নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে ডেকেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক সেরে ফেলেছেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সার্বিক প্রস্তুতি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশন সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বৈঠকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়াও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টাও উপস্থিত থাকবেন।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়। চূড়ান্ত জুলাই সনদে বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে কিছু বলা নেই।
সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ না দেখে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ইসলামী আন্দোলনসহ পাঁচটি ইসলামপন্থী দলও জামায়াতের অবস্থান সমর্থন করবে বলে নেতারা জানিয়েছেন।
জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আপত্তির বিষয়গুলো উল্লেখ থাকায় স্বাক্ষর করবে না বাংলাদেশ জাসদ, সিপিবি, বাসদ ও বাসদ-মার্ক্সবাদী। এদিকে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক দলও স্বাক্ষর না করার পক্ষে বলে জানা গেছে। স্বাক্ষর না করার বিষয়ে ভাবছে গণফোরামও।
এবিষয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জানার পরেই স্বাক্ষরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
কমিশন তো চূড়ান্ত সনদের সঙ্গে বাস্তবায়নের সুপারিশ দেয়নি—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া জানার পরেই আমরা সিদ্ধান্ত নেব। তার আগে নয়।’
জুলাই সনদের অনুলিপি পাঠানোর পর গতকাল রাতে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের অনানুষ্ঠানিক বৈঠক হয়। সেখানে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে মীমাংসা না করলে জুলাই সনদ ‘নব্বইয়ের দশকের তিন জোটের রূপরেখার মতো’ ব্যর্থ হবে।
‘সংবিধান আদেশ’ জারির মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগোনো না হলে এনসিপি সনদে সই করবে না বলে ওই বৈঠকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জুলাই সনদে বাস্তবায়ন পদ্ধতি উল্লেখ নেই। কমিশনের কাছে আমরা বলেছি, সেটা না থাকলে কীভাবে স্বাক্ষর করব? কী নিশ্চয়তা আছে ওই পদ্ধতিতে যে এটা বাস্তবায়ন হবে? স্বাক্ষরের বিষয়ে দলীয় ফোরামে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেব।’
জুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে ডেকেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক সেরে ফেলেছেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সার্বিক প্রস্তুতি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশন সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বৈঠকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়াও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টাও উপস্থিত থাকবেন।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়। চূড়ান্ত জুলাই সনদে বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে কিছু বলা নেই।
সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ না দেখে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ইসলামী আন্দোলনসহ পাঁচটি ইসলামপন্থী দলও জামায়াতের অবস্থান সমর্থন করবে বলে নেতারা জানিয়েছেন।
জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আপত্তির বিষয়গুলো উল্লেখ থাকায় স্বাক্ষর করবে না বাংলাদেশ জাসদ, সিপিবি, বাসদ ও বাসদ-মার্ক্সবাদী। এদিকে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক দলও স্বাক্ষর না করার পক্ষে বলে জানা গেছে। স্বাক্ষর না করার বিষয়ে ভাবছে গণফোরামও।
এবিষয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জানার পরেই স্বাক্ষরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
কমিশন তো চূড়ান্ত সনদের সঙ্গে বাস্তবায়নের সুপারিশ দেয়নি—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া জানার পরেই আমরা সিদ্ধান্ত নেব। তার আগে নয়।’
জুলাই সনদের অনুলিপি পাঠানোর পর গতকাল রাতে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের অনানুষ্ঠানিক বৈঠক হয়। সেখানে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে মীমাংসা না করলে জুলাই সনদ ‘নব্বইয়ের দশকের তিন জোটের রূপরেখার মতো’ ব্যর্থ হবে।
‘সংবিধান আদেশ’ জারির মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগোনো না হলে এনসিপি সনদে সই করবে না বলে ওই বৈঠকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জুলাই সনদে বাস্তবায়ন পদ্ধতি উল্লেখ নেই। কমিশনের কাছে আমরা বলেছি, সেটা না থাকলে কীভাবে স্বাক্ষর করব? কী নিশ্চয়তা আছে ওই পদ্ধতিতে যে এটা বাস্তবায়ন হবে? স্বাক্ষরের বিষয়ে দলীয় ফোরামে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেব।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে ডেকেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক সেরে ফেলেছেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সার্বিক প্রস্তুতি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশন সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বৈঠকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়াও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টাও উপস্থিত থাকবেন।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়। চূড়ান্ত জুলাই সনদে বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে কিছু বলা নেই।
সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ না দেখে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ইসলামী আন্দোলনসহ পাঁচটি ইসলামপন্থী দলও জামায়াতের অবস্থান সমর্থন করবে বলে নেতারা জানিয়েছেন।
জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আপত্তির বিষয়গুলো উল্লেখ থাকায় স্বাক্ষর করবে না বাংলাদেশ জাসদ, সিপিবি, বাসদ ও বাসদ-মার্ক্সবাদী। এদিকে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক দলও স্বাক্ষর না করার পক্ষে বলে জানা গেছে। স্বাক্ষর না করার বিষয়ে ভাবছে গণফোরামও।
এবিষয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জানার পরেই স্বাক্ষরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
কমিশন তো চূড়ান্ত সনদের সঙ্গে বাস্তবায়নের সুপারিশ দেয়নি—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া জানার পরেই আমরা সিদ্ধান্ত নেব। তার আগে নয়।’
জুলাই সনদের অনুলিপি পাঠানোর পর গতকাল রাতে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের অনানুষ্ঠানিক বৈঠক হয়। সেখানে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে মীমাংসা না করলে জুলাই সনদ ‘নব্বইয়ের দশকের তিন জোটের রূপরেখার মতো’ ব্যর্থ হবে।
‘সংবিধান আদেশ’ জারির মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগোনো না হলে এনসিপি সনদে সই করবে না বলে ওই বৈঠকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জুলাই সনদে বাস্তবায়ন পদ্ধতি উল্লেখ নেই। কমিশনের কাছে আমরা বলেছি, সেটা না থাকলে কীভাবে স্বাক্ষর করব? কী নিশ্চয়তা আছে ওই পদ্ধতিতে যে এটা বাস্তবায়ন হবে? স্বাক্ষরের বিষয়ে দলীয় ফোরামে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেব।’
জুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে ‘অতি জরুরি’ বৈঠকে ডেকেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক সেরে ফেলেছেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের সার্বিক প্রস্তুতি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, কমিশন সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বৈঠকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়াও উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টাও উপস্থিত থাকবেন।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর কাছে জুলাই জাতীয় সনদের ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়। চূড়ান্ত জুলাই সনদে বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে কিছু বলা নেই।
সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ না দেখে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ইসলামী আন্দোলনসহ পাঁচটি ইসলামপন্থী দলও জামায়াতের অবস্থান সমর্থন করবে বলে নেতারা জানিয়েছেন।
জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আপত্তির বিষয়গুলো উল্লেখ থাকায় স্বাক্ষর করবে না বাংলাদেশ জাসদ, সিপিবি, বাসদ ও বাসদ-মার্ক্সবাদী। এদিকে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক দলও স্বাক্ষর না করার পক্ষে বলে জানা গেছে। স্বাক্ষর না করার বিষয়ে ভাবছে গণফোরামও।
