নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

টাকার বিনিময়ে মামলার অভিযোগপত্র থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে, আসামির সঙ্গে এমন আলাপের কয়েকটি অডিও ক্লিপ নিয়ে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলে তোলপাড় চলছে। খোদ নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাকসুদুর রহমান সৌরভ অডিও রেকর্ডগুলো ছেড়েছেন ফেসবুকে। পরে অবশ্য এগুলো ডিলিট করে দেন তিনি।
তবে যোগাযোগ করা হলে সৌরভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামির সঙ্গে কথোপকথন ছাত্রদলেরই এক নেতার। এ ব্যাপারে তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন। সৌরভ অভিযোগ তুলেছেন, নগরের বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানা ছাত্রদলের সদস্য সাইমন রেজা টাকা নিয়ে মামলার অভিযোগপত্র থেকে আসামির নাম কাটাতে চেয়েছেন। আর সাইমন রেজার দাবি, অডিওগুলো ভুয়া, এডিট করা। এগুলো ছড়ানোর কারণে নগর ছাত্রদলের সম্পাদকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল নেতা সাইমন রেজা বাদী হয়ে গত ২৭ অক্টোবর নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারসহ ১০৫ জনের নাম উল্লেখ করে বোয়ালিয়া থানায় মামলা করেন। এ মামলায় নগরের ১১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাসেলকেও আসামি করা হয়। মামলায় পায়েল নামের আরেক আসামি আছেন, যিনি আওয়ামী লীগ কর্মী ও পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত। দাবি করা হচ্ছে, এই পায়েলের কাছেই টাকা চেয়েছেন সাইমন।
ছাত্রদল নেতা সৌরভ সাতটি অডিও প্রকাশ করেন ফেসবুকে। অডিওগুলোতে শোনা যায়, একটি মোবাইল ফোন থেকে সাইমন রেজার মোবাইলে ফোন করা হচ্ছে। সৌরভের দাবি, সাইমনের সঙ্গেই মোবাইলে ও হোয়াটসঅ্যাপে মামলার বিষয়ে কথা বলেছেন পায়েল। তবে আত্মগোপনে থাকায় পায়েলের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ওই কথোপকথনে শোনা যায়, এক ব্যক্তি বলছেন, ‘কাল তো মঙ্গলবার। কাল আমি লোন লেখাব। ইনশা আল্লাহ আগামী মঙ্গলবার দিয়ে দিব।’ অপরজন বলছেন, ‘সবার কথা হলো, ৫০-এর নিচে আসবে না। আমি কথা বললাম। ওদের সবারই একটা মতামত, আমরা কিছু নামলাম, ওকেও কিছু উঠতে বলো। আর পাঁচটা হাজার টাকা দিয়ে ২৫ করতে বলো। যদি হয় তো বলো, যা করার করে দিচ্ছি। ওর কোনো সমস্যা হবে না।’
আরেকটি অডিওতে একজন বলছেন, ‘আমি ১০ হাজার টাকার মতো রেডি করে ফেলেছি। আর ১৫ হাজার টাকা, আর তো দুই দিন টাইম নেওয়া আছে। আমি যেদিন টাকা দিব, সেদিনই কোর্ট থেকে নামটা তুলে দেবেন না ভাইয়া?’ অপরজন তখন বলেন, ‘আপনার কোনো সমস্যা হবে না। আপনি দোকানে বসবেন। আপনার কোনো সমস্যা হলে আমি আছি।’
আরেক অডিওতে একজন বলছেন, ‘আপনাকে একটা নম্বর দিচ্ছি, ওখানে আপনি ১০ মেরে দিয়েন। আপনি দোকান করবেন। যদি কোনো সমস্যা হয়, আমার নম্বর তো থাকলই। সমস্যা হলে আমাকে কল দেবেন। আপনার নাম অটোমেটিক কাটা হয়ে যাবে। আপনি দেখবেন। কাটা হয়ে গেলে আপনাকে ছবি তুলে দিয়ে দিব।’ অপর প্রান্তের ব্যক্তি বলছেন, ‘তাহলে আমি পরশু দিন ফুল পেমেন্ট দিয়ে দিব।’ তখন অপরজন বলছেন, ‘আজ ১০ হলে ভালো হয়, আমার একটু লাগত।’
আরেকটি অডিওতে জেলে না যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে বলা হচ্ছে, ‘আপনার যদি দুদিনের লাইগাও ভিতরে থাকতে হয়, আপনার স্যান্ডেল খুইলে আমার গালে মাইরেন, যান।’ অপর অডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘তুমি একা না। আরও দুই-তিনজনকে বের করা লাগবে। তোমাকে যেটুকু হেল্প করছি, সেটা আমি ব্যক্তিগতভাবে রিস্কের মধ্যেই করছি।’
যোগাযোগ করা হলে সাইমন রেজা স্বীকার করেছেন আসামি পায়েলের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। আলাপের সময় পায়েল তাঁকে বলেছেন, নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সৌরভ তাঁর ঘনিষ্ঠ। তাঁর কোনো সমস্যা হবে না বলে সৌরভ আশ্বাস দিয়েছেন। সাইমন দাবি করেন, আওয়ামী লীগ কর্মী পায়েলকে আসামি করার কারণেই ভুয়া অডিও বানিয়ে ফেসবুকে ছাড়া হয়েছিল। এগুলো ভুয়া বলেই সৌরভ পরে ডিলিট করেছে। কিন্তু তাতে তাঁর সম্মানহানি হয়েছে। তাই তিনি আইনি পদক্ষেপ নেবেন।
জানতে চাইলে নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাকসুদুর রহমান সৌরভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পায়েল পুলিশের সোর্স ছিল। তার বিরুদ্ধে মামলা করা যেতেই পারে। কিন্তু আমরা টাকা আদায় করতে পারি না। দলের মধ্যে সাইমন কয়েকজনকে নিয়ে একটা সিন্ডিকেট করে এভাবে টাকা আদায় করছে। এত দিন প্রমাণ ছিল না বলে চুপ ছিলাম। প্রমাণ পাওয়ায় এগুলো প্রকাশ করেছি। সবই কেন্দ্র জানে। আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিব।’ ফেসবুক থেকে পোস্ট ডিলিট করার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘সবাই বলছিল দলের মধ্যে এগুলো শোভনীয় না। দলেরই বদনাম হয়। তাই ডিলিট করেছিলাম। আবার পোস্ট হচ্ছে।’

টাকার বিনিময়ে মামলার অভিযোগপত্র থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে, আসামির সঙ্গে এমন আলাপের কয়েকটি অডিও ক্লিপ নিয়ে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলে তোলপাড় চলছে। খোদ নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাকসুদুর রহমান সৌরভ অডিও রেকর্ডগুলো ছেড়েছেন ফেসবুকে। পরে অবশ্য এগুলো ডিলিট করে দেন তিনি।
তবে যোগাযোগ করা হলে সৌরভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামির সঙ্গে কথোপকথন ছাত্রদলেরই এক নেতার। এ ব্যাপারে তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন। সৌরভ অভিযোগ তুলেছেন, নগরের বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানা ছাত্রদলের সদস্য সাইমন রেজা টাকা নিয়ে মামলার অভিযোগপত্র থেকে আসামির নাম কাটাতে চেয়েছেন। আর সাইমন রেজার দাবি, অডিওগুলো ভুয়া, এডিট করা। এগুলো ছড়ানোর কারণে নগর ছাত্রদলের সম্পাদকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল নেতা সাইমন রেজা বাদী হয়ে গত ২৭ অক্টোবর নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারসহ ১০৫ জনের নাম উল্লেখ করে বোয়ালিয়া থানায় মামলা করেন। এ মামলায় নগরের ১১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাসেলকেও আসামি করা হয়। মামলায় পায়েল নামের আরেক আসামি আছেন, যিনি আওয়ামী লীগ কর্মী ও পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত। দাবি করা হচ্ছে, এই পায়েলের কাছেই টাকা চেয়েছেন সাইমন।
ছাত্রদল নেতা সৌরভ সাতটি অডিও প্রকাশ করেন ফেসবুকে। অডিওগুলোতে শোনা যায়, একটি মোবাইল ফোন থেকে সাইমন রেজার মোবাইলে ফোন করা হচ্ছে। সৌরভের দাবি, সাইমনের সঙ্গেই মোবাইলে ও হোয়াটসঅ্যাপে মামলার বিষয়ে কথা বলেছেন পায়েল। তবে আত্মগোপনে থাকায় পায়েলের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ওই কথোপকথনে শোনা যায়, এক ব্যক্তি বলছেন, ‘কাল তো মঙ্গলবার। কাল আমি লোন লেখাব। ইনশা আল্লাহ আগামী মঙ্গলবার দিয়ে দিব।’ অপরজন বলছেন, ‘সবার কথা হলো, ৫০-এর নিচে আসবে না। আমি কথা বললাম। ওদের সবারই একটা মতামত, আমরা কিছু নামলাম, ওকেও কিছু উঠতে বলো। আর পাঁচটা হাজার টাকা দিয়ে ২৫ করতে বলো। যদি হয় তো বলো, যা করার করে দিচ্ছি। ওর কোনো সমস্যা হবে না।’
আরেকটি অডিওতে একজন বলছেন, ‘আমি ১০ হাজার টাকার মতো রেডি করে ফেলেছি। আর ১৫ হাজার টাকা, আর তো দুই দিন টাইম নেওয়া আছে। আমি যেদিন টাকা দিব, সেদিনই কোর্ট থেকে নামটা তুলে দেবেন না ভাইয়া?’ অপরজন তখন বলেন, ‘আপনার কোনো সমস্যা হবে না। আপনি দোকানে বসবেন। আপনার কোনো সমস্যা হলে আমি আছি।’
