নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে নবনিযুক্ত সহকারী হাইকমিশনার চন্দ্র শেখরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নেতারা। আজ বুধবার সকালে নগরের শাহজালাল উপশহরের সহকারী হাইকমিশনে সিলেট চেম্বারের সভাপতি তাহমিন আহমদের নেতৃত্বে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনারকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভিনন্দন জানানো হয়।
এ সময় চেম্বার সভাপতি বলেন, ভারতীয় সহকারী কমিশন সিলেটে ভারতীয় বিজনেস ভিসা, মেডিকেল ও টুরিস্ট ভিসা ইস্যুসহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেবা দিয়ে যাচ্ছে। তাতে ব্যবসায়ী ও জনসাধারণ দারুণভাবে উপকৃত হচ্ছেন। তিনি ব্যবসায়ীদের স্বল্পতম সময়ের মধ্যে ভিসা প্রদান ও দীর্ঘমেয়াদি বিজনেস ভিসা ইস্যুর অনুরোধ জানান। এ ছাড়া তিনি সহকারী হাইকমিশনারকে সিলেট চেম্বারে আগমন ও দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে চেম্বার নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আহ্বান জানান।
নবনিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার চন্দ্র শেখর তাঁকে অভিনন্দন জানানোর জন্য চেম্বার নেতাদের ধন্যবাদ জানান। এ সময় তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সিলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। সিলেটের ব্যবসায়ীদের প্রতি ভারতের বিশেষ দৃষ্টি রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য সম্পর্কের উন্নয়নে কাজ করে যাওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি মো. এমদাদ হোসেন, সহসভাপতি এহতেশামুল হক চৌধুরী প্রমুখ।
সিলেটে নবনিযুক্ত সহকারী হাইকমিশনার চন্দ্র শেখরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নেতারা। আজ বুধবার সকালে নগরের শাহজালাল উপশহরের সহকারী হাইকমিশনে সিলেট চেম্বারের সভাপতি তাহমিন আহমদের নেতৃত্বে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনারকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভিনন্দন জানানো হয়।
এ সময় চেম্বার সভাপতি বলেন, ভারতীয় সহকারী কমিশন সিলেটে ভারতীয় বিজনেস ভিসা, মেডিকেল ও টুরিস্ট ভিসা ইস্যুসহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেবা দিয়ে যাচ্ছে। তাতে ব্যবসায়ী ও জনসাধারণ দারুণভাবে উপকৃত হচ্ছেন। তিনি ব্যবসায়ীদের স্বল্পতম সময়ের মধ্যে ভিসা প্রদান ও দীর্ঘমেয়াদি বিজনেস ভিসা ইস্যুর অনুরোধ জানান। এ ছাড়া তিনি সহকারী হাইকমিশনারকে সিলেট চেম্বারে আগমন ও দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে চেম্বার নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আহ্বান জানান।
নবনিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার চন্দ্র শেখর তাঁকে অভিনন্দন জানানোর জন্য চেম্বার নেতাদের ধন্যবাদ জানান। এ সময় তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সিলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। সিলেটের ব্যবসায়ীদের প্রতি ভারতের বিশেষ দৃষ্টি রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য সম্পর্কের উন্নয়নে কাজ করে যাওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি মো. এমদাদ হোসেন, সহসভাপতি এহতেশামুল হক চৌধুরী প্রমুখ।
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার মায়ামারি গ্রামের বাসিন্দা শাহজাহান সাজু। তিনি পাঁচটি দলিলের নকল তুলতে এসেছিলেন নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে। দলিল নকলের জন্য তিনি শরণাপন্ন হন সেখানকার নকলনবিশ রাশেদুল হকের (রাসেল)। শাহজাহানের পাঁচটি দলিলের নকলের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন রাশেদুল।
১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রধান ফটকের অক্সিজেন–হাটহাজারী সড়কের এক নম্বর গেট এলাকায় রাত ৮টা থেকে বিএনপি–ছাত্রদল ও জামায়াত–ছাত্রশিবিরের নেতা–কর্মী ও সমর্থকেরা মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেঅর্থনৈতিক সংকট ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্যনিরাপত্তা চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর দৈনন্দিন খাবারের তালিকা ছোট হয়ে আসছে। বর্তমানে প্রতি ১০টি নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ছয়টি পরিবার পর্যাপ্ত খাবার খেতে পারছে না।
১ ঘণ্টা আগেরাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার মায়ামারি গ্রামের বাসিন্দা শাহজাহান সাজু। তিনি পাঁচটি দলিলের নকল তুলতে এসেছিলেন নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে। দলিল নকলের জন্য তিনি শরণাপন্ন হন সেখানকার নকলনবিশ রাশেদুল হকের (রাসেল)। শাহজাহানের পাঁচটি দলিলের নকলের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন রাশেদুল। সরকার নির্ধারিত ফিয়ের বাইরে অতিরিক্ত টাকা দিতে না পারায় আর নকল তোলা হয়নি তাঁর। বাড়ি ফিরে গেছেন বিমুখ হয়ে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে এমন ঘটনার শিকার শুধু সাজু নন, আরও অনেকেই। এ নিয়ে সম্প্রতি সাবরেজিস্ট্রার বরাবর একটি অভিযোগ করেছেন এক ভুক্তভোগী।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, বতর্মানে সাবরেজিস্ট্রি অফিসের নকলনবিশদের সিন্ডিকেটের কালো থাবায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সেবাগ্রহীতারা। সরকার নির্ধারিত ফি অমান্য করে নিজেদের খেয়ালখুশিমতো ফি নির্ধারণ করে তা আদায় করছেন নকলনবিশরা। দাবি অনুযায়ী টাকা না দিতে পারলে মিলছে না দলিলের নকল। এতে চরম বিড়ম্বনা ও ভোগান্তির মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে জমির ক্রেতা-বিক্রেতাদের।