এবিষয়ে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জানার পরেই স্বাক্ষরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’
কমিশন তো চূড়ান্ত সনদের সঙ্গে বাস্তবায়নের সুপারিশ দেয়নি—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া জানার পরেই আমরা সিদ্ধান্ত নেব। তার আগে নয়।’
জুলাই সনদের অনুলিপি পাঠানোর পর গতকাল রাতে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের অনানুষ্ঠানিক বৈঠক হয়। সেখানে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে মীমাংসা না করলে জুলাই সনদ ‘নব্বইয়ের দশকের তিন জোটের রূপরেখার মতো’ ব্যর্থ হবে।
‘সংবিধান আদেশ’ জারির মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগোনো না হলে এনসিপি সনদে সই করবে না বলে ওই বৈঠকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জুলাই সনদে বাস্তবায়ন পদ্ধতি উল্লেখ নেই। কমিশনের কাছে আমরা বলেছি, সেটা না থাকলে কীভাবে স্বাক্ষর করব? কী নিশ্চয়তা আছে ওই পদ্ধতিতে যে এটা বাস্তবায়ন হবে? স্বাক্ষরের বিষয়ে দলীয় ফোরামে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেব।’
জুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
৪ মিনিট আগেজুলাই জাতীয় সনদে রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির প্রশ্নে কোনো নোট অব ডিসেন্টের ঘোরতর বিপক্ষে বাম গণতান্ত্রিক জোট। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে জোট সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ এমনটি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি পরিবর্তনের প্রশ্নে শুধু ভিন্নমত না, ঘোরতর আপত্তি।
১২ মিনিট আগেহাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। আজ বুধবার রাত ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো বিষয়ে গণভোটের রায় হবে। একটা হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন, আরেকটা হচ্ছে আগামী আইনসভাকে এই ক্ষমতা দেওয়া, যেখানে তারা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার ব্যবহার করে এই জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করতে পারবে।
আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের অনেকগুলো প্রশ্নে আমাদের পূর্ণ ঐকমত্য আছে, অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলো সর্বসম্মত ঐকমত্য পোষণ করেছে—এ রকম অসংখ্য পয়েন্ট আছে। বেশ কয়েকটি পয়েন্ট আছে, যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের বিভিন্ন অবস্থানের কারণে তারা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে। এই যে নোট অব ডিসেন্টগুলো, এইটা এবং যে ঐকমত্য অংশ, সবটা মিলেই কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ। যেখানে নোট অব ডিসেন্ট আছে, সেখানে কিন্তু প্রতিটা বিষয়ের নিচেই লেখা আছে কেন, কারা কারা এই নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন এবং নোট অব ডিসেন্ট কীভাবে বাস্তবায়িত হবে।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা সব সময় বলেছি যে, এইটা একটা সম্মিলিত অভ্যুত্থান এবং জনগণের এই সম্মিলিত অভ্যুত্থানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনে ভূমিকা আছে। কাজেই আমাদের অগ্রসর হওয়ার পদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করতে হবে ঐকমত্যকে। ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। সে কারণেই নোট অব ডিসেন্টে যা আছে, সেখানে কিন্তু পরিষ্কারভাবে লেখা থাকবে—কোন দল ও কী কারণে তারা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে এবং এটার মীমাংসার পদ্ধতি কী।’
এ সমস্যার সমাধান সম্পর্কে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘এটার মীমাংসার পদ্ধতি হচ্ছে, জাতীয় নির্বাচনে এই যে নোট অব ডিসেন্টগুলো যাঁরা দিয়েছেন, তাঁরা তাঁদের ম্যানিফেস্টোতে উল্লেখ করবেন, যেই দল ম্যান্ডেট পাবে, দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, তারা এটা তাদের প্রস্তাব অনুযায়ী বাস্তবায়ন করতে পারবে, যদি কোনো দল দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায়, পরবর্তী আইনসভায় কিংবা সংসদে এটা আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়িত হবে। তার মানে নোট অব ডিসেন্ট, ঐকমত্য অংশসহ যে জুলাই জাতীয় সনদ, পুরো প্যাকেজ, এইটা গণভোটে যাওয়া মানে নোট অব ডিসেন্ট গণভোটে মীমাংসা হয়ে যাচ্ছে। আমাদের জনগণ এই পুরো জুলাই জাতীয় সনদ ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এবং তার বাস্তবায়ন পদ্ধতিসহ পুরোটাকে হ্যাঁ অথবা না বলছে। এই হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় প্রসঙ্গ ছিল যে, গণভোটের মধ্য দিয়ে পরবর্তী আইনসভাকে একটা ক্ষমতা অর্পণ করা, যাকে বলে কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার, অর্থাৎ এই সংবিধান জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী আইনসভার মৌলিক সংস্কার করতে পারবে। যেটা সংশোধনীর ঊর্ধ্বে। সংশোধনী হলে সেই সংশোধনীকে আদালতে গিয়ে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে। আদালত সে বিষয়ে সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষিত হলো কি না, সেটা তাঁদের রায় দিতে পারেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে যেটা হচ্ছে, গণভোটের মধ্য দিয়ে আগামী আইনসভাকে একটা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার দিচ্ছেন। সে কারণে আগামী সংসদটা হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদের সংসদ। অর্থাৎ সংবিধান সংস্কার পরিষদ ও জাতীয় সংসদ। এর মধ্যে এই যে ক্ষমতাটা গণভোটের মধ্য দিয়ে জনগণ দিল, জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে তারা মৌলিক সংস্কার করতে পারবে।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্ট, এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো বিষয়ে গণভোটের রায় হবে। একটা হচ্ছে, জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন, আরেকটা হচ্ছে আগামী আইনসভাকে এই ক্ষমতা দেওয়া, যেখানে তারা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার ব্যবহার করে এই জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করতে পারবে। দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে, গণভোট কবে হবে? আমরা পরিষ্কারভাবে বলেছি যে, গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন একই দিনে অনুষ্ঠান হওয়াটাই ভালো।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘গত ১৪ মাস ধরে এই জাতীয় ঐকমত্যকে আমরা একটা দায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করেছি। সেই দায়িত্ব আমরা পালন করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানাই—আগামী ১৭ তারিখ এই জুলাই জাতীয় সনদে আমরা সবাই মিলে যেন স্বাক্ষর করতে পারি, সেই আহ্বান অংশগ্রহণকারী প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতি আমরা জানাই।’
জুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো বিষয়ে গণভোটের রায় হবে। একটা হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন, আরেকটা হচ্ছে আগামী আইনসভাকে এই ক্ষমতা দেওয়া, যেখানে তারা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার ব্যবহার করে এই জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করতে পারবে।
আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের অনেকগুলো প্রশ্নে আমাদের পূর্ণ ঐকমত্য আছে, অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলো সর্বসম্মত ঐকমত্য পোষণ করেছে—এ রকম অসংখ্য পয়েন্ট আছে। বেশ কয়েকটি পয়েন্ট আছে, যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের বিভিন্ন অবস্থানের কারণে তারা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে। এই যে নোট অব ডিসেন্টগুলো, এইটা এবং যে ঐকমত্য অংশ, সবটা মিলেই কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ। যেখানে নোট অব ডিসেন্ট আছে, সেখানে কিন্তু প্রতিটা বিষয়ের নিচেই লেখা আছে কেন, কারা কারা এই নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন এবং নোট অব ডিসেন্ট কীভাবে বাস্তবায়িত হবে।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা সব সময় বলেছি যে, এইটা একটা সম্মিলিত অভ্যুত্থান এবং জনগণের এই সম্মিলিত অভ্যুত্থানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনে ভূমিকা আছে। কাজেই আমাদের অগ্রসর হওয়ার পদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করতে হবে ঐকমত্যকে। ঐকমত্যের বাইরে গিয়ে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া যাবে না। সে কারণেই নোট অব ডিসেন্টে যা আছে, সেখানে কিন্তু পরিষ্কারভাবে লেখা থাকবে—কোন দল ও কী কারণে তারা নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে এবং এটার মীমাংসার পদ্ধতি কী।’
