প্রতিনিধি, তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়)
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত লকডাউনে বাজার মনিটরিং ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে এক আম বিক্রেতাকে জরিমানা না করে দোকানের সব আম কিনে অসহায় ও দুস্থ মানুষের মাঝে বিতরণ করেছেন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহাগ চন্দ্র সাহা। মঙ্গলবার তেঁতুলিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের আজিজনগর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
এই আমের বিক্রেতার নাম আলাল উদ্দিন। তিনি উপজেলার শালবাহান ইউনিয়নের বোয়ালমারী গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে। মৌসুমি ফল ব্যবসার আয় দিয়েই তাঁর সংসার চলে।
জানা যায়, মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যায় বাজার মনিটরিংয়ে আসেন তেঁতুলিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহাগ চন্দ্র সাহা। তিনি দেখেন, দোকান বন্ধের নির্ধারিত সময় পার হলেও আজিজনগর বাজারে আলাল উদ্দিন নামের এক মধ্যবয়সী ব্যক্তি আম বিক্রি করছেন। সোহাগ চন্দ্র সাহা ওই দোকানদারের কাছে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে দোকার খোলা রাখার কারণ জানতে চাইলে আলাল উদ্দিন বলেন, লকডাউনে ক্রেতা কম থাকায় দোকানের অধিকাংশ আম বিক্রি হয়নি। এরই মধ্যে অধিকাংশ আম পচে গেছে। তাই নিরুপায় হয়ে প্রায় ক্রেতাশূন্য বাজারেও দোকান খোলা রেখেছেন। তাঁর কথা শুনে ইউএনও তাঁকে দণ্ড দেওয়ার পরিবর্তে দোকানের সব আম (৩৪ কেজি) বাজার দরে কিনে নেন। পরে এগুলো আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাস করার গরিব মানুষের মাঝে বিতরণ করেন।
এই প্রসঙ্গে আলাল উদ্দিন বলেন, সন্ধ্যায় ইউএনও স্যার দোকানে আসলে আমি আমার সমস্যার কথা স্যারকে বলি। তিনি আমার দোকানের সকল আম কিনে নেন এবং জরিমানা না করে সচেতন করেন। স্যারকে ধন্যবাদ জানাই।
জানতে চাইলে ইউএনও বলেন, আমি সন্ধ্যা ৭টায় আজিজনগর বাজারে মনিটরিংয়ে গিয়ে দেখি আলাল উদ্দিন নামের ওই বিক্রেতাকে অন্ধকারে আম নিয়ে বসে থাকতে দেখি। সন্ধ্যায় দোকান খোলা রাখার কারণ জানতে চাইলে সে জানায়, আম পচে যাচ্ছে তাই বিক্রির অপেক্ষায় বসে আছেন। পরে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তাকে জরিমানা নাকরে আম কিনে গরিব মানুষদের মাঝে বিতরণের ব্যবস্থা করি এবং তাকে সতর্ক করার পাশাপাশি খাদ্যসামগ্রী প্রদান হয়।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত লকডাউনে বাজার মনিটরিং ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকালে এক আম বিক্রেতাকে জরিমানা না করে দোকানের সব আম কিনে অসহায় ও দুস্থ মানুষের মাঝে বিতরণ করেছেন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহাগ চন্দ্র সাহা। মঙ্গলবার তেঁতুলিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের আজিজনগর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
এই আমের বিক্রেতার নাম আলাল উদ্দিন। তিনি উপজেলার শালবাহান ইউনিয়নের বোয়ালমারী গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে। মৌসুমি ফল ব্যবসার আয় দিয়েই তাঁর সংসার চলে।
জানা যায়, মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যায় বাজার মনিটরিংয়ে আসেন তেঁতুলিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহাগ চন্দ্র সাহা। তিনি দেখেন, দোকান বন্ধের নির্ধারিত সময় পার হলেও আজিজনগর বাজারে আলাল উদ্দিন নামের এক মধ্যবয়সী ব্যক্তি আম বিক্রি করছেন। সোহাগ চন্দ্র সাহা ওই দোকানদারের কাছে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে দোকার খোলা রাখার কারণ জানতে চাইলে আলাল উদ্দিন বলেন, লকডাউনে ক্রেতা কম থাকায় দোকানের অধিকাংশ আম বিক্রি হয়নি। এরই মধ্যে অধিকাংশ আম পচে গেছে। তাই নিরুপায় হয়ে প্রায় ক্রেতাশূন্য বাজারেও দোকান খোলা রেখেছেন। তাঁর কথা শুনে ইউএনও তাঁকে দণ্ড দেওয়ার পরিবর্তে দোকানের সব আম (৩৪ কেজি) বাজার দরে কিনে নেন। পরে এগুলো আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাস করার গরিব মানুষের মাঝে বিতরণ করেন।
এই প্রসঙ্গে আলাল উদ্দিন বলেন, সন্ধ্যায় ইউএনও স্যার দোকানে আসলে আমি আমার সমস্যার কথা স্যারকে বলি। তিনি আমার দোকানের সকল আম কিনে নেন এবং জরিমানা না করে সচেতন করেন। স্যারকে ধন্যবাদ জানাই।
জানতে চাইলে ইউএনও বলেন, আমি সন্ধ্যা ৭টায় আজিজনগর বাজারে মনিটরিংয়ে গিয়ে দেখি আলাল উদ্দিন নামের ওই বিক্রেতাকে অন্ধকারে আম নিয়ে বসে থাকতে দেখি। সন্ধ্যায় দোকান খোলা রাখার কারণ জানতে চাইলে সে জানায়, আম পচে যাচ্ছে তাই বিক্রির অপেক্ষায় বসে আছেন। পরে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে তাকে জরিমানা নাকরে আম কিনে গরিব মানুষদের মাঝে বিতরণের ব্যবস্থা করি এবং তাকে সতর্ক করার পাশাপাশি খাদ্যসামগ্রী প্রদান হয়।
পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানো ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৫ বছর আগে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি দফায় দফায় সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় ১৩ হাজার কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ হাজার কোটি টাকায়।
৪ মিনিট আগেনজরদারির অভাবে সুন্দরবনে আবারও বেড়েছে বনদস্যুদের তৎপরতা। বনের ২০টি পয়েন্টে বেপরোয়া ১০টি বাহিনী। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে এই বাহিনীর সদস্যরা লাখ লাখ টাকা আদায় করছে। মুক্তিপণ ছাড়া মিলছে না কারও মুক্তি। চলে নির্যাতনও। আতঙ্কিত বনজীবীদের অনেকেই ভয়ে পেশা বদলাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে জনবল ও অস্ত্র সংকটের
৯ মিনিট আগেচলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
২ ঘণ্টা আগে