সাইবার প্রতারণার মামলায় উদ্ধার করা ২ কোটিরও বেশি রূপি ফেরত না দিয়ে নিজেরাই আত্মসাৎ করেছেন দিল্লি পুলিশের দুই সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই)। সেই টাকা নিয়ে পালিয়ে গিয়ে গোয়া, মানালি আর কাশ্মীর ভ্রমণ করেছেন তারা এই কপোত-কপোতী। পরিকল্পনা করেছিলেন নতুন পরিচয়ে জীবন শুরুর, তবে শেষ রক্ষা হয়নি। চার মাসের তদন্ত শেষে
পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শরীফুল আলম ও জুবায়ের তাদের প্রাইভেটকার নিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদের আটক করা হয়। এ সময় গাড়িটি তল্লাশি করে শরীফুল ও জুবায়েরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দুজনের সিটের মাঝখানে থাকা গাড়ির টুলবক্স থেকে স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। কফি রঙের ছোট ব্যাগে থাকা ১৩টি স্বর্ণবারের ওজন ১ কেজি...
স্থানীয় বাসিন্দা ও গৃহকর্তাদের ভাষ্য, ২০ থেকে ২৫ জনের মুখোশ পরা এবং অস্ত্রধারী ডাকাতদল প্রথমে লতিফ মোল্লার বাড়িতে ঢুকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা, আট আনি স্বর্ণের একটি আংটি, একটি জোড়া কানের দুল, ১০ আনি স্বর্ণের একটি চেইন এবং দুটি মোবাইল লুট করে।
বিনোদন জগতের চাকচিক্যের আড়ালে এমন বিপজ্জনক অপরাধচক্র চলছিল, তা প্রকাশ্যে আসতেই টলি-কন্নড়সহ সমগ্র দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এবার এই মামলার সূত্র ধরে আরও বড় কোনো চক্রের সন্ধান মেলে কিনা, সেদিকেই তদন্তকারীদের নজর।