এ সমস্যার সমাধান সম্পর্কে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘এটার মীমাংসার পদ্ধতি হচ্ছে, জাতীয় নির্বাচনে এই যে নোট অব ডিসেন্টগুলো যাঁরা দিয়েছেন, তাঁরা তাঁদের ম্যানিফেস্টোতে উল্লেখ করবেন, যেই দল ম্যান্ডেট পাবে, দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, তারা এটা তাদের প্রস্তাব অনুযায়ী বাস্তবায়ন করতে পারবে, যদি কোনো দল দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায়, পরবর্তী আইনসভায় কিংবা সংসদে এটা আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়িত হবে। তার মানে নোট অব ডিসেন্ট, ঐকমত্য অংশসহ যে জুলাই জাতীয় সনদ, পুরো প্যাকেজ, এইটা গণভোটে যাওয়া মানে নোট অব ডিসেন্ট গণভোটে মীমাংসা হয়ে যাচ্ছে। আমাদের জনগণ এই পুরো জুলাই জাতীয় সনদ ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এবং তার বাস্তবায়ন পদ্ধতিসহ পুরোটাকে হ্যাঁ অথবা না বলছে। এই হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় প্রসঙ্গ ছিল যে, গণভোটের মধ্য দিয়ে পরবর্তী আইনসভাকে একটা ক্ষমতা অর্পণ করা, যাকে বলে কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার, অর্থাৎ এই সংবিধান জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী আইনসভার মৌলিক সংস্কার করতে পারবে। যেটা সংশোধনীর ঊর্ধ্বে। সংশোধনী হলে সেই সংশোধনীকে আদালতে গিয়ে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে। আদালত সে বিষয়ে সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষিত হলো কি না, সেটা তাঁদের রায় দিতে পারেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে যেটা হচ্ছে, গণভোটের মধ্য দিয়ে আগামী আইনসভাকে একটা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার দিচ্ছেন। সে কারণে আগামী সংসদটা হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদের সংসদ। অর্থাৎ সংবিধান সংস্কার পরিষদ ও জাতীয় সংসদ। এর মধ্যে এই যে ক্ষমতাটা গণভোটের মধ্য দিয়ে জনগণ দিল, জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে তারা মৌলিক সংস্কার করতে পারবে।’
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্ট, এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো বিষয়ে গণভোটের রায় হবে। একটা হচ্ছে, জুলাই জাতীয় সনদের অনুমোদন, আরেকটা হচ্ছে আগামী আইনসভাকে এই ক্ষমতা দেওয়া, যেখানে তারা কনস্টিটুয়েন্ট পাওয়ার ব্যবহার করে এই জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক সংস্কার করতে পারবে। দ্বিতীয় বিষয় হচ্ছে, গণভোট কবে হবে? আমরা পরিষ্কারভাবে বলেছি যে, গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন একই দিনে অনুষ্ঠান হওয়াটাই ভালো।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘গত ১৪ মাস ধরে এই জাতীয় ঐকমত্যকে আমরা একটা দায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করেছি। সেই দায়িত্ব আমরা পালন করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানাই—আগামী ১৭ তারিখ এই জুলাই জাতীয় সনদে আমরা সবাই মিলে যেন স্বাক্ষর করতে পারি, সেই আহ্বান অংশগ্রহণকারী প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতি আমরা জানাই।’
জুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদে রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির প্রশ্নে কোনো নোট অব ডিসেন্টের ঘোরতর বিপক্ষে বাম গণতান্ত্রিক জোট। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে জোট সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ এমনটি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি পরিবর্তনের প্রশ্নে শুধু ভিন্নমত না, ঘোরতর আপত্তি।
১২ মিনিট আগেহাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। আজ বুধবার রাত ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই জাতীয় সনদে রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির প্রশ্নে কোনো নোট অব ডিসেন্টের ঘোরতর বিপক্ষে বাম গণতান্ত্রিক জোট। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে জোট সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ এমনটি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি পরিবর্তনের প্রশ্নে শুধু ভিন্নমত না, ঘোরতর আপত্তি। আমরা আগেই বলেছি, নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে আমরা সেখানে স্বাক্ষর করতে পারব না।’
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেছেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বেলা ২টার সময় আমাদের জানানো হয়েছে যে, ঐকমত্য কমিশনে জরুরি ভিত্তিতে একটা সভা হবে, আপনাদের উপস্থিতি কাম্য। তার দুই ঘণ্টা পরে ঐকমত্য কমিশন থেকে আবার জানানো হলো যে, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি, তিনি আজকের এই সভায় উপস্থিত থাকবেন। কী বিষয়, কী বৃত্তান্ত—এই সম্পর্কিত কোনো বিষয় বা অ্যাজেন্ডা উল্লেখ করা হয় নাই চিঠিতে, টেলিফোনে কিংবা পরবর্তীকালে মোবাইল মেসেজের মাধ্যমে।’
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম যে, ঐকমত্য কমিশন গতকাল রাত সাড়ে ৮টায় যে চূড়ান্ত জুলাই জাতীয় সনদের খসড়াটা আমাদের কাছে পাঠিয়েছে, সেখানে আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে দেখলাম যে, আমরা ইতিপূর্বে যে বিষয়গুলো কনসার্ন ফিল করেছিলাম এবং ইতিপূর্বে যে কথা হয়েছিল, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা গত বছরের ৫ অক্টোবর আমাদের যে বিষয়টা বলেছিলেন, যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে, সেই বিষয়গুলো সব দল সর্বসম্মতভাবে ঐকমত্য হবে, এর বাইরে কোনো ঐকমত্য হবে না। আজকে দেখলাম, দীর্ঘদিনের আলোচনায় এবং আজকেও সর্বশেষ এসে যেটা বলা হলো, বেশ কিছু বিষয়ে বিভিন্ন দলের, একাধিক দলের সেখানে নোট অব ডিসেন্ট আছে। সেগুলো সহই জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর করার জন্য সেখানে তারা প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
বজলুর রশীদ ফিরোজ আরও বলেন, ‘আমরা বাম গণতান্ত্রিক জোটভুক্ত এখানে তিনটি দল আছি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ-মার্ক্সবাদী)। এর বাইরে বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ এবং গণফোরামের নেতারা এখানে আছেন, আমরা বেশ কিছু বিষয় উত্থাপন করেছিলাম, জুলাই জাতীয় সনদের যে পটভূমি, সেই পটভূমির মধ্যে সেখানে সঠিক ইতিহাস বর্ণিত হয় নাই এবং নোট অব ডিসেন্টগুলো প্রোপারলি আসে নাই। আমরা বলেছিলাম যে, শুধু ভিন্নমত না, ঘোরতর আপত্তি, রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি, সেই মূলনীতির বিষয়ে আমরা বলেছিলাম, নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে আমরা সেখানে স্বাক্ষর করতে পারব না। আমরা ওয়াকআউট করেছিলাম, এই পাঁচটি দল, ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা সভা থেকে। বলা হয়েছে যে, পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন, নোট ডিসেন্টসহ কীভাবে পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন হবে? আদালতে যাওয়া যাবে না।’
এসব বিষয় নিয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির অফিসে সংবাদ সম্মেলন হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
জুলাই জাতীয় সনদে রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির প্রশ্নে কোনো নোট অব ডিসেন্টের ঘোরতর বিপক্ষে বাম গণতান্ত্রিক জোট। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে জোট সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ এমনটি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি পরিবর্তনের প্রশ্নে শুধু ভিন্নমত না, ঘোরতর আপত্তি। আমরা আগেই বলেছি, নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে আমরা সেখানে স্বাক্ষর করতে পারব না।’
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেছেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বেলা ২টার সময় আমাদের জানানো হয়েছে যে, ঐকমত্য কমিশনে জরুরি ভিত্তিতে একটা সভা হবে, আপনাদের উপস্থিতি কাম্য। তার দুই ঘণ্টা পরে ঐকমত্য কমিশন থেকে আবার জানানো হলো যে, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি, তিনি আজকের এই সভায় উপস্থিত থাকবেন। কী বিষয়, কী বৃত্তান্ত—এই সম্পর্কিত কোনো বিষয় বা অ্যাজেন্ডা উল্লেখ করা হয় নাই চিঠিতে, টেলিফোনে কিংবা পরবর্তীকালে মোবাইল মেসেজের মাধ্যমে।’
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম যে, ঐকমত্য কমিশন গতকাল রাত সাড়ে ৮টায় যে চূড়ান্ত জুলাই জাতীয় সনদের খসড়াটা আমাদের কাছে পাঠিয়েছে, সেখানে আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে দেখলাম যে, আমরা ইতিপূর্বে যে বিষয়গুলো কনসার্ন ফিল করেছিলাম এবং ইতিপূর্বে যে কথা হয়েছিল, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা গত বছরের ৫ অক্টোবর আমাদের যে বিষয়টা বলেছিলেন, যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে, সেই বিষয়গুলো সব দল সর্বসম্মতভাবে ঐকমত্য হবে, এর বাইরে কোনো ঐকমত্য হবে না। আজকে দেখলাম, দীর্ঘদিনের আলোচনায় এবং আজকেও সর্বশেষ এসে যেটা বলা হলো, বেশ কিছু বিষয়ে বিভিন্ন দলের, একাধিক দলের সেখানে নোট অব ডিসেন্ট আছে। সেগুলো সহই জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর করার জন্য সেখানে তারা প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
বজলুর রশীদ ফিরোজ আরও বলেন, ‘আমরা বাম গণতান্ত্রিক জোটভুক্ত এখানে তিনটি দল আছি, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ-মার্ক্সবাদী)। এর বাইরে বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-বাংলাদেশ জাসদ এবং গণফোরামের নেতারা এখানে আছেন, আমরা বেশ কিছু বিষয় উত্থাপন করেছিলাম, জুলাই জাতীয় সনদের যে পটভূমি, সেই পটভূমির মধ্যে সেখানে সঠিক ইতিহাস বর্ণিত হয় নাই এবং নোট অব ডিসেন্টগুলো প্রোপারলি আসে নাই। আমরা বলেছিলাম যে, শুধু ভিন্নমত না, ঘোরতর আপত্তি, রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি, সেই মূলনীতির বিষয়ে আমরা বলেছিলাম, নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে আমরা সেখানে স্বাক্ষর করতে পারব না। আমরা ওয়াকআউট করেছিলাম, এই পাঁচটি দল, ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা সভা থেকে। বলা হয়েছে যে, পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন, নোট ডিসেন্টসহ কীভাবে পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন হবে? আদালতে যাওয়া যাবে না।’
এসব বিষয় নিয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির অফিসে সংবাদ সম্মেলন হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
জুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
৪ মিনিট আগেহাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। আজ বুধবার রাত ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। আজ বুধবার রাত ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এজেডএম জাহিদ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এজেডএম জাহিদ হোসেন জানান, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। আজ বুধবার রাত ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। আজ বুধবার রাত ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এজেডএম জাহিদ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এজেডএম জাহিদ হোসেন জানান, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। আজ বুধবার রাত ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
জুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
৪ মিনিট আগেজুলাই জাতীয় সনদে রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির প্রশ্নে কোনো নোট অব ডিসেন্টের ঘোরতর বিপক্ষে বাম গণতান্ত্রিক জোট। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে জোট সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ এমনটি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি পরিবর্তনের প্রশ্নে শুধু ভিন্নমত না, ঘোরতর আপত্তি।
১২ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আজ বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের উদ্দেশ্যই ছিল—যে বিষয়গুলোয় রাজনৈতিক দলগুলো একমত, সেগুলো সংকলন করা আর যেগুলোয় দ্বিমত আছে, সেগুলো স্পষ্টভাবে নথিবদ্ধ করা। তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হবে ‘উইথ নোট অব ডিসেন্ট’—অর্থাৎ ভিন্নমতগুলো স্পষ্টভাবে ও বিস্তারিত উল্লেখ থাকবে। গণভোটে একটাই প্রশ্ন থাকবে—জনগণ কি জুলাই জাতীয় সনদের পক্ষে আছে, না নেই?