আরেক অডিওতে একজন বলছেন, ‘আপনাকে একটা নম্বর দিচ্ছি, ওখানে আপনি ১০ মেরে দিয়েন। আপনি দোকান করবেন। যদি কোনো সমস্যা হয়, আমার নম্বর তো থাকলই। সমস্যা হলে আমাকে কল দেবেন। আপনার নাম অটোমেটিক কাটা হয়ে যাবে। আপনি দেখবেন। কাটা হয়ে গেলে আপনাকে ছবি তুলে দিয়ে দিব।’ অপর প্রান্তের ব্যক্তি বলছেন, ‘তাহলে আমি পরশু দিন ফুল পেমেন্ট দিয়ে দিব।’ তখন অপরজন বলছেন, ‘আজ ১০ হলে ভালো হয়, আমার একটু লাগত।’
আরেকটি অডিওতে জেলে না যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে বলা হচ্ছে, ‘আপনার যদি দুদিনের লাইগাও ভিতরে থাকতে হয়, আপনার স্যান্ডেল খুইলে আমার গালে মাইরেন, যান।’ অপর অডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘তুমি একা না। আরও দুই-তিনজনকে বের করা লাগবে। তোমাকে যেটুকু হেল্প করছি, সেটা আমি ব্যক্তিগতভাবে রিস্কের মধ্যেই করছি।’
যোগাযোগ করা হলে সাইমন রেজা স্বীকার করেছেন আসামি পায়েলের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। আলাপের সময় পায়েল তাঁকে বলেছেন, নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সৌরভ তাঁর ঘনিষ্ঠ। তাঁর কোনো সমস্যা হবে না বলে সৌরভ আশ্বাস দিয়েছেন। সাইমন দাবি করেন, আওয়ামী লীগ কর্মী পায়েলকে আসামি করার কারণেই ভুয়া অডিও বানিয়ে ফেসবুকে ছাড়া হয়েছিল। এগুলো ভুয়া বলেই সৌরভ পরে ডিলিট করেছে। কিন্তু তাতে তাঁর সম্মানহানি হয়েছে। তাই তিনি আইনি পদক্ষেপ নেবেন।
জানতে চাইলে নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাকসুদুর রহমান সৌরভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পায়েল পুলিশের সোর্স ছিল। তার বিরুদ্ধে মামলা করা যেতেই পারে। কিন্তু আমরা টাকা আদায় করতে পারি না। দলের মধ্যে সাইমন কয়েকজনকে নিয়ে একটা সিন্ডিকেট করে এভাবে টাকা আদায় করছে। এত দিন প্রমাণ ছিল না বলে চুপ ছিলাম। প্রমাণ পাওয়ায় এগুলো প্রকাশ করেছি। সবই কেন্দ্র জানে। আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিব।’ ফেসবুক থেকে পোস্ট ডিলিট করার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘সবাই বলছিল দলের মধ্যে এগুলো শোভনীয় না। দলেরই বদনাম হয়। তাই ডিলিট করেছিলাম। আবার পোস্ট হচ্ছে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

টাকার বিনিময়ে মামলার অভিযোগপত্র থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে, আসামির সঙ্গে এমন আলাপের কয়েকটি অডিও ক্লিপ নিয়ে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলে তোলপাড় চলছে। খোদ নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাকসুদুর রহমান সৌরভ অডিও রেকর্ডগুলো ছেড়েছেন ফেসবুকে। পরে অবশ্য এগুলো ডিলিট করে দেন তিনি।
তবে যোগাযোগ করা হলে সৌরভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামির সঙ্গে কথোপকথন ছাত্রদলেরই এক নেতার। এ ব্যাপারে তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন। সৌরভ অভিযোগ তুলেছেন, নগরের বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানা ছাত্রদলের সদস্য সাইমন রেজা টাকা নিয়ে মামলার অভিযোগপত্র থেকে আসামির নাম কাটাতে চেয়েছেন। আর সাইমন রেজার দাবি, অডিওগুলো ভুয়া, এডিট করা। এগুলো ছড়ানোর কারণে নগর ছাত্রদলের সম্পাদকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল নেতা সাইমন রেজা বাদী হয়ে গত ২৭ অক্টোবর নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারসহ ১০৫ জনের নাম উল্লেখ করে বোয়ালিয়া থানায় মামলা করেন। এ মামলায় নগরের ১১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাসেলকেও আসামি করা হয়। মামলায় পায়েল নামের আরেক আসামি আছেন, যিনি আওয়ামী লীগ কর্মী ও পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত। দাবি করা হচ্ছে, এই পায়েলের কাছেই টাকা চেয়েছেন সাইমন।
