তামীম আদনান, দৌলতপুর (কুষ্টিয়া)
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বেড়েছে সরিষার চাষ। বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ যেন ঢেকে গেছে সরিষা ফুলের হলুদ চাদরে। সুন্দর এই দৃশ্য আকৃষ্ট করছে পথচারীদেরও। সরিষাখেতের পাশে এসে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে তারা।
এই উপজেলায় সবচেয়ে বেশি সরিষার চাষ হয়েছে পদ্মা নদীর বিস্তীর্ণ চরে। তুলনামূলক কম খরচ আর অল্প সময়ে উৎপাদন করা যাওয়ায় উচ্চফলনশীল জাতের সরিষা চাষে ঝুঁকছেন এখানকার চাষিরা।
উপজেলা কৃষি অফিসের দেওয়া তথ্য বলছে, এবার উপজেলায় সরিষার চাষ হয়েছে ২ হাজার ৩৩০ হেক্টর জমিতে। গত মৌসুমে হয়েছিল ১ হাজার ৯০০ হেক্টর জমিতে। সরকার থেকে সহায়তা করা হয়েছে ৫ হাজার ৫৪০ জন সরিষাচাষিকে। কোনো রোগবালাই না হলে প্রতি বিঘা জমি থেকে এবার ৩ থেকে ৪ মণ হারে সরিষা উৎপাদন সম্ভব বলে জানিয়েছে কৃষি অফিস।
উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নেই চাষ হয়েছে সরিষা। এর মধ্যে বেশি চাষ হয়েছে ফিলিপনগর, মরিচা, রামকৃষ্ণপুর ও চিলমারী ইউনিয়নের পদ্মা নদীর বিস্তীর্ণ চরে। শুধু এসব এলাকাতেই ৬২১ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে।
উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের সরিষাচাষি তারিফ ইসলাম জানান, সরকারি সহায়তা নিয়ে এবার এক বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছেন। গাছ ভালো হয়েছে। ভালো ফলন পাওয়ার আশা করছেন।
তিনি আরও জানান, আমন ধান কাটার পর বোরো আবাদের আগ পর্যন্ত জমি ফেলে না রেখে এই সরিষা চাষ করেছেন। এতে বাজারের বাড়তি দামে ভোজ্যতেল কেনার প্রয়োজন পড়বে না।
মুকতার হোসেন নামের অপর এক চাষি বলেন, ‘সরিষার এবার ভালো ফলন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। মূলত এটি একটা বাড়তি ফসল হিসেবে আমরা চাষ করি। বাজারে প্রতি মণ সরিষা ৩ হাজার ২০০ থেকে ৩ হাজার ৪০০ টাকা পর্যন্ত এখন বিক্রি হচ্ছে।
চিলমারী চরের সরিষাচাষি আকরাম জানান, এবার ছয় বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছেন। ফুল থেকে ফল আসতে শুরু করেছে। বাড়ির সারা বছরের খাবারের তেল রেখে বাকিটা বিক্রি করে দেবেন।
উপজেলার প্রাগপুরের একটি মাঠে কয়েক যুবককে সরিষাখেতে ছবি তুলতে দেখা যায়। তাঁদের মধ্যে রাকিবুল ইসলাম নামের একজন বলেন, ‘রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম, সরিষার এমন ফুল দেখে ছবি তুলতে নেমেছি।’
দৌলতপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার নুরুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি সহায়তা ও কৃষি অফিসের উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচির কারণে দিনে দিনে সরিষার চাষ বাড়ছে। আমরা চাষিদের সব সময় রোগবালাই প্রতিরোধে পরামর্শ দিচ্ছি।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বেড়েছে সরিষার চাষ। বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ যেন ঢেকে গেছে সরিষা ফুলের হলুদ চাদরে। সুন্দর এই দৃশ্য আকৃষ্ট করছে পথচারীদেরও। সরিষাখেতের পাশে এসে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে তারা।
এই উপজেলায় সবচেয়ে বেশি সরিষার চাষ হয়েছে পদ্মা নদীর বিস্তীর্ণ চরে। তুলনামূলক কম খরচ আর অল্প সময়ে উৎপাদন করা যাওয়ায় উচ্চফলনশীল জাতের সরিষা চাষে ঝুঁকছেন এখানকার চাষিরা।
উপজেলা কৃষি অফিসের দেওয়া তথ্য বলছে, এবার উপজেলায় সরিষার চাষ হয়েছে ২ হাজার ৩৩০ হেক্টর জমিতে। গত মৌসুমে হয়েছিল ১ হাজার ৯০০ হেক্টর জমিতে। সরকার থেকে সহায়তা করা হয়েছে ৫ হাজার ৫৪০ জন সরিষাচাষিকে। কোনো রোগবালাই না হলে প্রতি বিঘা জমি থেকে এবার ৩ থেকে ৪ মণ হারে সরিষা উৎপাদন সম্ভব বলে জানিয়েছে কৃষি অফিস।
উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নেই চাষ হয়েছে সরিষা। এর মধ্যে বেশি চাষ হয়েছে ফিলিপনগর, মরিচা, রামকৃষ্ণপুর ও চিলমারী ইউনিয়নের পদ্মা নদীর বিস্তীর্ণ চরে। শুধু এসব এলাকাতেই ৬২১ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে।
উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের সরিষাচাষি তারিফ ইসলাম জানান, সরকারি সহায়তা নিয়ে এবার এক বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছেন। গাছ ভালো হয়েছে। ভালো ফলন পাওয়ার আশা করছেন।
তিনি আরও জানান, আমন ধান কাটার পর বোরো আবাদের আগ পর্যন্ত জমি ফেলে না রেখে এই সরিষা চাষ করেছেন। এতে বাজারের বাড়তি দামে ভোজ্যতেল কেনার প্রয়োজন পড়বে না।
মুকতার হোসেন নামের অপর এক চাষি বলেন, ‘সরিষার এবার ভালো ফলন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। মূলত এটি একটা বাড়তি ফসল হিসেবে আমরা চাষ করি। বাজারে প্রতি মণ সরিষা ৩ হাজার ২০০ থেকে ৩ হাজার ৪০০ টাকা পর্যন্ত এখন বিক্রি হচ্ছে।
চিলমারী চরের সরিষাচাষি আকরাম জানান, এবার ছয় বিঘা জমিতে সরিষার চাষ করেছেন। ফুল থেকে ফল আসতে শুরু করেছে। বাড়ির সারা বছরের খাবারের তেল রেখে বাকিটা বিক্রি করে দেবেন।
উপজেলার প্রাগপুরের একটি মাঠে কয়েক যুবককে সরিষাখেতে ছবি তুলতে দেখা যায়। তাঁদের মধ্যে রাকিবুল ইসলাম নামের একজন বলেন, ‘রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম, সরিষার এমন ফুল দেখে ছবি তুলতে নেমেছি।’
দৌলতপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার নুরুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি সহায়তা ও কৃষি অফিসের উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচির কারণে দিনে দিনে সরিষার চাষ বাড়ছে। আমরা চাষিদের সব সময় রোগবালাই প্রতিরোধে পরামর্শ দিচ্ছি।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে