ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

গণভোট, সনদ—এইসব আমরা বুঝি না; কিছু উঁচু তলার শিক্ষিত লোক এগুলো আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ রোববার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার দৌলতপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন। অসুস্থতা বোধ করায় মির্জা ফখরুল ইসলাম উপস্থিত নেতা-কর্মীদের অনুমতি নিয়ে চেয়ারে বসে বক্তব্য দেন।
চলমান রাজনৈতিক টানাহেঁচড়ার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বর্তমানে রাজনৈতিক একটা টানাহেঁচড়া চলছে। একটা দল বলছে, গণভোট হতে হবে...গণভোট, সনদ—এইসব কি আমরা বুঝি?’
জনগণের কাছ থেকে নেতিবাচক উত্তর আসার পর বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বুঝি না কিছু। এইসব বোঝা শিক্ষিত উঁচু তলা থেকে কিছু লোক আসছে, আইসা আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছে।’ তবে তিনি জানান, যতগুলো পরিবর্তন বা সংস্কার দরকার, সেগুলোতে বিএনপি রাজি আছে।
বর্তমান সরকার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যেই সরকারটা এখন আছে, তাকে বলে অন্তর্বর্তী সরকার। অর্থাৎ ওই সরকার ভোট করে আসে নাই। কিন্তু আমরা সবাই মিলে তাকে দায়িত্ব দিয়েছি যে, হাসিনা পালানোর পরে সে দেশ চালাবে এবং একটি নির্বাচন করবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘দুঃখের কথা হচ্ছে, এই সরকারের পেছনে মানুষ নাই। মানুষের যে কষ্ট, সেটা সরকার বোঝে না। কৃষকের কষ্ট কোথায়, সমস্যা কোথায়, এই সরকার বোঝে না।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টে ছাত্রদের ওপর গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ড এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় হত্যাকাণ্ড—উভয়ই গণহত্যা। এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য একটাই—তখন পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী আমাদের এখানকার কিছু লোকজনকে নিয়ে গণহত্যা করেছিল আর এইবার শেখ হাসিনা তার প্রশাসনকে দিয়ে আমাদের ছেলেগুলোকে মারছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ৫ আগস্টে হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর একেবারে অসহায় অবস্থায় রেখে গেছেন তাঁর দলের লোকজনকে। এতে বোঝা যায়, আগের যে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ছিলেন, তাঁর কর্মী ও জনগণের প্রতি কোনো দরদ নেই। দরদ থাকলে তিনি পালিয়ে যেতেন না।
মির্জা ফখরুল দেশের মাটি ও জনগণের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা ওই রাজনীতি করি না। আমাদের এই মাটিতে জন্ম, এই মাটিতে আমরা থাকি, এই মাটিতে সুখ-দুঃখের সঙ্গে থাকি এবং মারা গেলে এখানেই মারা যাব। আমরা গুলি খেয়ে মরলে এখানেই মরব। দেশের মাটি ছেড়ে আমরা কখনো যাব না।’ নিজের রাজনৈতিক কষ্টের কথা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি ১১ বার জেলে গেছেন এবং তাঁকে পাঁচ দিন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সেলে আটক করে রাখা হয়েছিল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় বছর বিনা দোষে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। আমাদের ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।’
আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল উপস্থিত জনগণের কাছে জানতে চান, ‘এই নির্বাচনে আপনারা ভোট দেবেন তো? এবার ভোটের ব্যবস্থা তৈরি হয়েছে তো? সবাই ভোট দিতে পারবেন তো?’ এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘ইনশা আল্লাহ’ বলে উত্তর দেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এবার মার্কা কয়টা?...মার্কা একটা দেখতেছেন ধানের শীষ, নৌকাটা এবার দেখা যাচ্ছে না। আরেকটা দেখা যায় দাঁড়িপাল্লা।’
কৃষকের দুর্দশার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ধানের দাম নেই। আলুতে এবার মার খেয়েছেন কৃষক, আলু হিমাগার থেকে আনছেন না তাঁরা, তার মানে, কৃষিকাজ করে লাভবান হতে পারছেন না।
বিএনপি সরকারে এলে কৃষকদের জন্য ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা যদি সরকারে আসি, কৃষক যেন তার ধান-আলু যেটাই ফলাবে, তার যেন ন্যায্য দাম পায়, সেই ব্যবস্থাটা আমরা করতে চাই।’
বিএনপি মহাসচিব বঞ্চিত মা-বোনদের জন্য ‘ফ্যামিলি কার্ড’-এর প্রতিশ্রুতি দেন। এই কার্ডের মাধ্যমে মায়েরা ন্যায্যমূল্যে চাল, ডাল, তেল ও লবণ কিনতে পারবেন এবং স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। এ ছাড়া কৃষকদের জন্য ‘ফার্মার কার্ড’ চালু করার কথা বলেন, যার মাধ্যমে কৃষকেরা ন্যায্যমূল্যে সার, কীটনাশক ও সেচের পানি পাবেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘১৯৭১ সালে যখন এ দেশের মানুষ দিশেহারা হয়ে গেছিল, শেখ মুজিব বন্দী হয়েছিলেন পাকিস্তানে আর আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গিয়েছিল ইন্ডিয়াতে, তখন শহীদ জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন। সেই লোকের দল আমরা। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দল আমরা। আমরা কথায় বিশ্বাস করি, কাজে বিশ্বাস করি, আমরা কোনো মুনাফিকিতে বিশ্বাস করি না।’

গণভোট, সনদ—এইসব আমরা বুঝি না; কিছু উঁচু তলার শিক্ষিত লোক এগুলো আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ রোববার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার দৌলতপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন। অসুস্থতা বোধ করায় মির্জা ফখরুল ইসলাম উপস্থিত নেতা-কর্মীদের অনুমতি নিয়ে চেয়ারে বসে বক্তব্য দেন।
চলমান রাজনৈতিক টানাহেঁচড়ার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বর্তমানে রাজনৈতিক একটা টানাহেঁচড়া চলছে। একটা দল বলছে, গণভোট হতে হবে...গণভোট, সনদ—এইসব কি আমরা বুঝি?’
জনগণের কাছ থেকে নেতিবাচক উত্তর আসার পর বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বুঝি না কিছু। এইসব বোঝা শিক্ষিত উঁচু তলা থেকে কিছু লোক আসছে, আইসা আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছে।’ তবে তিনি জানান, যতগুলো পরিবর্তন বা সংস্কার দরকার, সেগুলোতে বিএনপি রাজি আছে।
বর্তমান সরকার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যেই সরকারটা এখন আছে, তাকে বলে অন্তর্বর্তী সরকার। অর্থাৎ ওই সরকার ভোট করে আসে নাই। কিন্তু আমরা সবাই মিলে তাকে দায়িত্ব দিয়েছি যে, হাসিনা পালানোর পরে সে দেশ চালাবে এবং একটি নির্বাচন করবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘দুঃখের কথা হচ্ছে, এই সরকারের পেছনে মানুষ নাই। মানুষের যে কষ্ট, সেটা সরকার বোঝে না। কৃষকের কষ্ট কোথায়, সমস্যা কোথায়, এই সরকার বোঝে না।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টে ছাত্রদের ওপর গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ড এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় হত্যাকাণ্ড—উভয়ই গণহত্যা। এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য একটাই—তখন পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী আমাদের এখানকার কিছু লোকজনকে নিয়ে গণহত্যা করেছিল আর এইবার শেখ হাসিনা তার প্রশাসনকে দিয়ে আমাদের ছেলেগুলোকে মারছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ৫ আগস্টে হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর একেবারে অসহায় অবস্থায় রেখে গেছেন তাঁর দলের লোকজনকে। এতে বোঝা যায়, আগের যে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ছিলেন, তাঁর কর্মী ও জনগণের প্রতি কোনো দরদ নেই। দরদ থাকলে তিনি পালিয়ে যেতেন না।
মির্জা ফখরুল দেশের মাটি ও জনগণের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা ওই রাজনীতি করি না। আমাদের এই মাটিতে জন্ম, এই মাটিতে আমরা থাকি, এই মাটিতে সুখ-দুঃখের সঙ্গে থাকি এবং মারা গেলে এখানেই মারা যাব। আমরা গুলি খেয়ে মরলে এখানেই মরব। দেশের মাটি ছেড়ে আমরা কখনো যাব না।’ নিজের রাজনৈতিক কষ্টের কথা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি ১১ বার জেলে গেছেন এবং তাঁকে পাঁচ দিন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সেলে আটক করে রাখা হয়েছিল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় বছর বিনা দোষে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। আমাদের ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।’
আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল উপস্থিত জনগণের কাছে জানতে চান, ‘এই নির্বাচনে আপনারা ভোট দেবেন তো? এবার ভোটের ব্যবস্থা তৈরি হয়েছে তো? সবাই ভোট দিতে পারবেন তো?’ এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘ইনশা আল্লাহ’ বলে উত্তর দেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এবার মার্কা কয়টা?...মার্কা একটা দেখতেছেন ধানের শীষ, নৌকাটা এবার দেখা যাচ্ছে না। আরেকটা দেখা যায় দাঁড়িপাল্লা।’
কৃষকের দুর্দশার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ধানের দাম নেই। আলুতে এবার মার খেয়েছেন কৃষক, আলু হিমাগার থেকে আনছেন না তাঁরা, তার মানে, কৃষিকাজ করে লাভবান হতে পারছেন না।
বিএনপি সরকারে এলে কৃষকদের জন্য ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা যদি সরকারে আসি, কৃষক যেন তার ধান-আলু যেটাই ফলাবে, তার যেন ন্যায্য দাম পায়, সেই ব্যবস্থাটা আমরা করতে চাই।’
বিএনপি মহাসচিব বঞ্চিত মা-বোনদের জন্য ‘ফ্যামিলি কার্ড’-এর প্রতিশ্রুতি দেন। এই কার্ডের মাধ্যমে মায়েরা ন্যায্যমূল্যে চাল, ডাল, তেল ও লবণ কিনতে পারবেন এবং স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। এ ছাড়া কৃষকদের জন্য ‘ফার্মার কার্ড’ চালু করার কথা বলেন, যার মাধ্যমে কৃষকেরা ন্যায্যমূল্যে সার, কীটনাশক ও সেচের পানি পাবেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘১৯৭১ সালে যখন এ দেশের মানুষ দিশেহারা হয়ে গেছিল, শেখ মুজিব বন্দী হয়েছিলেন পাকিস্তানে আর আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গিয়েছিল ইন্ডিয়াতে, তখন শহীদ জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন। সেই লোকের দল আমরা। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দল আমরা। আমরা কথায় বিশ্বাস করি, কাজে বিশ্বাস করি, আমরা কোনো মুনাফিকিতে বিশ্বাস করি না।’
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

গণভোট, সনদ—এইসব আমরা বুঝি না; কিছু উঁচু তলার শিক্ষিত লোক এগুলো আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ রোববার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার দৌলতপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন। অসুস্থতা বোধ করায় মির্জা ফখরুল ইসলাম উপস্থিত নেতা-কর্মীদের অনুমতি নিয়ে চেয়ারে বসে বক্তব্য দেন।
চলমান রাজনৈতিক টানাহেঁচড়ার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বর্তমানে রাজনৈতিক একটা টানাহেঁচড়া চলছে। একটা দল বলছে, গণভোট হতে হবে...গণভোট, সনদ—এইসব কি আমরা বুঝি?’
জনগণের কাছ থেকে নেতিবাচক উত্তর আসার পর বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বুঝি না কিছু। এইসব বোঝা শিক্ষিত উঁচু তলা থেকে কিছু লোক আসছে, আইসা আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছে।’ তবে তিনি জানান, যতগুলো পরিবর্তন বা সংস্কার দরকার, সেগুলোতে বিএনপি রাজি আছে।
বর্তমান সরকার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যেই সরকারটা এখন আছে, তাকে বলে অন্তর্বর্তী সরকার। অর্থাৎ ওই সরকার ভোট করে আসে নাই। কিন্তু আমরা সবাই মিলে তাকে দায়িত্ব দিয়েছি যে, হাসিনা পালানোর পরে সে দেশ চালাবে এবং একটি নির্বাচন করবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘দুঃখের কথা হচ্ছে, এই সরকারের পেছনে মানুষ নাই। মানুষের যে কষ্ট, সেটা সরকার বোঝে না। কৃষকের কষ্ট কোথায়, সমস্যা কোথায়, এই সরকার বোঝে না।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টে ছাত্রদের ওপর গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ড এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় হত্যাকাণ্ড—উভয়ই গণহত্যা। এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য একটাই—তখন পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী আমাদের এখানকার কিছু লোকজনকে নিয়ে গণহত্যা করেছিল আর এইবার শেখ হাসিনা তার প্রশাসনকে দিয়ে আমাদের ছেলেগুলোকে মারছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ৫ আগস্টে হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর একেবারে অসহায় অবস্থায় রেখে গেছেন তাঁর দলের লোকজনকে। এতে বোঝা যায়, আগের যে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ছিলেন, তাঁর কর্মী ও জনগণের প্রতি কোনো দরদ নেই। দরদ থাকলে তিনি পালিয়ে যেতেন না।
মির্জা ফখরুল দেশের মাটি ও জনগণের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা ওই রাজনীতি করি না। আমাদের এই মাটিতে জন্ম, এই মাটিতে আমরা থাকি, এই মাটিতে সুখ-দুঃখের সঙ্গে থাকি এবং মারা গেলে এখানেই মারা যাব। আমরা গুলি খেয়ে মরলে এখানেই মরব। দেশের মাটি ছেড়ে আমরা কখনো যাব না।’ নিজের রাজনৈতিক কষ্টের কথা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি ১১ বার জেলে গেছেন এবং তাঁকে পাঁচ দিন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সেলে আটক করে রাখা হয়েছিল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় বছর বিনা দোষে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। আমাদের ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।’
আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল উপস্থিত জনগণের কাছে জানতে চান, ‘এই নির্বাচনে আপনারা ভোট দেবেন তো? এবার ভোটের ব্যবস্থা তৈরি হয়েছে তো? সবাই ভোট দিতে পারবেন তো?’ এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘ইনশা আল্লাহ’ বলে উত্তর দেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এবার মার্কা কয়টা?...মার্কা একটা দেখতেছেন ধানের শীষ, নৌকাটা এবার দেখা যাচ্ছে না। আরেকটা দেখা যায় দাঁড়িপাল্লা।’
কৃষকের দুর্দশার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ধানের দাম নেই। আলুতে এবার মার খেয়েছেন কৃষক, আলু হিমাগার থেকে আনছেন না তাঁরা, তার মানে, কৃষিকাজ করে লাভবান হতে পারছেন না।
বিএনপি সরকারে এলে কৃষকদের জন্য ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা যদি সরকারে আসি, কৃষক যেন তার ধান-আলু যেটাই ফলাবে, তার যেন ন্যায্য দাম পায়, সেই ব্যবস্থাটা আমরা করতে চাই।’
বিএনপি মহাসচিব বঞ্চিত মা-বোনদের জন্য ‘ফ্যামিলি কার্ড’-এর প্রতিশ্রুতি দেন। এই কার্ডের মাধ্যমে মায়েরা ন্যায্যমূল্যে চাল, ডাল, তেল ও লবণ কিনতে পারবেন এবং স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। এ ছাড়া কৃষকদের জন্য ‘ফার্মার কার্ড’ চালু করার কথা বলেন, যার মাধ্যমে কৃষকেরা ন্যায্যমূল্যে সার, কীটনাশক ও সেচের পানি পাবেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘১৯৭১ সালে যখন এ দেশের মানুষ দিশেহারা হয়ে গেছিল, শেখ মুজিব বন্দী হয়েছিলেন পাকিস্তানে আর আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গিয়েছিল ইন্ডিয়াতে, তখন শহীদ জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন। সেই লোকের দল আমরা। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দল আমরা। আমরা কথায় বিশ্বাস করি, কাজে বিশ্বাস করি, আমরা কোনো মুনাফিকিতে বিশ্বাস করি না।’

গণভোট, সনদ—এইসব আমরা বুঝি না; কিছু উঁচু তলার শিক্ষিত লোক এগুলো আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ রোববার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার দৌলতপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন। অসুস্থতা বোধ করায় মির্জা ফখরুল ইসলাম উপস্থিত নেতা-কর্মীদের অনুমতি নিয়ে চেয়ারে বসে বক্তব্য দেন।
চলমান রাজনৈতিক টানাহেঁচড়ার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বর্তমানে রাজনৈতিক একটা টানাহেঁচড়া চলছে। একটা দল বলছে, গণভোট হতে হবে...গণভোট, সনদ—এইসব কি আমরা বুঝি?’
জনগণের কাছ থেকে নেতিবাচক উত্তর আসার পর বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বুঝি না কিছু। এইসব বোঝা শিক্ষিত উঁচু তলা থেকে কিছু লোক আসছে, আইসা আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছে।’ তবে তিনি জানান, যতগুলো পরিবর্তন বা সংস্কার দরকার, সেগুলোতে বিএনপি রাজি আছে।
বর্তমান সরকার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যেই সরকারটা এখন আছে, তাকে বলে অন্তর্বর্তী সরকার। অর্থাৎ ওই সরকার ভোট করে আসে নাই। কিন্তু আমরা সবাই মিলে তাকে দায়িত্ব দিয়েছি যে, হাসিনা পালানোর পরে সে দেশ চালাবে এবং একটি নির্বাচন করবে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘দুঃখের কথা হচ্ছে, এই সরকারের পেছনে মানুষ নাই। মানুষের যে কষ্ট, সেটা সরকার বোঝে না। কৃষকের কষ্ট কোথায়, সমস্যা কোথায়, এই সরকার বোঝে না।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টে ছাত্রদের ওপর গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ড এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় হত্যাকাণ্ড—উভয়ই গণহত্যা। এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য একটাই—তখন পশ্চিম পাকিস্তানের হানাদার বাহিনী আমাদের এখানকার কিছু লোকজনকে নিয়ে গণহত্যা করেছিল আর এইবার শেখ হাসিনা তার প্রশাসনকে দিয়ে আমাদের ছেলেগুলোকে মারছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ৫ আগস্টে হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর একেবারে অসহায় অবস্থায় রেখে গেছেন তাঁর দলের লোকজনকে। এতে বোঝা যায়, আগের যে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ছিলেন, তাঁর কর্মী ও জনগণের প্রতি কোনো দরদ নেই। দরদ থাকলে তিনি পালিয়ে যেতেন না।
মির্জা ফখরুল দেশের মাটি ও জনগণের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা ওই রাজনীতি করি না। আমাদের এই মাটিতে জন্ম, এই মাটিতে আমরা থাকি, এই মাটিতে সুখ-দুঃখের সঙ্গে থাকি এবং মারা গেলে এখানেই মারা যাব। আমরা গুলি খেয়ে মরলে এখানেই মরব। দেশের মাটি ছেড়ে আমরা কখনো যাব না।’ নিজের রাজনৈতিক কষ্টের কথা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, তিনি ১১ বার জেলে গেছেন এবং তাঁকে পাঁচ দিন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সেলে আটক করে রাখা হয়েছিল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় বছর বিনা দোষে কারাগারে আটক করে রাখা হয়েছে। আমাদের ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।’
আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল উপস্থিত জনগণের কাছে জানতে চান, ‘এই নির্বাচনে আপনারা ভোট দেবেন তো? এবার ভোটের ব্যবস্থা তৈরি হয়েছে তো? সবাই ভোট দিতে পারবেন তো?’ এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘ইনশা আল্লাহ’ বলে উত্তর দেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এবার মার্কা কয়টা?...মার্কা একটা দেখতেছেন ধানের শীষ, নৌকাটা এবার দেখা যাচ্ছে না। আরেকটা দেখা যায় দাঁড়িপাল্লা।’
কৃষকের দুর্দশার কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ধানের দাম নেই। আলুতে এবার মার খেয়েছেন কৃষক, আলু হিমাগার থেকে আনছেন না তাঁরা, তার মানে, কৃষিকাজ করে লাভবান হতে পারছেন না।
বিএনপি সরকারে এলে কৃষকদের জন্য ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা যদি সরকারে আসি, কৃষক যেন তার ধান-আলু যেটাই ফলাবে, তার যেন ন্যায্য দাম পায়, সেই ব্যবস্থাটা আমরা করতে চাই।’
বিএনপি মহাসচিব বঞ্চিত মা-বোনদের জন্য ‘ফ্যামিলি কার্ড’-এর প্রতিশ্রুতি দেন। এই কার্ডের মাধ্যমে মায়েরা ন্যায্যমূল্যে চাল, ডাল, তেল ও লবণ কিনতে পারবেন এবং স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। এ ছাড়া কৃষকদের জন্য ‘ফার্মার কার্ড’ চালু করার কথা বলেন, যার মাধ্যমে কৃষকেরা ন্যায্যমূল্যে সার, কীটনাশক ও সেচের পানি পাবেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘১৯৭১ সালে যখন এ দেশের মানুষ দিশেহারা হয়ে গেছিল, শেখ মুজিব বন্দী হয়েছিলেন পাকিস্তানে আর আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গিয়েছিল ইন্ডিয়াতে, তখন শহীদ জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলেন। সেই লোকের দল আমরা। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দল আমরা। আমরা কথায় বিশ্বাস করি, কাজে বিশ্বাস করি, আমরা কোনো মুনাফিকিতে বিশ্বাস করি না।’

খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেয়াল টপকে দুই আসামি পালিয়েছে। তবে এর মধ্যে একজনকে আটক করা হয়েছে। রোববার (৯ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল।
২ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের আগে গণভোট করার কোনো বাস্তবতা নেই, তবে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে করার আহ্বান জানান তিনি।
৪ মিনিট আগে
কখনো গভীর রাতে, আবার কখনো দিনের আলোয় সংঘবদ্ধ চক্র নিঃশব্দে দরজা বা জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে মূল্যবান মালামাল লুট করছে। স্থানীয়রা বলছেন, এলাকার কিছু মাদকাসক্ত কিশোর-যুবক এসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে। প্রশাসনের যথাযথ নজরদারির অভাবে তারা দিনদিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে।
৮ মিনিট আগে
খুলনায় দুর্বৃত্তের গুলিতে শান্ত (১৫) নামের এক কিশোর গুরুতর আহত হয়েছে। আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নগরীর আড়ংঘাটা থানাধীন লতার মোড় ও লতার ব্রিজের মধ্যবর্তী স্থানে ঘটনাটি ঘটে।
১২ মিনিট আগেখাগড়াছড়ি প্রতিনিধি

খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেয়াল টপকে দুই আসামি পালিয়েছে। তবে এর মধ্যে একজনকে আটক করা হয়েছে। রোববার (৯ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল।
পালিয়ে যাওয়া দুই আসামিরা হলেন খাগড়াছড়ি সদরের ইসলামপুর এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে শফিকুল ইসলাম (২৪) এবং রামগড় উপজেলার সিলেটিপাড়া এলাকার বাচ্চু মিয়ার ছেলে রাজিব হোসেন (২০)।
পুলিশ জানায়, খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় কারাগারের দক্ষিণ পাশের দেয়াল ডিঙিয়ে হাজতি আসামি শফিকুল ইসলাম (২৪) ও হাজতি আসামি রাজিব হোসেন এরশাদ (২০) পালিয়ে যায়। আসামি রাজিব হোসেনকে জনতা খাগড়াছড়ি শহরের টিঅ্যান্ডটি গেট এলাকার সামনে থেকে আটক করতে পারলেও শফিকুল ইসলামকে এখনো আটক করা যায়নি।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন মৃধা জানান, শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারে ব্যাপক তল্লাশি চলছে।

খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেয়াল টপকে দুই আসামি পালিয়েছে। তবে এর মধ্যে একজনকে আটক করা হয়েছে। রোববার (৯ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল।
পালিয়ে যাওয়া দুই আসামিরা হলেন খাগড়াছড়ি সদরের ইসলামপুর এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে শফিকুল ইসলাম (২৪) এবং রামগড় উপজেলার সিলেটিপাড়া এলাকার বাচ্চু মিয়ার ছেলে রাজিব হোসেন (২০)।
পুলিশ জানায়, খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় কারাগারের দক্ষিণ পাশের দেয়াল ডিঙিয়ে হাজতি আসামি শফিকুল ইসলাম (২৪) ও হাজতি আসামি রাজিব হোসেন এরশাদ (২০) পালিয়ে যায়। আসামি রাজিব হোসেনকে জনতা খাগড়াছড়ি শহরের টিঅ্যান্ডটি গেট এলাকার সামনে থেকে আটক করতে পারলেও শফিকুল ইসলামকে এখনো আটক করা যায়নি।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বাতেন মৃধা জানান, শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারে ব্যাপক তল্লাশি চলছে।

গণভোট, সনদ—এইসব আমরা বুঝি না; কিছু উঁচু তলার শিক্ষিত লোক এগুলো আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩ ঘণ্টা আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের আগে গণভোট করার কোনো বাস্তবতা নেই, তবে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে করার আহ্বান জানান তিনি।
৪ মিনিট আগে
কখনো গভীর রাতে, আবার কখনো দিনের আলোয় সংঘবদ্ধ চক্র নিঃশব্দে দরজা বা জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে মূল্যবান মালামাল লুট করছে। স্থানীয়রা বলছেন, এলাকার কিছু মাদকাসক্ত কিশোর-যুবক এসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে। প্রশাসনের যথাযথ নজরদারির অভাবে তারা দিনদিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে।
৮ মিনিট আগে
খুলনায় দুর্বৃত্তের গুলিতে শান্ত (১৫) নামের এক কিশোর গুরুতর আহত হয়েছে। আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নগরীর আড়ংঘাটা থানাধীন লতার মোড় ও লতার ব্রিজের মধ্যবর্তী স্থানে ঘটনাটি ঘটে।
১২ মিনিট আগেগাইবান্ধা প্রতিনিধি

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের আগে গণভোট করার কোনো বাস্তবতা নেই, তবে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে করার আহ্বান জানান তিনি।
আজ রোববার গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর বহুমুখী পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে গণঅধিকার পরিষদের এক জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা দেশে পরিপূর্ণ ইমেজের নেতাদের খুঁজে বের করে জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমরা মনোনীত করছি। এরই অংশ হিসেবে গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী) আসনে ব্যবসায়ী সুরুজ্জামান সরকারকে ট্রাক প্রতীকে মনোনীত করেছি। আপনারা তাঁকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন।’
দলের রংপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানা মোন্নাফের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন গাইবান্ধা-৩ আসনের প্রার্থী সুরুজ্জামান সরকার, কেন্দ্রীয় নেতা হানিফ সজিব, ফারুক হাসান, আব্দুর রহমান, শামিউল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম সায়েম, সাদ্দাম হোসেন, আমিনুর রহমান, মোমিনুর রহমান, জুয়েল রানা, শরিফুল ইসলাম, নজরুল মাস্টার প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন জেলা গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি এস এস মামুন।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের আগে গণভোট করার কোনো বাস্তবতা নেই, তবে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে করার আহ্বান জানান তিনি।
আজ রোববার গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর বহুমুখী পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে গণঅধিকার পরিষদের এক জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা দেশে পরিপূর্ণ ইমেজের নেতাদের খুঁজে বের করে জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমরা মনোনীত করছি। এরই অংশ হিসেবে গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্লাপুর-পলাশবাড়ী) আসনে ব্যবসায়ী সুরুজ্জামান সরকারকে ট্রাক প্রতীকে মনোনীত করেছি। আপনারা তাঁকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন।’
দলের রংপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানা মোন্নাফের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন গাইবান্ধা-৩ আসনের প্রার্থী সুরুজ্জামান সরকার, কেন্দ্রীয় নেতা হানিফ সজিব, ফারুক হাসান, আব্দুর রহমান, শামিউল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম সায়েম, সাদ্দাম হোসেন, আমিনুর রহমান, মোমিনুর রহমান, জুয়েল রানা, শরিফুল ইসলাম, নজরুল মাস্টার প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন জেলা গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি এস এস মামুন।

গণভোট, সনদ—এইসব আমরা বুঝি না; কিছু উঁচু তলার শিক্ষিত লোক এগুলো আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩ ঘণ্টা আগে
খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেয়াল টপকে দুই আসামি পালিয়েছে। তবে এর মধ্যে একজনকে আটক করা হয়েছে। রোববার (৯ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল।
২ মিনিট আগে
কখনো গভীর রাতে, আবার কখনো দিনের আলোয় সংঘবদ্ধ চক্র নিঃশব্দে দরজা বা জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে মূল্যবান মালামাল লুট করছে। স্থানীয়রা বলছেন, এলাকার কিছু মাদকাসক্ত কিশোর-যুবক এসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে। প্রশাসনের যথাযথ নজরদারির অভাবে তারা দিনদিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে।
৮ মিনিট আগে
খুলনায় দুর্বৃত্তের গুলিতে শান্ত (১৫) নামের এক কিশোর গুরুতর আহত হয়েছে। আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নগরীর আড়ংঘাটা থানাধীন লতার মোড় ও লতার ব্রিজের মধ্যবর্তী স্থানে ঘটনাটি ঘটে।
১২ মিনিট আগেতারিকুল ইসলাম কাজী রাকিব, পাথরঘাটা (বরগুনা)

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় হঠাৎ বেড়ে গেছে চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা। প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো এলাকায় সংঘটিত হচ্ছে এমন অপরাধ। কখনো গভীর রাতে, আবার কখনো দিনের আলোয় সংঘবদ্ধ চক্র নিঃশব্দে দরজা বা জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে মূল্যবান মালামাল লুট করছে। স্থানীয়রা বলছেন, এলাকার কিছু মাদকাসক্ত কিশোর-যুবক এসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে। প্রশাসনের যথাযথ নজরদারির অভাবে তারা দিনদিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের হোগলাপাশা গ্রামে এক বাড়িতে দুর্বৃত্তরা হামলা করে।
ওই গ্রামের হাফেজ মাহবুবুর রহমানের বাড়িতে জানালার গ্রিল কেটে ঢুকে দুর্বৃত্তরা স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। ভুক্তভোগী নারী শিউলী বেগম (৩৫) বলেন, ‘আমার শ্বশুর অসুস্থ হয়ে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি। আমি দুই ও চার বছরের শিশুদের নিয়ে ঘুমিয়েছিলাম। হঠাৎ দেখি দুজন লোক আমার বাচ্চাদের জিম্মি করেছে। তারা আলমারির চাবি চাইলে দেরি হওয়ায় আমার মাথায় দা দিয়ে কোপ দেয় এবং হাতে থাকা রড দিয়ে চোখে আঘাত করে। পরে চার ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।’
গত বৃহস্পতিবার পাথরঘাটা পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে এক প্রবাসীর ঘরে তালা ভেঙে প্রায় ৫০ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা চুরি হয়েছে। এরও আগে ৪ নভেম্বর রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার পথে তিন ব্যবসায়ীকে চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে তিন লাখ টাকা ছিনতাই করা হয়। ২১ অক্টোবর চরদুয়ানী ইউনিয়নের মঠেরখাল এলাকায় একই রাতে অন্তত আটটি বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রায় ২৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি হয়। গত ১ আগস্ট রাতে সদর ইউনিয়ন পরিষদের দরজা ভেঙে কম্পিউটার ও প্রিন্টার চুরি করে নিয়ে যায় চোর চক্র। এ ছাড়া ৬ জুলাই পূর্ব হাতেমপুরে ইসমাইল হোসেনের গোয়ালঘর থেকে ছয়টি গরু চুরি যায়।
স্থানীয়রা জানান, বড় ধরনের চুরির ঘটনা ছাড়াও প্রায় প্রতিদিনই ছোটখাটো চুরি বা ছিনতাই হচ্ছে পাথরঘাটার বিভিন্ন এলাকায়। এমনকি হাটবাজারেও ‘শয়তানের নিশ্বাস’ (অচেতনকারী দ্রব্য) ব্যবহার করে নারীদের কাছ থেকে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে অপরাধীরা। কিছু ঘটনার ভিডিও সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়লেও এসব চক্রের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দা আয়শা বেগম বলেন, ‘রাতে ঘুমিয়ে ছিলাম, সকালে দেখি দরজা খোলা, আলমারি ফাঁকা—সব নিয়ে গেছে।’
ঘন ঘন চুরি, ছিনতাইয়ের ঘটনায় স্থানীয়দের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি স্বীকার করে পাথরঘাটা থানার ওসি মেহেদী হাসান বলেন, ‘ঘটনাগুলো নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছি। অভিযান চলছে, খুব দ্রুতই জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।’

বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় হঠাৎ বেড়ে গেছে চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা। প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো এলাকায় সংঘটিত হচ্ছে এমন অপরাধ। কখনো গভীর রাতে, আবার কখনো দিনের আলোয় সংঘবদ্ধ চক্র নিঃশব্দে দরজা বা জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে মূল্যবান মালামাল লুট করছে। স্থানীয়রা বলছেন, এলাকার কিছু মাদকাসক্ত কিশোর-যুবক এসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে। প্রশাসনের যথাযথ নজরদারির অভাবে তারা দিনদিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাতে উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের হোগলাপাশা গ্রামে এক বাড়িতে দুর্বৃত্তরা হামলা করে।
ওই গ্রামের হাফেজ মাহবুবুর রহমানের বাড়িতে জানালার গ্রিল কেটে ঢুকে দুর্বৃত্তরা স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। ভুক্তভোগী নারী শিউলী বেগম (৩৫) বলেন, ‘আমার শ্বশুর অসুস্থ হয়ে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি। আমি দুই ও চার বছরের শিশুদের নিয়ে ঘুমিয়েছিলাম। হঠাৎ দেখি দুজন লোক আমার বাচ্চাদের জিম্মি করেছে। তারা আলমারির চাবি চাইলে দেরি হওয়ায় আমার মাথায় দা দিয়ে কোপ দেয় এবং হাতে থাকা রড দিয়ে চোখে আঘাত করে। পরে চার ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।’
গত বৃহস্পতিবার পাথরঘাটা পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে এক প্রবাসীর ঘরে তালা ভেঙে প্রায় ৫০ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা চুরি হয়েছে। এরও আগে ৪ নভেম্বর রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরার পথে তিন ব্যবসায়ীকে চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে তিন লাখ টাকা ছিনতাই করা হয়। ২১ অক্টোবর চরদুয়ানী ইউনিয়নের মঠেরখাল এলাকায় একই রাতে অন্তত আটটি বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রায় ২৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি হয়। গত ১ আগস্ট রাতে সদর ইউনিয়ন পরিষদের দরজা ভেঙে কম্পিউটার ও প্রিন্টার চুরি করে নিয়ে যায় চোর চক্র। এ ছাড়া ৬ জুলাই পূর্ব হাতেমপুরে ইসমাইল হোসেনের গোয়ালঘর থেকে ছয়টি গরু চুরি যায়।
স্থানীয়রা জানান, বড় ধরনের চুরির ঘটনা ছাড়াও প্রায় প্রতিদিনই ছোটখাটো চুরি বা ছিনতাই হচ্ছে পাথরঘাটার বিভিন্ন এলাকায়। এমনকি হাটবাজারেও ‘শয়তানের নিশ্বাস’ (অচেতনকারী দ্রব্য) ব্যবহার করে নারীদের কাছ থেকে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে অপরাধীরা। কিছু ঘটনার ভিডিও সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়লেও এসব চক্রের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দা আয়শা বেগম বলেন, ‘রাতে ঘুমিয়ে ছিলাম, সকালে দেখি দরজা খোলা, আলমারি ফাঁকা—সব নিয়ে গেছে।’
ঘন ঘন চুরি, ছিনতাইয়ের ঘটনায় স্থানীয়দের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি স্বীকার করে পাথরঘাটা থানার ওসি মেহেদী হাসান বলেন, ‘ঘটনাগুলো নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছি। অভিযান চলছে, খুব দ্রুতই জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।’

গণভোট, সনদ—এইসব আমরা বুঝি না; কিছু উঁচু তলার শিক্ষিত লোক এগুলো আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩ ঘণ্টা আগে
খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেয়াল টপকে দুই আসামি পালিয়েছে। তবে এর মধ্যে একজনকে আটক করা হয়েছে। রোববার (৯ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল।
২ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের আগে গণভোট করার কোনো বাস্তবতা নেই, তবে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে করার আহ্বান জানান তিনি।
৪ মিনিট আগে
খুলনায় দুর্বৃত্তের গুলিতে শান্ত (১৫) নামের এক কিশোর গুরুতর আহত হয়েছে। আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নগরীর আড়ংঘাটা থানাধীন লতার মোড় ও লতার ব্রিজের মধ্যবর্তী স্থানে ঘটনাটি ঘটে।
১২ মিনিট আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় দুর্বৃত্তের গুলিতে শান্ত (১৫) নামের এক কিশোর গুরুতর আহত হয়েছে। আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নগরীর আড়ংঘাটা থানাধীন লতার মোড় ও লতার ব্রিজের মধ্যবর্তী স্থানে ঘটনাটি ঘটে।
আহত শান্তকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সন্ধ্যার পর ঢাকায় নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। সে নগরীর রায়েরমহল এলাকার উত্তরপাড়া এলাকার বাসিন্দা ফয়সাল বিশ্বাস মন্টুর ছেলে।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, লতার মোড় থেকে একটি ভ্যানে করে লতার ব্রিজের দিকে যাচ্ছিল কিশোর শান্ত। এ সময় পাশ দিয়ে একটি মোটরসাইকেলে চড়ে যাওয়া তিনজন যুবক শান্তকে গুলি করে পালিয়ে যান। স্থানীয় বাসিন্দারা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় সন্ধ্যার পরপরই তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। তবে গুলিবিদ্ধ শান্ত এ ঘটনায় জড়িত গলাকাটা শাহিনকে চিহ্নিত করেছে।
সূত্রটি আরও জানায়, গুলিবিদ্ধ শান্ত বয়রা বাজার এলাকার একটি মুরগির দোকানে চাকরি করত। এ পেশার পাশাপাশি মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল শান্ত। মাদক কারবারের বিষয়কে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটেছে বলে সূত্রটি দাবি করে।
আড়ংঘাটা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) প্রদীপ সাহা রাত ৯টায় ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘ঘটনাটার খবর পেয়ে আমরা তদন্ত করছি। ওই কিশোরের বুকে একটি গুলি লেগেছে। তবে গুলিবিদ্ধ ওই কিশোরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল থেকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার কারণে ঘটনার কারণ জানতে একটু সময় লাগবে।’

খুলনায় দুর্বৃত্তের গুলিতে শান্ত (১৫) নামের এক কিশোর গুরুতর আহত হয়েছে। আজ রোববার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নগরীর আড়ংঘাটা থানাধীন লতার মোড় ও লতার ব্রিজের মধ্যবর্তী স্থানে ঘটনাটি ঘটে।
আহত শান্তকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সন্ধ্যার পর ঢাকায় নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। সে নগরীর রায়েরমহল এলাকার উত্তরপাড়া এলাকার বাসিন্দা ফয়সাল বিশ্বাস মন্টুর ছেলে।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, লতার মোড় থেকে একটি ভ্যানে করে লতার ব্রিজের দিকে যাচ্ছিল কিশোর শান্ত। এ সময় পাশ দিয়ে একটি মোটরসাইকেলে চড়ে যাওয়া তিনজন যুবক শান্তকে গুলি করে পালিয়ে যান। স্থানীয় বাসিন্দারা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় সন্ধ্যার পরপরই তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। তবে গুলিবিদ্ধ শান্ত এ ঘটনায় জড়িত গলাকাটা শাহিনকে চিহ্নিত করেছে।
সূত্রটি আরও জানায়, গুলিবিদ্ধ শান্ত বয়রা বাজার এলাকার একটি মুরগির দোকানে চাকরি করত। এ পেশার পাশাপাশি মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল শান্ত। মাদক কারবারের বিষয়কে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটেছে বলে সূত্রটি দাবি করে।
আড়ংঘাটা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) প্রদীপ সাহা রাত ৯টায় ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘ঘটনাটার খবর পেয়ে আমরা তদন্ত করছি। ওই কিশোরের বুকে একটি গুলি লেগেছে। তবে গুলিবিদ্ধ ওই কিশোরকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল থেকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার কারণে ঘটনার কারণ জানতে একটু সময় লাগবে।’

গণভোট, সনদ—এইসব আমরা বুঝি না; কিছু উঁচু তলার শিক্ষিত লোক এগুলো আমাদের ঘাড়ের ওপর চাপাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩ ঘণ্টা আগে
খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় কারাগারের দেয়াল টপকে দুই আসামি পালিয়েছে। তবে এর মধ্যে একজনকে আটক করা হয়েছে। রোববার (৯ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল।
২ মিনিট আগে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের তফসিলের আগে গণভোট করার কোনো বাস্তবতা নেই, তবে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে করার আহ্বান জানান তিনি।
৪ মিনিট আগে
কখনো গভীর রাতে, আবার কখনো দিনের আলোয় সংঘবদ্ধ চক্র নিঃশব্দে দরজা বা জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে মূল্যবান মালামাল লুট করছে। স্থানীয়রা বলছেন, এলাকার কিছু মাদকাসক্ত কিশোর-যুবক এসব অপরাধ করে বেড়াচ্ছে। প্রশাসনের যথাযথ নজরদারির অভাবে তারা দিনদিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে।
৮ মিনিট আগে