পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর পাংশা পৌরসভায় প্রায় ২০ বছর ধরে পানিবন্দী তিনটি এলাকা। বর্ষা মৌসুমে চরম ভোগান্তিতে পড়ে যায় ১২ থেকে ১৩ 'শ পরিবার। জলাবদ্ধতায় সীমাহীন দুর্ভোগে এই এলাকার বাসিন্দারা। এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে দীর্ঘদিনের অপেক্ষা এই এলাকার মানুষদের।
পাংশা পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাংলাপাড়া, বৈরাগীপাড়া ও ওয়ালটন মোড় নামক তিনটি এলাকায় দেখা যায় এই জলাবদ্ধতা। এলাকার রাস্তা—ঘাটের উন্নয়ন হলেও জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি মিলছে না এই এলাকায় বসবাসকারী পরিবারগুলোর। জলাবদ্ধতায় বাড়িঘর হয়ে পড়ছে বসবাসের অনুপযোগী। অনেকের ঘরের মধ্যেও পানি ঢুকে যায়। এলাকার একটি নির্মাণাধীন সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় চলাচলেও পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। শুধু নিজেরাই নয় গবাদিপশু নিয়ে পরেছেন বিপাকে এ ছাড়া বিভিন্ন দুর্ভোগে জীবন যাপন করছেন তারা।
ভুক্তভোগী এলাকাবাসীরা বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে আমরা গুরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। এ ছাড়া রান্নাবান্নার জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানিসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছি, চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ময়লা আবর্জনায় শিশুসহ আমাদের কোনো না কোনো রোগে পড়তেই হয়। পৌরসভার কথা উল্লেখ করে তাঁরা বলেন, এই নামমাত্র পৌরসভার চেয়ে গ্রামের মানুষ অনেক শান্তিতে থাকে।
এ বিষয়ে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. বাদশা মণ্ডল বলেন, এসব এলাকায় এখন নতুন বাড়ি ও বড় বিল্ডিং হওয়াতে পানি বের হওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। এলাকার সবাই যদি ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য নিজ জায়গা থেকে ছেড়ে দেয়, তাহলে পৌর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটা ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পাংশা পৌর মেয়র ওয়াজেদ আলী মণ্ডল বলেন, অনেকবার জলাবদ্ধতা নিরসনের উদ্যোগ নিয়েছি। কাজ করতে গেলে কেউ জায়গা দিতে চায় না। সবাই ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য জায়গা ছেড়ে দিলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
রাজবাড়ীর পাংশা পৌরসভায় প্রায় ২০ বছর ধরে পানিবন্দী তিনটি এলাকা। বর্ষা মৌসুমে চরম ভোগান্তিতে পড়ে যায় ১২ থেকে ১৩ 'শ পরিবার। জলাবদ্ধতায় সীমাহীন দুর্ভোগে এই এলাকার বাসিন্দারা। এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে দীর্ঘদিনের অপেক্ষা এই এলাকার মানুষদের।
পাংশা পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাংলাপাড়া, বৈরাগীপাড়া ও ওয়ালটন মোড় নামক তিনটি এলাকায় দেখা যায় এই জলাবদ্ধতা। এলাকার রাস্তা—ঘাটের উন্নয়ন হলেও জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি মিলছে না এই এলাকায় বসবাসকারী পরিবারগুলোর। জলাবদ্ধতায় বাড়িঘর হয়ে পড়ছে বসবাসের অনুপযোগী। অনেকের ঘরের মধ্যেও পানি ঢুকে যায়। এলাকার একটি নির্মাণাধীন সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় চলাচলেও পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। শুধু নিজেরাই নয় গবাদিপশু নিয়ে পরেছেন বিপাকে এ ছাড়া বিভিন্ন দুর্ভোগে জীবন যাপন করছেন তারা।
ভুক্তভোগী এলাকাবাসীরা বলেন, জলাবদ্ধতার কারণে আমরা গুরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। এ ছাড়া রান্নাবান্নার জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানিসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছি, চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ময়লা আবর্জনায় শিশুসহ আমাদের কোনো না কোনো রোগে পড়তেই হয়। পৌরসভার কথা উল্লেখ করে তাঁরা বলেন, এই নামমাত্র পৌরসভার চেয়ে গ্রামের মানুষ অনেক শান্তিতে থাকে।
এ বিষয়ে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. বাদশা মণ্ডল বলেন, এসব এলাকায় এখন নতুন বাড়ি ও বড় বিল্ডিং হওয়াতে পানি বের হওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। এলাকার সবাই যদি ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য নিজ জায়গা থেকে ছেড়ে দেয়, তাহলে পৌর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটা ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পাংশা পৌর মেয়র ওয়াজেদ আলী মণ্ডল বলেন, অনেকবার জলাবদ্ধতা নিরসনের উদ্যোগ নিয়েছি। কাজ করতে গেলে কেউ জায়গা দিতে চায় না। সবাই ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য জায়গা ছেড়ে দিলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানো ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৫ বছর আগে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি দফায় দফায় সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় ১৩ হাজার কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ হাজার কোটি টাকায়।
১ ঘণ্টা আগেনজরদারির অভাবে সুন্দরবনে আবারও বেড়েছে বনদস্যুদের তৎপরতা। বনের ২০টি পয়েন্টে বেপরোয়া ১০টি বাহিনী। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে এই বাহিনীর সদস্যরা লাখ লাখ টাকা আদায় করছে। মুক্তিপণ ছাড়া মিলছে না কারও মুক্তি। চলে নির্যাতনও। আতঙ্কিত বনজীবীদের অনেকেই ভয়ে পেশা বদলাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে জনবল ও অস্ত্র সংকটের
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
৩ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
৩ ঘণ্টা আগে