সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে ওই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করেছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফেরদৌসী বেগম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে ওই শিক্ষককে বরখাস্তের বিষয়টি আজ মঙ্গলবার নিশ্চিত করেছেন সুবর্ণচর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবু জাহের। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরবর্তীতে তদন্ত করে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
অভিযুক্ত শিক্ষক হলেন—মো. ওমর ফারুক (৪৫)। তিনি চর আক্রাম উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। ফারুক মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের আক্তার মিয়ার হাট এলাকার বাসিন্দা।
বিদ্যালয় ও ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠান শেষে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ ঝাড়ু দেওয়ার সময় অভিযুক্ত শিক্ষক ওমর ফারুক তৃতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে জড়িয়ে ধরেন এবং শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন। এ সময় ওই শিক্ষার্থী চিৎকার করলে তাকে ছেড়ে দিয়ে দ্রুত স্কুল ত্যাগ করেন ওমর ফারুক। পরে ঘটনা জানতে পেরে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা বিষয়টি অন্যান্য শিক্ষকের উপস্থিতিতে প্রধান শিক্ষককে মৌখিকভাবে জানিয়ে বিচার দাবি করেন।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মেয়ের সাথে জঘন্য অন্যায় করা হয়েছে। আমরা ওই দুশ্চরিত্র শিক্ষকের উপযুক্ত বিচার চাই। ওই ঘটনার পর আমার মেয়ে লোকলজ্জার ভয়ে স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছে।’
শিক্ষার্থীর মা বলেন, ‘ওই লম্পট শিক্ষক আমার মেয়ের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় এবং তাকে ধর্ষণ চেষ্টা করে। আমি বিদ্যালয়ে গিয়ে শিক্ষকদের বিষয়টি জানিয়েছি। তারা উপযুক্ত বিচার করার কথা বলেছেন। একটি মহল এ বিষয়টা ধামাচাপা দিতে আমাদেরকে হুমকি ধমকি দিচ্ছে। কোনো কিছুতেই আমরা পিছপা হব না। আমার মেয়ের সাথে যা ঘটেছে তার উপযুক্ত বিচার চাই।’
এ বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ের নীতি পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ও বিদ্যালয়ের নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় শিক্ষক মো. ওমর ফারুকের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। সে প্রেক্ষিতে ওই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে শিক্ষক মো. ওমর ফারুকের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দেওয়া হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে ওই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করেছে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফেরদৌসী বেগম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে ওই শিক্ষককে বরখাস্তের বিষয়টি আজ মঙ্গলবার নিশ্চিত করেছেন সুবর্ণচর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবু জাহের। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরবর্তীতে তদন্ত করে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
অভিযুক্ত শিক্ষক হলেন—মো. ওমর ফারুক (৪৫)। তিনি চর আক্রাম উদ্দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। ফারুক মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের আক্তার মিয়ার হাট এলাকার বাসিন্দা।
বিদ্যালয় ও ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠান শেষে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ ঝাড়ু দেওয়ার সময় অভিযুক্ত শিক্ষক ওমর ফারুক তৃতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে জড়িয়ে ধরেন এবং শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন। এ সময় ওই শিক্ষার্থী চিৎকার করলে তাকে ছেড়ে দিয়ে দ্রুত স্কুল ত্যাগ করেন ওমর ফারুক। পরে ঘটনা জানতে পেরে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা বিষয়টি অন্যান্য শিক্ষকের উপস্থিতিতে প্রধান শিক্ষককে মৌখিকভাবে জানিয়ে বিচার দাবি করেন।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মেয়ের সাথে জঘন্য অন্যায় করা হয়েছে। আমরা ওই দুশ্চরিত্র শিক্ষকের উপযুক্ত বিচার চাই। ওই ঘটনার পর আমার মেয়ে লোকলজ্জার ভয়ে স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছে।’
শিক্ষার্থীর মা বলেন, ‘ওই লম্পট শিক্ষক আমার মেয়ের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় এবং তাকে ধর্ষণ চেষ্টা করে। আমি বিদ্যালয়ে গিয়ে শিক্ষকদের বিষয়টি জানিয়েছি। তারা উপযুক্ত বিচার করার কথা বলেছেন। একটি মহল এ বিষয়টা ধামাচাপা দিতে আমাদেরকে হুমকি ধমকি দিচ্ছে। কোনো কিছুতেই আমরা পিছপা হব না। আমার মেয়ের সাথে যা ঘটেছে তার উপযুক্ত বিচার চাই।’
এ বিষয়ে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ের নীতি পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ও বিদ্যালয়ের নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় শিক্ষক মো. ওমর ফারুকের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। সে প্রেক্ষিতে ওই শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে শিক্ষক মো. ওমর ফারুকের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দেওয়া হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে এক নিখোঁজ শিশুর লাশ প্রতিবেশী মমিনুল ইসলামের বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, তাকে হত্যা করে লাশ গুম করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নারীসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিকে, লাশ উদ্ধারের পরপরই বিক্ষুব্ধ জনতা অভিযুক্তদের বাড়িতে আগুন...
৩ মিনিট আগেঅবরোধকারীরা বলেন, সম্পূর্ন অন্যায়ভাবে পাবনা-১ আসনকে ভাগ করা হয়েছে। শুধু সাঁথিয়া উপজেলাকে পাবনা-১ আসন করা হয়েছে। বেড়া উপজেলাকে পৃথক করে পাবনা-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু বেড়া উপজেলার জনগণ ব্যবসা-বাণিজ্যসহ নানা কারণে সাঁথিয়ার সঙ্গে যুক্ত।
৯ মিনিট আগেসীমানা পুনর্নির্ধারণের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের অন্তর্গত দুইটি ইউনিয়নকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসনে অন্তর্ভূক্ত করার প্রতিবাদে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করেছেন বিক্ষুব্ধ জনতা। আজ রোববার (০৭ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা বাস স
৩৩ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রশাসনিক ভবনের নামফলক মুছে ‘নিয়োগ বাণিজ্যের জমিদার ভবন’ লিখে দিয়েছেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। পরিবর্তিত নামফলকের ছবি তোলায় দুই ছাত্রীকে বাবা-মা ডাকার হুমকির অভিযোগ উঠেছে উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইয়াহইয়া আক্তারের বিরুদ্ধে।
১ ঘণ্টা আগে