গণভোটের সাংবিধানিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বিএনপি নেতা বলেন, গণভোটের মাধ্যমে জনগণ সংসদকে এমন এক সার্বভৌম কর্তৃত্ব দেবে, যাতে এই সংস্কার বাস্তবায়ন বাধ্যতামূলক হয়। এটিই হচ্ছে ‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’ বা গাঠনিক ক্ষমতা, যার ফলে এই সংস্কারগুলো পরে আদালতের মাধ্যমে বাতিল করা সম্ভব হবে না।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, সমগ্র জাতি সংস্কারের পক্ষে। তাই গণভোটে জনগণও জুলাই সনদের পক্ষে রায় দেবে বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য জানান, ১৭ অক্টোবর জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার পর তা জাতির সামনে উন্মুক্ত করা হবে এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তার বাস্তবায়নের প্রস্তাবনা সরকারের কাছে দেবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব করেছি, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হতে পারে। এতে জনগণের অনুমোদনসহ সংস্কারের বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদের সঙ্গে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সরাসরি সম্পর্ক নেই, তবে সংস্কারপ্রক্রিয়াটি দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির ভিত্তি নির্ধারণ করবে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে এখন যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। জুলাই সনদ প্রণয়ন হোক বা অন্যান্য কার্যক্রম হোক—সবকিছুর উদ্দেশ্য একটাই—সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি নির্বাচন আয়োজন।
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কি না, তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আজ বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের উদ্দেশ্যই ছিল—যে বিষয়গুলোয় রাজনৈতিক দলগুলো একমত, সেগুলো সংকলন করা আর যেগুলোয় দ্বিমত আছে, সেগুলো স্পষ্টভাবে নথিবদ্ধ করা। তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হবে ‘উইথ নোট অব ডিসেন্ট’—অর্থাৎ ভিন্নমতগুলো স্পষ্টভাবে ও বিস্তারিত উল্লেখ থাকবে। গণভোটে একটাই প্রশ্ন থাকবে—জনগণ কি জুলাই জাতীয় সনদের পক্ষে আছে, না নেই?
গণভোটের সাংবিধানিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বিএনপি নেতা বলেন, গণভোটের মাধ্যমে জনগণ সংসদকে এমন এক সার্বভৌম কর্তৃত্ব দেবে, যাতে এই সংস্কার বাস্তবায়ন বাধ্যতামূলক হয়। এটিই হচ্ছে ‘কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার’ বা গাঠনিক ক্ষমতা, যার ফলে এই সংস্কারগুলো পরে আদালতের মাধ্যমে বাতিল করা সম্ভব হবে না।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, সমগ্র জাতি সংস্কারের পক্ষে। তাই গণভোটে জনগণও জুলাই সনদের পক্ষে রায় দেবে বলেই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য জানান, ১৭ অক্টোবর জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার পর তা জাতির সামনে উন্মুক্ত করা হবে এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশন তার বাস্তবায়নের প্রস্তাবনা সরকারের কাছে দেবে।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা প্রস্তাব করেছি, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোট অনুষ্ঠিত হতে পারে। এতে জনগণের অনুমোদনসহ সংস্কারের বাস্তবায়ন শুরু করা সম্ভব হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদের সঙ্গে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সরাসরি সম্পর্ক নেই, তবে সংস্কারপ্রক্রিয়াটি দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির ভিত্তি নির্ধারণ করবে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে এখন যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। জুলাই সনদ প্রণয়ন হোক বা অন্যান্য কার্যক্রম হোক—সবকিছুর উদ্দেশ্য একটাই—সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি নির্বাচন আয়োজন।
জুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
৪ মিনিট আগেজুলাই জাতীয় সনদে রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির প্রশ্নে কোনো নোট অব ডিসেন্টের ঘোরতর বিপক্ষে বাম গণতান্ত্রিক জোট। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে জোট সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ এমনটি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি পরিবর্তনের প্রশ্নে শুধু ভিন্নমত না, ঘোরতর আপত্তি।
১২ মিনিট আগেহাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে। আজ বুধবার রাত ১১টায় রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে