পাকিস্তানে ১৫ বছরের কিশোরীকে বিয়ের অপরাধে ৪০ বছরের এক ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করেছে দেশটির এক সেশন আদালত। এই অপরাধে তাকে এক প্রবেশন অফিসারের অধীনে দুই বছরের হেফাজতে দেওয়া হয়েছে।
আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি বাড়িতে স্ত্রীর (ওই কিশোরীই, যার বয়স এখন ২০) সঙ্গে থাকবেন। তবে তাঁকে নজরদারিতে রাখবেন ওই প্রবেশন কর্মকর্তা।
কারাগারে না পাঠিয়ে অভিযুক্তকে একজন প্রবেশন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে দেওয়ার বিষয়ে আদালত জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রথমবার কোনো অপরাধ করেছেন এবং একই সঙ্গে তিনি তাঁর স্ত্রী ও শিশু কন্যার জন্য একমাত্র উপর্জনকারী ব্যক্তি।
বিচারক মন্তব্যে বলেন, কারাগারে পাঠালে তার জীবনের সংশোধন হবে না। তাই একজনের হেফাজতে দেওয়াটাই উত্তম।
তাছাড়া বিচার চলাকালে অভিযুক্ত তার নিজের দোষ স্বীকার করেন এবং আদালতের কাছে ক্ষমা চান।
প্রসিকিউসনের তথ্য অনুযায়ী, কিশোরীর বাবা ২০২২ সালে থানায় একটি অপহরণের মামলা করেন। বলা হয়, আসলাম নামের ওই যুবক ধর্ষণ অথবা জোরপূর্বক তার মেয়েকে বিয়ের জন্য অপহরণ করেন।
এ ঘটনার পরপরই মেয়েটি তার স্বামীকে নিয়ে একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হাজির হন ও জানান, তিনি স্বেচ্ছায় বাড়ি ছাড়েন ও আসলামের সঙ্গে কোর্ট ম্যারেজ করতে চান।
ওই কিশোরীর এমন স্বীকারোক্তির পর আদালত বাবার অভিযোগ খারিজ করে দেন। এরপর সিন্ধু উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন বাবা। এরপর আদালতা মেয়েটির প্রকৃত বয়স জানতে পরীক্ষার নির্দেশ দেন।
মেডিকেল সার্টিফিকেটে দেখা যায়, যখন কিশোরী বাড়ি ছাড়ে তখন তার বয়স ১৫ ছিল। ফলে আদালত বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের ধারা সংযোজনের নির্দেশ দেন।
তবে পুনরায় যাচাই-বাছাইকালে কিশোরী আদালতকে জানান, বিবাহের সময় তার বয়স ১৯ বছর ছিল এমনকি তার বাবা যে অপহরণে অভিযোগ করেছেন তাও অস্বীকার করেছেন। স্ত্রী ও কন্যার প্রতি তার স্বামী অনেক যত্মবান বলেও জানান ওই কিশোরী।
এই সব কিছু বিবেচনায় নিয়েই আদালত অভিযুক্তকে কারাগারে না পাঠিয়ে সংশোধনের জন্য একজন প্রবেশন কর্মকর্তার হেফাজতে দিয়েছেন দিয়েছেন।
যাইহোক, এই মামলায় যারা নিকাহ পরিচালনাকারী ধর্মগুরু এবং সাক্ষীরা পলাতক রয়েছেন। পাকিস্তানে মেয়েদের বিয়ের বৈধ বয়স ১৬। তবে সিন্ধুতে ১৮ বছর।
পাকিস্তানে ১৫ বছরের কিশোরীকে বিয়ের অপরাধে ৪০ বছরের এক ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করেছে দেশটির এক সেশন আদালত। এই অপরাধে তাকে এক প্রবেশন অফিসারের অধীনে দুই বছরের হেফাজতে দেওয়া হয়েছে।
আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি বাড়িতে স্ত্রীর (ওই কিশোরীই, যার বয়স এখন ২০) সঙ্গে থাকবেন। তবে তাঁকে নজরদারিতে রাখবেন ওই প্রবেশন কর্মকর্তা।
কারাগারে না পাঠিয়ে অভিযুক্তকে একজন প্রবেশন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে দেওয়ার বিষয়ে আদালত জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রথমবার কোনো অপরাধ করেছেন এবং একই সঙ্গে তিনি তাঁর স্ত্রী ও শিশু কন্যার জন্য একমাত্র উপর্জনকারী ব্যক্তি।
বিচারক মন্তব্যে বলেন, কারাগারে পাঠালে তার জীবনের সংশোধন হবে না। তাই একজনের হেফাজতে দেওয়াটাই উত্তম।
তাছাড়া বিচার চলাকালে অভিযুক্ত তার নিজের দোষ স্বীকার করেন এবং আদালতের কাছে ক্ষমা চান।
প্রসিকিউসনের তথ্য অনুযায়ী, কিশোরীর বাবা ২০২২ সালে থানায় একটি অপহরণের মামলা করেন। বলা হয়, আসলাম নামের ওই যুবক ধর্ষণ অথবা জোরপূর্বক তার মেয়েকে বিয়ের জন্য অপহরণ করেন।
এ ঘটনার পরপরই মেয়েটি তার স্বামীকে নিয়ে একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হাজির হন ও জানান, তিনি স্বেচ্ছায় বাড়ি ছাড়েন ও আসলামের সঙ্গে কোর্ট ম্যারেজ করতে চান।
ওই কিশোরীর এমন স্বীকারোক্তির পর আদালত বাবার অভিযোগ খারিজ করে দেন। এরপর সিন্ধু উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন বাবা। এরপর আদালতা মেয়েটির প্রকৃত বয়স জানতে পরীক্ষার নির্দেশ দেন।
মেডিকেল সার্টিফিকেটে দেখা যায়, যখন কিশোরী বাড়ি ছাড়ে তখন তার বয়স ১৫ ছিল। ফলে আদালত বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের ধারা সংযোজনের নির্দেশ দেন।
তবে পুনরায় যাচাই-বাছাইকালে কিশোরী আদালতকে জানান, বিবাহের সময় তার বয়স ১৯ বছর ছিল এমনকি তার বাবা যে অপহরণে অভিযোগ করেছেন তাও অস্বীকার করেছেন। স্ত্রী ও কন্যার প্রতি তার স্বামী অনেক যত্মবান বলেও জানান ওই কিশোরী।
এই সব কিছু বিবেচনায় নিয়েই আদালত অভিযুক্তকে কারাগারে না পাঠিয়ে সংশোধনের জন্য একজন প্রবেশন কর্মকর্তার হেফাজতে দিয়েছেন দিয়েছেন।
যাইহোক, এই মামলায় যারা নিকাহ পরিচালনাকারী ধর্মগুরু এবং সাক্ষীরা পলাতক রয়েছেন। পাকিস্তানে মেয়েদের বিয়ের বৈধ বয়স ১৬। তবে সিন্ধুতে ১৮ বছর।
যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সঙ্গে প্রতারণা, ভারতে সোনা চোরাচালান এবং ৬০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করে।
২ দিন আগেঢাকার পল্লবীতে অভিনব কায়দায় প্রতারণার অভিযোগে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। চাকরির লোভ দেখিয়ে ও ব্যবসায়িক অংশীদারির আশ্বাস দিয়ে কোরআন ছুঁয়ে শপথ করিয়ে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিত চক্রটি।
৪ দিন আগেফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
১০ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
১৪ দিন আগে