অভিযোগ রয়েছে, দলিলের নকলপ্রতি নেওয়া হচ্ছে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। সাবরেজিস্ট্রারের নির্দেশে এই টাকা নেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। তবে এ বিষয়ে সাবরেজিস্ট্রারের দাবি, তাঁর নির্দেশে অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে—অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিস সূত্রে জানা গেছে, সরকারি বিধি মতে, দলিলের নকল নিতে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক স্ট্যাম্প শুল্ক, জি (এ), জি জি-র মাধ্যমে ৩০০ শব্দের ৩৬ টাকা হিসেবে দলিল ভেদে টাকা নেওয়ার কথা। কিন্তু এখানকার চিত্র ভিন্ন। নেওয়া হচ্ছে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত।
ভুক্তভোগী শাহজাহান সাজু জানান, তিনি পাঁচটি দলিলের নকলের জন্য আবেদন করেন নকলনবিশ রাশেদুল হকের (রাসেল) কাছে। এতে তিনি ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। কেন এত টাকা লাগবে জানতে চাইলে তিনি সেবাগ্রহীতাকে বলেন, ‘এর থেকে কম টাকা নেওয়া সম্ভব না। সাবরেজিস্ট্রার স্যারের নির্দেশ রয়েছে।’ নকলপ্রতি অতিরিক্ত টাকা আদায়ের ঘটনায় সাবরেজিস্ট্রার বরাবর একটি অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী শাহজাহান সাজু।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন নকলনবিশ বলেন, সাবরেজিস্ট্রারের নির্দেশে বেশি টাকা নেওয়া হচ্ছে। এতে তাঁরাও বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন। বাড়তি অর্থ সাবরেজিস্ট্রারের পকেটে যাচ্ছে বলেও দাবি করেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত নকলনবিশ রাশেদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এভাবেই তো বরাবরই টাকা নেওয়া হয়। সাবরেজিস্ট্রি অফিসের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী আমরা টাকা নিই।’
সাবরেজিস্ট্রার শাকিল আহম্মেদ বলেন, ‘আমি নতুন মানুষ। আমার নাম ব্যবহার করে কেউ অতিরিক্ত টাকা আদায় করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমার নির্দেশে অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’ তিনি বলেন, ‘নকলপ্রতি অতিরিক্ত টাকা আদায়ের ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার মায়ামারি গ্রামের বাসিন্দা শাহজাহান সাজু। তিনি পাঁচটি দলিলের নকল তুলতে এসেছিলেন নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে। দলিল নকলের জন্য তিনি শরণাপন্ন হন সেখানকার নকলনবিশ রাশেদুল হকের (রাসেল)। শাহজাহানের পাঁচটি দলিলের নকলের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন রাশেদুল। সরকার নির্ধারিত ফিয়ের বাইরে অতিরিক্ত টাকা দিতে না পারায় আর নকল তোলা হয়নি তাঁর। বাড়ি ফিরে গেছেন বিমুখ হয়ে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে এমন ঘটনার শিকার শুধু সাজু নন, আরও অনেকেই। এ নিয়ে সম্প্রতি সাবরেজিস্ট্রার বরাবর একটি অভিযোগ করেছেন এক ভুক্তভোগী।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, বতর্মানে সাবরেজিস্ট্রি অফিসের নকলনবিশদের সিন্ডিকেটের কালো থাবায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সেবাগ্রহীতারা। সরকার নির্ধারিত ফি অমান্য করে নিজেদের খেয়ালখুশিমতো ফি নির্ধারণ করে তা আদায় করছেন নকলনবিশরা। দাবি অনুযায়ী টাকা না দিতে পারলে মিলছে না দলিলের নকল। এতে চরম বিড়ম্বনা ও ভোগান্তির মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে জমির ক্রেতা-বিক্রেতাদের।
অভিযোগ রয়েছে, দলিলের নকলপ্রতি নেওয়া হচ্ছে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। সাবরেজিস্ট্রারের নির্দেশে এই টাকা নেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। তবে এ বিষয়ে সাবরেজিস্ট্রারের দাবি, তাঁর নির্দেশে অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে—অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিস সূত্রে জানা গেছে, সরকারি বিধি মতে, দলিলের নকল নিতে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক স্ট্যাম্প শুল্ক, জি (এ), জি জি-র মাধ্যমে ৩০০ শব্দের ৩৬ টাকা হিসেবে দলিল ভেদে টাকা নেওয়ার কথা। কিন্তু এখানকার চিত্র ভিন্ন। নেওয়া হচ্ছে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত।
ভুক্তভোগী শাহজাহান সাজু জানান, তিনি পাঁচটি দলিলের নকলের জন্য আবেদন করেন নকলনবিশ রাশেদুল হকের (রাসেল) কাছে। এতে তিনি ১০ হাজার টাকা দাবি করেন। কেন এত টাকা লাগবে জানতে চাইলে তিনি সেবাগ্রহীতাকে বলেন, ‘এর থেকে কম টাকা নেওয়া সম্ভব না। সাবরেজিস্ট্রার স্যারের নির্দেশ রয়েছে।’ নকলপ্রতি অতিরিক্ত টাকা আদায়ের ঘটনায় সাবরেজিস্ট্রার বরাবর একটি অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী শাহজাহান সাজু।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন নকলনবিশ বলেন, সাবরেজিস্ট্রারের নির্দেশে বেশি টাকা নেওয়া হচ্ছে। এতে তাঁরাও বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন। বাড়তি অর্থ সাবরেজিস্ট্রারের পকেটে যাচ্ছে বলেও দাবি করেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত নকলনবিশ রাশেদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এভাবেই তো বরাবরই টাকা নেওয়া হয়। সাবরেজিস্ট্রি অফিসের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী আমরা টাকা নিই।’
সাবরেজিস্ট্রার শাকিল আহম্মেদ বলেন, ‘আমি নতুন মানুষ। আমার নাম ব্যবহার করে কেউ অতিরিক্ত টাকা আদায় করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমার নির্দেশে অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’ তিনি বলেন, ‘নকলপ্রতি অতিরিক্ত টাকা আদায়ের ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নবনিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার চন্দ্র শেখর তাঁকে অভিনন্দন জানানোর জন্য চেম্বার নেতাদের ধন্যবাদ জানান। এ সময় তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সিলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। সিলেটের ব্যবসায়ীদের প্রতি ভারতের বিশেষ দৃষ্টি রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য
১৫ মে ২০২৪চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রধান ফটকের অক্সিজেন–হাটহাজারী সড়কের এক নম্বর গেট এলাকায় রাত ৮টা থেকে বিএনপি–ছাত্রদল ও জামায়াত–ছাত্রশিবিরের নেতা–কর্মী ও সমর্থকেরা মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেঅর্থনৈতিক সংকট ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্যনিরাপত্তা চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর দৈনন্দিন খাবারের তালিকা ছোট হয়ে আসছে। বর্তমানে প্রতি ১০টি নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ছয়টি পরিবার পর্যাপ্ত খাবার খেতে পারছে না।
১ ঘণ্টা আগেরাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রধান ফটকের অক্সিজেন–হাটহাজারী সড়কের এক নম্বর গেট এলাকায় রাত ৮টা থেকে বিএনপি–ছাত্রদল ও জামায়াত–ছাত্রশিবিরের নেতা–কর্মী ও সমর্থকেরা মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এই রিপোর্ট লেখা অবদি (রাত ১২টা ১৫ মিনিট) উভয় পক্ষ আরও শক্তিবৃদ্ধি করছে। চলছে মুহুর্মুহু স্লোগান।
বুধবার রাত ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নম্বর গেট এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা সেখানে স্লোগান দিচ্ছেন। তাঁদের কাছ থেকে কিছুটা দূরে অবস্থান করছেন ছাত্রশিবিরের সমর্থকেরা। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, বিজিবি ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে। রয়েছে পুলিশের একটি সাঁজোয়া যানও।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হাটহাজারী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘জামায়াত–শিবিরের বহিরাগতরা এসে ১ নম্বর গেটে অবস্থান নিয়েছে। নির্বাচনে কারচুপি ও নানা অনিয়ম হয়েছে। আমাদের অবস্থান শান্তিপূর্ণ।’
অন্যদিকে, ঘটনাস্থলে থাকা শিবিরকর্মীরাও একই কথা বলছেন।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী তারেক আজিজ বলেন, ‘চবির এক নম্বর গেট এলাকায় দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। যেকোনো পরিস্থিতি সামাল দিতে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। তবে আমরা তাঁদের বুঝিয়ে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রধান ফটকের অক্সিজেন–হাটহাজারী সড়কের এক নম্বর গেট এলাকায় রাত ৮টা থেকে বিএনপি–ছাত্রদল ও জামায়াত–ছাত্রশিবিরের নেতা–কর্মী ও সমর্থকেরা মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এই রিপোর্ট লেখা অবদি (রাত ১২টা ১৫ মিনিট) উভয় পক্ষ আরও শক্তিবৃদ্ধি করছে। চলছে মুহুর্মুহু স্লোগান।
বুধবার রাত ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নম্বর গেট এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা সেখানে স্লোগান দিচ্ছেন। তাঁদের কাছ থেকে কিছুটা দূরে অবস্থান করছেন ছাত্রশিবিরের সমর্থকেরা। ঘটনাস্থলে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, বিজিবি ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে। রয়েছে পুলিশের একটি সাঁজোয়া যানও।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত হাটহাজারী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘জামায়াত–শিবিরের বহিরাগতরা এসে ১ নম্বর গেটে অবস্থান নিয়েছে। নির্বাচনে কারচুপি ও নানা অনিয়ম হয়েছে। আমাদের অবস্থান শান্তিপূর্ণ।’
অন্যদিকে, ঘটনাস্থলে থাকা শিবিরকর্মীরাও একই কথা বলছেন।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী তারেক আজিজ বলেন, ‘চবির এক নম্বর গেট এলাকায় দুই পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। যেকোনো পরিস্থিতি সামাল দিতে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। তবে আমরা তাঁদের বুঝিয়ে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি।’
নবনিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার চন্দ্র শেখর তাঁকে অভিনন্দন জানানোর জন্য চেম্বার নেতাদের ধন্যবাদ জানান। এ সময় তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সিলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। সিলেটের ব্যবসায়ীদের প্রতি ভারতের বিশেষ দৃষ্টি রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য
১৫ মে ২০২৪নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার মায়ামারি গ্রামের বাসিন্দা শাহজাহান সাজু। তিনি পাঁচটি দলিলের নকল তুলতে এসেছিলেন নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে। দলিল নকলের জন্য তিনি শরণাপন্ন হন সেখানকার নকলনবিশ রাশেদুল হকের (রাসেল)। শাহজাহানের পাঁচটি দলিলের নকলের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন রাশেদুল।
১ মিনিট আগেঅর্থনৈতিক সংকট ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্যনিরাপত্তা চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর দৈনন্দিন খাবারের তালিকা ছোট হয়ে আসছে। বর্তমানে প্রতি ১০টি নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ছয়টি পরিবার পর্যাপ্ত খাবার খেতে পারছে না।
১ ঘণ্টা আগেরাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থনৈতিক সংকট ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্যনিরাপত্তা চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর দৈনন্দিন খাবারের তালিকা ছোট হয়ে আসছে। বর্তমানে প্রতি ১০টি নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ছয়টি পরিবার পর্যাপ্ত খাবার খেতে পারছে না। এই পরিস্থিতিতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য নিরসনে এবং খাদ্য অধিকার নিশ্চিত করতে একটি আইন প্রণয়ন জরুরি।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ’ নেটওয়ার্ক আয়োজিত ‘বাংলাদেশের দারিদ্র্য পরিস্থিতি এবং খাদ্য ব্যবস্থাপনায় চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব বলেন। ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০২৫’ উপলক্ষে নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে সারা দেশে সপ্তাহব্যাপী প্রচারাভিযান কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ সভা আয়োজন করা হয়।
খাদ্য অধিকার বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক ও ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মহসিন আলীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ মোহাম্মদ শাহান, সমাজসেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক শিলা রানী দাস, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক ড. এস এম জুলফিকার আলী, ক্রিশ্চিয়ান এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নুজহাত জাবিন এবং ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে (ডব্লিউএইচএইচ) বাংলাদেশের হেড অব প্রজেক্ট মো. মামুনুর রশিদ।
ড. এম এম আকাশ বলেন, ক্ষুধা, খাদ্য ও পুষ্টি—এ তিন বিষয়ের মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে। তবে খাদ্যনিরাপত্তার মূল সমস্যা হচ্ছে সুষম বণ্টনের অভাব। বিগত সরকারের লুটপাট ও দুর্নীতির কারণে খাদ্যের যথাযথ বণ্টনে অনেক সমস্যা ছিল। তাঁর মতে, শুধু উৎপাদন ও বণ্টন সুষম হলেই খাদ্যে সব মানুষের অভিগম্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব। সর্বোপরি, খাদ্য অধিকার নিশ্চিতকরণে একটি আইন প্রণয়ন আশু প্রয়োজন। যেখানে দুটি পক্ষ থাকবে, একটি পক্ষ উপকারভোগী ও অপর পক্ষ ডিউটি বেয়ারার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
সভাপতির বক্তব্যে মহসিন আলী পার্শ্ববর্তী ভারত, পাকিস্তান, নেপালসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের খাদ্য পরিস্থিতির তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের দেশের খাদ্য পরিস্থিতির উন্নয়নে ‘‘খাদ্য অধিকার আইন’’ প্রণয়নের কোনো বিকল্প নেই। খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক দীর্ঘদিন ধরে এ প্রক্রিয়া ত্বরান্বিতকরণে কাজ করে যাচ্ছে।’ এই আইন সুনির্দিষ্টভাবে প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে তিনি সব পক্ষকে সহযোগিতার আহ্বান জানান।
অধ্যাপক ড. আসিফ মোহাম্মদ শাহান বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের খাদ্য অধিকার বাস্তবায়নের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। তিনি নগর দরিদ্রদের জন্য বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা রেখে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি পুনরায় পর্যালোচনার সুপারিশ করেন এবং ভবিষ্যৎ নীতিতে খাদ্য অধিকারকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার কথা বলেন।
অর্থনৈতিক সংকট ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্যনিরাপত্তা চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর দৈনন্দিন খাবারের তালিকা ছোট হয়ে আসছে। বর্তমানে প্রতি ১০টি নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ছয়টি পরিবার পর্যাপ্ত খাবার খেতে পারছে না। এই পরিস্থিতিতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য নিরসনে এবং খাদ্য অধিকার নিশ্চিত করতে একটি আইন প্রণয়ন জরুরি।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ’ নেটওয়ার্ক আয়োজিত ‘বাংলাদেশের দারিদ্র্য পরিস্থিতি এবং খাদ্য ব্যবস্থাপনায় চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব বলেন। ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০২৫’ উপলক্ষে নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে সারা দেশে সপ্তাহব্যাপী প্রচারাভিযান কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ সভা আয়োজন করা হয়।
খাদ্য অধিকার বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক ও ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মহসিন আলীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ মোহাম্মদ শাহান, সমাজসেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক শিলা রানী দাস, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক ড. এস এম জুলফিকার আলী, ক্রিশ্চিয়ান এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নুজহাত জাবিন এবং ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে (ডব্লিউএইচএইচ) বাংলাদেশের হেড অব প্রজেক্ট মো. মামুনুর রশিদ।
ড. এম এম আকাশ বলেন, ক্ষুধা, খাদ্য ও পুষ্টি—এ তিন বিষয়ের মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে। তবে খাদ্যনিরাপত্তার মূল সমস্যা হচ্ছে সুষম বণ্টনের অভাব। বিগত সরকারের লুটপাট ও দুর্নীতির কারণে খাদ্যের যথাযথ বণ্টনে অনেক সমস্যা ছিল। তাঁর মতে, শুধু উৎপাদন ও বণ্টন সুষম হলেই খাদ্যে সব মানুষের অভিগম্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব। সর্বোপরি, খাদ্য অধিকার নিশ্চিতকরণে একটি আইন প্রণয়ন আশু প্রয়োজন। যেখানে দুটি পক্ষ থাকবে, একটি পক্ষ উপকারভোগী ও অপর পক্ষ ডিউটি বেয়ারার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
সভাপতির বক্তব্যে মহসিন আলী পার্শ্ববর্তী ভারত, পাকিস্তান, নেপালসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের খাদ্য পরিস্থিতির তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের দেশের খাদ্য পরিস্থিতির উন্নয়নে ‘‘খাদ্য অধিকার আইন’’ প্রণয়নের কোনো বিকল্প নেই। খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক দীর্ঘদিন ধরে এ প্রক্রিয়া ত্বরান্বিতকরণে কাজ করে যাচ্ছে।’ এই আইন সুনির্দিষ্টভাবে প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে তিনি সব পক্ষকে সহযোগিতার আহ্বান জানান।
অধ্যাপক ড. আসিফ মোহাম্মদ শাহান বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের খাদ্য অধিকার বাস্তবায়নের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। তিনি নগর দরিদ্রদের জন্য বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা রেখে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি পুনরায় পর্যালোচনার সুপারিশ করেন এবং ভবিষ্যৎ নীতিতে খাদ্য অধিকারকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার কথা বলেন।
নবনিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার চন্দ্র শেখর তাঁকে অভিনন্দন জানানোর জন্য চেম্বার নেতাদের ধন্যবাদ জানান। এ সময় তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সিলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। সিলেটের ব্যবসায়ীদের প্রতি ভারতের বিশেষ দৃষ্টি রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য
১৫ মে ২০২৪নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার মায়ামারি গ্রামের বাসিন্দা শাহজাহান সাজু। তিনি পাঁচটি দলিলের নকল তুলতে এসেছিলেন নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে। দলিল নকলের জন্য তিনি শরণাপন্ন হন সেখানকার নকলনবিশ রাশেদুল হকের (রাসেল)। শাহজাহানের পাঁচটি দলিলের নকলের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন রাশেদুল।
১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রধান ফটকের অক্সিজেন–হাটহাজারী সড়কের এক নম্বর গেট এলাকায় রাত ৮টা থেকে বিএনপি–ছাত্রদল ও জামায়াত–ছাত্রশিবিরের নেতা–কর্মী ও সমর্থকেরা মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেরাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী ও রাবি প্রতিনিধি
রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি সমাগম পরিবহন মার্কেট চত্বরে। রাত ৮টায় গিয়ে দেখা গেছে, আলোছায়া পরিবেশে কয়েক শ শিক্ষার্থী জমিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। বেশির ভাগ আলোচনায় বহুল প্রতীক্ষিত রাকসুর ভোট। তাঁদের অনেকেরই মোবাইল ফোনে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে প্রার্থীদের কাছ থেকে খুদেবার্তা আসছে। তা নিয়ে চলছে বিশ্লেষণ।
কেউ আবার গলা ছেড়ে গান ধরেছেন, কেউ বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন। কেউ আবার গানের সুরে শরীর দোলাচ্ছেন। এমন একটি দলকে দেখা গেল বেঞ্চে বসে গান গাইতে। আরেকটি দলকে দাঁড়িয়ে নাচ-গান করতে দেখা গেল একটু দূরেই। একজনের কাছে একটা গিটার। ডুগি-তবলা কিছু নেই। তাই একটি বোতল দিয়ে টেবিলে আঘাত করে তাল আনছেন এক শিক্ষার্থী।
সেখানকার চা-দোকানিদের দম ফেলার সময় নেই। টুংটাং শব্দ করে একের পর এক কাপ চা বানিয়ে চলেছেন তাঁরা। পরিবহন মার্কেট চত্বরের চা-দোকানি মোহাম্মদ আলী বললেন, ‘দম ফেলার সময় নাই। কাল ভোট, তাই আজ এই জম্পেশ আড্ডা চলছে। সবার মাঝে ঈদের খুশি। আমরাও খুশি।’
ছাত্রীদেরও এখানে-ওখানে দলবদ্ধ হয়ে বসে হাতে মেহেদি দিতে দেখা যায়। ছেলেদের কয়েকটা দলকে দেখা গেল তাস খেলতে।
কথা হয় ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী আরাফাত হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩৫ বছর পর ভোট হচ্ছে। সবার মাঝেই আনন্দ-উদ্দীপনা কাজ করছে। এত দিন পর ভোট বলে প্রার্থী, সাধারণ শিক্ষার্থী, মিডিয়া—সবার মাঝেই আগ্রহ বেশি। প্রতিবছর ভোট হলে এ রকম পরিস্থিতি নাও দেখা যেতে পারত।
ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বর, প্যারিস রোডসংলগ্ন আমবাগান, স্টেশন বাজার, শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বর, শহীদ মিনার চত্বর—সবখানেই শিক্ষার্থীদের গল্প-আড্ডা দেখা গেছে। একটু রাত হলেই ইবলিশ চত্বর থেকে কাপলদের উঠিয়ে দেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এ দিন সেখানেও নির্ঝঞ্ঝাট আড্ডা দেখা গেছে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলবে। এর আগে ১৯৯০ সালে শেষবার এই ভোট হয়েছিল।
নির্বাচনে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১ নির্দেশনা
নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১টি দিকনির্দেশনা প্রকাশ করেছে রাকসু নির্বাচন কমিশন। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান নির্বাচন কমিশন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একই সঙ্গে দুজনের অধিক প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক একই ভোটকক্ষে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং পাঁচ মিনিটের বেশি ভোটকক্ষে অবস্থান করতে পারবেন না, ভোটকক্ষে নির্বাচনী কর্মকর্তা, নির্বাচনী এজেন্ট বা ভোটারদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারবেন না, ভোটকক্ষের ভেতর থেকে কোনোভাবেই সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না।
তবে ভোটকক্ষ হতে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে এবং কোনোক্রমেই ভোট গ্রহণ কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করা যাবে না।
নির্দেশনা অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত সাংবাদিকেরা ভোট গণনা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন, ছবি নিতে পারবেন; তবে সরাসরি সম্প্রচার করতে পারবেন না। ভোটকক্ষ থেকে ফেসবুকসহ কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না ও ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকেরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তার আইনানুগ নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
এ ছাড়া কোনো প্রকার নির্বাচনী উপকরণ স্পর্শ বা অপসারণ করতে পারবেন না, নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহের সময় প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে যেকোনো ধরনের প্রচারণা বা বিদ্বেষমূলক প্রচারণা থেকে বিরত থাকতে হবে, নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তার জন্য নির্বাচনী আইন ও বিধিবিধান মেনে চলা, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিডিয়া কর্মী হিসেবে নির্বাচনের দিন দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, মিডিয়া কর্মীদের কেন্দ্রে প্রবেশের সমন্বয় ও প্রয়োজনীয় সহায়তার জন্য প্রতি নির্বাচনকেন্দ্রে একজন করে রোভার স্কাউট সদস্য দায়িত্বে থাকবেন।
রাকসু ভবন প্রস্তুতে ৫০ শ্রমিক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে শুরু হয়েছে রাকসু ভবন প্রস্তুতের কাজ। ভবনটি প্রস্তুত করতে ৫০ জন শ্রমিক বিরামহীন কাজ করছেন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পেছনে রাকসুর দোতলা ভবন। এই ভবনে রাকসুর ভিপি হিসেবে সবশেষ বসেছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৯০-১৯৯১ সালের জন্য। পরের বছর নির্বাচন না হওয়ায় ১৯৯১-১৯৯২ মেয়াদেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তারপর আর কোনো ভিপি পায়নি রাকসু ভবন।
রাকসু অচল হয়ে পড়ায় এত দিন ভবনটির ১৩টি কক্ষ ব্যবহার করে আসছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। দোতলায় ভিপির কক্ষটি ব্যবহার হচ্ছিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি হিসেবে। কয়েক দিন হলো সব সংগঠনকেই ভবন ছাড়তে হয়েছিল।
আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে ভবনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিটি কক্ষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও ঘষামাজার কাজ করছেন শ্রমিকেরা। কেউ কেউ দেয়ালগুলোতে রং করার কাজ করছেন। তাঁরা জানান, আজ সকালেই তাঁরা কাজ শুরু করেছেন। তাঁদের দ্রুত কাজ শেষ করতে হবে।
জানতে চাইলে ঠিকাদার আব্দুল ওয়াহাব জানান, তাঁরা পাঁচজন ঠিকাদার কাজ করছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁদের কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সকাল ৮টা থেকে তাঁরা ৫০ জন শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। আগামীকাল সন্ধ্যার মধ্যে তাঁদের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হলে রাতেও তাঁরা কাজ করবেন। আগামী শুক্রবার সকালের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
ভবনের দোতলার বারান্দায় কেন্দ্রীয় সংসদের অনার বোর্ডটি চোখে পড়ল। এতে দেখা যায়, ১৯৭২-৭৩ সালে হায়দার আলী, ১৯৭৩-৭৪ সালে নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, ১৯৭৪-৭৫ সালে ফজলুর রহমান পটল, ১৯৮০-৮১ সালে ফজলে হোসেন বাদশা, ১৯৮৯-৯০ সালে রাগিব আহসান মুন্না ও ১৯৯০-১৯৯১ সালে রুহুল কবির রিজভী ভিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি সমাগম পরিবহন মার্কেট চত্বরে। রাত ৮টায় গিয়ে দেখা গেছে, আলোছায়া পরিবেশে কয়েক শ শিক্ষার্থী জমিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। বেশির ভাগ আলোচনায় বহুল প্রতীক্ষিত রাকসুর ভোট। তাঁদের অনেকেরই মোবাইল ফোনে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে প্রার্থীদের কাছ থেকে খুদেবার্তা আসছে। তা নিয়ে চলছে বিশ্লেষণ।
কেউ আবার গলা ছেড়ে গান ধরেছেন, কেউ বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন। কেউ আবার গানের সুরে শরীর দোলাচ্ছেন। এমন একটি দলকে দেখা গেল বেঞ্চে বসে গান গাইতে। আরেকটি দলকে দাঁড়িয়ে নাচ-গান করতে দেখা গেল একটু দূরেই। একজনের কাছে একটা গিটার। ডুগি-তবলা কিছু নেই। তাই একটি বোতল দিয়ে টেবিলে আঘাত করে তাল আনছেন এক শিক্ষার্থী।
সেখানকার চা-দোকানিদের দম ফেলার সময় নেই। টুংটাং শব্দ করে একের পর এক কাপ চা বানিয়ে চলেছেন তাঁরা। পরিবহন মার্কেট চত্বরের চা-দোকানি মোহাম্মদ আলী বললেন, ‘দম ফেলার সময় নাই। কাল ভোট, তাই আজ এই জম্পেশ আড্ডা চলছে। সবার মাঝে ঈদের খুশি। আমরাও খুশি।’
ছাত্রীদেরও এখানে-ওখানে দলবদ্ধ হয়ে বসে হাতে মেহেদি দিতে দেখা যায়। ছেলেদের কয়েকটা দলকে দেখা গেল তাস খেলতে।
কথা হয় ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী আরাফাত হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩৫ বছর পর ভোট হচ্ছে। সবার মাঝেই আনন্দ-উদ্দীপনা কাজ করছে। এত দিন পর ভোট বলে প্রার্থী, সাধারণ শিক্ষার্থী, মিডিয়া—সবার মাঝেই আগ্রহ বেশি। প্রতিবছর ভোট হলে এ রকম পরিস্থিতি নাও দেখা যেতে পারত।
ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বর, প্যারিস রোডসংলগ্ন আমবাগান, স্টেশন বাজার, শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বর, শহীদ মিনার চত্বর—সবখানেই শিক্ষার্থীদের গল্প-আড্ডা দেখা গেছে। একটু রাত হলেই ইবলিশ চত্বর থেকে কাপলদের উঠিয়ে দেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এ দিন সেখানেও নির্ঝঞ্ঝাট আড্ডা দেখা গেছে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলবে। এর আগে ১৯৯০ সালে শেষবার এই ভোট হয়েছিল।
নির্বাচনে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১ নির্দেশনা
নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১টি দিকনির্দেশনা প্রকাশ করেছে রাকসু নির্বাচন কমিশন। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান নির্বাচন কমিশন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একই সঙ্গে দুজনের অধিক প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক একই ভোটকক্ষে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং পাঁচ মিনিটের বেশি ভোটকক্ষে অবস্থান করতে পারবেন না, ভোটকক্ষে নির্বাচনী কর্মকর্তা, নির্বাচনী এজেন্ট বা ভোটারদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারবেন না, ভোটকক্ষের ভেতর থেকে কোনোভাবেই সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না।
তবে ভোটকক্ষ হতে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে এবং কোনোক্রমেই ভোট গ্রহণ কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করা যাবে না।
নির্দেশনা অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত সাংবাদিকেরা ভোট গণনা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন, ছবি নিতে পারবেন; তবে সরাসরি সম্প্রচার করতে পারবেন না। ভোটকক্ষ থেকে ফেসবুকসহ কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না ও ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকেরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তার আইনানুগ নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
এ ছাড়া কোনো প্রকার নির্বাচনী উপকরণ স্পর্শ বা অপসারণ করতে পারবেন না, নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহের সময় প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে যেকোনো ধরনের প্রচারণা বা বিদ্বেষমূলক প্রচারণা থেকে বিরত থাকতে হবে, নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তার জন্য নির্বাচনী আইন ও বিধিবিধান মেনে চলা, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিডিয়া কর্মী হিসেবে নির্বাচনের দিন দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, মিডিয়া কর্মীদের কেন্দ্রে প্রবেশের সমন্বয় ও প্রয়োজনীয় সহায়তার জন্য প্রতি নির্বাচনকেন্দ্রে একজন করে রোভার স্কাউট সদস্য দায়িত্বে থাকবেন।
রাকসু ভবন প্রস্তুতে ৫০ শ্রমিক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে শুরু হয়েছে রাকসু ভবন প্রস্তুতের কাজ। ভবনটি প্রস্তুত করতে ৫০ জন শ্রমিক বিরামহীন কাজ করছেন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পেছনে রাকসুর দোতলা ভবন। এই ভবনে রাকসুর ভিপি হিসেবে সবশেষ বসেছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৯০-১৯৯১ সালের জন্য। পরের বছর নির্বাচন না হওয়ায় ১৯৯১-১৯৯২ মেয়াদেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তারপর আর কোনো ভিপি পায়নি রাকসু ভবন।
রাকসু অচল হয়ে পড়ায় এত দিন ভবনটির ১৩টি কক্ষ ব্যবহার করে আসছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। দোতলায় ভিপির কক্ষটি ব্যবহার হচ্ছিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি হিসেবে। কয়েক দিন হলো সব সংগঠনকেই ভবন ছাড়তে হয়েছিল।
আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে ভবনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিটি কক্ষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও ঘষামাজার কাজ করছেন শ্রমিকেরা। কেউ কেউ দেয়ালগুলোতে রং করার কাজ করছেন। তাঁরা জানান, আজ সকালেই তাঁরা কাজ শুরু করেছেন। তাঁদের দ্রুত কাজ শেষ করতে হবে।
জানতে চাইলে ঠিকাদার আব্দুল ওয়াহাব জানান, তাঁরা পাঁচজন ঠিকাদার কাজ করছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁদের কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সকাল ৮টা থেকে তাঁরা ৫০ জন শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। আগামীকাল সন্ধ্যার মধ্যে তাঁদের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হলে রাতেও তাঁরা কাজ করবেন। আগামী শুক্রবার সকালের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
ভবনের দোতলার বারান্দায় কেন্দ্রীয় সংসদের অনার বোর্ডটি চোখে পড়ল। এতে দেখা যায়, ১৯৭২-৭৩ সালে হায়দার আলী, ১৯৭৩-৭৪ সালে নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, ১৯৭৪-৭৫ সালে ফজলুর রহমান পটল, ১৯৮০-৮১ সালে ফজলে হোসেন বাদশা, ১৯৮৯-৯০ সালে রাগিব আহসান মুন্না ও ১৯৯০-১৯৯১ সালে রুহুল কবির রিজভী ভিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
নবনিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার চন্দ্র শেখর তাঁকে অভিনন্দন জানানোর জন্য চেম্বার নেতাদের ধন্যবাদ জানান। এ সময় তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সিলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। সিলেটের ব্যবসায়ীদের প্রতি ভারতের বিশেষ দৃষ্টি রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য
১৫ মে ২০২৪নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার মায়ামারি গ্রামের বাসিন্দা শাহজাহান সাজু। তিনি পাঁচটি দলিলের নকল তুলতে এসেছিলেন নিয়ামতপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে। দলিল নকলের জন্য তিনি শরণাপন্ন হন সেখানকার নকলনবিশ রাশেদুল হকের (রাসেল)। শাহজাহানের পাঁচটি দলিলের নকলের জন্য ১০ হাজার টাকা দাবি করেন রাশেদুল।
১ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রধান ফটকের অক্সিজেন–হাটহাজারী সড়কের এক নম্বর গেট এলাকায় রাত ৮টা থেকে বিএনপি–ছাত্রদল ও জামায়াত–ছাত্রশিবিরের নেতা–কর্মী ও সমর্থকেরা মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেঅর্থনৈতিক সংকট ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্যনিরাপত্তা চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর দৈনন্দিন খাবারের তালিকা ছোট হয়ে আসছে। বর্তমানে প্রতি ১০টি নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ছয়টি পরিবার পর্যাপ্ত খাবার খেতে পারছে না।
১ ঘণ্টা আগে