বদলে যাওয়া বিশ্ব পরিস্থিতি ও অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে চলতি বছর রিজার্ভে বৈচিত্র্য আনার ব্যাপক তৎপরতা দেখা যাচ্ছে। ডলার ছেড়ে মরিয়া হয়ে সোনার মজুত গড়ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো। সেই দৌড়ে সবাইকে পেছনে ফেলেছে চীন।
পাশাপাশি ডলারের আধিপত্য থেকে বের হওয়ার লক্ষ্যে স্থানীয় মুদ্রায় লেনদেনের মতো দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে তোলার বিষয়ে বহু দেশই আগ্রহী হয়ে উঠছে। সোনাশিল্প খাতে বিশ্বের শীর্ষ সংগঠন ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলকে উদ্ধৃত করে বিজনেস ইনসাইডার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাস সোনার বাজারে প্রতিযোগিতা কম থাকলেও তৃতীয় প্রান্তিকে বাড়ছে। এই বছর সোনা বিক্রি গত বছরের সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড ভাঙতে পারে।
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ৮০০ টন সোনা কিনেছে। এই অঙ্ক গত বছরের এই সময়ের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি।
এর মধ্যে কেবল চীনই ১৮১ টন সোনা কিনেছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে ২ হাজার ১৯২ টন সোনার মজুত আছে। ২০২৩ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সবচেয়ে বেশি সোনা কিনেছে।
ডলারের বদলে রিজার্ভে বৈচিত্র্য আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর কাছে সোনার চাহিদা বেড়েছে। বেশ কিছু দেশ বাণিজ্য সম্পর্ককে ডলারমুক্ত রাখতে চাইছে।
এর আগে ডলারের শক্তি কাজে লাগিয়ে রাশিয়ার ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ইউক্রেন আক্রমণের পর যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রাশিয়ার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক রিজার্ভ জব্দ করে। তখন অনেক দেশই ডলারনির্ভরতা কমানোর উদ্যোগ নিতে থাকে।
চীন অন্যান্য দেশের সঙ্গে মুদ্রার অদলবদল এবং নন-ডলার চুক্তির প্রবক্তা। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বন্ড ছেড়ে দিচ্ছে চীন। তবে ডলারের আধিপত্য খর্ব করতে চীনের সোনা কেনার আকাঙ্ক্ষা যেন ভূরাজনৈতিক নানা হিসাবকেও ছাপিয়ে গেছে। দীর্ঘ মেয়াদে মান বজায় রাখে বলে সোনানির্ভরতা অনেক বেশি নিরাপদ। মুদ্রাস্ফীতি বা মুদ্রার অবমূল্যায়ন থেকে নিজেদের রক্ষা করতে বিনিয়োগকারীরা তাই যুদ্ধ কিংবা মন্দার মতো অনিশ্চিত সময়ে সোনার মজুত গড়েন।
চীনের কথাই ধরা যাক, সোনার জন্য তাদের মরিয়া হওয়ার পেছনে অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতাও কাজ করছে। দেশটির আবাসন খাত ও পুঁজিবাজার সবই মন্থর অর্থনীতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সেই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে মূল্যস্ফীতির ধাক্কায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশ কয়েকটি মুদ্রা। স্বাভাবিকভাবেই বেড়েছে সোনার চাহিদা।
স্পট গোল্ড দেখিয়েছে, গত শুক্রবার কিছুক্ষণের জন্য প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছাড়িয়ে গেছে ২ হাজার ডলার, যা গত মে মাসের মাঝামাঝি থেকে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
বদলে যাওয়া বিশ্ব পরিস্থিতি ও অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে চলতি বছর রিজার্ভে বৈচিত্র্য আনার ব্যাপক তৎপরতা দেখা যাচ্ছে। ডলার ছেড়ে মরিয়া হয়ে সোনার মজুত গড়ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো। সেই দৌড়ে সবাইকে পেছনে ফেলেছে চীন।
পাশাপাশি ডলারের আধিপত্য থেকে বের হওয়ার লক্ষ্যে স্থানীয় মুদ্রায় লেনদেনের মতো দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে তোলার বিষয়ে বহু দেশই আগ্রহী হয়ে উঠছে। সোনাশিল্প খাতে বিশ্বের শীর্ষ সংগঠন ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলকে উদ্ধৃত করে বিজনেস ইনসাইডার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাস সোনার বাজারে প্রতিযোগিতা কম থাকলেও তৃতীয় প্রান্তিকে বাড়ছে। এই বছর সোনা বিক্রি গত বছরের সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড ভাঙতে পারে।
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ৮০০ টন সোনা কিনেছে। এই অঙ্ক গত বছরের এই সময়ের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি।
এর মধ্যে কেবল চীনই ১৮১ টন সোনা কিনেছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে ২ হাজার ১৯২ টন সোনার মজুত আছে। ২০২৩ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সবচেয়ে বেশি সোনা কিনেছে।
ডলারের বদলে রিজার্ভে বৈচিত্র্য আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর কাছে সোনার চাহিদা বেড়েছে। বেশ কিছু দেশ বাণিজ্য সম্পর্ককে ডলারমুক্ত রাখতে চাইছে।
এর আগে ডলারের শক্তি কাজে লাগিয়ে রাশিয়ার ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ইউক্রেন আক্রমণের পর যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রাশিয়ার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক রিজার্ভ জব্দ করে। তখন অনেক দেশই ডলারনির্ভরতা কমানোর উদ্যোগ নিতে থাকে।
চীন অন্যান্য দেশের সঙ্গে মুদ্রার অদলবদল এবং নন-ডলার চুক্তির প্রবক্তা। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বন্ড ছেড়ে দিচ্ছে চীন। তবে ডলারের আধিপত্য খর্ব করতে চীনের সোনা কেনার আকাঙ্ক্ষা যেন ভূরাজনৈতিক নানা হিসাবকেও ছাপিয়ে গেছে। দীর্ঘ মেয়াদে মান বজায় রাখে বলে সোনানির্ভরতা অনেক বেশি নিরাপদ। মুদ্রাস্ফীতি বা মুদ্রার অবমূল্যায়ন থেকে নিজেদের রক্ষা করতে বিনিয়োগকারীরা তাই যুদ্ধ কিংবা মন্দার মতো অনিশ্চিত সময়ে সোনার মজুত গড়েন।
চীনের কথাই ধরা যাক, সোনার জন্য তাদের মরিয়া হওয়ার পেছনে অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতাও কাজ করছে। দেশটির আবাসন খাত ও পুঁজিবাজার সবই মন্থর অর্থনীতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সেই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে মূল্যস্ফীতির ধাক্কায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশ কয়েকটি মুদ্রা। স্বাভাবিকভাবেই বেড়েছে সোনার চাহিদা।
স্পট গোল্ড দেখিয়েছে, গত শুক্রবার কিছুক্ষণের জন্য প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছাড়িয়ে গেছে ২ হাজার ডলার, যা গত মে মাসের মাঝামাঝি থেকে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৬ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৬ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে