পঞ্চগড় প্রতিনিধি
চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় জবুথবু দেশের সবচেয়ে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বশেষ উপজেলা তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অফিস বলছে, মৃদু শৈত্যপ্রবাহ চলছে।
তবে সকাল থেকে সূর্যের মুখ দেখা গেলেও ছিল না উত্তাপ। শীতল বাতাসে কাবু এ এলাকার জনপদ।
তাপমাত্রার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্র নাথ রায়। তিনি বলেন, ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে তাপমাত্রা বিরাজ করলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। সে হিসাবে পঞ্চগড়ের ওপর দিয়ে এখন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। গতকাল এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে শীতের তীব্রতা বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন পঞ্চগড়ের প্রায় ২০ হাজার পাথরশ্রমিক। নদীর বরফশীতল জলে নেমে পাথর তুলতে পারছেন না তাঁরা। যুগ যুগ ধরে পাথর তুলে জীবিকা নির্বাহ করে আসা শ্রমিকদের দুর্ভোগের ঋতু হলো শীতকাল।
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার ফুলতলা এলাকার পাথরশ্রমিক ফজল হক। বাড়ির পাশের করতোয়া নদীর পানি থেকে নুড়ি পাথর সংগ্রহ করে জীবিকা নির্বাহ করেন তিনি। ফজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বরফের মতো ঠান্ডা পানিতে নেমে পাথর তুলতে হয়, কিন্তু এখন তীব্র শীতের কারণে প্রায় অসম্ভব হয়ে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, যেদিন সূর্যের তেজ একটু বেশি থাকে সেদিন নদীতে নামতে পারেন। তা-ও কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পানি থেকে উঠে পড়তে হয়। আর অন্য দিনগুলো বসেই থাকতে হয়।
এদিকে স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, জেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত মানুষের চাপ বেড়েছে। বিশেষ করে বয়স্ক আর শিশুরা সর্দি, জ্বর, কাশি, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। স্থান সংকুলান না হওয়ায় হাসপাতালের বারান্দায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, শুক্রবার সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। চলতি সপ্তাহে তাপমাত্রা আরও কমে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে।
চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় জবুথবু দেশের সবচেয়ে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বশেষ উপজেলা তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অফিস বলছে, মৃদু শৈত্যপ্রবাহ চলছে।
তবে সকাল থেকে সূর্যের মুখ দেখা গেলেও ছিল না উত্তাপ। শীতল বাতাসে কাবু এ এলাকার জনপদ।
তাপমাত্রার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্র নাথ রায়। তিনি বলেন, ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে তাপমাত্রা বিরাজ করলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। সে হিসাবে পঞ্চগড়ের ওপর দিয়ে এখন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। গতকাল এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে শীতের তীব্রতা বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন পঞ্চগড়ের প্রায় ২০ হাজার পাথরশ্রমিক। নদীর বরফশীতল জলে নেমে পাথর তুলতে পারছেন না তাঁরা। যুগ যুগ ধরে পাথর তুলে জীবিকা নির্বাহ করে আসা শ্রমিকদের দুর্ভোগের ঋতু হলো শীতকাল।
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার ফুলতলা এলাকার পাথরশ্রমিক ফজল হক। বাড়ির পাশের করতোয়া নদীর পানি থেকে নুড়ি পাথর সংগ্রহ করে জীবিকা নির্বাহ করেন তিনি। ফজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বরফের মতো ঠান্ডা পানিতে নেমে পাথর তুলতে হয়, কিন্তু এখন তীব্র শীতের কারণে প্রায় অসম্ভব হয়ে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, যেদিন সূর্যের তেজ একটু বেশি থাকে সেদিন নদীতে নামতে পারেন। তা-ও কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পানি থেকে উঠে পড়তে হয়। আর অন্য দিনগুলো বসেই থাকতে হয়।
এদিকে স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, জেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত মানুষের চাপ বেড়েছে। বিশেষ করে বয়স্ক আর শিশুরা সর্দি, জ্বর, কাশি, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। স্থান সংকুলান না হওয়ায় হাসপাতালের বারান্দায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, শুক্রবার সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। চলতি সপ্তাহে তাপমাত্রা আরও কমে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৪ মিনিট আগে