ছাত্রদল নেতা সৌরভ সাতটি অডিও প্রকাশ করেন ফেসবুকে। অডিওগুলোতে শোনা যায়, একটি মোবাইল ফোন থেকে সাইমন রেজার মোবাইলে ফোন করা হচ্ছে। সৌরভের দাবি, সাইমনের সঙ্গেই মোবাইলে ও হোয়াটসঅ্যাপে মামলার বিষয়ে কথা বলেছেন পায়েল। তবে আত্মগোপনে থাকায় পায়েলের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ওই কথোপকথনে শোনা যায়, এক ব্যক্তি বলছেন, ‘কাল তো মঙ্গলবার। কাল আমি লোন লেখাব। ইনশা আল্লাহ আগামী মঙ্গলবার দিয়ে দিব।’ অপরজন বলছেন, ‘সবার কথা হলো, ৫০-এর নিচে আসবে না। আমি কথা বললাম। ওদের সবারই একটা মতামত, আমরা কিছু নামলাম, ওকেও কিছু উঠতে বলো। আর পাঁচটা হাজার টাকা দিয়ে ২৫ করতে বলো। যদি হয় তো বলো, যা করার করে দিচ্ছি। ওর কোনো সমস্যা হবে না।’
আরেকটি অডিওতে একজন বলছেন, ‘আমি ১০ হাজার টাকার মতো রেডি করে ফেলেছি। আর ১৫ হাজার টাকা, আর তো দুই দিন টাইম নেওয়া আছে। আমি যেদিন টাকা দিব, সেদিনই কোর্ট থেকে নামটা তুলে দেবেন না ভাইয়া?’ অপরজন তখন বলেন, ‘আপনার কোনো সমস্যা হবে না। আপনি দোকানে বসবেন। আপনার কোনো সমস্যা হলে আমি আছি।’
আরেক অডিওতে একজন বলছেন, ‘আপনাকে একটা নম্বর দিচ্ছি, ওখানে আপনি ১০ মেরে দিয়েন। আপনি দোকান করবেন। যদি কোনো সমস্যা হয়, আমার নম্বর তো থাকলই। সমস্যা হলে আমাকে কল দেবেন। আপনার নাম অটোমেটিক কাটা হয়ে যাবে। আপনি দেখবেন। কাটা হয়ে গেলে আপনাকে ছবি তুলে দিয়ে দিব।’ অপর প্রান্তের ব্যক্তি বলছেন, ‘তাহলে আমি পরশু দিন ফুল পেমেন্ট দিয়ে দিব।’ তখন অপরজন বলছেন, ‘আজ ১০ হলে ভালো হয়, আমার একটু লাগত।’
আরেকটি অডিওতে জেলে না যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে বলা হচ্ছে, ‘আপনার যদি দুদিনের লাইগাও ভিতরে থাকতে হয়, আপনার স্যান্ডেল খুইলে আমার গালে মাইরেন, যান।’ অপর অডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘তুমি একা না। আরও দুই-তিনজনকে বের করা লাগবে। তোমাকে যেটুকু হেল্প করছি, সেটা আমি ব্যক্তিগতভাবে রিস্কের মধ্যেই করছি।’
যোগাযোগ করা হলে সাইমন রেজা স্বীকার করেছেন আসামি পায়েলের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। আলাপের সময় পায়েল তাঁকে বলেছেন, নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সৌরভ তাঁর ঘনিষ্ঠ। তাঁর কোনো সমস্যা হবে না বলে সৌরভ আশ্বাস দিয়েছেন। সাইমন দাবি করেন, আওয়ামী লীগ কর্মী পায়েলকে আসামি করার কারণেই ভুয়া অডিও বানিয়ে ফেসবুকে ছাড়া হয়েছিল। এগুলো ভুয়া বলেই সৌরভ পরে ডিলিট করেছে। কিন্তু তাতে তাঁর সম্মানহানি হয়েছে। তাই তিনি আইনি পদক্ষেপ নেবেন।
জানতে চাইলে নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাকসুদুর রহমান সৌরভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পায়েল পুলিশের সোর্স ছিল। তার বিরুদ্ধে মামলা করা যেতেই পারে। কিন্তু আমরা টাকা আদায় করতে পারি না। দলের মধ্যে সাইমন কয়েকজনকে নিয়ে একটা সিন্ডিকেট করে এভাবে টাকা আদায় করছে। এত দিন প্রমাণ ছিল না বলে চুপ ছিলাম। প্রমাণ পাওয়ায় এগুলো প্রকাশ করেছি। সবই কেন্দ্র জানে। আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিব।’ ফেসবুক থেকে পোস্ট ডিলিট করার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘সবাই বলছিল দলের মধ্যে এগুলো শোভনীয় না। দলেরই বদনাম হয়। তাই ডিলিট করেছিলাম। আবার পোস্ট হচ্ছে।’

টাকার বিনিময়ে মামলার অভিযোগপত্র থেকে নাম বাদ দেওয়া হবে, আসামির সঙ্গে এমন আলাপের কয়েকটি অডিও ক্লিপ নিয়ে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলে তোলপাড় চলছে। খোদ নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাকসুদুর রহমান সৌরভ অডিও রেকর্ডগুলো ছেড়েছেন ফেসবুকে। পরে অবশ্য এগুলো ডিলিট করে দেন তিনি।
তবে যোগাযোগ করা হলে সৌরভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসামির সঙ্গে কথোপকথন ছাত্রদলেরই এক নেতার। এ ব্যাপারে তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন। সৌরভ অভিযোগ তুলেছেন, নগরের বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানা ছাত্রদলের সদস্য সাইমন রেজা টাকা নিয়ে মামলার অভিযোগপত্র থেকে আসামির নাম কাটাতে চেয়েছেন। আর সাইমন রেজার দাবি, অডিওগুলো ভুয়া, এডিট করা। এগুলো ছড়ানোর কারণে নগর ছাত্রদলের সম্পাদকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল নেতা সাইমন রেজা বাদী হয়ে গত ২৭ অক্টোবর নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারসহ ১০৫ জনের নাম উল্লেখ করে বোয়ালিয়া থানায় মামলা করেন। এ মামলায় নগরের ১১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. রাসেলকেও আসামি করা হয়। মামলায় পায়েল নামের আরেক আসামি আছেন, যিনি আওয়ামী লীগ কর্মী ও পুলিশের সোর্স হিসেবে পরিচিত। দাবি করা হচ্ছে, এই পায়েলের কাছেই টাকা চেয়েছেন সাইমন।
ছাত্রদল নেতা সৌরভ সাতটি অডিও প্রকাশ করেন ফেসবুকে। অডিওগুলোতে শোনা যায়, একটি মোবাইল ফোন থেকে সাইমন রেজার মোবাইলে ফোন করা হচ্ছে। সৌরভের দাবি, সাইমনের সঙ্গেই মোবাইলে ও হোয়াটসঅ্যাপে মামলার বিষয়ে কথা বলেছেন পায়েল। তবে আত্মগোপনে থাকায় পায়েলের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ওই কথোপকথনে শোনা যায়, এক ব্যক্তি বলছেন, ‘কাল তো মঙ্গলবার। কাল আমি লোন লেখাব। ইনশা আল্লাহ আগামী মঙ্গলবার দিয়ে দিব।’ অপরজন বলছেন, ‘সবার কথা হলো, ৫০-এর নিচে আসবে না। আমি কথা বললাম। ওদের সবারই একটা মতামত, আমরা কিছু নামলাম, ওকেও কিছু উঠতে বলো। আর পাঁচটা হাজার টাকা দিয়ে ২৫ করতে বলো। যদি হয় তো বলো, যা করার করে দিচ্ছি। ওর কোনো সমস্যা হবে না।’
আরেকটি অডিওতে একজন বলছেন, ‘আমি ১০ হাজার টাকার মতো রেডি করে ফেলেছি। আর ১৫ হাজার টাকা, আর তো দুই দিন টাইম নেওয়া আছে। আমি যেদিন টাকা দিব, সেদিনই কোর্ট থেকে নামটা তুলে দেবেন না ভাইয়া?’ অপরজন তখন বলেন, ‘আপনার কোনো সমস্যা হবে না। আপনি দোকানে বসবেন। আপনার কোনো সমস্যা হলে আমি আছি।’
আরেক অডিওতে একজন বলছেন, ‘আপনাকে একটা নম্বর দিচ্ছি, ওখানে আপনি ১০ মেরে দিয়েন। আপনি দোকান করবেন। যদি কোনো সমস্যা হয়, আমার নম্বর তো থাকলই। সমস্যা হলে আমাকে কল দেবেন। আপনার নাম অটোমেটিক কাটা হয়ে যাবে। আপনি দেখবেন। কাটা হয়ে গেলে আপনাকে ছবি তুলে দিয়ে দিব।’ অপর প্রান্তের ব্যক্তি বলছেন, ‘তাহলে আমি পরশু দিন ফুল পেমেন্ট দিয়ে দিব।’ তখন অপরজন বলছেন, ‘আজ ১০ হলে ভালো হয়, আমার একটু লাগত।’
আরেকটি অডিওতে জেলে না যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে বলা হচ্ছে, ‘আপনার যদি দুদিনের লাইগাও ভিতরে থাকতে হয়, আপনার স্যান্ডেল খুইলে আমার গালে মাইরেন, যান।’ অপর অডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘তুমি একা না। আরও দুই-তিনজনকে বের করা লাগবে। তোমাকে যেটুকু হেল্প করছি, সেটা আমি ব্যক্তিগতভাবে রিস্কের মধ্যেই করছি।’
যোগাযোগ করা হলে সাইমন রেজা স্বীকার করেছেন আসামি পায়েলের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে। আলাপের সময় পায়েল তাঁকে বলেছেন, নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সৌরভ তাঁর ঘনিষ্ঠ। তাঁর কোনো সমস্যা হবে না বলে সৌরভ আশ্বাস দিয়েছেন। সাইমন দাবি করেন, আওয়ামী লীগ কর্মী পায়েলকে আসামি করার কারণেই ভুয়া অডিও বানিয়ে ফেসবুকে ছাড়া হয়েছিল। এগুলো ভুয়া বলেই সৌরভ পরে ডিলিট করেছে। কিন্তু তাতে তাঁর সম্মানহানি হয়েছে। তাই তিনি আইনি পদক্ষেপ নেবেন।
জানতে চাইলে নগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মাকসুদুর রহমান সৌরভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পায়েল পুলিশের সোর্স ছিল। তার বিরুদ্ধে মামলা করা যেতেই পারে। কিন্তু আমরা টাকা আদায় করতে পারি না। দলের মধ্যে সাইমন কয়েকজনকে নিয়ে একটা সিন্ডিকেট করে এভাবে টাকা আদায় করছে। এত দিন প্রমাণ ছিল না বলে চুপ ছিলাম। প্রমাণ পাওয়ায় এগুলো প্রকাশ করেছি। সবই কেন্দ্র জানে। আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিব।’ ফেসবুক থেকে পোস্ট ডিলিট করার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘সবাই বলছিল দলের মধ্যে এগুলো শোভনীয় না। দলেরই বদনাম হয়। তাই ডিলিট করেছিলাম। আবার পোস্ট হচ্ছে।’

আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৫ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে।
১৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসন থেকে সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে, সে জন্য পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় বিশেষ টহল ও তল্লাশি জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
১ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় পাঁচজনকে জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার যমুনা নদীতে এই অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব হাসান।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

আরেকটি অডিওতে জেলে না যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে বলা হচ্ছে, ‘আপনার যদি দুদিনের লাইগাও ভিতরে থাকতে হয়, আপনার স্যান্ডেল খুইলে আমার গালে মাইরেন, যান।’ অপর অডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘তুমি একা না। আরও দুই-তিনজনকে বের করা লাগবে। তোমাকে যেটুকু হেল্প করছি, সেটা আমি ব্যক্তিগতভাবে রিস্কের মধ্যেই করছি।’
১৪ নভেম্বর ২০২৪
মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে।
১৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসন থেকে সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে, সে জন্য পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় বিশেষ টহল ও তল্লাশি জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
১ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় পাঁচজনকে জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার যমুনা নদীতে এই অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব হাসান।
১ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে। সে স্থানীয় বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
আহত ব্যক্তিরা হলো মেহেরপুর মল্লিকপাড়ার আব্দুল বাকির ছেলে অভিক আহমেদ (২৮) ও বামন্দী মিনকুল ইসলামের ছেলে শয়ন আলী (১৬)।
প্রত্যক্ষদর্শী হাসেম আলী বলেন, দুটি মোটরসাইকেল বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। অন্যজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর কর হয়। একজন স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
বামন্দী সেন্ট্রাল হাসপাতালের চিকিৎসক মাহফুজুর রহমান বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়া রাকেশ আহমেদ নামের একজন মারা গেছে। হাসপাতালে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। আহত একজনকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আরেকজন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম কুমার দাস বলেন, দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে। সে স্থানীয় বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
আহত ব্যক্তিরা হলো মেহেরপুর মল্লিকপাড়ার আব্দুল বাকির ছেলে অভিক আহমেদ (২৮) ও বামন্দী মিনকুল ইসলামের ছেলে শয়ন আলী (১৬)।
প্রত্যক্ষদর্শী হাসেম আলী বলেন, দুটি মোটরসাইকেল বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। অন্যজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর কর হয়। একজন স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
বামন্দী সেন্ট্রাল হাসপাতালের চিকিৎসক মাহফুজুর রহমান বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়া রাকেশ আহমেদ নামের একজন মারা গেছে। হাসপাতালে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। আহত একজনকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আরেকজন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম কুমার দাস বলেন, দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

আরেকটি অডিওতে জেলে না যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে বলা হচ্ছে, ‘আপনার যদি দুদিনের লাইগাও ভিতরে থাকতে হয়, আপনার স্যান্ডেল খুইলে আমার গালে মাইরেন, যান।’ অপর অডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘তুমি একা না। আরও দুই-তিনজনকে বের করা লাগবে। তোমাকে যেটুকু হেল্প করছি, সেটা আমি ব্যক্তিগতভাবে রিস্কের মধ্যেই করছি।’
১৪ নভেম্বর ২০২৪
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসন থেকে সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে, সে জন্য পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় বিশেষ টহল ও তল্লাশি জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
১ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় পাঁচজনকে জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার যমুনা নদীতে এই অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব হাসান।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসন থেকে সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে, সে জন্য পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় বিশেষ টহল ও তল্লাশি জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
বিজিবি সূত্র জানায়, সীমান্ত এলাকায় নিজস্ব গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। ব্যাটালিয়ন সদর ও বিওপির নিয়মিত টহলের পাশাপাশি বিশেষ টহল দল মোতায়েন করে সীমান্তবর্তী গুরুত্বপূর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলোতে তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। বিশেষ টহলের অংশ হিসেবে সীমান্ত এলাকায় চলাচলকারী যানবাহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি অব্যাহত রয়েছে।
এ ছাড়া ব্যাটালিয়নের অধীন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে (আইসিপি) নজরদারি আরও জোরদার করা হয়েছে। আইসিপি দিয়ে যাতায়াতকারী যানবাহন ও যাত্রীদের নিবিড়ভাবে তল্লাশি করা হচ্ছে। পাশাপাশি কে-৯ ইউনিটের (ডগ স্কোয়াড) মাধ্যমে বিশেষ তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।

পঞ্চগড় ১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ কায়েস বলেন, ‘আমাদের দায়িত্বপূর্ণ এলাকা দিয়ে কোনো সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে পার্শ্ববর্তী দেশে পালাতে না পারে, সে বিষয়ে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর পাশাপাশি সীমান্ত নিরাপত্তাও জোরদার করা হয়েছে।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসন থেকে সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে, সে জন্য পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় বিশেষ টহল ও তল্লাশি জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
বিজিবি সূত্র জানায়, সীমান্ত এলাকায় নিজস্ব গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। ব্যাটালিয়ন সদর ও বিওপির নিয়মিত টহলের পাশাপাশি বিশেষ টহল দল মোতায়েন করে সীমান্তবর্তী গুরুত্বপূর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলোতে তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। বিশেষ টহলের অংশ হিসেবে সীমান্ত এলাকায় চলাচলকারী যানবাহন ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি অব্যাহত রয়েছে।
এ ছাড়া ব্যাটালিয়নের অধীন বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে (আইসিপি) নজরদারি আরও জোরদার করা হয়েছে। আইসিপি দিয়ে যাতায়াতকারী যানবাহন ও যাত্রীদের নিবিড়ভাবে তল্লাশি করা হচ্ছে। পাশাপাশি কে-৯ ইউনিটের (ডগ স্কোয়াড) মাধ্যমে বিশেষ তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।

পঞ্চগড় ১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ কায়েস বলেন, ‘আমাদের দায়িত্বপূর্ণ এলাকা দিয়ে কোনো সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে পার্শ্ববর্তী দেশে পালাতে না পারে, সে বিষয়ে বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর পাশাপাশি সীমান্ত নিরাপত্তাও জোরদার করা হয়েছে।’

আরেকটি অডিওতে জেলে না যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে বলা হচ্ছে, ‘আপনার যদি দুদিনের লাইগাও ভিতরে থাকতে হয়, আপনার স্যান্ডেল খুইলে আমার গালে মাইরেন, যান।’ অপর অডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘তুমি একা না। আরও দুই-তিনজনকে বের করা লাগবে। তোমাকে যেটুকু হেল্প করছি, সেটা আমি ব্যক্তিগতভাবে রিস্কের মধ্যেই করছি।’
১৪ নভেম্বর ২০২৪
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৫ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে।
১৭ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় পাঁচজনকে জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার যমুনা নদীতে এই অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব হাসান।
১ ঘণ্টা আগেভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় পাঁচজনকে জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার যমুনা নদীতে এই অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব হাসান।
বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী দায়ের করা পাঁচটি পৃথক মামলায় অভিযুক্ত পাঁচজনকে ৫০ হাজার টাকা করে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন সিরাজগঞ্জের অছির আলীর ছেলে ইজতেহার (৫০), নড়াইলের দাউদ মোল্লার ছেলে নুর মোহাম্মদ (৩৬), বরগুনার নাসির খানের ছেলে হাসান (২৪), ভূঞাপুরের মোকতেল হোসেনের ছেলে করিম (৩৫) ও সানু মিয়ার ছেলে জহুরুল (৩০)।
এ সময় ভূঞাপুর থানা-পুলিশ, নৌ পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুব হাসান বলেন, যমুনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে পাঁচজনকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় পাঁচজনকে জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার যমুনা নদীতে এই অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব হাসান।
বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন অনুযায়ী দায়ের করা পাঁচটি পৃথক মামলায় অভিযুক্ত পাঁচজনকে ৫০ হাজার টাকা করে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন সিরাজগঞ্জের অছির আলীর ছেলে ইজতেহার (৫০), নড়াইলের দাউদ মোল্লার ছেলে নুর মোহাম্মদ (৩৬), বরগুনার নাসির খানের ছেলে হাসান (২৪), ভূঞাপুরের মোকতেল হোসেনের ছেলে করিম (৩৫) ও সানু মিয়ার ছেলে জহুরুল (৩০)।
এ সময় ভূঞাপুর থানা-পুলিশ, নৌ পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুব হাসান বলেন, যমুনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে পাঁচজনকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

আরেকটি অডিওতে জেলে না যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে বলা হচ্ছে, ‘আপনার যদি দুদিনের লাইগাও ভিতরে থাকতে হয়, আপনার স্যান্ডেল খুইলে আমার গালে মাইরেন, যান।’ অপর অডিওতে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘তুমি একা না। আরও দুই-তিনজনকে বের করা লাগবে। তোমাকে যেটুকু হেল্প করছি, সেটা আমি ব্যক্তিগতভাবে রিস্কের মধ্যেই করছি।’
১৪ নভেম্বর ২০২৪
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৫ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে।
১৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসন থেকে সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে, সে জন্য পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকায় বিশেষ টহল ও তল্লাশি জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
১ ঘণ্টা আগে