সবুর শুভ, চট্টগ্রাম

সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে চট্টগ্রামে পরিচিতি পান ২৬ বছর আগে। তখন সরোয়ার হোসেন বাবলা, নুরনবী ম্যাক্সন, আকবর আলী ওরফে ঢাকাইয়া আকবর ও ছোট সাজ্জাদকে নিয়ে সন্ত্রাসী দল গড়েন বড় সাজ্জাদ। একসময় উল্লিখিত ব্যক্তিদের হাতেই ছিল চট্টগ্রামের অপরাধজগতের নিয়ন্ত্রণ। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ম্যাক্সন, সরোয়ার ও আকবর আলী বড় সাজ্জাদের সঙ্গ ছেড়ে আলাদাভাবে পথচলা শুরু করেন ১০ বছর আগে। এ অবস্থায় ২০১৫ সাল থেকে বড় সাজ্জাদের কমান্ডে ছোট সাজ্জাদ দলের হাল ধরেন। পরে ভারতে ম্যাক্সনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়। সরোয়ার ও আকবর বড় ও ছোট দুই সাজ্জাদের নিশানায় পড়ে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে এ-সংক্রান্ত মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে গত ২৯ মার্চ নগরের বাকলিয়া অ্যাকসেস রোড এলাকায় প্রাইভেট কারে গুলি চালিয়ে সরোয়ারকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। ওই সময় প্রাইভেট কারে থাকা তাঁর দুই সহযোগী বখতিয়ার হোসেন মানিক (৩০) ও মো. আবদুল্লাহ (৩৬) ঘটনাস্থলে মারা যান। সেই থেকে সরোয়ার হোসেন বাবলা বিদেশে চলে যাওয়ার চেষ্টায় ছিলেন। রাজনৈতিক নেতাদের দিয়ে তদবির করে তিনি পুলিশের সংশ্লিষ্ট শাখায় তিন মাস ধরে চেষ্টা করেছেন বলে জানান বাবলার ছোট ভাই মো. আজিজ। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। ২০২০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কাতার থেকে দেশে ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হন সরোয়ার। এরপর তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার সরোয়ারের পাসপোর্ট ব্লক (বন্ধ) করে দেয় বলে জানান মো. আজিজ।
সরোয়ারের আরেক সহযোগী নগরের বিভিন্ন থানার হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজির ১০টি মামলার আসামি আলী আকবর ওরফে ঢাকাইয়া আকবরকে গত ২৩ মে রাত সাড়ে ৮টার দিকে পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত এলাকায় উপর্যুপরি গুলি চালিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়। দুই দিন পর ঢাকাইয়া আকবর মারা যান। কারাগারে বন্দী সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ হোসেনের অনুসারীরা আকবর হত্যার পেছনে রয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে। সহযোগীর এই ধরনের টার্গেটেড হত্যাকাণ্ডে বিদেশে যাওয়ার জন্য আরও ব্যাকুলতা বাড়ে সরোয়ার হোসেন বাবলার। এর মধ্যে একের পর এক প্রাণনাশের হুমকি আসতে থাকে বড় সাজ্জাদ ও রায়হানদের কাছ থেকে। কেউ সাত দিন, কেউ তিন দিনের মৃত্যুর পরোয়ানা পাঠায় সরোয়ারকে। এরই মধ্যে গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিয়ের পিঁড়িতে বসেন সরোয়ার। বিয়ের পর স্ত্রীসহ পরিবারের সবাই জোর করছিল সরোয়ারকে বিদেশে চলে যেতে। জীবন বাঁচাতে সরোয়ারও বিদেশে চলে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু পাসপোর্টের ব্লক খুলতে পারছিলেন না। শেষতক মৃত্যুই সরোয়ারের জীবনের সমাধান দিল বলে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন তাঁর ছোট ভাই মো. আজিজ।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (বিশেষ শাখা) মো. গোলাম রুহুল কুদ্দুস আজকের পত্রিকাকে বলেন, পাসপোর্ট ব্লক মূলত সরকারি সিদ্ধান্তের বিষয়। সরকার নির্দেশনা দিলে স্পেশাল ব্রাঞ্চ (পুলিশের বিশেষ শাখা) আবেদন করে ইমিগ্রেশন বিভাগের কাছে। এরপর পাসপোর্ট ব্লক হয়। সরোয়ার হোসেন বাবলার পাসপোর্ট ব্লকের বিষয়ে কোনো তথ্য আমাদের কাছে থাকার কথা নয়।’
বুধবার (৫ নভেম্বর) মাগরিবের নামাজের পরপরই চট্টগ্রামে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী গণসংযোগে অংশ নিয়ে গুলিতে নিহত হন সরোয়ার হোসেন বাবলা। এ সময় চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহও গুলিবিদ্ধ হন। এরশাদ উল্লাহ বর্তমানে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ জানায়, চট্টগ্রাম নগর পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার বাবলা। ৫ আগস্টের পর জামিনে মুক্তি পান। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজিসহ ১৫টির বেশি মামলা রয়েছে।
এদিকে সরোয়ার হত্যায় করা মামলার এজাহারে এক নম্বরে যাঁর নাম এসেছে, সেই সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদের। নগরের বায়েজিদ বোস্তামীর চালিতাতলী এলাকার ঠিকাদার আবদুল গণির ছেলে সাজ্জাদ আলী। ১৯৯৯ সালের ২ জুন পাঁচলাইশ ওয়ার্ডের তৎকালীন কাউন্সিলর লিয়াকত আলী খান বাড়ির সামনে খুন হন। লিয়াকত হত্যায় সাজ্জাদ জড়িত ছিলেন বলে ব্যাপক প্রচার আছে। এ নিয়ে দায়ের করা মামলার আসামি ছিলেন সাজ্জাদ আলী। লিয়াকত হত্যার পর অপরাধজগতে সাজ্জাদের নাম ছড়িয়ে পড়ে।
২০০০ সালের ১২ জুলাই মাইক্রোবাসে করে একটি দলীয় সমাবেশে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন ছাত্রলীগের ছয় নেতা-কর্মী। পথে বহদ্দারহাটে ওই মাইক্রোবাস থামিয়ে ব্রাশফায়ার করে সন্ত্রাসীরা। ঘটনাস্থলেই ছাত্রলীগের ওই ছয় নেতা-কর্মীসহ আটজন মারা যান। ‘এইট মার্ডার’ নামে পরিচিত ওই হত্যাকাণ্ডে সাজ্জাদ নেতৃত্ব দেন বলে অভিযোগ ওঠে। ২০০০ সালের ১ অক্টোবর একে-৪৭ রাইফেলসহ গ্রেপ্তার হয়েছিলেন বড় সাজ্জাদ। ২০০৪ সালে জামিনে বেরিয়ে তিনি বিদেশে পালিয়ে যান। বর্তমানে ভারতের পাঞ্জাবে রয়েছেন বলে জানা গেছে। বড় সাজ্জাদের স্ত্রী পাঞ্জাবি হওয়ার সূত্রে তিনি পাঞ্জাবে অবস্থানের সুযোগ পেয়েছেন।

সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে চট্টগ্রামে পরিচিতি পান ২৬ বছর আগে। তখন সরোয়ার হোসেন বাবলা, নুরনবী ম্যাক্সন, আকবর আলী ওরফে ঢাকাইয়া আকবর ও ছোট সাজ্জাদকে নিয়ে সন্ত্রাসী দল গড়েন বড় সাজ্জাদ। একসময় উল্লিখিত ব্যক্তিদের হাতেই ছিল চট্টগ্রামের অপরাধজগতের নিয়ন্ত্রণ। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ম্যাক্সন, সরোয়ার ও আকবর আলী বড় সাজ্জাদের সঙ্গ ছেড়ে আলাদাভাবে পথচলা শুরু করেন ১০ বছর আগে। এ অবস্থায় ২০১৫ সাল থেকে বড় সাজ্জাদের কমান্ডে ছোট সাজ্জাদ দলের হাল ধরেন। পরে ভারতে ম্যাক্সনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়। সরোয়ার ও আকবর বড় ও ছোট দুই সাজ্জাদের নিশানায় পড়ে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন বলে এ-সংক্রান্ত মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে গত ২৯ মার্চ নগরের বাকলিয়া অ্যাকসেস রোড এলাকায় প্রাইভেট কারে গুলি চালিয়ে সরোয়ারকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। ওই সময় প্রাইভেট কারে থাকা তাঁর দুই সহযোগী বখতিয়ার হোসেন মানিক (৩০) ও মো. আবদুল্লাহ (৩৬) ঘটনাস্থলে মারা যান। সেই থেকে সরোয়ার হোসেন বাবলা বিদেশে চলে যাওয়ার চেষ্টায় ছিলেন। রাজনৈতিক নেতাদের দিয়ে তদবির করে তিনি পুলিশের সংশ্লিষ্ট শাখায় তিন মাস ধরে চেষ্টা করেছেন বলে জানান বাবলার ছোট ভাই মো. আজিজ। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। ২০২০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কাতার থেকে দেশে ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হন সরোয়ার। এরপর তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার সরোয়ারের পাসপোর্ট ব্লক (বন্ধ) করে দেয় বলে জানান মো. আজিজ।
সরোয়ারের আরেক সহযোগী নগরের বিভিন্ন থানার হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজির ১০টি মামলার আসামি আলী আকবর ওরফে ঢাকাইয়া আকবরকে গত ২৩ মে রাত সাড়ে ৮টার দিকে পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকত এলাকায় উপর্যুপরি গুলি চালিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়। দুই দিন পর ঢাকাইয়া আকবর মারা যান। কারাগারে বন্দী সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ হোসেনের অনুসারীরা আকবর হত্যার পেছনে রয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে। সহযোগীর এই ধরনের টার্গেটেড হত্যাকাণ্ডে বিদেশে যাওয়ার জন্য আরও ব্যাকুলতা বাড়ে সরোয়ার হোসেন বাবলার। এর মধ্যে একের পর এক প্রাণনাশের হুমকি আসতে থাকে বড় সাজ্জাদ ও রায়হানদের কাছ থেকে। কেউ সাত দিন, কেউ তিন দিনের মৃত্যুর পরোয়ানা পাঠায় সরোয়ারকে। এরই মধ্যে গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিয়ের পিঁড়িতে বসেন সরোয়ার। বিয়ের পর স্ত্রীসহ পরিবারের সবাই জোর করছিল সরোয়ারকে বিদেশে চলে যেতে। জীবন বাঁচাতে সরোয়ারও বিদেশে চলে যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু পাসপোর্টের ব্লক খুলতে পারছিলেন না। শেষতক মৃত্যুই সরোয়ারের জীবনের সমাধান দিল বলে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন তাঁর ছোট ভাই মো. আজিজ।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (বিশেষ শাখা) মো. গোলাম রুহুল কুদ্দুস আজকের পত্রিকাকে বলেন, পাসপোর্ট ব্লক মূলত সরকারি সিদ্ধান্তের বিষয়। সরকার নির্দেশনা দিলে স্পেশাল ব্রাঞ্চ (পুলিশের বিশেষ শাখা) আবেদন করে ইমিগ্রেশন বিভাগের কাছে। এরপর পাসপোর্ট ব্লক হয়। সরোয়ার হোসেন বাবলার পাসপোর্ট ব্লকের বিষয়ে কোনো তথ্য আমাদের কাছে থাকার কথা নয়।’
বুধবার (৫ নভেম্বর) মাগরিবের নামাজের পরপরই চট্টগ্রামে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী গণসংযোগে অংশ নিয়ে গুলিতে নিহত হন সরোয়ার হোসেন বাবলা। এ সময় চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহও গুলিবিদ্ধ হন। এরশাদ উল্লাহ বর্তমানে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ জানায়, চট্টগ্রাম নগর পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার বাবলা। ৫ আগস্টের পর জামিনে মুক্তি পান। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজিসহ ১৫টির বেশি মামলা রয়েছে।
এদিকে সরোয়ার হত্যায় করা মামলার এজাহারে এক নম্বরে যাঁর নাম এসেছে, সেই সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদের। নগরের বায়েজিদ বোস্তামীর চালিতাতলী এলাকার ঠিকাদার আবদুল গণির ছেলে সাজ্জাদ আলী। ১৯৯৯ সালের ২ জুন পাঁচলাইশ ওয়ার্ডের তৎকালীন কাউন্সিলর লিয়াকত আলী খান বাড়ির সামনে খুন হন। লিয়াকত হত্যায় সাজ্জাদ জড়িত ছিলেন বলে ব্যাপক প্রচার আছে। এ নিয়ে দায়ের করা মামলার আসামি ছিলেন সাজ্জাদ আলী। লিয়াকত হত্যার পর অপরাধজগতে সাজ্জাদের নাম ছড়িয়ে পড়ে।
২০০০ সালের ১২ জুলাই মাইক্রোবাসে করে একটি দলীয় সমাবেশে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন ছাত্রলীগের ছয় নেতা-কর্মী। পথে বহদ্দারহাটে ওই মাইক্রোবাস থামিয়ে ব্রাশফায়ার করে সন্ত্রাসীরা। ঘটনাস্থলেই ছাত্রলীগের ওই ছয় নেতা-কর্মীসহ আটজন মারা যান। ‘এইট মার্ডার’ নামে পরিচিত ওই হত্যাকাণ্ডে সাজ্জাদ নেতৃত্ব দেন বলে অভিযোগ ওঠে। ২০০০ সালের ১ অক্টোবর একে-৪৭ রাইফেলসহ গ্রেপ্তার হয়েছিলেন বড় সাজ্জাদ। ২০০৪ সালে জামিনে বেরিয়ে তিনি বিদেশে পালিয়ে যান। বর্তমানে ভারতের পাঞ্জাবে রয়েছেন বলে জানা গেছে। বড় সাজ্জাদের স্ত্রী পাঞ্জাবি হওয়ার সূত্রে তিনি পাঞ্জাবে অবস্থানের সুযোগ পেয়েছেন।

ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
২৫ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
৩০ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে যোগ দিতে ঢাকায় যাওয়ার পথে খাইরুজ্জামান আলম মুন্সি (৪৫) নামে এক কৃষক দল নেতা মারা গেছেন। তিনি নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক এবং উপজেলার দীঘলিয়া গ্রামের চেরাক আলী মুন্সির পুত্র। চিকিৎসক জানিয়েছেন, হার্ট অ্যাটাকে তাঁর মৃত্যু হয়
৩৫ মিনিট আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
ওই কয়েদির নাম বিমল কুমার দাস (৬২)। কয়েদি নম্বর ২৫২৫। তিনি মাদারীপুর সদর উপজেলার কদমতলী আমিরাবাদ গ্রামের গৌরাঙ্গ চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি একটি চেক ডিজঅনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে সাজা ভোগ করছিলেন।
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে সুরতহাল করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ফরিদপুরের জেল সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, একটি চেক ডিজঅনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে তিনি কারাগারে সাজা ভোগ করছিলেন। তিনি মাদারীপুর কারাগারে ছিলেন। ওই হাজতি ডায়াবেটিসসহ বয়সের বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। মাদারীপুর কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়ায় ২৩ ডিসেম্বর তাঁকে মাদারীপুর কারাগার থেকে ফরিদপুর কারাগারে আনা হয়। ফরিদপুরে আসামাত্রই তাঁকে হাসপাতালের প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
জেল সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, আগামীকাল শুক্রবার (আজ) সকালে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
ওই কয়েদির নাম বিমল কুমার দাস (৬২)। কয়েদি নম্বর ২৫২৫। তিনি মাদারীপুর সদর উপজেলার কদমতলী আমিরাবাদ গ্রামের গৌরাঙ্গ চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি একটি চেক ডিজঅনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে সাজা ভোগ করছিলেন।
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে সুরতহাল করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ফরিদপুরের জেল সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, একটি চেক ডিজঅনার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে তিনি কারাগারে সাজা ভোগ করছিলেন। তিনি মাদারীপুর কারাগারে ছিলেন। ওই হাজতি ডায়াবেটিসসহ বয়সের বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। মাদারীপুর কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়ায় ২৩ ডিসেম্বর তাঁকে মাদারীপুর কারাগার থেকে ফরিদপুর কারাগারে আনা হয়। ফরিদপুরে আসামাত্রই তাঁকে হাসপাতালের প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
জেল সুপার নজরুল ইসলাম বলেন, আগামীকাল শুক্রবার (আজ) সকালে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।

সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে চট্টগ্রামে পরিচিতি পান ২৬ বছর আগে। তখন সরোয়ার হোসেন বাবলা, নুরনবী ম্যাক্সন, আকবর আলী ওরফে ঢাকাইয়া আকবর ও ছোট সাজ্জাদকে নিয়ে সন্ত্রাসী দল গড়েন বড় সাজ্জাদ। একসময় উল্লিখিত ব্যক্তিদের হাতেই ছিল চট্টগ্রামের অপরাধজগতের নিয়ন্ত্রণ।
০৯ নভেম্বর ২০২৫
ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
২৫ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
৩০ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে যোগ দিতে ঢাকায় যাওয়ার পথে খাইরুজ্জামান আলম মুন্সি (৪৫) নামে এক কৃষক দল নেতা মারা গেছেন। তিনি নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক এবং উপজেলার দীঘলিয়া গ্রামের চেরাক আলী মুন্সির পুত্র। চিকিৎসক জানিয়েছেন, হার্ট অ্যাটাকে তাঁর মৃত্যু হয়
৩৫ মিনিট আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দিনব্যাপী ঝালকাঠি সরকারি মহিলা কলেজের সামনে দেয়ালে গ্রাফিতি আঁকা হয়। এর আগের দিন রাতে পৌর শহরের মিনি পার্কের পশ্চিম পাশে গ্রাফিতি আঁকা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তরুণ শিল্পী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা এতে অংশ নেন।
আয়োজকেরা জানান, কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় ঝালকাঠি সরকারি কলেজ, সরকারি উচ্চবিদ্যালয়সহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ দেয়ালে পর্যায়ক্রমে গ্রাফিতি ও দেয়াললিখন হবে। এই উদ্যোগ স্থানীয় তরুণসমাজের মধ্যে প্রতিবাদী চেতনা জাগাবে এবং ন্যায়বিচারের আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করবে বলে মনে করেন আয়োজকেরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝালকাঠি জেলা কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, ‘এই গ্রাফিতি শুধু স্মরণ নয়, এটি প্রতিবাদ ও ন্যায়বিচারের আহ্বান। শহীদ ওসমান হাদির আদর্শ ও হত্যার বিচারের দাবিকে আমরা দেশজুড়ে ছড়িয়ে দিতে চাই। বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে।’

ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দিনব্যাপী ঝালকাঠি সরকারি মহিলা কলেজের সামনে দেয়ালে গ্রাফিতি আঁকা হয়। এর আগের দিন রাতে পৌর শহরের মিনি পার্কের পশ্চিম পাশে গ্রাফিতি আঁকা হয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তরুণ শিল্পী ও স্বেচ্ছাসেবকেরা এতে অংশ নেন।
আয়োজকেরা জানান, কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় ঝালকাঠি সরকারি কলেজ, সরকারি উচ্চবিদ্যালয়সহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ দেয়ালে পর্যায়ক্রমে গ্রাফিতি ও দেয়াললিখন হবে। এই উদ্যোগ স্থানীয় তরুণসমাজের মধ্যে প্রতিবাদী চেতনা জাগাবে এবং ন্যায়বিচারের আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করবে বলে মনে করেন আয়োজকেরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঝালকাঠি জেলা কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, ‘এই গ্রাফিতি শুধু স্মরণ নয়, এটি প্রতিবাদ ও ন্যায়বিচারের আহ্বান। শহীদ ওসমান হাদির আদর্শ ও হত্যার বিচারের দাবিকে আমরা দেশজুড়ে ছড়িয়ে দিতে চাই। বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে।’

সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে চট্টগ্রামে পরিচিতি পান ২৬ বছর আগে। তখন সরোয়ার হোসেন বাবলা, নুরনবী ম্যাক্সন, আকবর আলী ওরফে ঢাকাইয়া আকবর ও ছোট সাজ্জাদকে নিয়ে সন্ত্রাসী দল গড়েন বড় সাজ্জাদ। একসময় উল্লিখিত ব্যক্তিদের হাতেই ছিল চট্টগ্রামের অপরাধজগতের নিয়ন্ত্রণ।
০৯ নভেম্বর ২০২৫
ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
৩০ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে যোগ দিতে ঢাকায় যাওয়ার পথে খাইরুজ্জামান আলম মুন্সি (৪৫) নামে এক কৃষক দল নেতা মারা গেছেন। তিনি নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক এবং উপজেলার দীঘলিয়া গ্রামের চেরাক আলী মুন্সির পুত্র। চিকিৎসক জানিয়েছেন, হার্ট অ্যাটাকে তাঁর মৃত্যু হয়
৩৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সীমান্ত বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর উদ্বোধন করেছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে দেশের ২৪তম স্থলবন্দর হিসেবে ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর চালুর মাধ্যমে সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। এ বন্দর সিলেট অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে আরও গতিশীল করবে এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব নূরুন্নাহার চৌধুরী বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ সংযোগস্থল হিসেবে কাজ করবে।
সিলেট জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় অর্থনীতি, যোগাযোগব্যবস্থা এবং সীমান্ত এলাকার সার্বিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
উদ্বোধন শেষে নৌপরিবহন উপদেষ্টা ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরের বিভিন্ন স্থাপনা ও অবকাঠামো পরিদর্শন করেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মানজারুল মান্নানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সীমান্ত বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর উদ্বোধন করেছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিশ্বব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে দেশের ২৪তম স্থলবন্দর হিসেবে ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর চালুর মাধ্যমে সীমান্তবর্তী অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। এ বন্দর সিলেট অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে আরও গতিশীল করবে এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব নূরুন্নাহার চৌধুরী বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ সংযোগস্থল হিসেবে কাজ করবে।
সিলেট জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় অর্থনীতি, যোগাযোগব্যবস্থা এবং সীমান্ত এলাকার সার্বিক উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
উদ্বোধন শেষে নৌপরিবহন উপদেষ্টা ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরের বিভিন্ন স্থাপনা ও অবকাঠামো পরিদর্শন করেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মানজারুল মান্নানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে চট্টগ্রামে পরিচিতি পান ২৬ বছর আগে। তখন সরোয়ার হোসেন বাবলা, নুরনবী ম্যাক্সন, আকবর আলী ওরফে ঢাকাইয়া আকবর ও ছোট সাজ্জাদকে নিয়ে সন্ত্রাসী দল গড়েন বড় সাজ্জাদ। একসময় উল্লিখিত ব্যক্তিদের হাতেই ছিল চট্টগ্রামের অপরাধজগতের নিয়ন্ত্রণ।
০৯ নভেম্বর ২০২৫
ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
২৫ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে যোগ দিতে ঢাকায় যাওয়ার পথে খাইরুজ্জামান আলম মুন্সি (৪৫) নামে এক কৃষক দল নেতা মারা গেছেন। তিনি নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক এবং উপজেলার দীঘলিয়া গ্রামের চেরাক আলী মুন্সির পুত্র। চিকিৎসক জানিয়েছেন, হার্ট অ্যাটাকে তাঁর মৃত্যু হয়
৩৫ মিনিট আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে যোগ দিতে ঢাকায় যাওয়ার পথে খাইরুজ্জামান আলম মুন্সি (৪৫) নামে এক কৃষক দল নেতা মারা গেছেন। তিনি নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক এবং উপজেলার দীঘলিয়া গ্রামের চেরাক আলী মুন্সির পুত্র। চিকিৎসক জানিয়েছেন, হার্ট অ্যাটাকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ঢাকার পূর্বাচলে আয়োজিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে নিজ উপজেলা থেকে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে রওনা হয়েছিলেন। যাত্রাপথে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ফরিদপুরের ভাঙ্গা গোলচত্বরে পৌঁছালে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মো. আক্তারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বুধবার রাত ১২টার দিকে ওই কৃষক দল নেতাকে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার তানজিরুল ইসলাম মামুন তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে ভাঙ্গা উপজেলা কৃষক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘দীর্ঘ ১৭ বছর পর আমাদের নেতা তারেক রহমান স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছেন। এ উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় যাওয়ার সময় বিভিন্ন জেলা থেকে নেতা-কর্মীদের গাড়িবহর ভাঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে জড়ো হয়। এ সময় লোহাগড়া উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক খাইরুজ্জামান আলম মুন্সি গাড়িবহরে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করেন। সঙ্গে সঙ্গে নেতা-কর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে যোগ দিতে ঢাকায় যাওয়ার পথে খাইরুজ্জামান আলম মুন্সি (৪৫) নামে এক কৃষক দল নেতা মারা গেছেন। তিনি নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক এবং উপজেলার দীঘলিয়া গ্রামের চেরাক আলী মুন্সির পুত্র। চিকিৎসক জানিয়েছেন, হার্ট অ্যাটাকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ঢাকার পূর্বাচলে আয়োজিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে নিজ উপজেলা থেকে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে রওনা হয়েছিলেন। যাত্রাপথে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের ফরিদপুরের ভাঙ্গা গোলচত্বরে পৌঁছালে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মো. আক্তারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বুধবার রাত ১২টার দিকে ওই কৃষক দল নেতাকে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার তানজিরুল ইসলাম মামুন তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে ভাঙ্গা উপজেলা কৃষক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘দীর্ঘ ১৭ বছর পর আমাদের নেতা তারেক রহমান স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছেন। এ উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় যাওয়ার সময় বিভিন্ন জেলা থেকে নেতা-কর্মীদের গাড়িবহর ভাঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে জড়ো হয়। এ সময় লোহাগড়া উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক খাইরুজ্জামান আলম মুন্সি গাড়িবহরে থাকা অবস্থায় হার্ট অ্যাটাক করেন। সঙ্গে সঙ্গে নেতা-কর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’

সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে চট্টগ্রামে পরিচিতি পান ২৬ বছর আগে। তখন সরোয়ার হোসেন বাবলা, নুরনবী ম্যাক্সন, আকবর আলী ওরফে ঢাকাইয়া আকবর ও ছোট সাজ্জাদকে নিয়ে সন্ত্রাসী দল গড়েন বড় সাজ্জাদ। একসময় উল্লিখিত ব্যক্তিদের হাতেই ছিল চট্টগ্রামের অপরাধজগতের নিয়ন্ত্রণ।
০৯ নভেম্বর ২০২৫
ফরিদপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদি মারা গেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রিজন সেলে স্থানান্তর করা হয়।
১৪ মিনিট আগে
ঝালকাঠিতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির স্মরণে দেয়াললিখন ও গ্রাফিতি আঁকা হয়েছে। ঝালকাঠি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে শহীদ হাদির আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে এবং তাঁর হত্যার দ্রুত বিচারের দাবিকে আরও জোরালো করতে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
২৫ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর শুধু বাণিজ্যিক কার্যক্রমেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং পুরো অঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এ স্থলবন্দর চালুর ফলে স্থানীয় মানুষের জীবনমান উন্নত হবে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ও টেকসই পরিবর্তন সূচিত হবে।
৩০ মিনিট আগে