকার সরকারি ৭ কলেজে ২৩ হাজার ৬৩০টি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান), স্নাতক কারিগরি/সমমান পর্যায়ে সরকারি-বেসরকারি কলেজে ৯ লাখ ৪৬ হাজার ৯৫টি, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিভিন্ন মাদ্রাসায় ৬৪ হাজার ৫২৯টি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮৭ হাজার ৫৯৩টি, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ৭২০টি, টেক্সটাইল কলেজে ৭২০টি, মেরিন কলেজে ৬৬০টি, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজে ৩ হাজার ৭৯০টি, আন্তর্জাতিক বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮০০টি, নার্সিং ও মিডওয়াইফারিতে ৫ হাজার ৬০০টি আসন রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এসএসসি ও এইচএসসিতে ভালো ফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের প্রধান লক্ষ্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। এবার এসব প্রতিষ্ঠানে আসন রয়েছে ৫৫ হাজার ৩৫০টি। এর বাইরে কিছু শিক্ষার্থী ‘নামকরা’ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত বিষয়ে পড়তে ভর্তি হন। তাঁরা জানান, ঢাকার সরকারি সাত কলেজ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কিছু ভালো কলেজেও শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ নেবেন। তবে সংকটে পড়বে জোড়াতালি দিয়ে চলা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত বেশ কিছু কলেজ।
চলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ফলে বিপর্যয়ের কারণে স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে পৌনে ১১ লাখ আসনই ফাঁকা থাকবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বেশ কিছু কলেজ ও জোড়াতালি দিয়ে চলা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে।
অবশ্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকছেই। তবে বিগত বছরগুলোর তুলনায় এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে কিছুটা কম। শিক্ষাসংশ্লিষ্ট সূত্র এসব জানিয়েছে।
এ বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন। দেশের উচ্চশিক্ষা দেখভালের দায়িত্বে থাকা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ মিলিয়ে স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে মোট আসনসংখ্যা ১৮ লাখ ৭ হাজার ৫৭৬টি। এই হিসাব অনুযায়ী এবার উত্তীর্ণ হওয়া সব শিক্ষার্থী ভর্তি হলেও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্নাতক পর্যায়ে আসন ফাঁকা থাকবে ১০ লাখ ৮০ হাজার ৬১৬টি।
তথ্য বলছে, বিগত কয়েক বছরের মতো এবারও জিপিএ-৫ পাওয়া অনেক শিক্ষার্থী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাবেন না। তবে আগের বছরের তুলনায় জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী কম হওয়ায় ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে কিছুটা কম।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ বলেন, ‘আশা করছি, প্রতিবারের মতো এবারও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজসহ বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে প্রতিযোগিতা হবে। তবে তা হবে তুলনামূলক কম। পাসের সংখ্যা কম থাকায় মানহীন অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে।’
চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী। উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন। তাঁদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন। গত বছরের তুলনায় এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা রেকর্ডসংখ্যক কমেছে। এর মধ্যে পাসের হার গত বছরের তুলনায় ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ কমেছে। একই সঙ্গে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪ জন। ২০২৪ সালে পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। ওই বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন শিক্ষার্থী।
ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তরপত্র যথাযথ মূল্যায়ন, শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ও হিসাববিজ্ঞান পরীক্ষায় খারাপ ফল এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাবে ফলাফলে বিপর্যয় হয়েছে। ২০০৪ সালের পর এই প্রথম এইচএসসির ফলে পাসের হার এত কম। ওই বছর পাসের হার ছিল ৪৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। পরের বছর ২০০৫ সালে পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ০৭ শতাংশ। মূলত ২০০৫ সাল থেকেই পাসের হার বাড়তে শুরু করে।
ইউজিসির তথ্যমতে, ৫০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ে আসনসংখ্যা ৫০ হাজার ৪৪৫টি, সরকারি মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৪ হাজার ৩৫০টি, বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ৬ হাজার ৩৪০টি, সরকারি ডেন্টাল কলেজে ৫৪৫টি, বেসরকারি ডেন্টালে ১ হাজার ৩৫০ জন, আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজে ৩৫০টি, ১০৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স কোর্সে ১ লাখ ৮৬ হাজার ৮৯৯টি, পাস কোর্সে ১ হাজার ১৬০টি, ঢাকার সরকারি ৭ কলেজে ২৩ হাজার ৬৩০টি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান), স্নাতক কারিগরি/সমমান পর্যায়ে সরকারি-বেসরকারি কলেজে ৯ লাখ ৪৬ হাজার ৯৫টি, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিভিন্ন মাদ্রাসায় ৬৪ হাজার ৫২৯টি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮৭ হাজার ৫৯৩টি, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ৭২০টি, টেক্সটাইল কলেজে ৭২০টি, মেরিন কলেজে ৬৬০টি, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজে ৩ হাজার ৭৯০টি, আন্তর্জাতিক বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮০০টি, নার্সিং ও মিডওয়াইফারিতে ৫ হাজার ৬০০টি আসন রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এসএসসি ও এইচএসসিতে ভালো ফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের প্রধান লক্ষ্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। এবার এসব প্রতিষ্ঠানে আসন রয়েছে ৫৫ হাজার ৩৫০টি। এর বাইরে কিছু শিক্ষার্থী ‘নামকরা’ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত বিষয়ে পড়তে ভর্তি হন। তাঁরা জানান, ঢাকার সরকারি সাত কলেজ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কিছু ভালো কলেজেও শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ নেবেন। তবে সংকটে পড়বে জোড়াতালি দিয়ে চলা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত বেশ কিছু কলেজ।
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১ দিন আগেতারুণ্যের উদ্দীপনায় তিন দিন ধরে মুখর ছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ক্যাম্পাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় আয়োজন ‘গ্রিন ফেস্ট ২.০’ অনুষ্ঠিত হয় ১৫ থেকে ১৭ অক্টোবর। এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মধ্যে দলগত কাজ, সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি ও পরিবেশ সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তারুণ্যের উদ্দীপনায় তিন দিন ধরে মুখর ছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ক্যাম্পাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় আয়োজন ‘গ্রিন ফেস্ট ২.০’ অনুষ্ঠিত হয় ১৫ থেকে ১৭ অক্টোবর। এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মধ্যে দলগত কাজ, সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি ও পরিবেশ সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
আজ শনিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটি থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৫ অক্টোবর এক বর্ণাঢ্য ফ্ল্যাশ মবের মাধ্যমে গ্রিন ফেস্টের শুরু হয়। এর পরের দিন ‘আমার ক্লাস, আমার থিম’ শিরোনামে শিক্ষার্থীরা নিজেদের শ্রেণিকক্ষ ও বিভাগ সাজিয়েছিলেন নানা সৃজনশীল উপায়ে। দিনের অন্যতম আকর্ষণ ছিল শিক্ষার্থী ও অ্যালামনাইদের মধ্যে ক্রিকেট ম্যাচ; যা নতুন-পুরোনোর এক উৎসাহ ও বন্ধুত্বের মেলবন্ধন।
সন্ধ্যায় ‘ওপেন মাইক’ সেশনে শিক্ষার্থীরা গান, কবিতা আর কৌতুক দিয়ে মাতিয়ে রেখেছিলেন সবাইকে। দিনের শেষে অনুষ্ঠিত হয় এক ভিন্নধর্মী ‘খাদ্য প্রস্তুতি প্রতিযোগিতা’। উৎসবের শেষ দিন ১৭ অক্টোবর, শুরু হয় ‘কালচারাল ফিউশন’ ও ক্লাসরুম প্রদর্শনী দিয়ে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের দশটি বিভাগের মধ্যে ইইই বিভাগ ‘আমার ক্লাস, আমার থিম’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন এবং সিএসই বিভাগ রানার-আপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে। ক্রিকেট খেলায় নিয়মিত শিক্ষার্থীদের দল চ্যাম্পিয়ন এবং অ্যালামনাইদের দল রানার-আপ হয়।
গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘এই উৎসব আমাদের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি ও পরিবেশ সচেতনতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। আমরা শুধু ক্লাসরুমভিত্তিক একাডেমিক কার্যক্রমই নয়, শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, নেতৃত্বের গুণাবলি, উদ্যম ও মেধার বিকাশেও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।’
তারুণ্যের উদ্দীপনায় তিন দিন ধরে মুখর ছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ক্যাম্পাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় আয়োজন ‘গ্রিন ফেস্ট ২.০’ অনুষ্ঠিত হয় ১৫ থেকে ১৭ অক্টোবর। এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মধ্যে দলগত কাজ, সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি ও পরিবেশ সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
আজ শনিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটি থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৫ অক্টোবর এক বর্ণাঢ্য ফ্ল্যাশ মবের মাধ্যমে গ্রিন ফেস্টের শুরু হয়। এর পরের দিন ‘আমার ক্লাস, আমার থিম’ শিরোনামে শিক্ষার্থীরা নিজেদের শ্রেণিকক্ষ ও বিভাগ সাজিয়েছিলেন নানা সৃজনশীল উপায়ে। দিনের অন্যতম আকর্ষণ ছিল শিক্ষার্থী ও অ্যালামনাইদের মধ্যে ক্রিকেট ম্যাচ; যা নতুন-পুরোনোর এক উৎসাহ ও বন্ধুত্বের মেলবন্ধন।
সন্ধ্যায় ‘ওপেন মাইক’ সেশনে শিক্ষার্থীরা গান, কবিতা আর কৌতুক দিয়ে মাতিয়ে রেখেছিলেন সবাইকে। দিনের শেষে অনুষ্ঠিত হয় এক ভিন্নধর্মী ‘খাদ্য প্রস্তুতি প্রতিযোগিতা’। উৎসবের শেষ দিন ১৭ অক্টোবর, শুরু হয় ‘কালচারাল ফিউশন’ ও ক্লাসরুম প্রদর্শনী দিয়ে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের দশটি বিভাগের মধ্যে ইইই বিভাগ ‘আমার ক্লাস, আমার থিম’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন এবং সিএসই বিভাগ রানার-আপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে। ক্রিকেট খেলায় নিয়মিত শিক্ষার্থীদের দল চ্যাম্পিয়ন এবং অ্যালামনাইদের দল রানার-আপ হয়।
গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘এই উৎসব আমাদের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি ও পরিবেশ সচেতনতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। আমরা শুধু ক্লাসরুমভিত্তিক একাডেমিক কার্যক্রমই নয়, শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, নেতৃত্বের গুণাবলি, উদ্যম ও মেধার বিকাশেও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি।’
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১ দিন আগেচলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ফলে বিপর্যয়ের কারণে স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে পৌনে ১১ লাখ আসনই ফাঁকা থাকবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বেশ কিছু কলেজ ও জোড়াতালি দিয়ে চলা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে।
২৪ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১৯ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে। এই বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
বোস্টন ইউনিভার্সিটি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের বোস্টন শহরে অবস্থিত একটি বিশ্বখ্যাত বেসরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি একাডেমিক উৎকর্ষ, গবেষণায় উদ্ভাবন এবং বৈচিত্র্যময় শিক্ষার পরিবেশের জন্য সুপরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি বোস্টনের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত হওয়ায় শিক্ষার্থীরা শহরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, প্রযুক্তি ও শিল্পজগতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পান।
সুযোগ-সুবিধা
■ সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ: এই বৃত্তির আওতায় বোস্টন ইউনিভার্সিটির স্নাতক পর্যায়ের পুরো টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে।
■ বাধ্যতামূলক ফি অন্তর্ভুক্ত: শিক্ষার্থীদের সব প্রয়োজনীয় ও বাধ্যতামূলক ফিও এই বৃত্তির আওতায় অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
■ আন্তর্জাতিক শিক্ষার পরিবেশ: এই বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মেধাবী ও বৈচিত্র্যময় ছাত্রসমাজের অংশ হয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।
আবেদনের যোগ্যতা
বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের জন্য বিবেচিত হতে হলে শিক্ষার্থীদের কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। এগুলো হলো: প্রার্থীকে অবশ্যই বোস্টন ইউনিভার্সিটির স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তি আবেদনের সঙ্গে বৃত্তির আবেদন জমা দিতে হবে। বুদ্ধিবৃত্তিক কৌতূহল এবং একাডেমিক উৎকর্ষের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রদর্শন করতে হবে। নেতৃত্বের গুণ, সৃজনশীলতা এবং সমাজসেবায় অংশগ্রহণের প্রমাণ থাকতে হবে।
বৃত্তির মেয়াদ
বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপ নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে সর্বোচ্চ চার বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
অনলাইন আবেদন ফরম, শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, ডিগ্রি সনদ, ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণপত্র, পাসপোর্ট, জন্মসনদ এবং হালনাগাদ জীবনবৃত্তান্ত।
অধ্যয়নের ক্ষেত্র
নৃতত্ত্ব, প্রত্নতত্ত্ব, এশীয় অধ্যয়ন, আমেরিকান বিষয়ক অধ্যয়ন, জ্যোতির্বিজ্ঞান, বায়োকেমিস্ট্রি ও অণুজীবসমূহের জীববিজ্ঞান, রসায়ন, চীনা ভাষা ও সাহিত্য, সিনেমা ও মিডিয়া অধ্যয়ন, প্রাচীন অধ্যয়ন, কম্পিউটার বিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান, অর্থনীতি, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, ইতিহাস, শিল্প ও স্থাপত্য ইতিহাস, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সামুদ্রিক বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রাজনৈতিক বিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে। এই বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
বোস্টন ইউনিভার্সিটি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের বোস্টন শহরে অবস্থিত একটি বিশ্বখ্যাত বেসরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৩৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি একাডেমিক উৎকর্ষ, গবেষণায় উদ্ভাবন এবং বৈচিত্র্যময় শিক্ষার পরিবেশের জন্য সুপরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি বোস্টনের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত হওয়ায় শিক্ষার্থীরা শহরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, প্রযুক্তি ও শিল্পজগতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পান।
সুযোগ-সুবিধা
■ সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ: এই বৃত্তির আওতায় বোস্টন ইউনিভার্সিটির স্নাতক পর্যায়ের পুরো টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয় বহন করবে।
■ বাধ্যতামূলক ফি অন্তর্ভুক্ত: শিক্ষার্থীদের সব প্রয়োজনীয় ও বাধ্যতামূলক ফিও এই বৃত্তির আওতায় অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
■ আন্তর্জাতিক শিক্ষার পরিবেশ: এই বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মেধাবী ও বৈচিত্র্যময় ছাত্রসমাজের অংশ হয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।
আবেদনের যোগ্যতা
বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের জন্য বিবেচিত হতে হলে শিক্ষার্থীদের কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। এগুলো হলো: প্রার্থীকে অবশ্যই বোস্টন ইউনিভার্সিটির স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তি আবেদনের সঙ্গে বৃত্তির আবেদন জমা দিতে হবে। বুদ্ধিবৃত্তিক কৌতূহল এবং একাডেমিক উৎকর্ষের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রদর্শন করতে হবে। নেতৃত্বের গুণ, সৃজনশীলতা এবং সমাজসেবায় অংশগ্রহণের প্রমাণ থাকতে হবে।
বৃত্তির মেয়াদ
বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপ নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে সর্বোচ্চ চার বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
অনলাইন আবেদন ফরম, শিক্ষাগত ট্রান্সক্রিপ্ট, ডিগ্রি সনদ, ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণপত্র, পাসপোর্ট, জন্মসনদ এবং হালনাগাদ জীবনবৃত্তান্ত।
অধ্যয়নের ক্ষেত্র
নৃতত্ত্ব, প্রত্নতত্ত্ব, এশীয় অধ্যয়ন, আমেরিকান বিষয়ক অধ্যয়ন, জ্যোতির্বিজ্ঞান, বায়োকেমিস্ট্রি ও অণুজীবসমূহের জীববিজ্ঞান, রসায়ন, চীনা ভাষা ও সাহিত্য, সিনেমা ও মিডিয়া অধ্যয়ন, প্রাচীন অধ্যয়ন, কম্পিউটার বিজ্ঞান, পরিবেশ বিজ্ঞান, অর্থনীতি, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য, ইতিহাস, শিল্প ও স্থাপত্য ইতিহাস, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সামুদ্রিক বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রাজনৈতিক বিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়
১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১ দিন আগেচলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ফলে বিপর্যয়ের কারণে স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে পৌনে ১১ লাখ আসনই ফাঁকা থাকবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বেশ কিছু কলেজ ও জোড়াতালি দিয়ে চলা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে।
২৪ মিনিট আগেতারুণ্যের উদ্দীপনায় তিন দিন ধরে মুখর ছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ক্যাম্পাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় আয়োজন ‘গ্রিন ফেস্ট ২.০’ অনুষ্ঠিত হয় ১৫ থেকে ১৭ অক্টোবর। এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মধ্যে দলগত কাজ, সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি ও পরিবেশ সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
১৯ ঘণ্টা আগেদেশের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোর একটি বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বা বিজেএস পরীক্ষা। একজন সফল বিচারক হওয়ার স্বপ্নে হাজারো আইন শিক্ষার্থী দিনরাত পরিশ্রম করেন এই পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য। লিখিত ও মৌখিক উভয় পর্যায়ে গভীর প্রস্তুতির জন্য যেসব বিষয় অপরিহার্য, তার মধ্যে অপরাধবিজ্ঞান উল্লেখযোগ্য। ফৌজদারি দণ্ডবিধি, সাক্ষ্য আইন এবং ফৌজদারি কার্যবিধি—এই তিনটি আইনের সমন্বয়ে গঠিত অংশটি প্রিলিমিনারি থেকে ভাইভা পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
রাখে। সম্প্রতি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় সুপারিশপ্রাপ্ত আশরিফা আকন্দ ঐশী তাঁর নিজস্ব প্রস্তুতির অভিজ্ঞতা ও টিপস শেয়ার করেছেন। লিখেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
শাহ বিলিয়া জুলফিকার
বিষয় নিয়ে আলোচনা
বিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে ২০ এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ২০ নম্বরের প্রশ্ন আসে। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী যদি এই অংশ একবার ভালোভাবে প্রস্তুতি নেন, তাহলে তাঁর বার কাউন্সিল পরীক্ষায় প্রায় ৫৫ নম্বর এবং বিজেএস পরীক্ষায় ১০ নম্বরের প্রস্তুতি হয়ে যায়।
সহায়ক বই
অপরাধবিজ্ঞান অংশে ভালো করার জন্য মূল আইন (বেয়ার অ্যাক্ট) ভালোভাবে পড়া উচিত। এ জন্য বাজারের সহায়ক বই ও মডেল টেস্ট বই পড়া যেতে পারে। প্রতিদিন নিজে নিজের পরীক্ষা নিলে খুব উপকার হয়। লিখিত পরীক্ষায় বিস্তারিত ধারণা নিতে এবং ভালো নম্বর তোলার জন্য ড. এল কবিরের লেকচারস অন পেনাল কোড উইথ লিডিং কেস, মুহাম্মদ নজরুল ইসলামের রিফ্লেকশনস অন দ্য ল অব এভিডেন্স এবং আব্দুল হালিমের টেস্কটবুক অন দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর এবং জহিরুল হকের ল অ্যান্ড প্র্যাকটিস অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর বইগুলো সহায়ক হতে পারে।
ভালো করার টিপস
■ পুরো সিলেবাসের কাঠামো বুঝে নিন।
■ গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলো দাগিয়ে পড়ুন।
■ প্রতিদিনের পড়ার মধ্যে অপরাধবিজ্ঞানের অংশ রাখুন।
■ প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সেকশনের সঙ্গে উদাহরণ পড়ুন।
■ সংক্ষিপ্ত নোট তৈরি করুন। একেক অধ্যায়ের মূল পয়েন্ট ৫ লাইনে ৬ লাইনে লিখে রাখুন।
■ পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করুন।
■ লিখিত উত্তর লেখার সময় সমস্যামূলক প্রশ্নে Issue, relevant law and section, application, conclusion এভাবে IRAC form-এ লিখুন।
■ লেখায় সাব হেডিং দিন এবং মূল টার্মগুলো আন্ডারলাইন করুন।
সংশোধনী
সাক্ষ্য আইন এবং ফৌজদারি আইনে গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলোতে অনেক বড় পরিবর্তন এসেছে। তাই এগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ধরনের ধারাগুলো থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি। পাশাপাশি আগের আইনের সঙ্গে তুলনামূলক সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য করতে হবে এবং স্পষ্টভাবে ধারণা রাখতে হবে।
রিভিশনের কৌশল
ভালো করার সবচেয়ে বড় মন্ত্র হলো নিয়মিত রিভিশন। পড়ার কোনো ঘাটতি থাকলে সঠিক রিভিশন তা পূরণে সাহায্য করে। পেনাল কোড, সাক্ষ্য আইন ও সিআরপিসি প্রতিদিনের রুটিনে রাখুন। প্রতিবার টেস্ট দেওয়ার পর ভুলগুলো চিহ্নিত করে নতুন করে শিখুন।
ঐশীর বিশেষ পরামর্শ
বিজেএস পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হওয়া মানে শুধু চাকরি পাওয়া নয়, বরং মানুষের কাছে ন্যায়বিচার পৌঁছে দেওয়ার মহৎ দায়িত্ব গ্রহণ করা। একজন বিচারক হিসেবে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখানো, আল্লাহর ন্যায়ের বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। তাই এটি গৌরবের পাশাপাশি বিশাল দায়িত্বও বটে। তাই জজ হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রয়োজন নিরলস অধ্যবসায়, সঠিক পরিকল্পনা এবং ধারাবাহিক পরিশ্রম।
বিষয় নিয়ে আলোচনা
বিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে ২০ এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ২০ নম্বরের প্রশ্ন আসে। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী যদি এই অংশ একবার ভালোভাবে প্রস্তুতি নেন, তাহলে তাঁর বার কাউন্সিল পরীক্ষায় প্রায় ৫৫ নম্বর এবং বিজেএস পরীক্ষায় ১০ নম্বরের প্রস্তুতি হয়ে যায়।
সহায়ক বই
অপরাধবিজ্ঞান অংশে ভালো করার জন্য মূল আইন (বেয়ার অ্যাক্ট) ভালোভাবে পড়া উচিত। এ জন্য বাজারের সহায়ক বই ও মডেল টেস্ট বই পড়া যেতে পারে। প্রতিদিন নিজে নিজের পরীক্ষা নিলে খুব উপকার হয়। লিখিত পরীক্ষায় বিস্তারিত ধারণা নিতে এবং ভালো নম্বর তোলার জন্য ড. এল কবিরের লেকচারস অন পেনাল কোড উইথ লিডিং কেস, মুহাম্মদ নজরুল ইসলামের রিফ্লেকশনস অন দ্য ল অব এভিডেন্স এবং আব্দুল হালিমের টেস্কটবুক অন দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর এবং জহিরুল হকের ল অ্যান্ড প্র্যাকটিস অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর বইগুলো সহায়ক হতে পারে।
ভালো করার টিপস
■ পুরো সিলেবাসের কাঠামো বুঝে নিন।
■ গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলো দাগিয়ে পড়ুন।
■ প্রতিদিনের পড়ার মধ্যে অপরাধবিজ্ঞানের অংশ রাখুন।
■ প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সেকশনের সঙ্গে উদাহরণ পড়ুন।
■ সংক্ষিপ্ত নোট তৈরি করুন। একেক অধ্যায়ের মূল পয়েন্ট ৫ লাইনে ৬ লাইনে লিখে রাখুন।
■ পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করুন।
■ লিখিত উত্তর লেখার সময় সমস্যামূলক প্রশ্নে Issue, relevant law and section, application, conclusion এভাবে IRAC form-এ লিখুন।
■ লেখায় সাব হেডিং দিন এবং মূল টার্মগুলো আন্ডারলাইন করুন।
সংশোধনী
সাক্ষ্য আইন এবং ফৌজদারি আইনে গুরুত্বপূর্ণ সেকশনগুলোতে অনেক বড় পরিবর্তন এসেছে। তাই এগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ধরনের ধারাগুলো থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা অনেক বেশি। পাশাপাশি আগের আইনের সঙ্গে তুলনামূলক সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য করতে হবে এবং স্পষ্টভাবে ধারণা রাখতে হবে।
রিভিশনের কৌশল
ভালো করার সবচেয়ে বড় মন্ত্র হলো নিয়মিত রিভিশন। পড়ার কোনো ঘাটতি থাকলে সঠিক রিভিশন তা পূরণে সাহায্য করে। পেনাল কোড, সাক্ষ্য আইন ও সিআরপিসি প্রতিদিনের রুটিনে রাখুন। প্রতিবার টেস্ট দেওয়ার পর ভুলগুলো চিহ্নিত করে নতুন করে শিখুন।
ঐশীর বিশেষ পরামর্শ
বিজেএস পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হওয়া মানে শুধু চাকরি পাওয়া নয়, বরং মানুষের কাছে ন্যায়বিচার পৌঁছে দেওয়ার মহৎ দায়িত্ব গ্রহণ করা। একজন বিচারক হিসেবে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখানো, আল্লাহর ন্যায়ের বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। তাই এটি গৌরবের পাশাপাশি বিশাল দায়িত্বও বটে। তাই জজ হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রয়োজন নিরলস অধ্যবসায়, সঠিক পরিকল্পনা এবং ধারাবাহিক পরিশ্রম।
এতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১ দিন আগেচলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় ফলে বিপর্যয়ের কারণে স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে পৌনে ১১ লাখ আসনই ফাঁকা থাকবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বেশ কিছু কলেজ ও জোড়াতালি দিয়ে চলা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর সংকটে পড়বে।
২৪ মিনিট আগেতারুণ্যের উদ্দীপনায় তিন দিন ধরে মুখর ছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ক্যাম্পাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় আয়োজন ‘গ্রিন ফেস্ট ২.০’ অনুষ্ঠিত হয় ১৫ থেকে ১৭ অক্টোবর। এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মধ্যে দলগত কাজ, সাংস্কৃতিক সম্প্রীতি ও পরিবেশ সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
১৯ ঘণ্টা আগে